নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্প ছাড়া আর কিছু না

বলতে চাই না। লিখতে চাই।

রাগিব নিযাম

আমি সাদাসিধে, সাধারণ টাইপের মানুষের দলে। তবে রাজনৈতিক অপরিপক্ক্বতা আমার অপছন্দ।

রাগিব নিযাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধারাবাহিক উপন্যাস: বাংলাদেশের অতিমানবেরা s02(অধ্যায়-১, পর্ব-২)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২১

শহিদুল্লাহ'র বেচে ফেরাটা অনেকটা অলৌকিক। তবে আরো বিস্ময়কর ছিলো তার শরীরের বার্ধক্য প্রতিরোধ ক্ষমতা। সেই বোতলগুলিতে রহস্যজনক সেই তরল পদার্থ তার শরীরের কোষ ধ্বংসের ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। যার কারণে প্রায় ৪৩ বছর অক্ষত থাকে তার জীবন প্রক্রিয়া। হাসপাতালে নেয়ার পর দ্রুত ব্লাড স্যাম্পল নেয়া হয় যাতে তার রক্তে এমন কি উপাদান আছে তা দেখার জন্য।



গ্লাসের এপাশে দাড়িয়ে আইসিইউ সেন্টারের ওপাশে ঘুমিয়ে থাকা মানুষটিকে দেখছেন ডিজিএফআই কমান্ডার মেজর তালহা। অদ্ভুত রকমের শক্ত গড়নের শরীরের মানুষ শহিদুল্লাহ। লম্বায় পাচ ফিট এগারো ইঞ্চি। ১৯৭০ এর পর থেকে আজ পর্যন্ত যদি ৪৩ বছর হয় শহিদুল্লাহর থাকার কথা কবরে। অথচ ৩৫ বছর বয়সের যুবক লাগছে। শহিদুল্লাহ কি মানুষ নক অন্যকিছু?



-মেজর তালহা?

-ইয়েস?

-ব্লাড স্যাম্পল রিপোর্ট রেডি।

-জ্বি দেখান!



ব্লাড স্যাম্পল রিপোর্ট দেখে একটু ভ্রু কুচকে উঠলো তালহার। হজম করতে কষ্ট হলো। এটা কি করে সম্ভব? এভাবে কি কোন মানুষ অমরত্বের কাছাকাছি যেতে পারে?



সেই সময়টা শাহবাগ আন্দোলন এর সময়। হঠাৎ এমন অদ্ভুত খবর পেয়ে নড়েচড়ে বসলো পত্রিকাগুলো। টিভি চ্যানেলগুলো পিজি হাসপাতালে এসে ঘাপটি মেরে রইলো।



শীর্ষ হেডলাইন ছিলো- "major bangladesh is alive"।



তারপর কোন এক সকালে, হঠাৎ অনেকদিন পর দুটো ঘুমন্ত চোখ খুলে গেলো!!!!!

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

কালীদাস বলেছেন: হা হা হা। মার্ভেল কমিকসের বাংলাদেশি ভার্সন =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:০৪

রাগিব নিযাম বলেছেন: ঠিক তা না। ডিসি কমিক্স এ ও ক্যাপ্টেন এটম আছে। পড়তে থাকুন তারপর বুঝতে পারবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.