নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম

সত্যের সন্ধানে...............

জানতেএলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র সূরা ইউনুস শরীফ উনার ৫৫-৫৮নং পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক করেন, ‘হে আমার হাবীব ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আপনি বলে দিন, তোমরা মহান আল্লাহ পাক উনার দয়া, ইহসান ও রহমত অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে পেয়েছো; তাই উনার জন্য ঈদ উদযাপন তথা খুশি প্রকাশ করো।’

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

আগত মাসই হচ্ছে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস।

বিশ্বের মুসলিম-অমুসলিম সমস্ত দেশের উচিত- সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ শরয়ী নির্দেশ মুতাবেক তালাশের ব্যবস্থা করা।

পাশাপাশি এ মাসের ফাযায়িল-ফযীলত সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা এবং এই সম্মানিত মাস উদযাপনের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমস্ত সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব।

যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, কুতুবুল আলম, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, “বিশ্বের মুসলিম-অমুসলিম সমস্ত দেশের উচিত- সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস উনার চাঁদ শরঈ নির্দেশ মুতাবেক তালাশের ব্যবস্থা করা। এ মাসের ফাযায়িল-ফযীলত সম্পর্কে জনগণকে সচেতন করা এবং এই সম্মানিত মাস উদযাপনের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করা সমস্ত সরকারের জন্য ফরয-ওয়াজিব।”

সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস উনার ফাযায়িল-ফযীলত, বুযূর্গী-সম্মান প্রসঙ্গে আলোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন।



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, সমস্ত মাসের সেরা মাস- সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস সমাগত। সৃষ্টির শুরু থেকে গণনা হিসেবে মাসের সংখ্যা বারোটি। তবে তার মধ্যে সবচেয়ে অধিক সম্মানিত মাস হচ্ছে- মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস। যাকে সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুল শুহুর, শাহরুল আ’যম বলা হয়।



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাসে মহান আল্লাহ পাক উনার পরেই যিনি উনার স্থান, যিনি সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- তিনি এই দুনিয়ার যমীনে তাশরীফ নিয়েছেন। আবার এই যমীন থেকে মহান আল্লাহ পাক উনার দীদার মুবারক-এ মিলিত হয়েছেন এ মহাপবিত্র মাসেই। সুবহানাল্লাহ! এছাড়াও আনুষ্ঠানিককভাবে পবিত্র নুবুওওয়াত শরীফ, পবিত্র হিজরত শরীফ এবং আরও বহু মুবারক ঘটনা এই মহাপবিত্র মাসেই সংঘটিত হয়েছে। সুবহানাল্লাহ!



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যেহেতু নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনিই রহমত এবং তিনিই রহমত বণ্টনের মালিক অর্থাৎ ‘রহমতুল্লিল আলামীন’; তাই এই বিশেষ মাসে আলাদাভাবে বিশেষ রহমত নাযিল হয় শুধু মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানার্থে।



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, এ মহাপবিত্র মাস উনার তাৎপর্য অনুধাবনের জন্য, বিশেষ রহমত হাছিলের জন্য সর্বোপরি পবিত্র কুরআন শরীফ এবং পবিত্র সুন্নাহ শরীফ অনুসণের জন্য শরয়ী নির্দেশ মুবারক মুতাবিক চাঁদ দেখে সঠিক তারিখে এই মুবারক মাস শুরু করা ফরয-ওয়াজিব।



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, মনগড়া পদ্ধতিতে মাস গণনা করার সমস্ত রীতি-নীতি পরিহার করে যারা শরয়ী নির্দেশ মুতাবিক চাঁদ দেখে মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ মাস শুরু করবে শুধু তারাই এই মহাপবিত্র মাসের নিয়ামত লাভ করতে পারবে।



মুজাদ্দিদে আ’যম, ইমাম রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি বলেন, যদিও চাঁদ তালাশ করা ওয়াজিবে কিফায়া। কিন্তু সাইয়্যিদুল আসইয়াদ, সাইয়্যিদুশ শুহুর, শাহরুল আ’যম মহাপবিত্র রবীউল আউয়াল শরীফ পেয়ে খুশি প্রকাশের নিয়তে এ মাস উনার চাঁদ শরয়ী নির্দেশ মুবারক মুতাবিক তালাশ করলে তা হবে সমস্ত আমলের চেয়ে শ্রেষ্ঠ উত্তম। সুবহানাল্লাহ!

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন:
নবীজীর বেলাদত শরিফ ১২ই রবিউল আওয়াল উদযাপন
ঈদে মিলাদুন্নবি সা যথা যুগ্য মর্যাদায় উদযাপন ও আনন্দ প্রকাশ
ইমানদার মুমিন গনের জন্য অসংখ্য রহমত ও সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ এবাদত ।
তার জুতা মোবারকের ছোঁয়ায় আল্লাহর আরশ মহল্লা সম্মানিত
তিনি যে আমাদের জন্য দুনিয়ায় রহমত স্বরূপ প্রেরন হইয়াছেন
তার জন্য আনন্দ ও খুশি প্রকাশ করা সর্ব শ্রেষ্ঠ নেয়ামত । বিখ্যাত
সাহাবা কেরাম গন তাবেয়িন তাবে তাবেয়িন গন এবং অলি আউলিয়া পির মাশায়েখ কামেল আলেম গন দিনটি মর্যাদার সহিত উদযাপন করতেন ।

আমরা রহমত হইতে বঞ্ছিত হইব কেন ?

রিবেশ বন্ধু বলেছেন: ফরজের চাইতেও বেশি বললে ভুল হবেনা

আল্লাহ যার নামের সাথে নাম মিশিয়ে দিয়েছেন এবং যার খাতিরে সৃষ্টি
সমুদয় পয়দা করেছেন , হেদায়েতের ভার দিয়েছেন , শাফায়াতের কাণ্ডারি বানিয়েছেন এবং সদা সর্বদা দরুদ ছালাম ভেজে থাকেন
অসংখ্য ফেরেস্তা গনকে নিয়ে সেই দয়াল নবীজীর প্রতি বেলাদত ও
তাজিম ঈমানের শক্ত আকিদা
ঈদে আজম ঈদে মিলাদুন্নবি সব ঈদের সেরা
তার রহমত আদায় কর পড় দরুদ জানাও ছালাম মদিনা মনোয়ারা ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.