![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হজরত বিলাল , খাব্বাব , সুমাইয়া (রা কে তাদের মালিকরা প্রতিদিন রিমান্ডে নিত । কাউকে দড়ি দিয়ে বেধে চাবুক মারত ,কাউকে গরম লোহার শিক দিয়ে চামড়া ফুটো করে দিত । কাউকে মরুভূমিতে উত্তপ্ত বালুর উপর পাথর চাপা দিয়ে শুইয়ে রাখত ! দিনের পর দিন আবু জেহেল , আবু লাহাবরা এভাবে রিমান্ডে নিত মূলত দুটি উদ্দেশ্যে-
এক, তাদেরকে ইসলামের পথ থেকে দুরে সরিয়ে রাখা
দুই , অন্যদেরকে ইসলাম গ্রহনের পরিনতি কি ভয়াবহ হতে পারে তা দেখানো
দিনের পর দিন রিমান্ডে নিয়ে আবু জেহেলরা নিজেরাই ক্লান্ত হয়ে পরত কিন্তু মুখ থেকে ' আল্লাহ ' ছাড়া কিছুই বের করতে পারতনা । তবে এরকম একটা সমাজে যেহেতু বেশির ভাগ লোকই বিবেকহীন থাকে তাই তাদের উপর এর প্রভাব পরত না, কিন্তু এসব নির্যাতন দেখে হজরত উমরের মত বিবেকসম্পন্ন লোক যে ইসলামের প্রতি ঝুকে পরবে তা কাফেররা কল্পনাও করেনি । আর হাজার হাজার বিবেকহীনের চেয়ে একজন উমরই যথেষ্ট একটি আন্দোলনকে বিজয়ী করার জন্য !
সময় অনেক পেরিয়ে গেছে বিলাল, খাব্বাবরা নাই তাদের উত্তরসুরীরা আছে , আবু জেহেল, আবু লাহাবরা নাই তাদের উত্তরসুরী আছে, রিমান্ডের মধ্যযুগীয় বর্বরতা নাই ডিজিটাল বর্বরতা আছে, মরুভূমির উত্তপ্ত ময়দান নেই কিন্তু চার দেয়ালের ভিতর থেকে আজো "আল্লাহ" "আল্লাহ" ডাক শুনা যায় ! আজো কোটি কোটি বিবেকহীনদের চেয়ে চেয়ে নিরব থাকতে দেখা যায়
ইসলামী আন্দোলনের নেতৃত্বকে আজ যে জুলুম ,নির্যাতন করা হচ্ছে কোনো সন্দেহ নেই এটি বুমেরাং হবে বাতিলের জন্য । এসব নির্যাতন দেখে জন্ম নিবে শত শত দেলোয়ার, শত শত মাসুদ । এগিয়ে আসবে কেউ হজরত আবু বকর , হজরত উমর (রা) এর ভূমিকায় ইনশা আল্লাহ ।
২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২২
ফিলিংস বলেছেন: হজরত আবু বকর , হজরত উমর (রা) এর ভূমিকায়------কেউ এসে কি হরতাল দেবে, ককটেল ফুটাবে ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:৪৭
কসমিক- ট্রাভেলার বলেছেন:
মানুষ আলোকিত হোক, দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন হোক, জীবনের লক্ষ্য পরিস্কার হোক। সততা ও দক্ষতার সমন্বয় হোক । সৃজনশীলতা ও কল্যাণচিন্তায় মেধা বিকশিত হোক। ধনী গরীবের বৈষম্যমুক্ত সমঅধিকার নিশ্চিত হোক, সবার স্বাধীন আত্ববিকাশের অধিকার সুরক্ষিত হোক।
সত্যিকারের চেতনা জাগ্রত হোক, অবিদ্যা ও কুসংস্কার দূর হোক। অন্যায় অবিচার, অমানবিকতা,দূষণ, ভেজাল ও দুর্নীতির কালো দরজা বন্ধ হোক। সাহসী পদক্ষেপ, ত্যাগ আর সত্যের দৃঢ়তায় জীবন কর্মময় হোক। প্রতিটি মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হোক, প্রকৃতিবাদী জনদরদী সমাজ প্রতিষ্ঠিত হোক।
স্বধর্মচর্চা ও সাধনায় জীবন শুদ্ধ হোক। শিষ্টাচার, সুবচন ও বিশ্বাসের মাধ্যমে গড়ে উঠুক পারস্পরিক সম্পর্ক। আবেগ,মমতা,প্রেম-ভালবাসার সিক্ততায় সুখী হোক সবার পরিবার। সুস্থতা, প্রশান্তি, ব্যস্ততা আর সুখে ভরে উঠুক সবার জীবন। স্বাভাবিক মৃত্যুতে সবার আত্বা প্রশান্তচিত্তে ফিরে যাক তার আপন ঠিকানায়।