![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সমস্ত লঙ্কাকে জ্বালিয়ে দিয়ে হনুমান আবারও খুব উঁচু গাছের উপর উঠে দেহকে অনেক বড় করে ,হালকা করে লাফ দিয়ে পার হল সাগর।এপারে সাগরতীরে যুবরাজ অঙ্গদ সহ সব বিশিষ্টজনেরা অপেক্ষা করছিল।হনুমানকে দেখেই তারা সকলে ঘিরে ধরল তাকে।হনুমান ধীরে ধীরে সব বলল তাদের,কিভাবে সোনার লঙ্কার এক কোনায় অশোকবনের মধ্যে একা সীতাকে দেখতে পেয়েছেন তিনি।অঙ্গদ উৎসাহিত হয়ে প্রস্তাব দেয়-চলো ভাই,আমরা সবাই যাই আবার ওই লঙ্কায়।গিয়ে সীতাকে উদ্ধার করে একদম সঙ্গে নিয়ে ফিরি।তাহলে রামএরও আর আসতে হবে না,সীতারও কষ্ট থাকবে না। হনুমান বলেন আমি কিন্তু সীতাকে নিয়ে আসতে চেয়েছিলাম।তিনি রাজি হননি।
প্রবীণ জম্বুবান এদের কথা শুনে হাসেন।বলেন ক্ষত্রিয়দের নিয়ক কানুন না জেনে আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব না রে ভাই।রাম আমাদের খোঁজ নিতে পাঠিয়েছে , সেটুকুই আমরা করব।রাম নিজে গিয়ে দেখবে কিভাবে সীতা আছে-তারপরে যদি তার মনে সীতাকে এখনও গ্রহন করা সম্ভব,তবেই তিনি সীতাকে নেবেন।এ কি আমাদের সমাজের উদারতা!
সকলেই বোঝে ব্যাপারটা,এই আর্য অসভ্য সামাজিকতার কথা সকলেই কম বেশি শুনেছে।বালীর মৃত্যুর পরে তারা রানীই রয়ে গেছেন সুগ্রীবের স্ত্রী হয়ে,তাই সামাজিক নিয়মের কথা ভেবে ফিরে আসারই সিদ্ধান্ত নিলেন অঙ্গদ।
ফেরার পথে পরে মধুশালা।পানিয়ের গন্ধে ম-ম করছে আকাশ –বাতাস।হনুমান বড় কাজ সেরে ফিরছে,তাই সেই আবদার করল অঙ্গদের কাছে-আমরা পান করব এবার।অনেক খেটেছি।অঙ্গদও সাফল্যের আনন্দে অনুমতি দিল।সবাই পানশালার মধুকক্ষে ঢুকে খেয়ে,দেয়ে,মারপিট করে সব ভাঙচুর করে ফেলল।এই মধুশালার দেখাশুনার দায়িত্বে ছিল বালি-সুগ্রীবের মামা দধিমুখ।তার সঙ্গে লেগে গেল খুব ঝগড়া।
দধিমুখ তাদের বাধা দিতে এলে অঙ্গদ বলে ,আমি তোর মত বড়লোক আত্মীয়ের সুবিধা ভোগ করি না।আমরা রাজার কাজে গেছিলাম।কাজেই এটা আমাদের অধিকার।কথায় কথায় হাতাহাতি পর্যন্ত হয়ে গেল।দধিমুখ মার খেয়ে ছুটতে ছুটতে গিয়ে সুগ্রীবকে খবর দিল,তোমার একদল মন্ত্রী,সেনার দল গিয়ে মধুচক্র ভেঙে ফেলছে,আমাকেও মারধোর করেছে—কেমন অপমান!
অবাক হয়ে সুগ্রীব তাদের নাম জানতে চায়,কার এমন সাহস।রাজার প্রমোদবন সেটা!
দধিমুখ জানায় সবার নাম জানি না তবে তোমার আদরের অঙ্গদ,হনুমান এদের চিনি। এই কথা শুনেই লক্ষ্মন ,রাম সবাই উদগ্রীব হয়ে ওঠে ,তাহলে দক্ষিনের দল কি ফিরেছে?
দধিমুখ অবাক হয়ে দেখে তার নালিশের ফল হল উল্টো।রেগে ওঠার বদলে সকলে ফুল,বাজনা নিয়ে রাজ্যের সবাই অভ্যর্থনা করতে গেল নগরের দক্ষিন পথে! দধিমুখ নিজেই অবস্থা বুঝে ডেকে আনে হনুমান,অঙ্সগদ সহ সকলকে। রাম আকুল হয়ে জানতে চায় তাদের কাছে।স্থির হয়ে সকলে বসবার পরে হনুমান সকলকে আবারও লঙ্কার সব গল্প বলে শোনালেন।সীতার মাথার মনি দিলেন রামকে। রাম সেই মনি হাতে নিয়ে আরও আকূল হয়ে ওঠেন-তক্ষুনি বেরিয়ে পড়তে চান লঙ্কার উদ্দেশ্যে।সুগ্রীব সকলকে বুঝিয়ে সেনাদের তৈরি হতে বলে, ঘোষনা দিল দুইদিনের মধ্যেই লঙ্কার উদ্দেশ্যে রওনা হব সবাই!
হনুমান লঙ্কায় যে তিনদিন ছিল তার মধ্যে সে সবসময়েই সাধারণের মধ্যে ঘুরে ঘুরে সব দেখেছে ও লোকের সঙ্গে কথা বলেছে—রামের ও সুগ্রীব রাজার বিশাল ক্ষমতার গল্প সে যাকে পে্রেছ তাকেই করেছে—পরে রাবনের কাছে পর্যন্ত ব্যাপারটা জানাজানি হয়ে যাবার পর ও সীতার সঙ্গে হনুমানের ভাবসাব দখে সবারই মনে মনে ভয় হল।লঙ্কার চারিদিকে সাগর,কেউ সেখানে আসতে পারত না,কিন্তু একজন লোক হনুমানই যা অগ্নিকান্ড বাধিয়ে ছাড়ল ,গোটা দল এলে লঙ্কাবাসীর ক্ষতিই হব-একথা সবাই ভাবল।এছাড়া ত্রিজটা,সরমা,এমনকি রাবনের মা নিকষা পর্যন্ত সীতার নম্র সুন্দর স্বভাবের জন্য তাকে ভালোবেসে ফেলছে—তাই কদিন মা নিকষা রাবনের মজভাই বিভীষণকে বোঝাতে এল।ওরা অন্য জাতের লোক,অকারনে এদের ঘরের বউকে এনে হয়ত ভুলই করেছে রাবণ।তারচেয়ে সীতাকে ফেরৎ দিয়ে আসা ভালো।সোনার লঙ্কায় সব প্রজাদের ভালো চেয়ে রাবন যন এটা করে।বিভীষণেরও তাই মত।তার বউ সরমা সীতার সখী হয় উঠেছ-মেয়েটার জন্য মায়া হয় বিভীষণের।তাই বিভীষণ গেল রাবণের কাছে তাকে বোঝাতে-সেখান মন্ত্রীদের নিয়ে রাবণ আসন্ন বিপদের নানা সমাধান আলোচনা করছিলেন।বিভীষণের কথায় প্রথম রাবন আমলই দিল না।কিভাবে সীতাকে ফেরৎ দেওয়া যায়,তাই হয় না কি!—বিভীষণ তখন সব মন্ত্রীদের বলে আপনারা দয়া করে রাবনকে ঠিক যুক্তি দিয়ে বোঝান,এতে লঙ্কার ক্ষতি।ছোট্ট দেশে যুদ্ধ লাগলে ,প্রজাদের খুব খারাপ হবে- রাজা রাবন,তারই সামনে দাঁড়িয়ে ছোট ভাই এমনভাবে নিজের মত প্রতিষ্ঠা করছে দেখে সে খুব রেগে গেল।বিভীষণকে বকতে লাগল রাবন,তাও বিভীষণ একই কথা বলায় ভাইকে ধরে রাবন মারতে লাগে—
অপমানিত হয়ে উপস্থিত মন্ত্রীদের মধ্য থেকে আরও চারজনকে নিয়ে বিভীষণ চলে আসে রাবনের বাড়ি থেকে।স্ত্রী সরমার সঙ্গে দেখা করে তারা পাঁচজন রাবণের বিরোধীতা করার জন্য লঙ্কা ত্যগ করে চলে যায় কৈলাশ পাহাড়ে।বিভীষণকে অনেকেই ভালোবাসত তাই এর ফলে লঙ্কায় থেকে যায় বেশ কিছু রাবণ-বিক্ষুব্ধ মানুষ!
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: আপনার মুগ্ধতা খুব হাসাল আজ! ধন্যবাদ বিরক্ত হতে হতেও পড়ে ফেলবার জন্যি!
২| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:১৩
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
ভালো লাগলো।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৩
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ সরকারদা!
৩| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২১
শিক কাবাব বলেছেন: তোমাকে যখন পেয়েছি আর ছাড়ছি না। যাবার আগে আমাকে একটিমাত্র প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যাও প্লিজ।
তোমার এক জ্ঞাতিভাই (মানে, ইষ্টবেঙ্গল) বলেছিল : ইশ্বর ১। বিভিন্ন দেব দেবী ইশ্বরদের বিভিন্ন রূপ।
তো, জানতে চাচ্ছি যে, ঐ ১ ইশ্বরটা কে? তার পরিচয় কি, তার ক্ষমতা কত, সে থাকে কোথায়?
সময় থাকলে আরেকটা দিও। উপহার পাঠাবো।
এই ব্লগে বাংলাদেশী এক হিন্দু ব্লগার তার প্রোফাইলে লিখেছে : ৪র্থ বার জন্ম। মানে, হিন্দুরাতো ৭ বার জন্ম নেয়। তো, প্রশ্ন হল : সে কি করে হিসাব করলো, বা জানল, যে এই জন্ম তার চতুর্থ টার্ম?
তুমি কখনো বাংলাদেশে আসলে অবশ্যই মিষ্টি খাওয়াবো।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২৮
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: শিক কাবাব কি খেয়েছেন সন্ধ্যায়?
১)কে ,কোথায় যাবার আগে বলে যা্বে? আমি তো আছিই--
২) ঈশ্বরের কথা আসছে কোথা থেকে?
৩) কারুর ৪০০ বার জন্ম নেওয়ারও গনতান্ত্রিক অধিকার আছে--আমি বলবার কে?
৮) ঈশ্বর কোথায় থাকে -এটা জানবার চষ্টায় আছি--জানলে বলব...
৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৬
শিক কাবাব বলেছেন: .
শিক কাবাব কি খেয়েছেন সন্ধ্যায়?
কি যে বল, এত টাকা কড়ি খরচ করে শিক কাবাব খাওয়ার কি ক্ষমতা আছে আমার। সেজন্যই নিজের নাম ঝুলিয়ে দিয়েছি শিক কাবাবা।
১)কে ,কোথায় যাবার আগে বলে যা্বে? আমি তো আছিই--
আমি জানতাম তুমি আসবে।
২) ঈশ্বরের কথা আসছে কোথা থেকে?
পশ্চিম বঙ্গিয় এক ব্লগার বলেছিল। ইশ্বর নাকি এক। দেব দেবীরা ঐ ইশ্বরের বিভিন্ন রূপ। তাহলে ঐ ইশ্বরটা কে?
৩) কারুর ৪০০ বার জন্ম নেওয়ারও গনতান্ত্রিক অধিকার আছে--আমি বলবার কে?
গনতন্ত্রের মন্ত্রে না হয় ৪শ বার জন্ম নিল। কিন্তু ধর্মেতো মাত্র ৭ বার লিমিটেড করা।
৮) ঈশ্বর কোথায় থাকে -এটা জানবার চষ্টায় আছি--জানলে বলব...
একি ! তুমি ইশ্বরকে না জেনেই তার পূজা করছ? ওকে। জানতে পারলে স্বপ্নে জানিয়ে দিও।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৫
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: পশ্চিম বঙ্গীয় ব্লগার বলেছেন বলেই কি আমি দায়ী?
আমি পুজো করলাম কখন?
আপনি মজার মানুষ ভাই শিক কাবাব!
৫| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১১
ঢাকাবাসী বলেছেন: লেখাটায় যত্নের অভাব মনে হল। তবু ভাল।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৪
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: আমি চেষ্টা করেছিলাম ,তবু হয়ত ততটা পারিনি যতটা দরকার ছিল।
৬| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখায় মন্তব্য দানে বিরত রইলাম । নিমন্ত্রন দিয়ে যাচ্ছি ।
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১১
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: মজার ব্যাপার--এই অংশটি কোনও পাঠককুলের কাছে সমাদৃত হবার পরেই...আপনারা কি জোট বেঁধেছেন নাকি,সামু থেকে তাড়ানোর জন্য?
৭| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
অদৃশ্য বলেছেন:
এইসব আগে কখনো পড় হয়নি.... আপনার এখানে এসেই কিছুটা পড়া হলো... জানা হলো...
তবে আমি আপনার নিজের লিখাগুলোই চাইছিলাম... মাঝেমাঝে নিজের কথা গল্প বা কবিতা দিতে পারেন..
শুভকামনা...
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৬
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: আপনার যদি পড়া থাকত অদৃশ্য,তাহল বুঝতেন হয়ত এই লেখাটা যতখানি কৃত্তিবাসের ,আমারও ততখানিই--আমার নিজের লেখাই খানে দিতে চাই--রামায়ণ শেষ করা একটা কাজও--বার বার হয়ত বিরক্ত করি আপনাদের ,তবু কেউ পড়ুক না পড়ুক-কাজটা শেষ করব--আর বেশি বাকিও নেই--
৮| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩
ডানাহীন বলেছেন: আপনার এই সিরিজটা পড়লে মনে হয় মা বা দাদির কাছে গল্প শুনছি .. ধন্যবাদ, ভালো থাকবেন ।
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ডানাহীন--যদি পারি,মা দাদিদের মত সহজ বলতে--ধন্য হব!
৯| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৪
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ভালো প্রচেস্টা ++++++++
চলুক
ভালো থাকবেন
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৯
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ণ! আপনিও ভালো থাকুন!
১০| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৯
আমি বাঁধনহারা বলেছেন:
ভালো লাগে তব লেখা
তাইতো দেয় দেখা।
ভালো লাগল পূর্বের মত
লিখতে থাকুন অবিরত।
++++
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!!!
১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩০
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: ধন্যবাদ--আপনিও
ভালো থাকবেন
মনে রাখবেন!
১১| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮
প্লিওসিন অথবা গ্লসিয়ার বলেছেন: এইসব পড়তে ভালো লাগে
১২ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫২
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: আপনার সঙ্গে আমার অদ্ভুত মিল! গ্লিওসিন,আমারও-এইসব লিখতে ভালোলাগে!!!
১২| ২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
অড়বরই বলেছেন: সুন্দরাকান্ড - ২ খুবই ভাল লাগল, জয়তী, স্বচ্ছ সাবলীল লেখা। বলার ধরনটাও সুন্দর। অনেক ভাল লাগা রইল।
৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অড় বরই।
১৩| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৫
রাতুল_শাহ বলেছেন: সামনের পর্বে যাই।
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১০
জয়তি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ঘুম আসতাছে, কোন ইন্টারেস্টিং জিনিসরে যে এত বিরক্তিকর করে লিখা যায় তা দেখে মুগ্ধ হলাম।