নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলোর দিশারী
কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। এই কাঁঠাল নিয়ে স্কুলে বহুবার রচনা লিখতে হয়েছে। আবার ইংরেজিতে Jackfruit রচনা লিখতে হয়েছে নতুন করে মুখস্ত করে। অথচ শিক্ষক যদি একটু সহজ করে বুঝিয়ে দিতেন তখন। আম, জাম, কলা, কাঁঠাল, লিচু কমলা, তরমুজ এসব নিয়ে প্রায় একই ধারায় রচনা লেখা যেতো নিজে নিজে, এর ইংরেজি অনুবাদেই হয়ে যেতো ইংরেজি রচনা। দুর্ভাগ্য একটু বুঝিয়ে দেবার ঘাটতিতে বিভিন্ন ফল নিয়ে রচনার জন্য কত কসরত করে আলাদা আলাদা মুখস্ত করতে হয়েছিল।
আজ আবার কাঁঠাল নিয়ে কিছু কাঁঠালিপনা। বৃহদাকার ফলের মধ্যে কাঁঠাল অন্যতম। এর বহিরাবরণ কণ্টকাকীর্ণ ও রুক্ষ হলেও, ভেতরটা কিন্তু যথেষ্ট কোমল ও সুমিষ্ট রসালো। আমাদের সমাজেও এধরণের কিছু মানুষ আছেন, যাদের সংখ্যাটা নেহায়েতই কম। খুঁজে নিতে হয়। এমন সব মানুষের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলাটা সৌভাগ্যের বিষয়। সম্পর্ক যেমনই হোক আমরা স্বপ্ন দেখতে কিন্তু খুবই উৎসুক। কতজন যে গাছে কাঁঠাল দেখে গোঁফে তেল মেখে মসৃণ করে তোলেন, সবার ভাগ্যে সেই কাঁঠাল জোটে কিনা জানি না। জুটুক বা না জুটুক, পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাওয়াও আমাদের কিছু মানুষের স্বভাব চরিত্রে লক্ষিত। যারা নিত্য ধান্দায় থাকেন কিভাবে কোন দিন কার মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাবেন। কেউ কেউ তা করতে না পারলেও কাঁঠালের আমসত্ত তত্ব নিয়ে মত্ত হয়ে উদ্ভট অবাস্তব কাণ্ড করে বসেন। আর নতুন প্রজন্মকে ইঁচড়ে পাকা গালি দিতেও দ্বিধা করেন না অনেকে। নতুন প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সমাজ ব্যবস্থার সাথে পারিবারিক পরিবেশের যে সম্পর্ক রয়েছে তা মানিয়ে নেবার মানসিকতার টানাপোড়েনে অনেক সময়ই জেনারেশনে গ্যাপ তৈরি হয়। বাস্তবতা নিরীক্ষণে পূর্ব প্রজন্মকেই বুঝে শুনে উত্তর প্রজন্মের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা বিবেচকের কাজ। তাতে যেমন শান্তি বজায় থাকে তেমনি সৌহার্দ্যও দৃঢ় হয়।
কাঁঠালের নামকরণ নিয়ে কোন ইতিহাস জানা নেই, তবে বৃটিশরা এদেশে এসে এমন সুমিষ্ট সুস্বাদু রসালো পুষ্টিকর ফলের নাম কেন Jackfruit করলো তা-ই ভাবার বিষয়। এখানে Jackal কে সংক্ষিপ্ত রূপে Jack বলেছে। শিয়াল কাঁঠাল খেতে পছন্দ করে বলেই কি এর নাম Jackfruit রাখতে হবে! সাদা চামড়ার মানুষের লেঙ্গুর সদৃশ চোখে কি কেবল শেয়ালকেই পড়লো? কাঁঠালের মতো উপকারী চিন্তা ভাবনা এ অঞ্চলের মানুষের থাকলেও সাগরের উপাড়ের শৃগাল প্রবৃত্তির মানুষ Jackকেই প্রাধান্য দিয়েছে। ধুর্ত ক্লাইভ (এর নামের সাথে বৃটিশরা ‘লর্ড’ শব্দটি যোগ করলেও, আমরা ভুক্তভোগীরা তা কিভাবে করি! আমাদের স্বদেশপ্রেম থাকলে তাকে ঘৃণাভরে ‘জেকাল ক্লাইভ’ ডাকা উচিৎ নয় কি?) থেকে থেকে শুরু করে খুব কম বৃটিশই আছেন যাদের ভেতর Jack প্রবণতা ছিল না। ওরা এ অঞ্চলে শোষণ নিপীড়ণ ছাড়া মানুষের মংগল যা করেছে বাণিজ্যিক স্বার্থেই করেছে। পরের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে খাওয়ার জ্বলন্ত দৃষ্টান্ত রেখে গেছে সেই বৃটিশরা। কাঁঠালের এই Jackfruit নামটা দেখলেই এখন মনে হয় আসলে Jackalরাই এই fruitএর এই নামকরণ করে গেছে। এরা আমাদের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিষের ছোবল হেনেছে। দাঙ্গা লাগিয়ে মহান ভারতবর্ষকে ধর্মের দোহাই দিয়ে ছিন্নভিন্ন করে, এদেশ থেকে সম্পদ লুটে নিরাপদে পালিয়েছে। লক্ষ কোটি কাঁঠালের আঠা দিয়ে কয়েকশো বছরেও সেই বিচ্ছিন্নতাকে আর জোড়া লাগানো সম্ভব কিনা জানা নেই।
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: কষ্ট করে পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ প্রান্তর পাতা
২| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০
অর্ক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। কতোকিছু জানলাম কাঠাল নিয়ে। যদিও কাঠাল ফলটা খাওয়া আমার কাছে খুব বিড়ম্বনার মনে হয়! তাই ফল তেমন একটা খাইনি, তবে কাঠালের বিচি আমার যারপরনাই প্রিয়। এর ভর্তা ডাল’র ভালো প্রচলন আছে দেশের উত্তর বঙ্গে। আমার নানাবাড়িতে নিয়মিত কাঠালের ডাল ও খেসারি কালাইয়ের ডাল খেতাম। খুব ভালো লাগতো! কাঠালের নামকরণ নিয়ে জেনে আনন্দ পেলাম। সত্যি ইংরেজিতে এই ফলের নামটা রহস্যময়ই ছিল খানিকটা এ পর্যন্ত। আপনার লেখায় যাই হোক অনেকটাই রহস্যভেদ হলো।
আমি ফল খেতে খুব ভালবাসি। ভবিষ্যতে এ ধরণের আরও লেখা চাই।
একটা চির জানা দু লাইনের কৌতুক আপনার জন্য। আমার প্রয়াত পিতার খুব প্রিয় একটি কৌতুক!
ডাক্তার : আপনার সবই মোটামুটি ঠিকই আছে। তবে ভিটামিনের নিয়মিত ফল খাবেন। এবং ফলের খোসাসহই খাবেন। মনে রাখবেন, ফলের থেকেও ফলের খোসাতে বেশি পুষ্টি থাকে। তো, আপনার প্রিয় ফল কোনটা জানতে পারি?
রোগী : জি ডাক্তার সাহেব, নারকেল।
*
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৭
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনার কৌতুকটা বেশ ভাল লেগেছে। রুক্ষ বাস্তবতায় মাঝে মধ্যে এমন একটু হাস্য রস আস্বাদন করতে পারলে মন্দ হয় না।
কাঁঠাল আমার অন্যতম প্রিয় একটি ফল, একটা সময় প্রচুর কাঁঠাল খেতাম, আমাদের বাড়িতে কাঁঠাল গাছ তখন তেমন না থাকলেও, নানার বাড়ি, খালার বাড়ি, ফুফুর বাড়ি থেকে বেশ কাঁঠাল আসতো, বাজার থেকে কিনতে হতো না। জীবন জীবিকার প্রয়োজনে শহরবাসী হয়ে যাওয়ায় নিজের বাড়ির কাঁঠাল এখন খাওয়ার লোক নেই। মানুষজনকে ডেকে খাওয়াতে হয়।
কাঁঠালের বিচির ডালের কথা এবার প্রথম জানলাম, খেতে লোভ হচ্ছে, রেসিপি খুঁজে বের করবো। শুটকী দিয়ে, মাংস দিয়ে কাঁঠালের বিচির তরকারি অসাধারণ। ভর্তাও দারুণ। ফ্রিজে সংরক্ষণ করে অনেক দিন খাই।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই।
৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঁদগাজী বলেছেন:
লেখা পড়তে ভালোই লেগেছে; তবে, আপনি ইংরেজী রচনা মুখস্হ করতে সমর্থ হয়েছেন শুনে খুশী হলাম।
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৯
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: লেখা পড়তে আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারো খুব ভাল লাগছে প্রিয় চাঁদগাজী ভাই।
সে অনেক বিড়ম্বনার কথা। গ্রামের স্কুলে পড়া বুঝানোর চেয়ে অনেক সময় দাগ দিয়ে দেওয়া হতো, এ অংশটুকু মুখস্ত করে আসতে হবে। উপায় ছিল না। একই রচনা, বাংলায় এবং ইংরেজীতে আলাদা করে মুখস্ত করতে হতো, ভাবার্থ না লিখে বইয়ের প্যারা অনুযায়ী লিখতে হতো তো।
এখন দিন বদলেছে, আমি ছাত্রদের শিখিয়েছি গল্পের মতো করে। ছবি আর ভিডিও ক্লিপ দেখিয়ে। বাস্তবে যা দেখানো সম্ভব তা দেখিয়ে।
৪| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯
অর্ক বলেছেন: অফটপিকে একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলি, আমার হিন্দি ভাষায় খুব ভালো দখল আছে। হিন্দি ভাষা সময়ের সাথে বহু সংশোধন হয়ে সহজ করা হয়েছে। এমনকি অসম্পূর্ণ বাক্যেও ওখানে দিব্যি মনের ভাব প্রকাশ করা যায়। বানানরীতি অনেক সহজ ও আধুনিক করেছে তারা। এ জন্য সারা পৃথিবীজুড়ে হিন্দির চর্চা বাড়ছে। আমার মনে হয়, বাংলা ভাষারও সহজিকরণ আধুনিকিকরণ প্রয়োজন। চন্দ্রবিন্দু ঢ় ঋ ইত্যাদি আসলে তেমন দরকার দেখি না! ব্যবহার এমনিতেই সীমিত। আমার মতে তেমন কোনও দরকার নেই। কাঁঠাল’র চন্দ্রবিন্দুর ব্যবহার স্বেচ্ছায় করলাম না!
০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:০৩
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: কাঁঠাল উচ্চারণে নাসিক্যের ব্যবহার থাকায় চন্দ্রবিন্দু যোগ হয়েছে। সুক্ষ্ণাতিসুক্ষ্ণ কিছু উচ্চারণে এসবের ব্যবহার হলে উচ্চারণটা সহজ হয়। বাংলা ভাষা সহজিকরণে বাংলা একাডেমি বেশ কিছু কাজ করছে, যদিও আমি আদি বাংলায়ই অভ্যস্ত, তবু যতটা সম্ভব বাংলা একাডেমির বানানরীতিকে অনুসরণ করার চেষ্টা করি। তাহলে একটা স্ট্যান্ডার্ড থাকে, নয়তো যে যার মতো করলে বিশৃঙ্খলা দেখা দিতে পারে।
৫| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১
অর্ক বলেছেন: ওপরে কাঠালের বিচির ভর্তা হবে এক জায়গায়, ভুল হয়েছে!
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৮
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন:
৬| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪
শামচুল হক বলেছেন: সুন্দর কাঁঠাল আলোচনা।
০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: পড়েছেন জেনে ভাল লেগেছে, ধন্যবাদ শামচুল হক ভাই।
৭| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্ট পড়িয়া কাঁঠাল লইয়া কৌতুক মনে পড়িল ! অন্তর্জালে খুঁজিয়া পাইলাম ! ......................................
তখন এরশাদ চাচার আমল।
বিভিন্ন গুরুত্তপূর্ণ বিষয়ে সিদ্দান্ত গ্রহণের জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন একটি জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এই কমিটির কাছে কৃষি মন্ত্রণালয়ের জাতীয় ফল বিষয়ক কমিটি থেকে একটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, জাতীয় ফল কাঁঠাল কোন লিঙ্গ?
অনেক গবেষণার পরও যখন কমিটি কোন সিদ্ধান্তে আসতে পারল না, তখন সবাই রাষ্ট্রপতির কাছে গেল।
এরশাদ সমস্যাটি শুনে একটু হেসে বলল, কাঁঠাল পুংলিঙ্গ, কারন কাঁঠালের বিচি আছে।
সবাই এরশাদের নামে জিন্দাবাদের শ্লোগান তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল।
এবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি থেকে আরেকটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, পুলিশ কোন লিঙ্গ?
যথারীতি জাতীয় কমিটি এবারও সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ হয়ে রাষ্ট্রপতির শরণাপর্ণ হল।
এরশাদ সমস্যাটি শুনে একটু জোরে হেসে বলল, পুলিশ পুংলিঙ্গ, কারন পুলিশের ডাণ্ডা আছে।
সবাই আবারও এরশাদের নামে জয়োধ্বনি তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল।
এবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে আরেকটি সমস্যার সমাধান চেয়ে পত্র দেয়া হল। সমস্যাটি হল, আইন কোন লিঙ্গ?
এবার আবারও ব্যর্থ হয়ে জাতীয় কমিটি গেল রাষ্ট্রপতির কাছে। সবাই আবারও এরশাদের নামে জয়োধ্বনি তুলে হৃষ্টচিত্তে ফিরে এল। কারন এরশাদ সমস্যাটি শুনে অট্টহাসি হেসে সমাধান দিয়ে বলল, আইন স্ত্রীলিঙ্গ, কারন আইনের ফাঁক আছে।
০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:১৩
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: হাহ হা হা
হোহ হো হো
বেশ হাসালেন টারজান০০০০৭ ! খুব মজা পেলাম।
আপনার টারজান নামের সাথে সংযুক্ত চারটা ফুটা দেখে আমিও সন্দিহান, লিঙ্গ নির্ধারণে ব্যর্থ। ভাই নাকি আপু বলবো!
সমাধানটা কি আপনি ব্যাখ্যা করে দিবেন? নাকি এরশাদ চাচার শরনাপন্ন হতে হবে ?
৮| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৭
টারজান০০০০৭ বলেছেন: দেখিয়া লউন!!!!!!!!!!!!!!
১০ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৯
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন:
বুইজলাম
৯| ১০ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার ।
২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০৪
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি যখন বলেছেন, তাহলে আর অমত কার?
ধন্যবাদ রাজীব নুর ভাই
১০| ১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১১
প্রামানিক বলেছেন: কাঁঠাল নিয়ে চমৎকার লেখা। ধন্যবাদ
১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১:৪৮
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই
১১| ২০ শে মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কাঠালের করেছে খুব গুণকীর্কান! শুনেছ কি কভূ কাঠালের মর্ম বেদনা (কবিতা)
২৯ শে মে, ২০১৮ রাত ১:০২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: পড়েছি নূরু ভাই, ঠিক কাঁঠালের মতোই ঢাসা কবিতাটা, ভাল লেগেছে।
কাঁঠাল খেতেও আমার বেশ ভাল লাগে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন