নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলোর দিশারী
আজ দুপুরে ফার্মগেট থেকে নিউ মার্কেট, আবার নিউ মার্কেট থেকে গুলশান হেঁটে যাতায়াত করলাম। পথে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের কার্যক্রম আর উদ্দীপনা দেখে শুধুই অবাক হইনি, উদ্দীপ্ত হয়েছি, দীর্ঘ পথ হাঁটায় ক্লান্তিও অনুভব করিনি। এ প্রজন্ম নতুন করে আমাদেরকে প্রতিবাদ ও শৃঙ্খলা শেখাচ্ছে। অসাধারণ!
বিগত বিভিন্ন রাজনৈতিক আন্দোলনে পথচারীকে যেমন বিরক্ত দেখতাম, এবার তার উল্টোটাই দেখলাম। অনেকেই বলছে, কেউতো পারেনি, এরাই পেরেছে।
আন্দোলনের জুজুর ভয় থেকে বেরিয়ে সরকারের বুঝা উচিৎ এই কোমলমতি কিশোর-যুবকেরা কি অসাধ্য সাধন করেছে। বিজিবি, পুলিশ দিয়ে তো অনেকবারই বিভিন্ন সরকার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছেন।
তবে কালক্ষেপন না করে সরকারের উচিৎ ছাত্রদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে ন্যায়সঙ্গত দাবী মেনে নেওয়া। বিলম্ব সমীচীন হবে না। বিরোধীরা সুযোগ খুঁজবে এ থেকে ফায়দা লুটতে। ছাত্রদের দাবী মেনে নেবার পরও সরকারের ভেতরেও সংস্কার করা জরুরী। এটাই সঠিক সময়। আবর্জনা দূর করলে আওয়ামী লীগই লাভবান হবে।
দাবীদাওয়া মেনে সংহতি জানালে ছাত্ররা নিজেদের বিদ্যায়তনে ফিরে যাবে। তাদের অন্য কোন উদ্দেশ্য নেই।
দেখুন এ কোন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহর!!!
এম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিসসহ জরুরী সেবামূলক যানবাহনের জন্য একটি লেন ফাঁকা রাখা হয়েছে।
জ্যামহীন লেনে এম্বুলেন্স অনায়াসেই যাতায়াত করছে, রোগীকে জ্যামে পরে কাতরাতে হচ্ছে না
যানবাহনের শ্রেণি অনুযায়ী পৃথক লেন
সারিবদ্ধ রিকশা, দুএকটা রিকশা সারি ভাঙলেই তাৎক্ষণিক শৃঙ্খলায় ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ
সুনিয়ন্ত্রিত রিকশার সারি
যানবাহনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায়, অধিকাংশ মালিকই তাদের যান সড়কে বের করতে সাহস করছে না। বাস মালিকদের ক্ষেত্রে একই অবস্থা হলেও এবার ওরাই সড়কে নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ তুলে বাস বের করছে না। অপরদিকে অঘোষিত ধর্মঘট করে মানুষকে জিম্মি করার পাঁয়তারা করছে। তাদের দুরভিসন্ধি বুঝে সরকারের সুবিবেচিত উদ্যোগ নেয়াও জরুরী।
(ছবিগুলো বন্ধু ওয়াসি আহমেদএর ফেসবুক পোষ্ট থেকে নেওয়া)
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি হয়তো উদ্যোগের কথা বলেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
২| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫৪
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: ছাত্ররা দেখিয়ে দিয়েছে সদিচ্ছা থাকলে অনেক কিছু করা সম্ভব। তবে মানুষজন এখন রাস্তায় কম বের হচ্ছে তাই জ্যাম হচ্ছে না। পরে জ্যাম বাড়বে...
@কালক্ষেপন না করে সরকারের উচিৎ ছাত্রদের সাথে সংহতি প্রকাশ করে ন্যায়সঙ্গত দাবী মেনে নেওয়া।
... সরকার তো দাবী মেনে নিয়েছে। তবে প্রশ্ন হল, তাদের সদিচ্ছা কতটুকু?? কারণ এসবের বাস্তবায়ন দীর্ঘমেয়াদী।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৪
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: তাদের সদিচ্ছা কতটুকু?? - কাদের কথা বলছেন?
সমাধান তো সরকারের হাতে। সরকার সমাধান করলে, কে কোথায় কি করবে?
ছবিগুলো দেখুন, ছাত্ররা সাজিয়েছে।
৩| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:০৭
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: সরকারের সদিচ্ছাটা প্রশ্নবিদ্ধ!!!
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: সদিচ্ছার অভাবটি কোন এক সময় আওয়ামী লীগকে জনবিচ্ছিন্ন করবে। সদিচ্ছাটা থাকলে ওদেরই ভাল হতো। জনপ্রিয়তাও বাড়তো। জনগণ বুঝে, আওয়ামী লীগ তা বুঝে না। ধন্যবাদ আপনাকে।
৪| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৩
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: সরকারের সদিচ্ছা প্রশ্নবিদ্ধ। - পাঠক প্রতিক্রিয়া'র মন্তব্যের সাথে সহমত।
কিন্তু ভাই, আপনি বলছেন সাধারণ মানুষ বিরক্ত নয়। বরং অনেকেই খুশি। ওদিকে আমাদের রাজীব নুর ভাই সকালে বললেন, মানুষ বিরক্ত। ছাত্রছাত্রীরা রাস্তা অবরোধ করে ভোগান্তি বাড়াচ্ছে।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩১
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: হাহ হা হা
আমি তো দীর্ঘ পথ হাটলাম, বিরক্ত তো লাগেনি। বরং ছাত্রছাত্রীদের কর্মতৎপরতা উদ্দীপ্ত হয়েছি। আশেপাশের পথচারী অনেকেই দুরের পথ হাটছে, ক্লান্তির ছাপ বা বিরক্তি দেখিনি ওদের চোখে মুখে। তবে, রাজীব নুর ভাই আয়েশি মানুষ। হাঁটার চেয়ে বাস ঝোলায় হয়তো আরাম বোধ করেন। তাই খানিকটা তো ভোগান্তি তাঁর বাড়তেই পারে। সহমর্মিতা প্রকাশ করছি প্রিয় রাজীব নুর ভাইয়ের প্রতি।
রাস্তা তো সব জায়গায় অবরোধ করেনি। বরং ......... আচ্ছা ছবি গুলো দেখে আপনিই বলেন জুনায়েদ বি রাহমান ভাই।
৫| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:১৭
চাঁদগাজী বলেছেন:
সরকার ৯ দফা মেনে নিয়েছে বলেছিল, আরো কোন দাবী কি বাকী আছে?
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:৩৫
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ছাত্ররা কোন রাজনৈতিক দাবী নিয়ে রাস্তায় নামেনি। ওদের দাবী সহজ সরল। মেনে নিলে তারা রাস্তায় পরে না থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই ফিরে যেতো।
আমার ধারণা সরকার প্রধানকে ভুল বুঝানো হচ্ছে। জানেনই তো পরিবহন সেক্টর। হাজার কোটি টাকার মওকা।
৬| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৫:৪৬
মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই। সরকারের উচিত তাদের সকল দাবি-দাওয়া মেনে নেওয়া। কোন ধোঁকাবাজির মধ্যে গেলে অন্য কেউ ফায়দা লুটার সুযোগ পাবে।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৯
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: "কোন ধোঁকাবাজির মধ্যে গেলে অন্য কেউ ফায়দা লুটার সুযোগ পাবে।" এটাই ফ্যাক্ট। সরকার তো বুঝে না। অনেক ধন্যবাদ মোঃ আল মামুন শাহ্ ভাই।
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:০৪
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মিডিয়ায় আসা ভিডিও দেখে মনে হয়েছে তারা শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে আন্দোলন করছে। তারা যেহেতু দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে বলছে সেহেতু সরকারকে যত তাড়াতাড়ি দাবী কার্যকর করার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। যদিও সব দাবী এতো তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন করা কঠিন।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ছাত্রছাত্রীদের আন্দোলন খুবই শান্তিপূর্ণ এবং সুশৃঙ্খল। যেটা কোন রাজনৈতিক আন্দোলনে ভাবাই যায় না। এরা ভায়োলেন্সে নাই, উলটো তাদেরকে হুমকী দেওয়া হচ্ছে, ছাত্রলীগ দিয়ে, পুলিশ দিয়ে পেটানো হচ্ছে। এসবে বরং সরকারের জনবিচ্ছন্নতা বাড়ছে, দুর্নাম হচ্ছে। ফলে জনপ্রিয়তাও কমছে।
সরকার তো টালবাহান করে, সুনির্দিষ্ট কোন ঘোষণা তো দেখছি না। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী উগ্র বক্তব্য দিচ্ছেন। কার্যকর তো পরের কথা,
সুষ্ঠু সমাধানের ঘোষণাটা দিক।
আপনার মন্তব্য সুবেচিত। অনেক ধন্যবাদ জুনায়েদ বি রাহমান ভাই।
৮| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:১১
রাজীব নুর বলেছেন: ঘটনা যতই মর্মান্তিক হউক, ছাত্রদের গাড়ী চেক করার মতো বিষয়কে কি আমাদের মেনে নেয়া উচিৎ। ক্ষেপে উঠবেন না, বুঝিয়ে বলতে পারেন...
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৮
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ঘটনা তো অনেক মর্মান্তিক।
আমাদের সৌভাগ্য, এই ছাত্ররা সাধারণ ছাত্র। কোন লীগ বা দলের লেজুর নাই। লেজুরবৃত্তির ছাত্র সংগঠন গুলো তো অনেক উশৃঙ্খল। সাম্প্রতিক ওদের হামলাগুলোকেও নিশ্চয় আপনি সমর্থন করবেন না রাজীব নুর ভাই।
গাড়ি চেক করার মতো আইনগত কোন অধিকার নেই ছাত্রদের। কিন্তু আন্দোলনের ডিমান্ড কিন্তু এটাই। ফিটনেস বিহীন যানবাহন বন্ধ করা। দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ এই ফিটনেস বিহীন যানগুলো। ক্ষেপিনি, বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করেছি ভাই।
সরকারের প্রফেসনাল লোকগুলো কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাস্তায় দায়িত্ব পালন করছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ছাড়া এতো যানবাহন তো ধরা পড়েনি আগে কখনো। আর ভয়ে তো অধিকাংশ কাগজ ও ফিটনেস বিহীন যানবাহন রাস্তায় নামছে না। ওরা তো ছাত্রদের এই চেকিং এর ভয়েই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এই ছাত্ররা ঘুষ নেয় না, বৈধ যানের মালিককে মামলা দেয় না, জেলে ঢুকায় না, পিটায় না, শুধু চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে। যানবাহনের মালিকের অস্বস্তিটা কিন্তু এটাই। যারা ঘুষ দিয়ে পার পেয়ে যায়, যারা ঘুষ নিয়ে বিলাসিতা করে, আপনি তো তাদের সমর্থন করবেন না, করাটা উচিৎ?
সরকারের ভেতরে ঘাপটি মেরে থাকা দুর্নীতিবাজরা বেকায়দায় পড়ে গেছে, তারাই সরকার প্রধানকে ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত করে পরিস্থিতি জটিল করছে। আওয়ামী লীগের জনপ্রিয়তায় ধ্বস নামলে ওদের কোন সমস্যা নেই, টাকার পাহাড়ের চুড়ায় এদের বসবাস। কেউ এদের টিকিটি ছুঁতে পারবে না। এরা সব ম্যানেজ করে নেয় টাকা দিয়ে। ক্ষতিগ্রস্ত যা হবার হবে সাধারণ জনগণ, আওয়ামী লীগ, আর অসাম্প্রদায়িক ভাবনার মানুষগুলো। আমার তো তাই মনে হয়। আপনি কি ভাবেন প্রিয় রাজীব নুর ভাই?
৯| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬
এটম২০০০ বলেছেন: (Those) WHO ARE CONTINUING THE MOVEMENT ARE NOT MERE CHILDREN, THEY ARE THE LIFE BLOOD OF BANGLADESH. They are the only One or One of two dearest children of the elite group, that includes Army, Police, Intelligence Service, Businessmen, Doctors, Engineers, Bureaucrats etc. of Bangladesh.
Damaging one son or daughter of such important personalities can bring fatal consequences.
SO, HASINA NEED TO BE CAREFUL BEFORE UNLEASHING HER WEAPONS.
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ভাল বলেছেন। ধন্যবাদ এটম২০০০।
শেখ হাসিনা কে একটা শক্ত চক্র বিভ্রান্ত্র করছে, যারা পরিবহন সেক্টরে দুর্নীতির সাথে শুধু জড়িতই নয়, নিয়ন্তাও বটে।
১০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮
করুণাধারা বলেছেন: গতকাল দুপুরে আমিও ফার্মগেটে ছিলাম। দেখেছি এক লাইসেন্স বিহীন ড্রাইভার কে কিভাবে ছাত্ররা সুশৃংখলভাবে police box এর কাছে নিয়ে গেল। এভাবে যদি সব কিছু নিয়মের মধ্যে আসে তাহলে ভালই হতো। দীর্ঘশ্বাস। তা আর হলো না।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি আমি যারা প্রত্যক্ষদর্শী, সবাই এই সুশৃঙ্খল ব্যবস্থাকে দেখছি এবং সমর্থন করছি। ওরা আমাদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিচ্ছে, কিভাবে সুশৃঙ্খলা আনতে হয়। ওরা তো কোন ভায়োলেন্স করছে না, বরং ছাত্রলীগ নামধারী কিছু সন্ত্রাসীরা ওদের উপর সুযোগ বুঝে হামলা চালাচ্ছে।
দুর্ভাগ্য সরকার তা অনুধাবন করতে পারছে না। ব্লগে যারা আছেন, সময় করে করুণাধারার মতো সড়কে গিয়ে বিস্তারিত দেখে আসেন, অন্ধ্যের হাতি দেখার মতো করে না।
ধন্যবাদ করুণাধারা।
১১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩
ক্স বলেছেন: যা দেখালেন এগুলো হল সবকিছু যদি নিয়মমত চলে, তাহলে কি হবে - এরকম একটা দৃশ্যায়ন। বাস্তবতা মোটেও এরকম না। এভাবে সুশৃঙ্খলভাবে চলতে গেলে আধা ঘন্টার রাস্তা আপনি আট ঘন্টায়ও শেষ করতে পারবেন না।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: আপনি বললেন, "এভাবে সুশৃঙ্খলভাবে চলতে গেলে আধা ঘন্টার রাস্তা আপনি আট ঘন্টায়ও শেষ করতে পারবেন না।" তাহলে উশৃঙ্খলভাবে চলে কয় ঘণ্টায় পারবো? উশৃঙ্খলা যদি আমাদের রক্তে মিশে থাকে, সুশৃঙ্খলায় অস্বস্তি কিছুটা লাগবেই।
সুন্দর কিছু পরিকল্পনা, দুর্নীতি দুরীকরণ, কঠোর নজরদারী করার সদিচ্ছা যদি থাকে, শৃঙ্খলাই আমাদের ট্রাফিক জ্যাম থেকে মুক্তি এনে দিতে পারে। সড়কও নিরাপদ হবে অনেকাংশে। আমি বাস্তবতার কথাই বললাম।
ধন্যবাদ ক্স।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৯:৫০
বিজন রয় বলেছেন: মানুষকে পথে আনতে হলে দুটো বিষয়ের প্রয়োজন, এক, ভালবাসা, দুই. শাসন।
+++
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে পেয়ে ভাল লাগছে প্রিয় বিজন রয় ভাই।
ভালবাসা মিশ্রিত শাসনের বড্ড আকাল। হলে খুব ভাল হতো। আমরাও সুপথে আসতাম।
শুভেচ্ছা নিরন্তর।
১৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৭
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?
নতুন পোস্ট দেন।
১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১২
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: জী ভাল আছি ভাইয়া।
শ্রদ্ধেয় আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম ভাইএর আত্মজৈবনিক উপন্যাস "স্বপ্ন বাসর"এর একটা রিভিউ মতো লিখে বসে আছি অনেকদিন। পোস্ট দেবার সাহস পাচ্ছি না।
১৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৬
বিজন রয় বলেছেন: উনার সাথে কথা বলে পোস্ট দিয়ে দিন।
ভয়ের কি আছে?
আমরা সাথে আছি না!!
১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫০
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: তাই ভাল হবে, ঈদের পর ধীরেসুস্থে . . . . . . .
আপনারাই তো অনুপ্রেরণার উৎস।
১৫| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩
বিজন রয় বলেছেন: আপনি কেমন আছেন? অনেক দিন দেখছি না।
নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হন।
২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: নিজের প্রফেশনে ব্যস্ত ছিলাম ভাই। কয়দিন পর নিয়মিত হবো আশা করি।
মনে রাখার জন্য অশেষ্ ৃতজ্ঞতা জানাই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৩:৫১
কলকন্ঠ বলেছেন: ভালো উদ্ধেগ্য ।