নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

গল্প ছাড়া আর কিছু না

বলতে চাই না। লিখতে চাই।

রাগিব নিযাম

আমি সাদাসিধে, সাধারণ টাইপের মানুষের দলে। তবে রাজনৈতিক অপরিপক্ক্বতা আমার অপছন্দ।

রাগিব নিযাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধারাবাহিক উপন্যাস: বাংলাদেশের অতিমানবেরা s02(অধ্যায়-১, পর্ব-৪)

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৫:২২

২০১৩ সাল। ফেব্রুয়ারির শাহবাগে উদ্দাম উত্তাল জনসমুদ্র। ঢিব করে মানবীয় সার্কেল এর বাইরে কিছু একটা পড়লো। মানুষটা লম্বায় ছয় ফিট। গায়ের রং নীলচে। গায়ে কিছু নেই। ফুটপাতে দাঁড়িয়ে থাকা পথচারী হা হয়ে রইলো। কিশোরীর চোখে হাত দিয়ে মা অন্য দিকে মুখ ফিরিয়ে নিলো। ম্যানহোলের সামনে এসে ঢাকনাটা খুলে তার ভেতর বাম পা গলিয়ে শূন্যে উঠে গেলো। নীচ থেকে কালো ময়লা উঠে আসতে লাগলো। মানুষটা ময়লা পানির ফোয়ারায় ঘুর্ণি খেতে লাগলো। ডার্ক এনার্জি হবে হয়তো। মুহুর্তের ভেতর মাটিতে ফাটল দেখা দিলো।

শাহবাগে থাকা কেউ তখনো জানতে পারেনি পেছন দিকে কি ঘটে চলেছে। পুলিশের একটা ইউনিট পিজি হাসপাতালের সেই জায়গায় এসে থামলো। এইম নিয়ে দাড়িয়ে আছে সদস্যরা কখন কিছু করতে হবে। এমন সময় বিশাল একটা বিস্ফোরণ হলো। হতচকিত হয়ে পেছনে তাকিয়ে দেখলো তারা যে গাড়িতে করে এসেছে তাতে করে যাওয়ার অবস্থা নেই। পুলিশ কন্সটেবল জিজ্ঞেস করলো, "আ্যাই কে তুমি?"

-আমি নীলমানব।


ডিজিএফআই হেডকোয়ারটার। আইটি সেকশনে ঢুকে এজেন্ট সাদিয়া ইতি উতি চাইছে।
-ক্যান আই হেল্প ইউ?
-অহ একটু আগে যেই বিস্ফোরণ ঘটেছে সেটার ফুটেজ দরকার।
-একটু খুঁজে দিচ্ছি।

ছেলেটা শান্ত সৌম্য দীপ্তিময় চেহারা নিয়ে তাকিয়ে আছে স্ক্রীনে। এমন সময়ে সাদিয়ার চোখ হা হয়ে গেলো। কোনো রকম টাচ ছাড়াই ছেলেটা সব ডাটা ডাউনলোড করছে।
-এটা কিভাবে সম্ভব?
-অব্ব ..
-তথ্যমা আ আ নব ....

বলেই সাদিয়া ধপাস করে করে চেতনা হারিয়ে পড়লো মেঝেতে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.