নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগ আজ আওয়ামী কমিউনিস্ট লীগ হয়েছে। আওয়ামী লীগের কাধে ভর করে কমিউনিস্টরা নাস্তিক্যবাদী দর্শনের বিস্তার ঘটিয়েছে

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭

সব প্রশংসা মুবারক মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত দুরূদ ও সালাম মুবারক।

সমালোচনাটা খুবই তীব্র হচ্ছে। রাজনীতিক, বোদ্ধা মহল তো বটেই খোদ আওয়ামী লীগের মধ্যেও জোড়ালো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত হচ্ছে। গত পরশু দু’টি দৈনিকে এ বিষয়ে লীড নিউজও হয়েছে। একটির হেডিং ছিল, ‘কমিউনিস্ট নির্ভর আওয়ামী লীগ, ছাত্র ইউনিয়নের সুদিন ছাত্রলীগের মহাদুর্দিন।’ অপরটির হেডিং ছিল ‘আ’লীগের কমিটিতে বামদের দাপটে কোণঠাসা ডাকসাইটে নেতারা।’ মন্তব্য হয়েছে ‘আওয়ামী লীগ আজ আওয়ামী কমিউনিস্ট লীগ হয়ে গেছে। সরকার ও দলে কমিউনিস্ট আর কমিউনিস্ট।’

জানা গেছে, দলের রাজনীতিতে সবচেয়ে বিফল প্রচার সম্পাদক, স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সভাপতি নূহ উল আলম লেনিন- যে ব্যালটবাক্স ছিনতাই করেও ভিপি হতে পারেনি, সে আজ কোনো অবদান না রেখেই আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়ামে! অন্যদিকে ডাকসুর বিজয় মুকুট যারা মাথায় পরেছিলো তারা নেই কমিটিতে! প্রশ্ন উঠেছে কেন? অপরদিকে ষাটের দশকের ছাত্র ইউনিয়ন সভানেত্রী মতিয়া চৌধুরী এবারও আওয়ামী লীগ প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে। এক সময় ‘বঙ্গবন্ধুর চামড়া দিয়ে ডুগডুগি বানানোর’ স্লোগান দিয়ে রাজপথ কাঁপানো তুখোড় এ নেত্রী বর্তমান সরকারের কৃষিমন্ত্রী। আরেক ছাত্র ইউনিয়ন সভাপতি নুরুল ইসলাম নাহিদ এবারও শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক হয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তর ছাত্র ইউনিয়নের আরেক সভাপতি আবদুল মান্নান খান দফতর সম্পাদক পদে বহাল আছে। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা ইয়াফেস ওসমান নতুন কমিটিতেও আগের পদে বহাল রয়েছে। সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতা হওয়ার সুবাদে আসাদুজ্জামান নূরও বহাল তবিয়তে দলের সাংস্কৃতিক সম্পাদক পদেই আছে।

মোহাম্মদ নাসিম এবার প্রেসিডিয়ামে ঠাঁই পেয়েছে। রসিকতা করে কেউ কেউ বলছে, মোহাম্মদ নাসিম শহীদ মনসুর আলীর পুত্র এবং রক্তে-গোশতে আওয়ামী লীগার হলেও ছাত্রজীবনে ছাত্র ইউনিয়ন করতো বলেই তার কপাল খুলেছে।

বর্তমান অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিতও এক সময় ছাত্র ইউনিয়নের রাজনীতি করতো।

কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা: দীপু মনিরও বাম রাজনীতির সাথে জড়িত থাকার কথা শোনা গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুবই কাছাকাছি অবস্থান করছে সে।

পর্যবেক্ষক মহল বলছে, জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে যে আওয়ামী লীগের বাম-ডানের ভরাডুবি ঘটিয়ে তৃণমূল পর্যন্ত চূড়ান্ত বিকাশ ঘটেছিল, সেই দলে এখন আদর্শচ্যুত দেউলিয়া ন্যাপ-কমিউনিস্টদের দোর্দ- প্রতাপ।

মন্তব্য হয়েছে, জাতির মহান নেতা বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির সঙ্গে নিবিড় সম্পর্কের ভিত্তিতে যে আওয়ামী লীগ গড়েছিলো, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বাকশালের ফাঁদে পা দিলেও তার প্রাণপ্রিয় দলটি কমিউনিস্টদের হাতে তুলে দেয়নি।

তাই বর্তমানে উজাড় করে দলকে আদর্শচ্যুত ন্যাপ-কমিউনিস্টদের হাতে তুলে দেয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের হৃদয়ে এখন রক্তক্ষরণ চলছে।

প্রশ্নের পর প্রশ্ন উঠছে সাবেক ছাত্র ইউনিয়ন নেতাদের জন্য দল এত উদার নীতি গ্রহণ করলেও সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকদের মধ্যে ডাকসুর সাবেক ভিপিরা পর্যন্ত কেন পদোন্নতি পেলো না?

দলের এবারের কমিটিতে তেমন উল্লেখযোগ্য কোনো পরিবর্তন না হলেও মন্ত্রিসভায় থাকা প্রভাবশালী বামপন্থী নেতাদের ভালো অবস্থানেরই প্রতিফলন ঘটেছে। বর্তমানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুব আস্থাভাজন হয়ে আছে তারা। তাদের প্ররোচনার কারণেই দলের প্রেসিডিয়ামসহ গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে ফিরতে পারেননি মূল ধারার নেতারা।

দলের শীর্ষ পর্যায়ের সূত্রে জানা গেছে, আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ ও আব্দুল জলিলসহ এক সময়ের রাজপথ কাঁপানো ছাত্রনেতাদের ব্যাপারে এবার বেশ ইতিবাচক ছিলো দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তাদের অনেকটাই গুরুত্বহীন উপদেষ্টা পরিষদ থেকে প্রেসিডিয়াম কমিটিতে নিয়ে আসার ব্যাপারে বেশ নমনীয় ছিলো প্রধানমন্ত্রী। এ নিয়ে সিনিয়র নেতাদের সাথে একাধিকবার বৈঠকও করে শেখ হাসিনা। কিন্তু বামপন্থী নেতাদের চাপের মুখে শেষ মুহূর্তে তাদের ব্যাপারে কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেয়নি প্রধানমন্ত্রী। বিশেষ করে ছাত্র ইউনিয়নের এক সময়ের সভাপতি ও বর্তমান মন্ত্রিসভার প্রভাবশালী সদস্য মূল ধারার নেতাদের গুরুত্বপূর্ণ পদে ফিরিয়ে না আনতে চাপ দেয়। এ বিষয়টি নেতাকর্মীদের মুখে মুখে আলোচিত হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য দলে কমিউনিস্টদের উত্থানকে পরীক্ষীত ও ত্যাগী আওয়ামীলীগাররা তাদের বঞ্চনা ও অবমাননা এবং কমিউনিস্টদের উড়ে এসে জুড়ে বসার বিষয়টিকে প্রাধান্য দিয়ে দেখছে। কিন্তু ৯৭ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠী ও রাষ্ট্রধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার এদেশে যে বিষয়টি সবচেয়ে মর্মান্তিক, আত্মঘাতী ও পীড়াদায়ক হয়েছে যে, বর্তমান আওয়ামী লীগের কাধে ভর করে কমিউনিস্টরা তাদের শিক্ষা ও সংস্কৃতির নাস্তিক্যবাদী ও অশ্লীলতাবাদী দর্শন ও প্রক্রিয়া গোটা দেশ ও জাতির কাধে চাপিয়ে দিয়েছে। কমিউনিস্ট ভূতদের জন্যই সংবিধান থেকে সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহ পাক উনার প্রতি আস্থা ও বিশ্বাস বাক্যাবলী উঠে গেছে। কমিউনিস্ট ও নাস্তিক শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষানীতিকে সম্পূর্ণ পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিরোধী করেছে। কমিউনিস্টরা ঠাকুর বন্দনাকে গোটা জাতির স্কন্ধে চাপিয়ে দিয়েছে। কমিউনিস্ট অর্থমন্ত্রী অর্থনীতির চৌহদ্দী ছেড়ে ঠাকুর বন্দনায় চড়কির মতো ঘুরেছে। এ কমিউনিস্টদের জন্য দেশে পবিত্র দ্বীন ইসলাম বিরোধী সংষ্কৃতি ও ক্রীড়ার সয়লাব হয়েছে। পবিত্র দ্বীন ইসলাম মূল্যবোধ ও আদর্শের রাষ্ট্রীয় দাফন হয়েছে।

মূলত: বর্তমানে আওয়ামী লীগের চালিকা শক্তি কমিউনিস্টদের জন্যই এমনটি হয়েছে। অথচ এবারের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি ছিলো- ‘পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের বিরোধী কোনো আইন পাস হবে না।’ অথচ বাস্তবে আওয়ামী লীগের বর্তমান অবস্থা হচ্ছে কমিউনিস্ট ভূতদের প্রেসক্রিপশন ছাড়া সরকার চলে না।

বলাবাহুল্য, এতে করে সরকারের ভেতরে, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ নামক দলের ভেতরে শীর্ষ ও মাঠ পর্যায়ের সর্বোপরি গোটা দেশ ও জনতার মাঝে বিদ্রোহের অনল ধিকি ধিকি করে জ্বলছে। এর উত্তাপ সরকার যত তাড়াতাড়ি অনুভব করতে পারবে এবং কমিউনিস্ট ভূতদের তাড়িয়ে পবিত্র কুরআন শরীফ-পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আদর্শ মুবারক যত তাড়াতাড়ি গ্রহণ করতে পারবে ততই সরকারের জন্য মঙ্গল হবে।

মূলতঃ এসব অনুভূতি ও দায়িত্ববোধ আসে পবিত্র ঈমান ও পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাদের অনুভূতি ও প্রজ্ঞা থেকে। আর তার জন্য চাই নেক ছোহবত মুবারক তথা ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক। যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, যামানার মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার নেক ছোহবত মুবারক-এ সে মহান ও অমূল্য নিয়ামত হাছিল সম্ভব। খালিক্ব, মালিক, রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের তা নছীব করুন। (আমীন)

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শয়ন কুমার বলেছেন: গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কিংবা সমাজতাণ্ত্রিকসহ সকল ধারার জনকল্যানকর রাজনীতি করবার অধিকার দেয় ।গনতণ্ত্র এমন একটি জায়গা যেখানে যে কেউ তার যে কোন ধরনের জনকল্যানের নীতি নিয়ে রাজনৈতিক ময়দানে আগমন করতে পারে ।গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই তাকে এ অধিকার দেয় ।এমনকি সাংবিধানিক ভাবে ইন্ডিয়া ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হলেও সেখানেও কিন্তু ধর্মভিত্তিক রাজনীতি করার পূর্ন সুযোগ আছে , যেমনঃ শিবসেনা, বিজেপি, জামাতে ইসলামী হিন্দ ইত্যাদি , এছাড়া আমি যতটুকু জানি,ইউরোপেও নাকি আধুনিক গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাতেই ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল বিদ্যমান ।জার্মানীতেও খ্রিষ্টান ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল আছে ।গনতাণ্ত্রিক ব্যবস্হাই ধর্মভিত্তিক রাজনীতি কিংবা সমাজতাণ্ত্রিকসহ সকল ধারার জনকল্যানকর রাজনীতি করবার অধিকার দেয় ।একারনে আমি ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দল কিংবা সমাজতাণ্ত্রিক রাজনৈতিক দল কোনটিই নিষিদ্ধতার পক্ষপাতি নই ।যারা ধর্মভিত্তিক রাজনৈতি নিষিদ্ধের দাবি তুলছে পুরোপুরি আমি তাদের বিরুদ্ধে ,
আবার যারা সমাজতাণ্ত্রিক রাজনৈতি নিষিদ্ধের দাবি তুলছে পুরোপুরি আমি তাদেরও বিরুদ্ধে ,
আমার কাছে মনে হয় যার যার নীতি তার তার কাছে, অযথা অন্য কেউ অপরের নীতিতে নাক গলাবে কেন ??





আমি চাই জালিম পাকশাষক এবং তাদের জালিম এদেশীয় দোষরদের বিরুদ্ধে মজলুম বাঙ্গালী জাতির স্বাধীকার সংগ্রামে ব্যাপারে মজলুম বাঙ্গালী জাতির পক্ষে যারা ৭১ সাল থেকে এখনও আছে এধরনের মজলুমদের পক্ষের ধর্মভিত্তিক রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্হান দিন দিন আরও উন্নতি লাভ করুক ।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫

শয়ন কুমার বলেছেন: জামায়াত নেতারা রাজনৈতিক বিরোধীতার পাশাপাশি তাদের পুরোটা সময় তাদের কর্মিবাহিনীকে ইসলামের নামে বিভ্রান্ত করে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন সশস্ত্র রাজাকারবাহিনীতে যোগ দিতে। যে রাজাকার বাহিনীর কাজেই ছিল বাঙালীর উপর নির্বিচারে গনহত্যা চালানো , বাঙালী মা বোনের ইজ্জত লুন্ঠন করা আর হানাদার বাহিনীর অপারেশনে সাহায্য করা ।

একই সাথে জামায়াতে ইসলামী তাদের ছাত্র সংঘটন "ইসলামী ছাত্র সংঘ" (বর্তমানে ছাত্রশিবির) কে ব্যবহার করে গঠন করে দূর্ধর্ষ আলবদর বাহিনী যারাই মূলত ঘটায় বুদ্ধিজীবি হত্যাকান্ড। তাই জামায়াতের বিরোধীতা শূধু রাজনৈতিকও ছিলো না ছিলো সামরিকও। পাকিস্তানের মাধ্যমিক শ্রেণীর পাঠ্যপূস্তকে এখনও জামায়াতের ভূমিকা উল্লেখিত আছে, "In the military operations, the armed volunteers of Jamaat-e-Islami also took part and used the occasion to settle old scores with their political opponents. " [২] এভাবে। এখানে "Armed" এবং "Volunteer" শব্দ দুটি খেয়াল করুন। যার অর্থ দাঁড়ায় জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের তাঁবেদারীর জন্য স্বেচ্ছায় অস্ত্র তুলে নিয়েছিলো। অর্থাত জামায়াতের মুক্তিযুদ্ধ বিরোধীতা শূধু রাজনৈতিক ছিল না সামরিকও ছিল
কাজেই সেই সমস্ত শীর্ষস্হানীয় দোষর নেতৃবৃন্দদের পরিচালিত যে কোন ধরনের রাজনৈতিক সংগঠন নিষিদ্ধ করা হোক ।এ ব্যাপারে আপনাদের মতামত জানতে চাই ??? X( X(

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬

শয়ন কুমার বলেছেন: বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্তদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের বিবৃতিঃ X(( X(( X((


রাজাকারদের সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য গোলাম আজমের আহ্ববান ঃ



১৯৭১ এর গনহত্যাকারী ধর্ষক সেই আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে তাদের নেতা নিজামীর বিবৃতিঃ


১৯৭১ এ বাঙালীর রক্তের হোলি-খেলায় মেতে উঠতে অধিনস্তদের উসকে দিতে তাদের নেতা আলী আহসান মুজাহিদের আদেশঃ


৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪

নন্দনপুরী বলেছেন:



বাম ডান বুঝিনা রাজনৈতিক দল ধর্ম নিরপেক্ষ থাকাই ভাল........

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫

jakaiulo বলেছেন: তাইতো বলি! শুনেছি বঙ্গবন্ধু সেই সময় ইসলামী ফাউন্ডেশন , ইবতেদায়ী মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছে, ঘোষনা করেছেন বাংলাদেশ বিশ্বে ৩য় মুসলিম দেশ। কিন্তু এখন এমন কেন ইসলামী ফাউন্ডেশনে বেলেনৃত্য হয়, মাদ্রাসাগুলোতে ছাত্র শুন্য, যেখানে ইসলাম দেখে তা বাদ দেয়ার পায়তারা। যারা বলে শেখ মজিরের চামড়া দিয়ে ডুকডুকি বাজাবে তাদেরই কাজ এইসব।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৬

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: বেশ বন্ধু বলেছেন: ভাল লিখেছেন

দৃষ্টিপাত


বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।


: হে নরাধম পশু ধিক্কার
কেন এ কুলুসিত জীবন ঐ বোন টার
ধিক আজি মানবতায়
সমাজ বিমুখ আজি এ লজ্জায়



কবি নজরুল এর বিদ্রোহী আওয়াজ

আমি মানিনাকো কোন আইন
আমি টর্নেডো আমি ভিম ভাসমান মাইন
মহা বিদ্রোহী রন ক্লান্ত আমি সেই দিন হব শান্ত যবে
উৎপীড়নের ক্রন্দন রোল
আকাশে বাতাসে ধবনিবেনা ।
বল বীর
বল উন্নত মম শীর
শীর নেহারি নত শির ঐ শিখর হিমাত্রির ।
অর্থ অন্যায়ের নিকট কখনও মাথা নত নয় ।




আজ আইনের লোকের নিকট আইন বিকৃত ও বিচারক আজ ক্ষমতার গেঁড়াকলে আমলাদের হাতের পুতুল ।
এই যে ভারত নিয়ন্ত্রন সরকার না পারছে পার্বত্য মুক্তি বাস্তবায়ন
না পারছে সিমান্তে বিএসেফ কর্তৃক অন্যায় হত্তা বন্ধ । , না পারছে দেশকে জনগণকে সামাল দিতে ,অগ্নিদহন দ্রব্য মুল্যর উদ্ধগতি ,।হাওর বিল টিপাই মুখ খাল সুন্দরবন সহ পর্যটন প্রাকৃতিক স্থান সমুহ আজ ভারতের নিয়ন্ত্রনে । বাড়ছে প্রতিনিয়ত ঘুষ দুর্নীতি ; হত্তা ধর্ষণের অহরহ চিত্র আর হায়নাদের অবৈধ দখলের রাজনীতি ।
সাধারন মানুষের বাড়ছে দুর্ভোগ , দেশ আবারও পরাধীনতার শিখলে
বন্ধি হে বাঙ্গালী জাগ্রত হও সময়ে আরেকবার ।

বাংলার বুকে মানুষ রূপি হায়নাদের উৎপাত এর তিব্র প্রতিবাদে সবাই আওয়াজ দিন ।



ধর্ষণ , ইজ্জত লুণ্ঠন , যৌন হয়রানি এবং নির্যাতন করে নির্বিশেষে হত্তা প্রভৃতি ভারত ও প্রাশ্চাত্য অন্যান্য ভবগুরে সমাজের মত আমাদের বাঙ্গালী সমাজেও প্রতিনিয়ত দেখছি এর বিস্তার ।
আমাদের রুখে দাড়াতে হবে ।নয়ত এদেশ এ জাতি আবারও বিষাক্ত কাল থাবায় নেমে আসবে অন্ধকার । মেয়েরা হারাবে তাদের পূর্ণ অধিকার । আসুন সচেতন মহল জানাই আজি তিব্র প্রতিবাদ ,
, চাই উপযুক্ত বিচার , চাই হায়েনা মুক্ত বাংলাদেশ / জানাই ধিক্কার ।

গ্রাম বাংলার সব স্থানে তাই তিব্র প্রতিবাদ জানাই
আসুন সবাই মিলে এ কর্মসূচিকে সফল করি
সত্যর আওয়াজে / বাচতে হলে লড়তে হবে সমাজে ।

***আমার আহবান , তিব্র প্রতিবাদে
আমার সাথে সবাই আওয়াজ দিন
ঢাকার বন্ধুরা মিলে প্রতিবাদ সভা এবং সারা বাংলায় যেন সব স্থানে স্কুল ,কলেজ ,বিশ্ববিদ্যালয় ,মাত্রাসা সহ সকল প্রতিষ্ঠানের ছাত্র ছাত্রিদের মধ্য সাড়া ও সচেতনতা জাগে সেই বিষয়ে সোচ্চার
হওয়ার জন্য আহবান করা গেল , প্রত্যক সচেতন ব্লগারকে এ
বিষয়ে অন্তত একটা করে পোষ্ট লিখে আওয়াজ দিন

ধর্ষক দের ফাঁসি চাই । হায়নাদের উৎপাত বন্ধ হোক , নিপাত যাক ,
বাংলার মাটিতে মেয়েদের নির্যাতন করা
চলবেনা বন্ধ হোক ।

৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৮

এস এইচ খান বলেছেন: আওয়ামী লীগ আজ আওয়ামী কমিউনিস্ট লীগ হয়েছে! তো রাজারবাগী পীরকে বলুন নেত্রীকে বলতে? এভাবে একই গোয়ালের গরু হয়ে গুতাগুতি করাতো ঠিক না! উপরে দেখুন, সেইম সাইড হয়ে গেছে ;)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.