![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
'মুক্তিযুদ্ধে নিহত মানুষের সংখ্যা ত্রিশ লাখ নয়' - বলার জন্য ডেভিড বার্গম্যানের ৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে এক সপ্তাহের জেল।
'নিহতের সংখ্যাটি একটি মীমাংসীত বিষয়, এবং এ বিষয়ে গবেষণা করার মত যথেষ্ট জ্ঞান ও একাডেমিক যোগ্যতা তার নেই' - ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি।
ইহুদী ডেভিড বার্গম্যান ব্যারিস্টার সারা হোসেনের স্বামী এই ব্রিটিশ সাংবাদিক ডক্টর কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই।
-----------------------------------
৪৪ বছরের দীর্ঘতর সময়ে ও এই অসভ্য অশিক্ষিত নির্লজ্জ জাতি তাদের নিহত মুক্তিযোদ্ধা শহীদের সঠিক নাম ধাম ও সংখ্যা প্রকাশ করতে পারেনি। আর ভবিষ্যতেও পারবে কিনা সন্দেহ আছে।
একটি অসত্য ও ভ্রান্ত নিহতের সংখ্যা নিয়ে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তর ভুগতে থাকবে।
কোনদিন সুশিক্ষায় শিক্ষিত প্রতিনিধির সরকার ক্ষমতায় গেলে বিষয়টি মাঠ পর্যায়ে গাননা পুর্বক সঠিক পরিসংখ্যান আকারে প্রকাশ করে জাতি ও বিশ্বকে আসল তথ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও তার যোদ্ধাদেরকে সম্মান জানিয়ে মিথ্যা ও মিথ্যাবাদীর মুখোশ উন্মোচিত করবে যা অতিব জরুরী একটি কাজ।
আশা করি একদিন আমন সরকারের (সুশিক্ষায় শিক্ষিত প্রতিনিধির সরকার ) মাধ্যমে এ কাজটি করে বাংলাদেশি জাতি কলংক মুক্ত হবে।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৪০
অন্ধকার মানুষ বলেছেন: লেখার মর্ম কথাটা বুঝতে পারেননি
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
কলাবাগান১ বলেছেন: ভাই ঠিকই বুঝেছি.. কয়জন সংশয়বাদীদের জন্য আমাদের প্রজন্ম ভুগবে না.......আজ ৪৪ বছর পর কি ঠিক মত লিস্ট হবে??? বিশ্বযুদ্ধে যত সিভিলিয়ান মারা গিয়েছিল, তাদের লিস্ট কি কখনও দেখেছিলেন..... ৩০ লাখ না হয়ে ৩০ জন হলেও সেটা অনেক বেশী..... রাজাকার-দালাল দের দোষ কি ৩০ লাখ নাহলে কিছুটা কমে যায়???
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:২৪
অন্ধকার মানুষ বলেছেন: কষ্ট লাগে যখন আসে পাশে কিছু ঘটনা দেখি.
কয়দিন আগেও একটা খবরে দেখলাম সামান্য টাকার অভাবে এক মুক্তিযোদ্ধা নিজের চিকিৎসা করাতে পারছেন না, মুক্তিযোদ্ধার কোন ভাতে তিনি পাননা, অন্যদিকে আমাদের সরকারে উচ্চপর্যায়ের কিছু আমলারা ভুয়া চার্টিফিকেট দিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য রাখা সব সুযোগ ভোগ করছিল। সরকারকে সাধুবাদ জানাই যে তাদের নজরে আসা মাত্র পদক্ষেপ নেয়ার জন্যে কিন্তু এমন ভুয়া চার্টিফিকেট ধারিদের সংখ্যা কম নয়।
এবার আসুন সম্মানের বিষয়ে -
আমরা হাতে গনা মাত্র ৪টা তারিখে মুক্তিযোদ্ধাদের নামমাত্র সম্মান প্রদর্শন করি, আর বছরের ৩৬১ দিন পরে থাকি অন্যকিছু নিয়ে, বিজয় দিবসে আমরা কয়জনকে ডাকি সম্মাননার জন্য বলতে পারবেন? স্বগর্ভে লাল সবুজের পতাকা হাতে নিয়ে হাসজ্জল মুখে কয়জন মুক্তিযোদ্ধাকে দেখা যায় বিজয় দিবসের দিন বলতে পারেন? গুটি কয়েক মানুষ যারা রাজনীতির সাথে জড়িত কেবল তারাই সব সুবিধা ভোগ করতে আর জাতিকে দেখাতে ব্যস্ত।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জিবিত নতুন প্রজন্মের ঘাটি হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি, অখানে গিয়ে শুধু জিজ্ঞেস করুন আমাদের বীর শ্রেষ্ঠদের নাম আর বীর শ্রেষ্ঠ উপাধির কারণ অথবা সেক্টরের কমান্ডারদের নাম, বুঝতে পারবেন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা আর সম্মান কোথায় গিয়ে দাড়িয়েছে।
প্রকৃত পক্ষে মুক্তিযুদ্ধের সম্মান দিতে হলে লিস্ট এর প্রয়োজন অবশ্যই আছে, এতে করে ভুয়ারা নিপাত যাবে।
বিশ্বযুদ্ধ আর আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে দয়া করে এক করবেন না, আমাদের মুক্তিযুদ্ধ আর বিশ্বযুদ্ধের উদ্দেশ্য ভিন্ন ছিল।
আর রাজাকারদের কথা বলছেন আপনি, শুধু এইটুকুই বলার আছে, খুনি মানেই অপরাধি হোক সে ১ জনকে হত্যা করুক আর ১০০ জনকেই হত্যা করুক। তাদের বিচার এই মাটিতে হবেই হবে।
৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০
ইমরান আশফাক বলেছেন: সম্পূর্ন সংখ্যা নিখুতভাবে জানা সম্ভব না হলেও অন্তত: এটা জানা উচিৎ যে সংখ্যাটা ৩ লক্ষ নাকি ৩০ লক্ষ এর কাছাকাছি। ধন্যবাদ আপনাকে ব্যাপারটা উত্থাপন করবার জন্য।
আর কিছু কিছু লোক পাবেন যারা অহেতুক তর্ক করতে আসবে, তাদের উপেক্ষা করুন অথবা দাতভাংগা জবাব দিয়ে দিন কারন যুগ যুগ ধরে এরা আমাদের বিভ্রান্ত করে চলেছে।
১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৫
অন্ধকার মানুষ বলেছেন: একমত
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০২
কলাবাগান১ বলেছেন: আপনাদের মত সংশয়বাদী দের কাছেই সংখ্যার খেলা টা দিয়ে জাতিকে কলংক যুক্ত করছেন .....
"বাংলাদেশি জাতি কলংক মুক্ত হবে" এটা নিয়ে জাতির কোন কলংক নাই