![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এক সময় আমরা সবাই মানুষ ছিলাম।হঠাৎ করে তখন এক ভণ্ডু খোদার আবিষ্কার হল।শুরু হয়ে গেলে ধর্মের/খোদার দলের দালালী(মানুষের মধ্যে মারামারি হানাহানি)ভণ্ডু খোদার এক বিশেষ দালাল হল ইসলামধর্মের নবী মুহাম্মদ।ধর্মিয় বই নাকি আসমান থেকে এসেছ,আরে বোকার দল তাহলে তদের মালিককে বল আমাকে একটি আইটির বিশেষ বই দিতে।আমি আইটির ব্যবহার ও উন্নত মান দিয়ে তোদের খোদা হওয়ার দাবী করব।তোমরা বল কোরান,বাইবেল, গীতা আরও কত্তকিছু উপর হতে এসেছে।তোমরা কি দেখনা এখন মানুষ উপর(চন্দ্র,মংগল ইত্যাদিতে ভ্রমণ করছে)চোখ খুল মানুষ, চোখ খুল।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
‘প্রেস ফ্রিডম প্রিডেটর্স’
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স, আরএসএফ সম্প্রতি ২০২১ সালের ‘প্রেস ফ্রিডম প্রিডেটর্স’ বা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শিকারিদের তালিকা প্রকাশ করেছে৷ এতে বিশ্বের ৩৭ জন রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানের নাম রয়েছে যারা গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কঠোর হস্তক্ষেপ করেছেন৷ এর আগে ২০১৬ সালে সবশেষ এমন তালিকা প্রকাশ করেছিল আরএসএফ৷
শেখ হাসিনা
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
শেখ হাসিনা
তালিকায় দুই নারী নেত্রীর নাম রয়েছে৷ এদের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ ২০০৯ সাল থেকে ক্ষমতায় থাকা এই নারী অন্তত ২০১৪ সাল থেকে ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা শিকারি’ বলে মনে করছে আরএসএফ৷ ২০১৮ সালে তার সরকার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন তৈরি করে, যার আওতায় ৭০ জনের বেশি সাংবাদিক ও ব্লগারকে বিচারের মুখোমুখি করা হয়েছে৷ যে সাংবাদিকরা তাকে বিরক্ত করেন তিনি তাদের ধরেন বলে মনে করে আরএসএফ৷
ক্যারি ল্যাম
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
ক্যারি ল্যাম
২০১৭ সাল থেকে হংকংয়ের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করা ক্যারি ল্যাম নিজেকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের পুতুল হিসেবে প্রমাণ করেছেন বলে মনে করছে আরএসএফ৷ ফলে তালিকার দুই নারীর একজন হিসেবে তার নাম এসেছে৷ হংকংয়ের শীর্ষস্থানীয় স্বাধীন সংবাদপত্র ‘অ্যাপল ডেইলি’ বন্ধ হয়ে যাওয়া ও তার প্রতিষ্ঠাতা জিমি লাইয়ের গ্রেপ্তারের ঘটনাও উল্লেখ করেছে আরএসএফ৷
ভিক্টর অর্বান
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
প্রথম পশ্চিম ইউরোপীয় নেতা
তালিকায় প্রথম পশ্চিম ইউরোপীয় নেতা হিসেবে হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট ভিক্টর অর্বানের নাম এসেছে৷ ২০১০ সালে আবারও ক্ষমতায় ফিরে তিনি বিভিন্ন কৌশল প্রয়োগ করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা খর্ব করছেন বলে মনে করে আরএসএফ৷ শাসক দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিরা ৮০ শতাংশের বেশি গণমাধ্যম কিনে নিয়ে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে৷ এই রিপোর্টের সমালোচনা করে সরকারের এক মুখপাত্র বলেছেন, আরএসএফকে ‘ফেক নিউজ উইদাউট বর্ডার্স’ ডাকা উচিত৷
মোহামেদ বিন সালমান
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
মোহামেদ বিন সালমান
সৌদি আরবের সাংবাদিক জামাল খাশগজি হত্যার বিষয়টি তুলে ধরে আরএসএফ বলছে, সৌদি প্রিন্স বিন সালমানের গ্রহণ করা বিভিন্ন কৌশল মাঝেমধ্যে সাংবাদিক অপহরণ, তাদের নির্যাতন ও অন্যান্য অচিন্তনীয় ঘটনার জন্ম দিয়ে থাকে৷
মোদী, ইমরান খান
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
দক্ষিণ এশিয়ার অন্যরা
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোটাবায়া রাজাপাকসের নামও এই তালিকায় আছে৷
আরএসএফ স্ক্রিনশট
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা হন্তারকের তালিকায় শেখ হাসিনা
অন্যান্য নেতৃবৃন্দ
তালিকায় অন্যান্যদের মধ্যে আছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়্যিপ এর্দোয়ান, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং, ফিলিপাইন্সের প্রেসিডেন্ট রদরিগো দুতার্তে, সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ, ইরানের সুপ্রিম নেতা আলি খামেনেই, মিশরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল-সিসি, উত্তর কোরিয়ার কিম জং উন, মিয়ানমারের মিন অং লায়িং, ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট বলসোনারো৷
গণমাধ্যমের স্বাধীনতায় কঠোর হস্তক্ষেপ করা বিশ্বের ৩৭ জন রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানের তালিকা প্রকাশ করেছে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডার্স৷ এর মধ্যে দুজন নারী রয়েছেন৷ তাদের একজন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷
জেডএইচ/কেএম (এপি, আরএসএফ)
©somewhere in net ltd.