নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দিন প্রতিদিন

জানা

জানা › বিস্তারিত পোস্টঃ

মোচার চপ

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

বাঙালী মাত্রই আমরা জানি যে, মোচা হচ্ছে কলার ফুল। কলার কাঁদিতে যেমন গুচ্ছ গুচ্ছ কলা (যাকে কলার ছড়া বলে) সাজানো থাকে তেমনি কলার জন্মের আগে মোচাতেও সেই একের পর এক শিশু কলা ছড়া আকারে সাজানো থাকে এবং সেই সাজানো কলার উপর একটি করে গাঢ় রঙের আবরণ থাকে যা দেখতে অনেকটা ডিঙি নৌকার মত। এই মোচার ভেতরে পরতে পরতে কলার ফুল সাজানো থাকে যা কিনা ভবিষ্যতে কলা হয়ে বেরিয়ে আসে। মোচা রান্নার রকম ভেদে যেমন সুস্বাদু তেমন উপকারীও বটে। মোচায় প্রচুর আয়রণ আছে যা শরীরে রক্ত বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।



এই মোচা রান্নার বিভিন্ন পদ্ধতি রয়েছে। কেউ কুচিয়ে চিংড়ি মাছ দিয়ে ভাজি করে খান, কেউ সেদ্ধ করে, বেটে বা মিক্সিতে পেস্ট তৈরী করে তেল-মশলায় ভুনে খান, আবার কেউ নানাভাবে এর চপ তৈরী করেন। আমার মায়ের কাছে শেখা তেমনি একটি মোচার চপ তৈরীর রেসিপি আজ জানাবো। :)



একটি মোচা বেছে, ধুয়ে কুচিয়ে নিয়ে শুধু পরিমানমত লবন এবং খুব সামান্য পানি দিয়ে ভাল করে সেদ্ধ করে বাড়তি পানিটুকু ঝরিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা হলে সেদ্ধ মোচা শীলে বেটে নিতে পারেন অথবা মিক্সিতে দিয়ে পেস্ট করে নিন। খুব মিহি করার দরকার নেই।



উপকরণ:



১। বাটা মোচা দুই কাপ

২। মসুরির ডাল বাটা আধ কাপ

৩। নারকেল কোরা এক কাপ

৪। কুচনো পেঁয়াজ আধ কাপ

৫। আদা এবং রসুন বাটা এক চা চামচ করে

৬। কাঁচা মরিচ কুচনো এক চা চামচ

৭। জিরে এবং ধনে গুঁড়ো আধ চা চামচ করে

৮। দারুচিনি গুঁড়ো আধ চা চামচ এবং এলাচ গুঁড়ো ৪/১ চামচ

৯। বেকিং পাউডার অথবা খাওয়ার সোডা আধ চা চামচ

১০। লবন পছন্দ মত এবং চিনি এক চা চামচ

১১। ডিম একটি

১২। ভাজার জন্যে তেল।



প্রণালী:



একটি কাঁচের বাটিতে ডিম, পেঁয়াজ কুচি এবং তেল ছাড়া বাকি সব উপকরণ একসাথে খুব ভাল করে মেখে ১০/১৫ মিনিট ফ্রিজে রেখে দিন। এরপর আলাদা একটি পাত্রে পেঁয়াজ কুচি একটু চটকে নিয়ে এতে ডিম দিয়ে ভাল করে ফেটে নিন। এর সাথে যোগ করুন ফ্রিজে রাখা উপকরণটি। আবারও ভাল করে মাখিয়ে নিন এবং পছন্দমত আকারে চপ গড়ে নিয়ে একটি ট্রেতে সাজিয়ে ডিপ ফ্রিজারে ১০/১৫ মিনিট রেখে দিন (তাহলে ভাজবার সময় চপগুলোর শেপ সুন্দর থাকবে)। এরপর একটি ফ্রাইং প্যানে বা লোহার কড়াইতে ডুবো তেলে যত্ন করে ভেজে নিন। দেখুন, কি দারুণ চপ তৈরী হয়ে গেল। :)





চপের সাথে সস বা চাটনি:



একটি কাঁচের বাটিতে পানি ঝরানো এক কাপ টক দই, এক টেবল চামচ চিনি, সামান্য গোলমরিচ গুড়ো, এক চা চামচ পুদিনার পেস্ট এবং পছন্দ মত বিটলবন দিয়ে বিটার/কাঁটাচামচ/কাঠের চামচ দিয়ে ভাল করে ফেটে নিন। ব্যাস, তৈরী হয়ে গেল সস বা চাটনি।



বিকেলে চায়ের সাথে কিংবা দুপুর বা রাতে ভাতের সাথে খেয়ে এবং খাইয়ে দেখুন তো কেমন হলো :) ঘরে-বাইরে আপনার জনপ্রিয়তা প্রমানিত হয়ে যাবে নিমেষেই। :)



ভালবাসা সবার জন্যে।





মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৩

আবু শাকিল বলেছেন: আমার এলাকায় মোচা র নাম হইল কলার থোড় :)

রেসিপি ভাল্লাগছে আপু।



২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কলার মোচা খেতে চাইতাম না, তখন মা এইভাবে চপ বানিয়ে খাওয়াতেন। খুবই মজার একটা খাবার। এখন বলেন কবে খাচ্ছি!! :D

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪১

ডি মুন বলেছেন: সেই সাজানো কলার উপর একটি করে গাঢ় রঙের আবরণ থাকে যা দেখতে অনেকটা ডিঙি নৌকার মত।

ছোটবেলায় মোচার এই খোল(আবরণ) দিয়ে চরের পানিতে নৌকা ভাসাতাম। :) তবে মোচা রান্না করে খাওয়া হয় নি কখনো। :(

সুন্দর রেসিপির জন্য ধন্যবাদ+++
শুভেচ্ছা সতত।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৬

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:



মোচা বলুন আর থোড় বলুন, ওটার কিছুই খাওয়া হয় নি।
রেসিপি দিয়ে তো লোভ ধরিয়ে দিলেন :)


এভাবে মাঝে মাঝে লেখবেন, কেমন? B-)

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: মা’কে পাশে বসিয়েই অাপনার রেসিপিটা পড়ে শোনালাম।আমাদের গ্রামের বাড়ি সংলগ্ন বাগানে অনেকগুলো কলা গাছ ছিলো।মা কালেভদ্রে কলার মোচা রান্না করতেন ছোট চিংড়ি দিয়ে ভুনা/ভাজির মত।স্বাদ ভুলে গেছি।এছাড়াও কলা গাছের ভিতর পাইপের মত সাদা অংশ বা থোড় (আমাদের স্থানীয় ভাষায় ক্যাইঞ্জাল বলে) ভাজি দু একবার খাওয়ার কথা মনে পড়ছে এবং স্বাদটাও ভুলিনি।আমি নিজেই রান্না করতে পারি তাই রেসিপিটা প্রিয়তে নিলাম কাজে লাগানোর জন্য।

অসংখ্য ধন্যবাদ রেসিপিটার জন্য।

ব্লগিং শুরু করার পর এই প্রথম আপনার ব্লগ পোস্টে মন্তব্য করার সৌভাগ্য হলো। :)

অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।

ভাল থাকবেন।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১৭

ভারসাম্য বলেছেন: মসুরির ডাল বাটা কি আধ কাপ করে দুইবার (২ ও ৭ নং দ্রষ্টব্য) নিতে হবে? :D

কলার মোচার একদম ভেতরের অল্প একটু কচি অংশ লবণ-মরিচ মাখিয়ে কাঁচাই খাবার অভ্যাস ছিল এক সময়ে। আমার মনে হয়, সেটা দিয়ে সালাদও বানানো যেতে পারে। ;)

+++

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার বর্ণনা আর লোভনীয় 'মোচার চপে'র রেসিপির জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৮

আমিনুর রহমান বলেছেন:





চপের সাথে চাটনি ! জিভের জল এসে গেলো !! তা কবে খাচ্ছি ! প্রয়োজনে আমি মোচা এনে দিবো !!!

৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩৪

তুষার কাব্য বলেছেন: আমাদের এলাকায়ও কলার থোড় বলে...আমার মায়ের হাতে যে কয়টা রান্না আমার বেশি প্রিয় তার মধ্যে কলার থোরের একটা রেসিপি...ধন্যবাদ ও শুভকামনা আপু...

১০| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ছোটবেলায় বাদরামি করে মোচা কেটে ভেতরের নরম অংশটা কাঁচা খেতাম। রেসিপিটি সেভ করে রাখলাম। এবার গ্রামে গেলে মাকে দিবো ভাবছি।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

ফাহিম ইসলাম বলেছেন: লাইক.......

১২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৪

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: রেসিপি ভালো লাগলো। তবে শুধু রেসিপি পড়ে চপ বানাতে যাওয়ার ঝুঁকি নেয়াটা একটু ঝুঁকিপুর্ণ হয়ে যায়, জিহ্বা স্বাদে বিবাদ ভঞ্জন বলে একটা কথা আছে। শ্রদ্ধেয় জানাপুর কল্যাণে এবং উপরে আমিনুর ভাইয়ের মন্তব্য দেখে আশা করছি রেসিপির সাথে সাথে শীঘ্রই স্বাদ ভঞ্জনেরও একটা সুযোগ পাবো।

১৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯

জানা বলেছেন:
এমনিতেতো সময় পাচ্ছিনা যে এখানে একটু এসে সবার মন্তব্যের জবাব দেবো তার উপর উদরাজি ভাই, ভুলু আপু, সুরঞ্জনা আপু, আর ও অনেক বিখ্যাত সব রাঁধুনেদের পাশে আমার এই 'চপ' কোথায় যে লুকোবে তার ঠিক নেই। ভয়ে আছিই। আবার সবাই যেভাবে 'মোচার চপ'এর হোস্টিং আমার উপর চাপিয়ে দিচ্ছে তাতে আমিতো ভয়েই এখানে আসতে পারছি না :P

ইয়ে মানে বাজারে এখন তেমন ভাল মোচা পাওয়াই যায়না আবার পেলেও তাতে ফরমালিন দেয়া থাকে। তাই জেনে শুনেতো আর আমি আমার প্রিয়জনদের এই জিনিস খাওয়াতে পারিনা। B-)

১৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৫

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: আমিনুর ভাই বলেছেন মোচা এনে দিবেন ! আমি প্রয়োজনে ১০৮ টি গাঢ় মেরুন রঙের মোচা এনে দিবো :)

প্রিয় ব্লগার অনেকদিন পরে পোস্ট দিলেন । আপনি কবে নিয়মিত হবেন জাতি জানতে চায় ।

অনেক শুভকামনা আপু , সবসময় :)

১৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

আমি ময়ূরাক্ষী বলেছেন: দারুন!
এই চপ খেতে খুব ভালো হবে মনে হচ্ছে।

১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:১৫

আলম দীপ্র বলেছেন: আমার মাকে এই রেসিপি সম্বন্ধে বলতে হবে :P :P

১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: খাওয়া সংক্রান্ত পোষ্ট দেখলেই খিদা লাগে, আমাদরে জানা আপা সব জানে। জানার আপার জানার পরিধি উত্তোর উত্তোর বৃদ্ধি পাক এই প্রত্যাশায়।



রেসিপি মেইল করে বউ এর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি আশা করছি দুই একদিনে মধ্যে খেতে পারবো।

১৮| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৩০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আহারে কলার থোড় -------

দারুন রেসিপি ।

১৯| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

সুমন কর বলেছেন: অামাদের বাসায় কলার থোড় নামে পরিচিত এবং বাসার সবার প্রিয় একটি খাবার। মা রসা এবং কুচি কুচি করে ভাজি করে রান্না করে দিত। খুব মজা। কিন্তু এখন মা নেই .....................তাই জানি না ...................ও রকম করে রান্নার মজাটা পাবো কিনা!

মা'র কথা সারাদিন মনে পড়ে। এখন মনটাই খারাপ করে দিলেন। ব্যক্তিগত কথা বলে ফেললাম। দুঃখিত।



ভালো থাকুন।

২০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:২৫

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: মডারেশন স্ট্যাটাস

আপনি একজন সাধারন ব্লগার
এখন থেকে আপনি অন্য যে কোন প্রকাশিত লেখায় মন্তব্য করতে পারবেন। আপনার লেখা প্রথম পাতার সকল পোস্ট অংশে প্রকাশিত হবে না। তবে সম্পাদকের বিবেচনা সাপেক্ষে আপনার লেখা নির্বাচিত পাতায় প্রকাশিত হতে পারে।

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:১৬

সোহেল মাহমুদ বলেছেন: আমার খুব পছন্দের একটা খাবার।

২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২

খেলাঘর বলেছেন:


ভালো, কলার মোছা গ্রামে সবজি হিসেবে জনপ্রিয়; রেসিপিটা লোভনীয়।

২৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

নেক্সাস বলেছেন: আমি মোচার ভর্তা খাই। আমাদের এলাকায় খুব জনপ্রিয়

২৪| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৭

শাহ আজিজ বলেছেন: সেই লেখাটির লিঙ্কঃhttp://www.somewhereinblog.net/blog/souvikghoshal/29999338

২৫| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:১৪

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: শুভ ব্লগ দিবস!!! !:#P !:#P !:#P

২৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৩৮

নিলু বলেছেন: আপনি তো ভালোই লে খেন কিন্তু আজকেই আমার চোখে পড়লো , পড়ে দেখলাম কয়েকটি , লিখে যান

২৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪৪

নিলু বলেছেন: যে কথাটি বলতে ভুলে গিয়েছিলাম , তা হোলও কলার মোচা খেতে মজা , তবে রানতে জানতে হবে আপনার মতো , ভালো থাকুন ।

২৮| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:৩৪

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: :) পড়ে খেতে ইচ্ছে হচ্ছে খুব।

২৯| ০৯ ই মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আপনি এত সুন্দর করে রেসিপি দিয়েছেন, মনে হচ্ছে এক্ষুনি বানিয়ে সস নিয়ে
বসে পড়ি । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

৩০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

সুমন কর বলেছেন: আমার ১০,০০০-তম মন্তব্যটি আপনাকে করলাম:

কেমন আছেন?

৩১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫০

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন: শুধু রেসিপি দেয়ার জন্য পোস্টে মাইনাচ সহ রিপোর্ট ! মডারেটর কোথায় ?????

আমাদের বানায়া খাওয়াইতে হবে !!!!


শুভ জন্মদিন :)

৩২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০

কাবিল বলেছেন: শুভ জন্মদিন

৩৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৮

কিরমানী লিটন বলেছেন: অনেক মজার স্বাদের মায়ের হাতের তৈরি খাবারের কথা মনে করিয়ে দিলেন, সাথে জান্নাতবাসিনী মা'কেও ...
অশেষ ভালোবাসা আর শুভকামনা রইলো ...

৩৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১:৪৯

দূর্যোধন বলেছেন: ঠিক না। একদম ঠিক না। :(

৩৫| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৮

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: জানা আপু আপনার সময় হলে একবার আমার ব্লগে আসুন ।আমি রান্নাটাকে সহজ পদ্ধতিতে করার চেষ্টায় আছি ।একবার
আমার ব্লগে এসে ভাল কি বা মন্দ যা হো্ক কিছু একটা বলে গেলে ভাল লাগতো । ভাল থাকুন সব সময় ।

৩৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: রান্না বান্না খুব কঠিন কাজ।
তারপরও সুরভির কাছ থেকে বেশ কয়েকটা রান্না শিখে নিয়েছি।
কয়েকদিন আগে শিখলাম ঢেঁড়স ভাজি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.