![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।
উনিশ শতকের শেষের দিকে সাধারণ পূর্বপুরুষ থেকে পরিবর্তনের মাধ্যমে সকল জীবের আবির্ভাব ঘটে - এই মৌলিক বিবর্তনীয় মতবাদের কোন গুরুতর বৈজ্ঞানিক বিরোধিতা ছিল না।
— থমাস ডিক্সন, সায়েন্স এন্ড রেলিজিয়ন: এ ভেরি শর্ট ইন্ট্রোডাকশন" [২৪]
১৮৫৯ সালে ডারউইনের অন দ্য অরিজিন অফ স্পিসিজ এর প্রকাশ বিবর্তনের উপর বৈজ্ঞানিক বিশ্বাসযোগ্যতা এনে দেয়, এবং এটাকে একটি সম্মানিত শিক্ষার বিষয়ে পরিণত করে।[২৫]
যদিও ডারউইনের বইতে কোন রকম ধর্মীয় ব্যাপারে কথা ছিল না, এরপরও এসেস এন্ড রিভিউজ (১৮৬০) গ্রন্থের উচ্চতর সমালোচনা নিয়ে যে ধর্মতাত্ত্বিক বিতর্কের সূচনা হয় তা খুব ভালভাবেই চার্চ অফ ইংল্যান্ডের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সসক্ষম হয়। সেই রচনার কোন কোন উদারপন্থী লেখক ডারউইনের প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করেন, অনেক ননকনফরমিস্টও ডারউইনকে সমর্থন করেন, যেমন রেভারেন্ড চার্ল কিংগসলে এই ধারণাকে সমর্থন করেছিলেন যে, ঈশ্বর বিবর্তনের মাধ্যমে সৃষ্টির সব জীবকে তৈরি করেছেন।[২৬] অন্যান্য খ্রিস্টানগণ এই ধারণাটির বিরুদ্ধে যান, চার্লস লাইয়েল, আসা গ্রে সহ ডারউইনের নিকট বন্ধুগণ এবং সমর্থকগণও প্রথম দিকে তার কিছু ধারণার প্রতি অসমর্থন প্রকাশ করেন।[২৭] পরবর্তীতে গ্রে যুক্তরাষ্ট্রে ডারউইনের অন্যতম সমর্থকে পরিণত হন, এবং তার অনেক রচনাকে সংগ্রহ করে একটি প্রভাবশালী গ্রন্থ তৈরি করেন, যার নাম ছিল ডারউইনিয়ানা (১৮৭৬)। এই রচনাগুলোতে ডারউইনীয় বিবর্তন এবং আস্তিক্যবাদী মতবাদসমূহের মধ্যকার মীমাংসা নিয়ে কিছু যুক্তিপূর্ণ লেখালেখি ছিল। আর এটা সেইসময়কার ঘটনা যখন দুই পক্ষেরই অনেক ব্যক্তি এই দুটো বিষয়কে পরষ্পর স্বতন্ত্র বলে মনে করতেন।[২৮]
©somewhere in net ltd.