নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মুদ্দাকির (চিন্তাশীল/যে মনে রেখেছে)

মুদ্‌দাকির

"আমি বামের ডানে, আবার ডানেরও ডানে, আমি ডানের এত ডানে যে বাম আমার থেকে দূরে না! এজন্যই জীবন চক্রে আমি মধ্যবর্তি!" "just because i appreciate you, doesn't mean i am a great fan of yours" "স্বিবগাতাল্লাহি ওয়ামান আহসানু মিনাল্লাহি স্বিবগাতান ওয়া নাহনু লা--হু-- আ-বিদুওন " "যারা ঈমান এনেছে, আল্লাহ তাদের অভিভাবক। তাদেরকে তিনি বের করে আনেন অন্ধকার থেকে আলোর দিকে। আর যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। তারা তাদেরকে আলো থেকে বের করে অন্ধকারের দিকে নিয়ে যায়। এরাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে।" "কাদিয়ানী মিথ্যাবাদিরা আমার প্রকাশ্য শত্রু !!!"

মুদ্‌দাকির › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন + শান্তি = প্রশান্ত মন = নির্বাণ ????? (salvation,redemption,purification)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম



মন + শান্তি = প্রশান্ত মন = নির্বাণ ????? (salvation,redemption,purification)



ইস্কুলের শেষ দিনের জেনারেল ম্যাথ ক্লাস। স্যার সব সময়ের মতই নীরব নির্বিকার নিশ্চিন্ত জড় পদার্থের মতই বসে ছিলেন আমাদের সামনে। কখনো মনেই হতনা অংক ছাড়া আমাদের সাথে তাঁর অন্য কোন সম্পর্ক আছে?? হঠাৎ স্যার বলে উঠলেন, বাবারা শুনো সবাই, “জীবনে যদি সুখি হতে চাও শান্তি পেতে চাও, সব সময় নিচের দিকে তাকাবে।” এরপর উনি ব্যাপারটা একটু ব্যাখ্যা করলেন, হ্যা হয়ে গেলাম, অবাক হয়ে গেলাম, অভিভূত হয়ে তাকিয়ে রইলাম। উনি যে দ্বৈব বাণী শিক্ষাদিলেন আমাদের!!! ছুটির আগে এরপরে আরো ২টা ক্লাস ছিল ওগুলো আর স্মৃতিতেই বসতে পারে নাই, ঐ অমিয় বাণীর প্রাচুর্যের ঠেলায়! আমাদের ইস্কুলের সকল শিক্ষকের মত তাঁরও একটা শ্রুতি কটু টাইটেল ছিল। এখনও লজ্জা লাগে যখন মনে হয় এত মহান একজন শিক্ষকের এই রকম কটু একটা উপাধি ব্যাবহার করতাম আমরা!!!???



এই ঘটনার পর আস্তে আস্তে বুঝতে শিখলাম যে মনের তাবেদার আমরা। মনই আমাদের যত কষ্টের নষ্টের মূলে। আমাদের চাহিদার আসলে শেষ নাই। চিন্তা করে বুঝতে পারলাম এই পৃথিবীর যত কিছু আকর্ষনিয় সব কিছুর খারাপের একটা শেষ সীমা আছে কিন্তু ভালোর কোন শেষ সীমা নাই। যেমন ধরেন আপনার পকেটে এখন শূন্য টাকা থাকতে পারে কিন্তু আপনি লক্ষ্মী মিত্তালের সমান উপার্জনের পরে আপনার হয়ত ও্যারেন বাফেট বা কার্লস স্লিম বা বিল গেটস হতে ইচ্ছা করবে।



যে নয়মিত ভাত খেতে পায় না সে স্বপ্ন দেখে নিয়মিত ভাত খাবে, স্বপ্ন পুরনের পর সে আবার স্বপ্ন দেখে নিয়মিত মাছ ভাত খাবে, এরপর এটা পুরন হলে স্বপ্ন দেখে নিয়মিত পোলাও কোর্মা খাবে............চলতেই থাকে।। এই বাংলাদেশেই অনেক মানুষ আছে যারা সকাল বেলা ফ্রান্স থেকে আনানো নাস্তা খান, তারাও আরো উপরে উঠার স্বপ্নে বিভোর!!!!!!!



আবার আমার ইস্কুল জিবনে মনে হত গায়েত্রি জোশির চেয়ে সুন্দরী মহিলা এই পৃথিবীতে নাই। এরপর মনে হল, না ক্যাথ্যেরিন জিটাজোন্সই দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী, এক দেড় বছর আগেও চার্লিজ থেরনকে মনে হত যে উনি একনম্বর আর এখন স্কারলেট জোহানসন। এই লিস্ট থামবেনা যিদি নিজে না থামাতে পারি, আমি হিউ-হ্যাফনার আর কার্লস স্লিমের কম্বিনেশন হলেও না। মানে এর কিছুই আমাকে তৃপ্ত করতে পারবে না, যদিনা আমি আমার মনকে তৃপ্ত করতে পারি।



আজ রাতের খাবার পছন্দ হলনা আপনার, কিন্তু ভেবেছেন কি? আজ রাতে আপনার শহরেরই আনেক মানুষ হয়ত না খেয়েই ঘুমিয়েছেন, অনেক শিশু হয়ত এখনও মায়ের আঁচলের নিচে ক্ষুদার্ত বলেই কাঁদছে? বিছানা পছন্দ হচ্ছেনা আপনার? ভেবেছেন কি, এব্রো থেব্রো ফুটপাতে নামে মাত্র পলিথিন বিছিয়ে ঘুমাচ্ছেন অনেক মানুষ? আপনি কত সৌভাগ্যবান, ভাবেন কি?



আল্লাহের মানবিক গুণাবলী পোষ্টটা লিখতে গিয়ে আল্লাহের গুনবাচক নামগুলো নিয়ে কমবেশি ভাবতে হয়েছে। তখন একদিন চিন্তা করছিলাম সুবহানা রাব্বিয়াল আযিম রুকুর তসবি আর সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা সেজদার, এখন আযিম আল্লাহের গুন বাচক নামের মধ্যে আছে কিন্তু আ’লা নাই কেন? লজিকাললি থাকা উচিৎ ছিল, আ’লা আযিমের চেয়ে অর্থে মহান হবার কথা, কারন আমরা সেজদায় ব্যাবহার করি, আর সেজদা রুকুরচেয়ে উপরের লেভেলের ব্যাপার!!!! যাই হোক সূরা আ’লায় গেলাম, আমার প্রাইমারী কোয়ারির(??) কিছু করতে পারলাম না কিন্তু সূরা আ’লার ১৯টা আয়াতের সাথে ভালোবাসাবাসি হয়ে গেল।



সূরা আ’লা ছাড়া আমার দিন কাটে না। আর সবচেয়ে ভালোবেসে ফেললাম ১৪নং আয়াতটা কে। (قَدْ أَفْلَحَ مَن تَزَكَّى) “ক্বাদ আফলাহা মান তাযাককা” তে আসলেই একাধিকবার পরতেই হয়, না পরলে জানি কেমন কেমন!!!!!



“ক্বাদ আফলাহা মান তাযাককা” এর কাছাকাছি বাংলা অর্থ হয় “নিশ্চয় সাফল্য লাভ করবে সে, যে শুদ্ধ হয়”( He has certainly succeeded who purifies himself)। কি আছে এর মাঝে আমার জ্ঞানেতো আর কুলায় না!! কেমনে শুদ্ধ হব কিছুই বুঝিনা। খালি চিন্তা করি বুদ্ধিজমের শুদ্ধতা অর্জন বা নির্বাণ লাভ আর আমার ট্র্যাক কি একি হয়ে যাবে তাহলে??? বিষ্ণু অবতার ছিলেন গৌতম বুদ্ধ, তা প্রচলিত আছে বলে জানি। নবীও ছিলেন নাকি তিনি?? এরকম কিছুইতো জানি না!!! আর নাই যদি হন এত মিল কেন থাকবে??? আর শুদ্ধ হওয়া বা নির্বাণ লাভের কথা এছাড়াতো আর কোথাও এর কথা শুনি নাই !! তাহলে কি ১০টা কোড কঠিন ভাবে মানা শুরু করবো??



১) হত্যা করা থেকে বিরত থাকা

২) চুরি করা থেকে বিরত থাকা

৩) অবৈধ যৌনতা থেকে বিরত থাকা

৪) মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকা

৫) নেশা জাতিয় দ্রব্য ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা

৬) নির্দিষ্ট সময়(সকাল-দুপুর) ছাড়া খাবার গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা

৭) নাচ গান বাজনা অনুষ্ঠান ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা

৮) সুগন্ধি ও প্রসাধনী ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা

৯) উঁচু কেদারা বা বিছানা ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা

১০) স্বর্ণ বা রৌপ্য গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা



চিন্তা করে দেখলাম মানা যাবে, কিন্তু ৬,৮,৯ মানা আমার জন্য খুবি কঠিন। ইসলামের সাথে তেমন কোন কনট্রাডিক্সন নাই, কিন্তু আল্লাহতো সূরা আ’লাতেই বলেছেন(وَنُيَسِّرُكَ لِلْيُسْرَى) “ওয়ানু ইসসিরুকা লিল ইউসরা” মানে “আমি আপনার জন্য সহজ শরীয়ত সহজতর করে দিব” মানে আল্লাহের দাওয়া পূর্বের অপেক্ষাকৃত কঠিন ব্যাপার গুলোও আমাদের মানতে হবে না। আমি কেন আমার জন্য হালাল করা জিনিস হারাম করে নিব?? ব্যাপারটা ঠিক হবে না। কিন্তু ভাবতেই থাকলাম “ক্বাদ আফলাহা মান তাযাককা”। কিভাবে শুদ্ধতা অর্জন করে সফল হতে পারি, কিভাবে???







এমন সময় একদিন কেন জানি ইচ্ছা করলো সূরা ইউসুফটা তর্জমা তফসির সহ আবার একবার মনোযোগ দিয়ে পড়ি। অনেক আগে পড়েছিলাম অনেক কিছুই মনে নাই। শুরু করলাম, পড়ছি, পড়ছি, মনেহচ্ছিল অনেক কিছুই প্রথমবার দেখছি যা আগের বার দেখি নাই!! যাইহোক ৫৩ নং আয়াতে ইউসুফ আঃ বলছেন



(وَمَا أُبَرِّىءُ نَفْسِي إِنَّ النَّفْسَ لأَمَّارَةٌ بِالسُّوءِ إِلاَّ مَا رَحِمَ رَبِّيَ إِنَّ رَبِّي غَفُورٌ رَّحِيمٌ)



“ওয়ামা উবাররিউ নাফসিই ইন্নান নাফসা লা আম্মারা তুম বিসসুওই ইল্লা মা রাহিমা রাব্বিইয়া ইন্নি রাব্বিই গাফুরুররাহিম”



কাছাকাছি বাংলা অর্থ হয় “আমি নিজেকে নির্দোষ বলি না। নিশ্চয় মানুষের মন মন্দ কর্মপ্রবণ কিন্তু সে নয়-আমার পালনকর্তা যার প্রতি অনুগ্রহ করেন। নিশ্চয় আমার পালনকর্তা ক্ষমাশীল, দয়ালু।”

এখান আমার জন্য ইন্টারেস্টিং ব্যাপার ছিল এই যে এখানে হচ্ছে বলা হয়েছে “মানুষের মন মন্দ কর্ম প্রবণ” আর আমার কাছে সব সময় মনে হয় মানুষের মন ভালো কর্ম প্রবণ। মানুষ খারাপ কাজ করার পরেও ভালোর প্রতিই আকৃষ্ট হয়। আল্টিমেটলি ভালো কাজই করতে চায়। একজন চোরও জানে চুরি করা ভালো না, সে হয়ত জিবিকার জন্য চুরির বিকল্প কিছুই ভাবে, সে চুরি করে এনিয়ে হয়ত সে মনের জাতনাতেও ভুগে।



যাই হোক আমার ভুল ভাঙল। বুঝলাম মানুষের মন আসলেই মন্দ কর্ম প্রবণ, আর তা যদি নাই হোত ইন দ্যা ফার্স্ট প্লেস, চোর হয়ত কখনই চুরিই করত না!!!! কিন্তু খেয়াল করার ব্যাপার হল ঐ আয়াতেই বলা হচ্ছে যে, যারা আল্লাহের অনুগ্রহ প্রাপ্ত তাদের মন কিন্তু মন্দ কর্ম প্রবণ নয়!! তার মানে মানুষের ভালো মনও আছে। একটু পরেই আরও দুই রকম মনের কথা জানলাম।



জানলাম যে মোট তিন রকম মনের কথা বলা হয়েছে কুরয়ানে



১) নাফসুল আম্মারা (মন্দ কর্ম প্রবণ মন) (১২:৫৩ তে)

২) নাফসুল লাওয়ামা (ঐ মন যে নিজেকে ধিক্কার দেয়) (৭৫:২ তে)

৩) নাফসুল মুতমায়িনা (প্রশান্ত মন) (৮৯:২৭ তে)



সূরা আল ক্বিয়ামাহতে আল্লাহ নাফসুল লাওয়ামার শপথ করেছেন। সাধারনত কুরয়ানে আল্লাহ যে বিষয় গুলোর উপর শপথ করেছেন সে বিষয় গুলো সব উচ্চ মর্যাদাশীল। অর্থাৎ যেনতেন বিষয় না ঐ মন যে নিজেকে ধিক্কার দেয়। আর নাফসুল মুতমায়িনা কে আল্লাহ সূরা আল ফজরের একেবারে শেষদিকে জান্নাতের টিকেট দিয়ে দিয়েছেন।



সূরা আল ফজরঃ আয়াত ২৭,২৮,২৯,৩০



(يَا أَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ)

(ارْجِعِي إِلَى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً)

(فَادْخُلِي فِي عِبَادِي)

(وَادْخُلِي جَنَّتِي)



“ইয়া আইয়ুহান নাফসুল মুতমায়িনাতুর জিয়িই ইলা রাব্বিকি রাদিয়াতাম মারদিইয়াতান, ফাদখুলিই ফি ইবাদিই,ওয়াদ খুলিই জান্নাতিই”



“হে প্রশান্ত মন,তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও।এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ কর।”



এই বার বুঝলাম শুদ্ধতা লাভ করা মানেই বৌদ্ধদের নির্বাণ লাভ করা, খৃষ্টানদের salvation(বা পরিত্রান, নিস্তার), ইহুদিদের redemption(বা দায়মোচন, মুক্তি)লাভ, আর মুসলমানদের নাফসুল মুতমায়িনা বা প্রশান্ত মন লাভ করে নিজেকে শুদ্ধ করা বা পিউরিফাই করা বা purification।



নির্বাণ লাভ করার জন্য কি করতে হয় তা আগেই দেখেছি, কিন্তু নির্বাণ কি? নির্বাণ হল “নির্বাণ অব্যক্ত, অনির্বচনীয়, তৃষ্ণার বিনাশই নির্বাণ। নির্বাণ সেই অবস্থা যেখানে জন্ম নেই, জরা নেই, ব্যাধি নেই, মৃত্যু নেই, শোক নেই, মনস্তাপ নেই, হতাশা নেই, এমনকি যেখানে পৃথিবী, জল, তেজ, বায়ু নেই। চন্দ্র-সূর্য গ্রহ নক্ষত্র-এর সংস্থান নেই, অথচ অন্ধকারও নেই। যেখানে সংসার স্রোতের গতি রুদ্ধ হয়েছে, সেই পরম অবস্থা কে নির্বাণ বলে।” কেমন জানি বেহেশত বেহেশত ভাব আছে না?????



আবার খৃষ্টানদের salvation হল ; “ salvation is stated as the saving of the soul from sin and its consequences” অর্থাৎ আত্নাকে পাপ ও পাপের ফল থেকে বাঁচানোই স্যালভেশন, অর্থাৎ বেহেশেতে যাওয়া কনফার্ম করাই হচ্ছে স্যালভেশন । কিন্তু খৃষ্টানদের স্যালভেশনের জন্য কিছুই করতে হয় না। কারন তাদের স্যালভেশন হয়ে গেছে যিশুর যন্ত্রনাভোগ ও মৃত্যুর সাথে সাথে। আসলে কিছুই করতে হয় না ব্যাপারটা ঠিক না। যা করতে হয় তাহল আন্তরিক বিশ্বাস, বিশ্বাস করতে হয় ট্রিনিটিতে আর সৎ কর্মে।



ইহুদিদের redemption হচ্ছে পুরাতন পাপ থেকে দায়মোচন। তাদের নির্বাসিত জীবনের অবসানই হচ্ছে তাঁদের রিডাম্পশন। আল্লাহ তাদেরকে তাদের নির্বাসিত জীবন থেকে প্রমিসড ল্যান্ডে ফিরিয়ে আনাই তাদের রিডাম্পসন। তারা তাদের ধর্ম মানে বলেই, বিশ্বাস করে বলেই তাদের পবিত্র ভূমির জন্য প্রতিনিয়ত যুদ্ধ করে যাচ্ছে। বর্তমান ইহুদিদের কোন পাপ নাই, তারা বেহেশতে যাবার জন্যই, এটাই তাদের বিশ্বাস, বরং তাদের পূর্ব পুরুষের পাপের কারনে তারা এখনও ভুগছে। আর তাদের ফাইনাল রিডাম্পশন হল কেয়ামত। এর জন্য তাদের 10 commenments মানলেই চলবে। বরং 10 commenments কে নাকি এক লাইনেও বলা যায়, যাকে তারা বলে গোল্ডেন রুল , আর এটি হল "Do unto others as you would have others do unto you" বা “অন্যের কাছথেকে যেমনটা আশা কর অন্যের জন্য সেই রকমই কর”



একটা হাদীসের কথা মনে পরে যায় এই গোল্ডেন রুলটার কথা শুনেঃ আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করেনঃ তোমাদের কেউ প্রকৃত মু’মিন হবে না, যতক্ষণ না সে তার ভাইয়ের জন্য তা-ই পছন্দ করবে, যা নিজের জন্য পছন্দ করে।



এখন নাফসুল আম্মারা হল মানুষের মজ্জাগত বা স্বভাব গত মন, এই মন মানুষকে মন্দ কাজে লিপ্ত হতে আদেশ করে। কিন্তু ঈমান, সৎ কর্ম আর সাধনার বলে মন নাফসে লাওয়ামা হয়ে যায়, নিজের মন্দকাজ ও ভুল গুলোর কারনে অনুতপ্ত হতে থাকে। কিন্তু এ পর্যায়ও মানুষ পুরাপুরি মন্দ কাজ থেকে বিরত বা বিচ্ছিন্ন হয় না। অতঃপর যখন আত্ন উন্নতির দ্বারা মানুষ সৎ কর্মে উন্নতি ঘটায়, আল্লাহের নৈকট্যলাভের জন্য যখন মানুষ শরিয়তের আদেশ-নিষেধ নিজের মজ্জাগত করে ফেলে, আর শরিয়ত বিরোধি সকল জিনিশ যখন মানুষ অপছন্দ করতে থাকে তখনই তাঁর মন নাফসুল মুতমায়িনা বা প্রশান্ত মন প্রাপ্ত হয়।



খেয়াল করলে দেখবেন গৌতম বৌদ্ধ যে দুঃক্ষকে সকল দোষের কারন বলেছেন তা আসে মানুষের মন থেকে। এই দুঃক্ষের কারন হল মানুষের অসীম চাহিদা। যতক্ষণ নিজের মধ্যে তুষ্টি আনতে পারবেন না, ততক্ষন ইসলামের আদেশ নিষেধ নিজের মজ্জাগত করতে পারবেন না, কত মানুষ ইস্কুলের ভালো থেকে ভালো ফলের জন্য সন্তানদের নামাজ বাদ দিতে শেখান, পুরা শিক্ষা জিবনেই ধর্মকে বানিয়েদেন বাহুল্যতা, আর নিজের কাজের উন্নতি, বসকে খুশি রাখা, ব্যাবসায় সময় দেয়াকে প্রাধান্য দিতে গিয়েও আমরা অনেকেই নামজকে, ধর্মকে দূরে ঠেলে দেই। নিজের চাহিদার আধিক্যের জন্য অনেকেই হয়ত যাকাত দেই না, সিনেমা দেখব বা ডেইলি সোপ দেখব বলে হয়ত কুরয়ান নিয়েই বসা হয় না। নাফসুল আম্মারা থেকে উন্নতি লাভ করে নাফসুল লাওয়ামাতেই হয়তো পৌছাতে পারবেন না, আর নাফসুল মুতমায়িনাতো অনেক দূরের ব্যাপার। যতক্ষণ নিজেকে শুদ্ধ করতে পারবেন না, সফল হতে পারবেন না, ততক্ষন আসলে নির্বাণ লাভ করতে পারবেন না।



নির্বাণ লাভ করার জন্য শুদ্ধতা লাভ করের জন্য প্রশান্ত মন তথা নিজের মনের শান্তি অর্জন করতেই হবে। নিজের মনের শান্তি অর্জন করতে হলে মনের দুঃক্ষ দূর করতে হবে, আর মনের দুঃক্ষ দূর করতে হলে আত্নতুষ্টি অর্জন করতেই হবে।



আসসালামুয়ালাইকুম!!



দ্রষ্টব্যঃ নির্বাণ আর স্যালভেশনের সংজ্ঞা আর গোল্ডেন রুল উইকিপিডিয়া থেকে কপি পেষ্ট করা









মন্তব্য ৮০ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৮০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই বার বুঝলাম শুদ্ধতা লাভ করা মানেই বৌদ্ধদের নির্বাণ লাভ করা, খৃষ্টানদের salvation(বা পরিত্রান, নিস্তার), ইহুদিদের redemption(বা দায়মোচন, মুক্তি)লাভ, আর মুসলমানদের নাফসুল মুতমায়িনা বা প্রশান্ত মন লাভ করে নিজেকে শুদ্ধ করা বা পিউরিফাই করা বা purification।


জীবন চক্র থেকে মুক্তি লাভ করা। জন্ম-জন্মান্তরের উর্ধ্ব গমন। সকল চাওয়া লুপ্ত করে, মনকে প্রশান্ত করা।

মন আমার চায় রংয়ের ঘোড়া দৌড়াইতে
আজও পারলামনা আমার মনকে চিনিতে
পাগল মনরে
মন কেন এত কথা বলে ;) গানটা মনে আছে না।

ঐ পাগলা ঘোড়ারে বশে আনার জন্য দোয়া কইরেন। সকলেই যেন সক্ষম হই।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আসলেই দারুন বলেছেন!! মন নামের পাগলা ঘোড়াটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারলেই হল !! আপনিও দোয়া করবেন!! ধন্যবাদ

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

মামুন রশিদ বলেছেন: খুব ভালো লাগল লেখাটি । আমরা জাগতিক চাহিদা মেটানোর জন্য কত কিছু করি, কিন্তু মন বা আত্মার ক্ষুধা মেটাতে কিছুই করি না ।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন ভাই !!

জাগতিক চাহিদায় সন্তুষ্টি আনতে পারলেই মনের শান্তি হবে আর আমাদের সামগ্রিক মুক্তি এতেই !!

আসসালামুয়ালাইকুম

৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

না পারভীন বলেছেন: মন অশান্ত হবেই . এই আমাদের নিয়তি এই আমাদের পরীক্ষা .আর তা থেকে পাস মার্কস নিয়ে বেরিয়ে আসাই সাফল্য.অশান্ত মনকে প্রশান্ত করার মত পোস্ট এ ভাললাগা রইলো .

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: কিন্তু আমাদের লক্ষ্য হল প্রশান্ত মন, এটা ভুলা যাবে না!!

ধন্যবাদ পারভীন !!

০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনার ব্লগের শিরনামে

"হে মানবকুল, তোমাদের কাছে উপদেশবানী এসেছে তোমাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।"

এই আয়াতটি ব্যাবহার করেছেন, এটি সূরা ইউনুসের ৫৭নং আয়াত ৫৮ নয় !!! দয়া করে ব্যাপারটা ঠিক করে দিন !!!

৫৮ নং আয়াতটি হল "বল, আল্লাহর দয়া ও মেহেরবাণীতে। সুতরাং এরই প্রতি তাদের সন্তুষ্ট থাকা উচিৎ। এটিই উত্তম সে সমুদয় থেকে যা সঞ্চয় করছ।"

০৫ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: শুধু মাত্র কাদিয়ানী মিথ্যাবাদীরা এই রূপ পিছিয়ে গুনে থাকে, তাই এই ব্যাপারে সতর্কতা কাম্য !!!!!!!!!

৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ওয়ালাইকুম আছ ছালাম।

৩০ শে জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ !!

৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:১৫

কালোপরী বলেছেন: :)

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: :-B

৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:২০

রাজহংসী বলেছেন: মদীনার ইহুদীদের প্রতি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মহানুভবতা জানুন

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ঠিক আছে পড়ব !!!!!!

৭| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:২১

আমিনুর রহমান বলেছেন:




গ্রেট পোষ্ট +++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !! :)

৮| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৩:৫৩

মরদেহ বলেছেন: ভালো পোষ্ট। +

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ !!

৯| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:১৫

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




অসম্ভব ভাল একটা পোস্ট ++++++++

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই !!!

১০| ১৬ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১৭

বোকামানুষ বলেছেন: দারুন পোস্ট অনেক ভাল লাগলো

আল্লাহ আমাদের প্রশান্ত মনের অধিকারী হওয়ার তৌফিক দান করুন আমীন

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

আল্লাহ আমাদের প্রশান্ত মনের অধিকারী হওয়ার তৌফিক দান করুন আমীন

১১| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৪২

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: আমার আম্মা সবসময় এই কথাটা বলেন, সবর আর শোকরের মধ্যে আল্লাহ তায়ালা বরকত রেখেছেন। নিজের থেকে নিচের দিকে তাকালে হায় হায় দুর হয়। আফসোস বন্ধ হয়। আল্লাহ যেই হালতে রেখেছেন তার উপর কৃতজ্ঞতা আসে। কথাটা শতভাগ সত্য।
তারপরও মাঝে মাঝে নিজের মধ্যে একধারনের অস্থিরতা তৈরি হয়। অনেক আগে পড়েছিলাম যে, আদম সন্তানের ক্ষুধা কখনও মিটবে না। তাকে যদি পাহাড় পরিমান স্বর্ণও দেয়া হয় তারপরও তার ক্ষুধা রয়ে যাবে। এই ক্ষুধা একমাত্র মাটি দিয়ে উদর পূর্ণ হওয়ার পরই মিটবে।
এই রকম অস্থিরতা গত কয়েকদিন ধরে আমার মধ্যে ছিল। আপনার পোস্ট আমার অনেক উপকারে আসছে। আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনার আম্মাকে সালাম, তাঁর কথা কখনই ভুলবেন না আশা করি!!

সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

পোষ্টটা আপনার উপকার করেছে জেনে খুবই ভালো লাগছে !!!!

১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: মানসিক প্রশান্তিই একটি সফল জীবন মূলকথা।

পোস্ট ভালো লেগেছে।

১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমি আপনার সাথে একমত!!

ধন্যবাদ !!

১৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: মাথা ঠান্ডা করে পড়ব !!! অনেক উলটা পাল্টা লাগছে ব্যাপার গুলো !!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হুম মাথা ঠান্ডা করেই পড়া উচিৎ !!!!

ধন্যবাদ !!

১৪| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৫

বেলা শেষে বলেছেন: মন + শান্তি = প্রশান্ত মন = নির্বাণ ????? (salvation,redemption,purification)


Great Salam & Respect for Great writing!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ !! দেখলেন কি সুন্দর আরবী আমার পোষ্টে !! আপনাকে আসলেই ধন্যবাদ !!

১৫| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৪৭

বেলা শেষে বলেছেন: ১) হত্যা করা থেকে বিরত থাকা
২) চুরি করা থেকে বিরত থাকা
৩) অবৈধ যৌনতা থেকে বিরত থাকা
৪) মিথ্যা বলা থেকে বিরত থাকা
৫) নেশা জাতিয় দ্রব্য ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা
৬) নির্দিষ্ট সময়(সকাল-দুপুর) ছাড়া খাবার গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা
৭) নাচ গান বাজনা অনুষ্ঠান ইত্যাদি থেকে বিরত থাকা
৮) সুগন্ধি ও প্রসাধনী ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা
৯) উঁচু কেদারা বা বিছানা ব্যাবহার থেকে বিরত থাকা
১০) স্বর্ণ বা রৌপ্য গ্রহন করা থেকে বিরত থাকা

Yes , We can Do!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:০২

মুদ্‌দাকির বলেছেন: but you don't need to do 6,8,9 & 10 is also half justified !!!!!

so what do you say ????

১৬| ২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ২:৫৫

বেলা শেষে বলেছেন: Yes, I can do it Inshallah!
....& i do it!!!

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৩৫

মুদ্‌দাকির বলেছেন: okay , whatever you want to do !!

১৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৫৩

বেলা শেষে বলেছেন: Last & finally we have to take decisition from Quran, decleared by Allah:

সূরা আল ফজরঃ আয়াত ২৭,২৮,২৯,৩০

(يَا أَيَّتُهَا النَّفْسُ الْمُطْمَئِنَّةُ)
(ارْجِعِي إِلَى رَبِّكِ رَاضِيَةً مَّرْضِيَّةً)
(فَادْخُلِي فِي عِبَادِي)
(وَادْخُلِي جَنَّتِي)

“ইয়া আইয়ুহান নাফসুল মুতমায়িনাতুর জিয়িই ইলা রাব্বিকি রাদিয়াতাম মারদিইয়াতান, ফাদখুলিই ফি ইবাদিই,ওয়াদ খুলিই জান্নাতিই”

“হে প্রশান্ত মন,তুমি তোমার পালনকর্তার নিকট ফিরে যাও সন্তুষ্ট ও সন্তোষভাজন হয়ে।অতঃপর আমার বান্দাদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাও।এবং আমার জান্নাতে প্রবেশ কর।”

For মুদ্‌দাকির:


১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৩৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ !!!!!

১৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ ভোর ৫:৪৫

এ কে এম রেজাউল করিম বলেছেন: খুব ভাল লাগা র'ল।

২৮ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:২১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

১৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯

টাবলীগহেপী বলেছেন: Assalamualikum.


২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: সুপার লাইক হবে !!! আল্লাহের মানবিক গুনাবলী পোষ্টটা পড়বেন আশা করি !! এই পোষ্টেই লিংক দেয়া আছে !!

২০| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:১০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সালাম। এটা আসলে পোস্ট বিষয়ক নয়।

আপনাকে আমার অসম্ভব পছন্দ তিনটা কারণে,

১. আপনি রাতের নামাজে শান্তি পান, স্থিরতা পান, যা মহা গিফট।
২. আপনি সফল মেধাবী অগ্রসর একজন মানুষ, অথচ ধর্মের বিনয় আপনার মধ্যে প্রকট।
৩. আপনার সাথে খুলে কথা বলা যায়।

কিছুদিন যাবত বিতর্কের পর্যায়ে চলে গিয়েছিল আমাদের আলাপ। বিতর্কে জেতা বা হারার সম্ভাবনা থাকুক, আমি সম্পূর্ণ এড়াই। কারণ এতে শুভতা নেই।

আমি ভাই মাঝে মাঝে অহংকারী হয়ে যাই। আমি তেমন কিছুই না। আন্ডারগ্রাজুয়েট বাল্কি আর্থিকভাবে ড্যামকেয়ার একটা মানুষ। অবশ্যই, আর্থিক দিক দিয়ে বেকার। আমার এমন কিছুই নাই, যা দিয়ে কাউকে চ্যালেঞ্জ করা যায়। দু চার লাইন বাছা বাছা বিষয় জানাটা এমন কোন কিছু না।

সম্পর্ক গড়তে আমি অনেক আগে থেকেই ভীত, ভাংতে তারচেও বেশি।

ভাল থাকবেন। আমাদের সুস্থ আলাপ হবে। আঘাত যা পেয়েছেন সাধারণ চোখে দেখলেই চলে, আমরা সবাই মানুষ। :)

২২ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:০১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনি আমাকে পছন্দ করেন জেনে ভালোলাগল! আর এই ভালোলাগায় হিপক্রেসি নাই বলেই মনে হয়!! ওজনদার সার্টিফিকেটে মানুষ বিচার করা যায় না, যদি জেত তাহলে আমি আইনেষ্টাইন বা নজরুলের চেয়ে মহান বলে বিবেচিত হতাম!!! আমদের চাটুকার জাতির তর্ক করতেই তো শেখা উচিৎ, তাহলেই আমারা সকল নষ্টামি থেকে বাঁচব!! এমনেতেই আমার পোষ্ট গুলাতে তর্ক নাই বললেই চলে!! :( :( ইনশাল্লাহ কথা হবে!!

আসসালামুয়ালাইকুম !!! B-) B-)

২১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: মাটি ছাড়া আদম সন্তানের তৃপ্তি আসবে না।


বরাবরের মতই দূর্দান্ত

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ !!! অনেক অনেক ধন্যবাদ !!

২২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৫০

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিষয়টা চাটুকারিতা নয়, বিষয়টা মানুষকে ভালবাসা ও সম্মান করার, আন্তরিকতার, আত্মনিয়ন্ত্রণ ও প্রয়োজনে সংশোধনের।



এম্নি এম্নি শিখিনি, ধর্ম শিখিয়েছে। ধন্যবাদ।

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আমি কাউকে মিন না করে সালাম দিতে পারি না, বাস্তবেও না আর ব্লগেও না, এটা আমার একটা দোষও বলতে পারেন, মাঝে মাঝে অপছন্দের লোকদের সামনে বিব্রত হই, কিন্তু আমার অভ্যাসটা (সালামের অর্থ জানবার পর থেকেই) আর কখনো বদলায় নাই। "চাটুকারিতা" শব্দটা নিজের উপরে নিয়ে নিজেকে ছোট করলেন নাকি আমাকে ছোট করলেন বুঝলাম না!!?? এর আগের মন্তব্যেই তো বললেন আমাকে অসম্ভব পছন্দ করেন ...............?? যাই হোক অনিচ্ছা সত্যেও আপনাকে হয়ত অনেক বিরক্ত করে ফেলেছি!! ভালো থাকুন ! :| :|

২৩| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১০:৫৭

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিজেকেই ছোট করলাম। আপনি আপনার অবস্থানেই থাকবেন। মানুষ শুধু নিজের অবস্থান পরিবর্তিত করতে পারে, অন্যেরটা নয়।

আপনাকে কীভাবে দেখেছি, সেটা আপনাকে দেয়া মন্তব্যের জবাবের দৈর্ঘ্যপ্রস্থও ঘনত্ব এবং অন্যদেরটা দেখে ইতোমধ্যে আপনার বোঝা উচিত ছিল।

সালামের জবাব না দেয়ার কোন ইন্টেনশন ছিল না। আমি ইহুদির সালামের জবাবও দেই। আর আপনি তো মুসলমান।

আপনাকে বলেছি না, যে আমার মনের মত করে কথা বলতে গেলে মানুষ হাসবে? যেমন এইসব মন্তব্য দেখলে (আমারগুলো) হাসবে।

আপনার উপকারের জন্য বলি,
আপনার প্রশ্ন করার ধারাগুলো... এই বিষয়টা সামপ্রতিক। আপনি প্রতিটা বিষয় নিয়ে একটু অন্যভাবে প্রশ্ন করে যাচ্ছিলেন।

উল্টে দেখা যাক,

আপনি শালোম প্রো-পিক নিলেন কেন? জগতে শুধু ইহুদিরা শালোম বলে।

আপনি হেক্সাগ্রাম ব্যবহার করলেন কেন প্রোপিকে? জগতে শুধু ইহুদিরা হেক্সাগ্রাম ব্যবহার করে। বাকি পৃথিবীতে রেডক্রস, মুসলিম বিশ্বে রেডক্রিসেন্ট, ইজরায়েলে রেড হেক্সাগ্রাম।

মূলত হেক্সাগ্রাম হল ইহুদিবাদ, মেসন, শয়তান পূজা ইত্যাদির প্রতীক। জাস্ট এক সেকেন্ড সার্চ করুন।

রাসূল দ. বলেছেন, ইহুদিরা একদিন রোজা রাখে? তোমরা দু অথবা তিনদিন রাখো।

তিনি দ. বলেছেন, ইহুদিরা যত দেরি করে পারে ইফতার করে? তোমরা যত দ্রুত পারো ইফতার করবে।

তিনি দ. বলেছেন, ইহুদিরা পাগড়ির উপর টুপি পরে, তোমরা টুপির উপর পরো পাগড়ি।

যে কোন ক্ষেত্রে যে কোন কাজে যে কোনভাবে ইহুদি সম্প্রদায় থেকে নিজেদের ভিন্নতা রক্ষার জন্য বারবার রাসূল দ. বলেছেন। এবং এই কথাও বলেছেন, যে প্রতিটা কাজে ভিন্নতা রক্ষা করো। এবং তিনি বলেছেন, যার কাজকর্ম যার সাথে মিলে যাবে তার হাশর তার সাথে হবে।

এই পর্যন্ত যে কথাগুলো বললাম না? এইভাবেই প্রশ্নগুলো এসেছে আপনার কাছ থেকে। আমি জীবনেও আপনাকে এ প্রশ্ন করব না। কারণ, খুব সুস্থভাবে, ভালভাবে জানি, যে আপনি মোটেও ইহুদি নন। এটা শুধুই একটা কো-ইনসিডেন্ট।

জীবনেও এই সামান্য বিষয়ে আপনাকে সন্দেহ তো করবই না, প্রশ্ন দূরের কথা।

আপনি বলে যাচ্ছেন, আমিও বলছি। আপনি তুষ্ট হতে পারছেন না, কোন অসুবিধা নেই। লেট গো। একটা মানুষকে তাতিয়ে তো লাভ নাই।

সে কী!
আরে আরেকজন মানুষ কী, তার মর্যাদা কোথায়, সেটা কি আমি জানি?

একজন মানুষ ভাইভাই করে বলেই তাকে ব্যক্তিগতপর্যায়ে অপমান করা যাবে?

একেতো সেই কথা বলে এসেছেন, এরপর বললেন চাটুকারিতা, তারপর বললেন আপনাকে ছোট করলাম নাকি আমাকে। আপনি ছোট হবেন কোন দিক দিয়ে? আপনার ছোট হবার কোন উপায় আছে?

আপনি ছোট হলে আপনার ব্লগে এসে আমি গায়পড়ে রীতিমত মাফ চাওয়ার ভঙ্গীতে কথা বলি!

আসলে যাকে যত বেশি আন্তরিকতা দেয়া হয়, তার কথায় লাগে তত বেশি।
আমার মতামত ভাল লাগছে না! লেট গো! দুনিয়ায় লক্ষ পদের মানুষ, হাজার পদের মতামত! এমনো তো হতে পারে, আমি বুঝছি না। ভুল বুঝছি। হতেই পারে। তা না, গায়ে আগুন ধরিয়ে দিতে হবে।

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
একান্তই ব্যাক্তি গত কারনে star of David (pbuh) এর প্রতি আমার আকর্ষন ছোট বেলা থেকেই, আর তা এক দিনে তৈরি হয়নি। এই একান্ত ব্যাক্তি গত বিষয় গুলো স্ট্রেঞ্জারের সাথে তো নাই এমন কি অনেক পরিচিত জনের সাথেও শেয়ার করা যাবে না।

না, এই profile picture ব্যাবহার কোন co-incidence না। সজ্ঞেনেই ঝুলিয়েছি!!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

শালোম আর সালাম একি অর্থ, একি জিনিস, তাই এই ব্যাপারে আমার কোন দ্বিধাই নাই!! বলতে পারেন সিমিলারিটিটা মানুষ জানুক, ঘাটুক মানুষ, চিন্তা করুক মানুষ, যে এক সময় খ্রিষ্টান রাও আমাদের মতই আসসালামুয়ালাইকুমই বলত!!! কেন এখন বলেনা???

আমার এই ব্লগে আশার উদ্দেশ্য হচ্ছে মানুষকে চিন্তার জন্য ভালো কিছু দেয়া, চেষ্টা করি হয়না হয়ত ঠিক মত, কিন্তু শুধুই আল্লাহের নামেই চেষ্টা করি!! ব্লগ থেকে আমার দুনিয়াদি পাবার কিছু নাই!!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আমি আসলে সবুজ রং এর খুজতে ছিলাম star of David (pbuh) , পাই নাই পছন্দ মত!! profile picture এ star of David (pbuh) ( نجمة داوود) যত দিন ভালো লাগে সজ্ঞানেই থাকবে, কোন কো ইন্সিডেন্স হিসাবে না!! :) :)

আপনার জানার জন্য বলি ইহুদিরা এই প্রতিকটা সপ্তদশ শতাব্দিতে জুইস আইডেন্টিটি হিসাবে প্রথম ব্যাবহার করা শুরু করে, আর মুসলমানদের এই প্রতিকের সাথে পরিচয় হযরত দায়ুদ আঃ এর সময় থেকেই!! :) :) এখন কি করবেন ওরা নতুন নতুন যাই ব্যাবহার করবে তাই ত্যাজ্য করে দিবেন?? করেন , ভালো, জান করেন, করতে থাকেন, :) :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

রেড ক্রস, রেড ক্রিসেন্ট, রেড ক্রিষ্টাল বলে কথা আছে রেড হেক্সাগ্রাম বলতে কিছু শুনি নাই!!

শয়তান উপাসনায় পেন্টাগ্রামটা বেশি ব্যাবহারিত হয়!! হেক্সাগ্রামটাও ব্যাবহার হয় এর ভিতরের পেন্টাগনটার জন্যই!! ঐটার আলাদা রহস্য আছে!!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

হাদীস বোঝা ব্যাবহার করা এবং তার ভিতরের হিকমত দিয়ে মানুষকে গাইড করা অনেক জ্ঞান আর প্রজ্ঞার ব্যাপার সাথে সাথে মনটাও হতে হবে যেই রকম দৃঢ়তা আর কোমলতার অভিনব মিশ্রণ!! আপনার চেষ্টা আছে দেখে খুবই ভালো লাগে।

কিন্তু নিজের কনফ্লিক্ট গুলোর বিরুদ্ধে আরো ফাইট করতে হবে আপনার আর নিজের ডাবল স্টেন্ডার্ড গুলোকে ঘৃনা করতে শিখতে হবে।

কাউকে মন খুলে কথা বলার আহবান করে আবার লেট-গো স্পিরিট শিখাতে গেলে ছাত্র নাও বুঝতে পারে যে বিজ্ঞ শিক্ষক কি বলছেন?? গানকে হারাম মেনে কয়েক বছর গান শুনবেন না, কিন্তু নষ্ট বাউলদের গানে আধ্যাতিকতা খুজবেন !! তা করা যাবে না :) তা করা যাবে না :)

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৪৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

একটু দেখবেন কি এই হাদিস খানা যাচাই করে?? সহি না জাল আমার অত জ্ঞান নাই !!

মুহাম্মাদ ইবন আবদুল আযীয (রহঃ) আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেছেনঃ নিশ্চয় তোমরা তোমাদের পূর্ববর্তীদের আচার-আচরণকে বিঘতে বিঘতে, হাতে হাতে অনুকরন করবে। এমনকি তারা যদি গুইসাপের গর্তেও প্রবেশ করে থাকে, তাহলে তোমরাও এতে তাদের অনূকরন করবে। আমরা বললাম, ইয়া রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এরা কি ইহুদি ও নাসারা? তিনি বললেনঃ আর কারা?

সহীহ বুখারি অধ্যায়ঃ কুরআন ও সুন্নাহকে দৃঢ়ভাবে ধারন হাদিস নাম্বারঃ ৬৮২১

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

এই হাদিস আপনার উল্লখিত হাদিস দুইটাই ঠিক আছে হয়ত কিন্তু সাধারন ভাবে মানতে গেলে বা বিবেচনা করলে , পুরা ধরা :P :P ;) ;)

অনুসরণের ব্যাপারে আমার আলদা ফিলোসফি আছে, অল্প কথায় বুঝাতে পারবো না।

আপনি জ্ঞানী মানুষ হয়ত নিজের অবস্থানে সম্মানিতও, শুধুই আলোচনাই উদ্দেশ্য ছিল, দেখতে চেয়ে ছিলাম আপনি কিভাবে দেখেন, সাথে আমার দৃষ্টিকোনটা কেমন?? ব্যাস আর কিছু না!!!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

আমি মামুলি বাংলাদেশি সাধারন দের চেয়ে সাধারন!!

আর প্রশ্ন করার এই ধারা আমার কথা শেখার পর থেকেই, জাস্ট সবাইকে করি না, এই আর কি !!!

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

"চাটুকার" আমি আপনাকে বলি নাই আমার (জাতি) বাঙালি জাতিকে বলেছি, ব্যাপারটাতে আপনি নিতান্তই ভুল বুঝেছেন আমাকে!! :( :( :(

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আসুন উভয়েই বলিঃ

وَقُل رَّبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَن يَحْضُرُونِ

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন:
ভালো থাকুন !!

আসসালামুয়ালাইকুম !!

২৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৪

ইমিনা বলেছেন: লেখাটা পড়ে অনেক ভালো লাগলো।
ভাবছিলাম ঠিক কি ভাবে ভালোলাগাটা জানিয়ে যাব। পেলাম না ভেবে।
তাই এতোটুকুই বলে যাচ্ছি - এই রকম উপকারী পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ রইলো।
শুভকামনা সব সময়।।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: দোয়া করবেন আমার জন্য, তাহলেই হবে!! সময় থাকলে অন্য পোষ্ট গুলো পড়বেন!! অনেক অনেক ধন্যবাদ ইমিনা! শান্তিতে থাকুন !!

২৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: যুক্তি, দলিল, সুচিন্তিত দৃষ্টিভঙ্গি সবকিছু মিলিয়েই পোস্টটি তৈরি করেছেন। পোস্টটিতে ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম।

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৯

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!

২৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯

সাইবার ডাঃ ডেভিলস ডুম বলেছেন: পড়লাম বুঝলাম !!! অসাধারন লেখা !! আল্লাহ আমাদের নাফসুল মুতমাইনা অর্জনের ক্ষমতা দিন !! (আমিন)

২৭ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ!!

(আমিন)

২৭| ১২ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৯

পংবাড়ী বলেছেন: ব্লগের প্রলাপ-কারখানা

১৩ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪০

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ১০০% ঠিক কথা বলেছেন!!! এত কষ্ট করে এত প্রলাপ না বকলেই হত!! আসলে জ্ঞানের অভাব কি করবো ভাই বলেন !!!! পড়েছি স্কুল কলেজে মদ্রাসায়তো আর পড়িনাই, পাশাপাশি মাদ্রাসায় পড়লে না হয় জ্ঞান থাকত!!

এত প্রলাপ বকার পর সূরা আশ শামস এর ৭,৮,৯,১০ নং আয়াত দেখেতো অবাক হয়ে গেলাম !!! আমার সব প্রশ্নের উত্তর সেখানেই ছিল!!! না বিশ্বাস হলে দেখে নিন !!

( وَنَفْسٍ وَمَا سَوَّاهَا


শপথ প্রাণের এবং যিনি তা সুবিন্যস্ত করেছেন, তাঁর,

فَأَلْهَمَهَا فُجُورَهَا وَتَقْوَاهَا


অতঃপর তাকে তার অসৎকর্ম ও সৎকর্মের জ্ঞান দান করেছেন,

قَدْ أَفْلَحَ مَن زَكَّاهَا


যে নিজেকে শুদ্ধ করে, সেই সফলকাম হয়।

وَقَدْ خَابَ مَن دَسَّاهَا


এবং যে নিজেকে কলুষিত করে, সে ব্যর্থ মনোরথ হয়।
)

:-B :-B :-B :-B :-B

১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: পং ভাই কিছু কি বুচ্ছেন ??? নাকি বুঝেন নাই ??

১৩ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১

মুদ্‌দাকির বলেছেন: নিয়মিত আমার লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ !!!

২৮| ১৫ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:৩১

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো পোস্ট।

++++

১৫ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

মুদ্‌দাকির বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ !!!!!

২৯| ১৬ ই মে, ২০১৪ রাত ১০:১৯

পংবাড়ী বলেছেন: Did Allah learnt only Arabic?

১৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:০৩

মুদ্‌দাকির বলেছেন: তো আর কি বলেন ? দুঃখের কথা বলুম translate.google.com উনার জন্যইতো মানুষ কষ্ট কইরা বানাইল !!!!

( وَقُل رَّبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَن يَحْضُرُونِ )

পং মানে কি ?

৩০| ৩১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:২০

আরজু মুন জারিন বলেছেন: মন + শান্তি = প্রশান্ত মন = নির্বাণ ????? (salvation,redemption,purification)

বাহ !!! ভাল ।অনেক ধন্যবাদ এই চমত্কার পোস্ট টি র জন্য। শুভেচ্ছা জানবেন। ভালো থাকবেন কেমন।

৩১ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:১৬

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ধন্যবাদ জারিন , আপনার প্রশংসায় প্রিত হলাম । আপনিও ভালো থাকুন !!! :) :)

৩১| ১১ ই জুন, ২০১৪ ভোর ৬:০১

উপপাদ্য বলেছেন: অসম্ভব ভালো লেগেছে আপনার এই লেখাটি।

অনেক ধন্যবাদ

১৪ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: ভাই পড়ার জন্য আপনাকে ও ধন্যবাদ

আসসালামুয়ালাইকুম

৩২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ৯:৪৫

এস বাসার বলেছেন: মুদ্দাকির ভাই, আপনার ভাবনাটা আমার মাথায়ও মাঝে মাঝে নাড়া দিয়ে যায়, তবে আপনার মতো এতটা স্পস্ট নয়, কিছুটা এলোমেলো।

সৃষ্টি-ধর্ম-কর্ম -বেহেশত-দোজখ-সুখ-শান্তি.............. পুরোটাই মনের খেলা!!!

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ৯:৪০

মুদ্‌দাকির বলেছেন:

বেহেশত দোজখ বাস্তব আর বাকি সব কিছু মনের খেলা। বাসার ভাই আপনার ভাবনা জানার অপেক্ষায় থাকব, হোক তা এলোমেলো ।

আসসালামুয়ালাইকুম

৩৩| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২২

এ্যামালগাম বলেছেন: "Do unto others as you would have others do unto you" বা “অন্যের কাছথেকে যেমনটা আশা কর অন্যের জন্য সেই রকমই কর”

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

মুদ্‌দাকির বলেছেন: হ্যা দারুন একটা কথা বা নিয়ম বলতে পারেন, ইসলাম ও তাই বলে কিন্তু ইহুদীদের এই নিয়ম মানার কোন লক্ষন দেখি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.