![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সাদাসিধে, সাধারণ টাইপের মানুষের দলে। তবে রাজনৈতিক অপরিপক্ক্বতা আমার অপছন্দ।
একজন বিজনেস ম্যাগনেট এর সাথে কথা বলতে এসে একি ঘেরাটোপে পড়লুম। ব্যবসায়ের বদলে তিনি আমাকে পাতালপুরীতে নিয়ে যা দেখালেন। ধাক্কা খাওয়ার মতো। অবশ্য এই রহস্যটা একদিন না একদিন উন্মোচিত হতোই। তবে আজ আমি এইখানে ইতিহাসের অংশ হয়ে গেলাম।
-আপনারা মূলত কি করতে চান?
-দুর্নীতির করালগ্রস্ত এই সমাজটাকে ঠিক করাই মূল উদ্দেশ্য।
-এখন পর্যন্ত কোন মিশনে গিয়েছেন?
-আজ রাত থেকে শুরু।
বিকালে বাসায় চলে এলাম। ইন্টারভ্যু নেয়া তো হয় নি উল্টো আরো খাইয়ে দাইয়ে বিদেয় করে দিয়েছে। বলেছে ও নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। নম্বর, ঠিকানা নিয়েছেন ভদ্দরলোক। একটা লম্বা ঘুম দিলাম। সন্ধ্যায় ঘুমটা ভাংলো ফোন পেয়ে।
-হাসমান বলছি। হেডকোয়ারটারে চলে আসো।
বংশাল পৌছাতেই বুঝলাম গভীরতর কোন পরিকল্পনা চলছে। যে পরিকল্পনার অংশ আমি নিজেই। হাসমান, তার মেয়ে অদ্ভুত সাজে দাঁড়িয়ে আছে। ছেলে শুনেছি কম্পিউটার জিনিয়াস, মা তো আরো বড় কিছু।
-আজকে কি করবেন?
-যার জন্য এতোদিন অপেক্ষা করেছি। মিশনে নামবো।
-কোথায়?
-নবাবগঞ্জের ওদিকে।
-কিসের মিশন?
-একজন ব্যবসায়ী ও তার পরিবারকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে।
"লেট'স মুভ!"
একটা গোল চাকতির মতো কি একটা যেনো কি একটা নিলেন হাসমান। মেয়ের হাতে সিন্থেটিক ফাইবারড চাবুক। চোখ ঢেকে সামনে বাড়লেন। মেয়েও। আমাকে বললেন তাদের সাথে যেতে।
উপরে উঠে সাদামাটা ধরণের একটা গাড়িতে উঠলেন। এবং উঠার পর বুঝলাম এটা মোটেও কোন সাদামাটা ধরণের গাড়ি না। আমার পাশের সীটে মাঝারি সাইজের কম্পাউন্ড। খোলা। হ্যান্ডগান, শটগান, গ্রেনেড, ধোয়া-বোমা সবই আছে। তবে ধুলো পড়তে দেখে বুঝলাম ওগুলো আজ অব্দি ব্যবহার করা হয়নি।
লোকেশন থেকে তিন চার গলি দুরে গাড়িটা রাখলেন। আমাকে থাকতে বললেন গাড়িতে। তারপর অন্ধকারে মেয়েকে নিয়ে হারিয়ে গেলেন।
২| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২২
হাসানুর বলেছেন: বড় হলে আপনি অনেক বড় লেখক হবেন।
৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: এই সিরিজটা সময় নিয়া পড়ব।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১০:৫১
রাখালছেলে বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না। সামনের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম ।