![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অধস্তন আদালতের বিচারকদের বেতন-ভাতা বৃদ্ধিসংক্রান্ত সরকারের দেওয়া প্রস্তাবে কিছু সংশোধন করেছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে এ প্রস্তাব বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত প্রতিবেদন ১৫ এপ্রিল দাখিল করতে বলা হয়েছে।
একই সঙ্গে আদালত চার সচিবকে আদালতে হাজির হওয়া থেকে সাময়িকভাবে অব্যাহতি দিয়েছেন। আদালত বলেছেন, পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হলে জেলা জজ পদমর্যাদার ব্যক্তিদের সিলেকশন গ্রেড দিতে হবে। বিচারিক ভাতা যে নামেই হোক না কেন, তা ২০ শতাংশ থেকে উন্নীত করে ৩০ শতাংশ করতে বলা হয়েছে।
জুডিশিয়াল সার্ভিস পে-কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন না করায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মন্ত্রিপরিষদ, অর্থ, আইন ও জনপ্রশাসন সচিবের প্রতি আদালত অবমাননার রুল জারি করে তাঁদের আদালতে হাজির হতে বলেন আপিল বিভাগ। এ নির্দেশ অনুসারে আদালতে আজ সচিবেরা হাজির হন এবং নির্দেশনা বাস্তবায়নের একটি প্রস্তাব আদালতে দাখিল করেন। শুনানি নিয়ে আদালত প্রস্তাবে কিছুটা সংশোধন করে এ আদেশ দেন।
আদালতে মূল আবেদনের পক্ষে আইনজীবী এম আমির উল ইসলাম শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সচিবদের পক্ষে ছিলেন সৈয়দ আমিরুল ইসলাম।
অ্যাটর্নি জেনারেল প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, বেতন-ভাতা বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে একটি প্রস্তাব আদালতে দাখিল করা হয়। ওই প্রস্তাব সংশোধন সাপেক্ষে গ্রহণ করেছেন আদালত। প্রস্তাবে জেলা জজদের ও সমপদমর্যাদার সংখ্যা ২২ উল্লেখ করা হয়। সংখ্যা বাদ দিয়ে তা সংশোধন করে আদালত বলেছেন, পাঁচ বছর অতিক্রান্ত হলে গ্রেড ওয়ানে..........
View this link
©somewhere in net ltd.