![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একটা বিষয় আমি চিন্তা করি, জায়গা জমি বা টাকা পয়সার বিরোধের ক্ষেত্রে হয়তো বাবা মা সন্তানেরা মিলে কাউকে খুন/গুম করতে পারে কিন্তু ধ-র্ষ-ণের ক্ষেত্রেও বাবা মা ভাই একত্রে জড়িত থাকে, এমন ভয়াবহ অপরাধ পারিবারিক ভাবে হয় কি করে?
আরেকটা বিষয় হলো, একটা ভালো কাজ, যেমন আমি আমার এলাকায় ১০ টা গাছ রোপন করলাম। তারপর আমাকে দেখে দেশব্যাপী অন্যরাও গাছ রোপন করলো, এটা স্বাভাবিক ঘটনা।
কিন্তু এক জায়গায় রেপ হলে, দেশব্যাপী একযোগে রেপের ঘটনা হতে থাকা, কিভাবে এটা সম্ভব। অপরাধ কি পাল্লা দিয়ে হয়? আমার তো সন্দেহ হয়, এসব অপরাধ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে হচ্ছে।
যেহেতু দেশে ধর্ষণের জন্য সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছর কারাদন্ড (মৃত্যু ঘটলে ফাঁসি)। আইনে ১০ বছর শাস্তি হলেও বাস্তবায়ন নেই। সেহেতু রাজনৈতিক ধর্ষণ হওয়াটা অস্বাভাবিক নয়। কারন ফায়দা হাসিলের জন্য টাকা খরচ করে ধর্ষণ করানো ডালভাত অনেকের কাছে।
তবে, যেভাবেই অপরাধ হোক, যে উদ্দেশ্যই হোক। অপরাধীদের দ্রুততম সময়ে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেয়ার জন্য আইনের সংশোধন করে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড করতে হবে। যেন ইচ্ছেকৃত ভাবে কিংবা কারো প্ররোচনায় এমন অপরাধ করার সাহস না পায় কেউ।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৫:৩৯
কাঁউটাল বলেছেন: আলেপ উদ্দিন আওয়ামী আমলে বন্দীদের স্ত্রী, বোন, এমনকি মাকেও ধর্ষণ করত। একজন সিরিয়াল ধর্ষকের শাস্তির জন্য যখন আমরা কথা বললাম এবং আন্দোলন করলাম, তখন তাদের পাশে পাইনি। কিন্তু এখন যারা চিৎকার করছে, তারা তখন কোথায় ছিল?
স্বামীকে বেঁধে রেখে এমসি কলেজে স্ত্রীকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হয়েছিল, তখনও তাদের আওয়াজ শোনা যায়নি!
তাহলে এখন তাদের এত চিৎকার কেন?
দেখুন, আমরা শেখ হাসিনার আমলেও জুলুমের বিরুদ্ধে কথা বলেছি, এখনো বলছি এবং ভবিষ্যতেও বলব, ইনশাআল্লাহ!
অতএব, ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধকে রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করবেন না!
যদি সত্যিই ধর্ষণ বন্ধ করতে চান, তাহলে কিছু বিষয়ে সোচ্চার হতে হবে, কারণ তথাকথিত দীর্ঘ বিচারপ্রক্রিয়া ধর্ষকদের জন্য সহায়ক হয়ে ওঠে।
ধর্ষণ প্রতিরোধে করণীয়:
১) ধর্ষকের জন্য দ্রুত সময়ে ইসলামিক বিচারব্যবস্থার মাধ্যমে শাস্তি নিশ্চিত করা।
২) মা-বোনদের পোশাকের শালীনতা রক্ষা করা। একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনার মাধ্যমে সকল ধর্ষণকে বিচার করবেন না।
৩) দ্রুত বিয়ের ব্যবস্থা করা, একাধিক বিয়েকে নিরুৎসাহিত না করা; বরং এটিকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করা।
৪) ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার প্রসার ঘটানো এবং সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি করা।
@Rofiqul Islam Madani
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৩৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সিরিজ ধর্ষণ দেখে মনে ডোমিনো ইফেক্টের কথা মনে পড়ছে। ৫ই আগস্টের পর একটি ধর্ষণের আমার মনে দাগ কেটেছিলো। একটি নয় বছরের মেয়েকে একজন লোক বাসায় ডেকে নিয়ে এমন ভাবে ধর্ষণ করেছে যে তার মলদ্বার ও যোনি এক হয়ে গিয়েছে। এত বিভৎস ঘটনা নিয়ে তখন কেউ এভাবে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করেনি। এখন করছে কারণ সব পক্ষ সরকার কে ব্যর্থ দেখাতে উঠেপড়ে লেগেছে।
তৌহিদি জনতা যখন অর্ণব নামের একজন দাইয়ুস উত্তক্তকারীর পক্ষ নিয়েছে তার চরিত্র না জেনে সেটা ছিলো আগুনের একটি কণা। এখানে এক ঢিলে অনেক পাখি মারার চেষ্টা হয়েছে। তৌহিদি জনতার বিরুদ্ধে মানুষ বিরূপ ধারণা করছে, সরকার আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে পারছে না। ভালো ভাবে খোজ নেয়া দরকার ছিলো অর্ণব নামের দাইয়ুস কিভাবে ঢাবির মতো ইউনিভার্সিটিততে নিয়োগ পেয়েছে। সে কি আওয়ামী লীগের আমলে নিয়োগ পেয়েছে? কারণ ইউনিভার্সিটি গুলোতে রাজনৈতিক পরিচয়ে নিয়োগ হয়।