নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্ধের লাঠি

অন্ধকার মানুষ

অন্ধকার মানুষ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একদিন মাকে

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

রাতইে পুলক সব কছুি ঠকটািক করে রাখ।ে ফাস্টট্রপিে সে বাড়ী যাব।ে যদি গাড়ি মছি হয়, ফরিে আসতে দরীে হব।ে এই চন্তাটিাই সারাক্ষণ তার মাথায় ঘুর-ঘুর কর।ে মাকে বাসায় নয়িে আসার ইচ্ছা ওর বহু দনর।িে এ জন্যই বশে ক’দনি যাবৎ বাসার সব কছুি গোচগাছ করতে ওর স্ত্রী খুব ব্যস্ত। মা কোন খাটে শোব,ে নামাজরে জায়গাটা কোথায় হব,ে আলনাটা কোথায় থাকবে এ সবই প্রতদনরিেি আলাপরে বষয়।ি ক’দনি আগইে দয়োলে চুকাম , দরাজর ছটকনিিি ঠকি করা, জানালায় রং করা হয়ছ।েে বাসাটা দখতেে এখন বশে নতুন লাগছ।ে বাথরুম, বসনিে সব কছুি যনে ঝকঝক করছ।ে ইস্ত্রি করা দরজা, জানালার্র পদাগুলে থকেে এক ধরণরে মষ্টিি গন্ধ নাকে এসে লাগছ।ে বারান্দায় আরাম করার জন্য সদনইেি কাঠমস্ত্রীি মজবররিে কাছ থকেে বশষেি ভাবর্ েঅডার দয়িে একটা ইজি চয়োর বানানো হয়ছ।েে বাসায় কভাবিে মা’র সারাদনি কাটব,ে কাজরে ফাঁকে ফাঁকে এ চন্তাইি পুলকরেে মনকে সারাক্ষণ ব্যাকুল করে রাখ।ে
শোবার আগে ব্যাগটা ভালো করে দখেে নয়ে পুলক। বছানিায় শুয়ে কবলইে সে এ পাশ ও পাশ কর।ে জোর করে চোখে ঘুম আনতে চষ্টো করওে সর্ েব্যথ হয়। অনকক্ষণে চোখ বন্ধ করে রাখ।ে তবুও ঘুম আসে না । বন্ধ চোখরে উপর ওর চার পাশরে দখো -অদখো অনকে কছুইি এশর পর ভরি জমাতে থাকে । বস্মৃতিরি অতল থকেে সে কবলইে মাকে দখতেে চষ্টো কর।ে মনে মনে সারাক্ষণ সে শুধু ভাবে কখন সে তার মাকে বাসায় নয়িে আসব।ে টাকি মাছরর্ েভতা , মাসরে ডাল, কচি ডাটার সাখে শংি মাছ রান্না করে মা আদর করে কখন বলব,ে পুলক খতেে আয়।
ছোট বোন মনরি বয়িে হযে গছেে অনকে আগই।ে বাবা মারা গছেে তাও প্রায় এক যুগ হয়। সংসাওে মা ছাড়া পুলকরে আর কউে নই।ে বাবা ছলনেি খুব কঠোর প্রকৃতরি মানুষ। যমনে ছলনেি নীতবানি তমনিে ছলনেি রাগী। এ সুবাদইে মাযরে আঁচল তলে পুলকরে বড়েে উঠা। জীবনরে সব চাওয়া পাওযার একমাত্র কন্দ্রবন্দেুি ছলি ওর মা। ছ’মাস হলো বয়িে করছেে পুলক।চাকুরী পাবার আগে থকইর্েে কম ক্ষত্রেে মাকে কাছে রাখার ইচ্ছে ছলি ওর। কলজে জীবন থকইেে সে মা ছাড়া। ছাত্র জীবন থকইেে সে দখছেেে মা তার কত কষ্টে দনি কাটায়। গ্রামরে বাড়ীতে একা একা থাকা বাজার ঘাট করার কউে নউে , খাওয়া দাওয়ায় কষ্ট, কখন কি খায়, কি ভাবে থাক।ে এত সব চন্তাি আনমনে ুলকরে মনকে ভীষণ ভাবে পীড়া দয়।ে মার কথা মনে হলইে বুকটা খাঁ খাঁ কওে উঠে । তাই সে বদ্ধপরকরি মাকে তার কাছে চাইই চাই।
ক’দনি ধরইে পুরকরে মা ছলরেে বাসায় চলে যাবে বলে প্রতবশীিে আত্মীয় স্বজনদরে কাছ থকেে বদায়ি নচ্ছন।িে পুলকরে মার শহরে চলে যাওয়ার শুনে গত কালও ক’জন ফকরি (ভক্ষুকি) বলাপি করে । কউে কউে আবগেে বলে উঠে “চাচি আপনে বাসায় চইলা গলেে এ পাড়ায আমাগরে ভক্ষাি দবিে ক।ে পাড়ার বাড়ী বাড়ী ঘুরে এক মুঠো ভক্ষাওি পাওয়া যায় না। এলাকার কছুি পরচতিি ফকরি (ভক্ষুকি) ছলি যারা বরাবরই জানতনে পুলকরে মা একজন দয়ালু র্ও ধমপ্রাণ ব্যক্ত।ি এখানে হাঁক ছাড়লকইেে খালহতেি ফরিে যাবনো । অনকইেে জানতনে সুর করে দোয়া দরুদ পড়তে পারলইে বশীে বশীে ভক্ষাি পাওয়া যাব।ে এ জন্যই হয়ত নারী পুরুষর্ নবশষিেিে ভক্ষাি চাওয়ার আগে আল্লা-রসুল, পীর-পয়গম্ববর, থকেে শুরু করে বাড়ীর সব ময়-মুরুব্বী যারা কবরে শায়তি আছনে তাঁদরে উপর দোওয়া বকসাতনে । তাঁরা যনে কবররে আজাব থকেে মুক্তি পান, হাসররে দনি বনাি বচারিে পুলসরাতি পার হয়ে বহস্তেে যান। বাড়ীর ছলেে ময়দরেেে রোগ মুক্ত,ি লখো পড়ায় বরকত, চাকরী-বাকরীতে বরকত, সংসাররে আয়-উন্নতি ইত্যাদি বষয়েি যে যত বশীে মধুর সুরে বয়ান করতে পারতন,ে পুলকরে মা খুশী হয়ে তাকে কাঠা বোঝাই করে ভক্ষাি দতন।িে
বাড়ীর অধকাংিশ গাছপালা পুলকরে মায়রে হাতে লাগানো । বাড়ীর পছনেি বাঁশ ঝাড়, সামনে নান রকমে আমরে গাছ যমন-েকাচামঠা,ি আষাইঢ়া, গলা,ি চাপড়া,। তাছাড়াও আছে আতাফল, কাঠাল, নারকল,ে জাম্বুরা, পয়ারিা ,জাম, নীম, সজন।ে মৌসুমী কছুি শাক-সবজি পুলকরে মা বরাবরই বাড়ীর আঙ্গীনায় চাষ করতনে যমন-ে চাল কুমড়া, লাউ, পটল, ঢঁড়শে, সীম, পঁপ,েে ঝংগাি, ধুন্দুল, মষ্টিি কুমড়া, ডাটা শাক ইত্যাদ।ি নজরেি হাতে লাগানো বাড়ী ভরা এতসব গাছগাছপালা ছড়েে পুলকরে মা কি ভাবে শহরে থাকবে এ কথা ভাবতইে যনে তার বুকটা ধক করে উঠে । সাধারণতঃ এক সপ্তাহরে বশীে আত্মীয়-স্বজনরে বাড়ীতে গয়িে রাত কাটাতে পারতনে না পুলকরে মা। বাড়ীর গাছপালা গুলো ছলি তার সন্তানরে মতোই পরম ¯œহরে,ে পরম আদরর।ে
সদনিে আষাইঢ়া নামে আম গাছটার কাছে পুলকরে মা আচঁলে চোখ মুছলনে আর বড়ি বড়ি করে বললন,ে তুই যখন ছোট ছলিি তখন ছাগল দাঁত দয়িে তোর গায়রে সব ছাল তুলে নয়ছলিিে । তোর গা দয়িে দর দর করে রক্তরে মতো কষ পড়ছল।ি তোর সইে অবস্থা দখেে সে দনি আমি আর ভাত খতেে পারন।িি তাড়াতাড়ি করে সুপারীর খোলরে মধ্যে গোবর দয়িে প্লাটাররে মতো করে বঁধেে দইে । এখন তুই কত বড় হয়ছস।েি সারা বাড়ীভর তোর ছায়া। তোর ছায়ায় বশ্রামি নয়ে কত মানুষ। কত পাখ-পাখালী তোর ফল খায়। গাছও যনে মানুষরে মতই । বাড়ীর সব গাছ পালার শশবৈ , কশোরৈরে স্মৃতি পুলকরে মায়রে মনকে নাড়া দয়।ে স্মৃতি পটে ভসেে উঠে সইে সব পুরনো দনরেি কথা। দগন্তরিে মতো খোলা এই বশালি প্রান্তর ছড়েে মুক্ত আকাশরে পাখি কমনে করে শহররে ইট কাঠরে চার দয়োলরমধ্যেে আবদ্ধ খাঁচায় দনি কাটাব।ে এতসব ভাবনা পুলকরে মায়রে মনের্ মুহুতইে দমকা হাওয়ার মতো উদয় হচ্ছ।ে
ক’দনি ধরইে পুলকরে মা ঘন ঘন বাড়ীর নতুন ,পুরাতন সব কবর গুলো ঘুওে গুওে ধছন।েে কে কোথায় শুয়ে আছ।ে কে কি ভাবে মারা গছ।েে সইসবে করুন স্মুতরি কথা মনে করতে চষ্টে করছ।ে অনকে াদন আগে পুলকরে ছোট ভাই কালাম সাত মাস বয়সে নইময়িায়িি মারা যায়। সে দখতেে ছলি অনকটো পুলকরে বাবার মত। যে দনি কালাম মারা যায় সদনিে খুব রাতে খুব ঝড় হয়িেছলে । রাত থকইেে কালামরে শ্বাস নতিে কষ্ট হচ্ছল,ি চোখ দুটো কোটড়ে চলে গয়িে ছলি , বুকরে পাঁজর কামাররে হাঁড়রে মতো উঠানামা করছলি । এ সব বদনোময় স্মুতি মনে পড়তইে তাঁর চোখটা ঝাপসা হয়ে আস।গতে রাতে সে কালামকে স্বপ্নে দখ।েে কালাম যনে আধো আধো সুওে বলছে মা তুমি আমার কাছে চলে আস। কতদনি হলো আমি তোমার দুধ খাইন।ি পুলকরে মা কালামরে কবররে মাটি ছুঁয়ে কালামরে তুলতুলে শরীররর্ েস্পশ অনুভব কর।ে

দয়োল ঘড়িেত ভোর পাঁচটা বাজার সংকতে দচ্ছ।েি গত রাতে বাল ঘুম হয়নি পুলকরে । ছ’টায়র্ ফাস্টীট্রপরে বাসে পুলক বাড়ি যাব।ে ঘুম থকেে উঠে খুব তাড়াতাহুড়া কওে কছুি একটা মুখে দয়িে বরে হতইে স্ত্রী এসে সামনে দাঁড়য়িে তনবাির সুরা এখলাস পড়ে বুকে ফু দয়িে বল,ে যাও ভাল ভাবে বাসায় ফরিে এসো। বাসা থকেে বড়য়েেি পড়ে পুলক। মুক্তাগাছা উপজলো, উপজলোর সামনে ময়মনসংহি ট্গাংাইল মহাসড়ক । ময়মনসংহরিে দকি থকেে বাস আসছ।ে দাঁড়য়িে হাত তুলতইে কাছে এসে বাস থাম।ে বাসে উঠার আগে বাসার দকিে তাকাতইে পুলক দখেে কে যনে ছাদওে উপর থকেে হাত নাড়ছ।ে কে হাত নাড়ছে তার আর বুঝতে বাকী রইলনা পুলকর।ে পুরক ছুটল বাড়ীর দক।েি মুক্তাগাছা থকেে কালহাতিীর দুরত্ব প্রায় ১০০ক:ম:ি।ি এ রাস্তায় পুলকরে পলকরে বহুবার যাওয়া আসা করছেে । কন্তুি আজ যনে পুলকরে মন এক অন্যরকম আনন্দে বভোরি । ফাস্টট্রফরেি গাড়ী সাধারণত দ্রুত এবং সময়মত গন্ত্যস্থলে পৌছ।ে অথহ কনে জানি পুলকরে মনে গাড়ীর গতি তার প্রয়োজনরে সাথে পাল্লা দয়িে পারছনো। তাঁর মন আজ একব ানাবলি আনন্দে উদ্বলতিে কখন সে মায়রে কাছে যাব।ে

বাস যখন কালহাতিী এসে পৌছে তখন ছলি সকালি ন’টা। দনি টা ছল,ি ১৯৮৯ সনরে ০৯ সপ্টম্বরে, শুক্রবার। ফটকজািনী নদী থকেে ট্রলারে চপেে মাত্র চার কলোমিটারি পশ্চমিে পাকপাড়া। ঠকি সময়ইে পুলক বাড়ীি এসে পৌছ।ে পুলক মনে মনে ঠকি করে নয়ে মসজদিে জুম্মার নামাজ আদায় কর,ে দুপুররে খাবার খয়েে তার পর মা’কে নয়িে সে বাসার উদ্দশ্যেে রওনা হব।ে সকাল থকইেে পুলকরে মা বাড়ী ঘররে সব কাজ গোছাতে শুরু কর।ে গত ক’দনি ধরইে তার শরীরটা ভাল যাচ্ছনো । প্রসোরটা একটু বড়ছ।েেে মা তার ছলকেেে বারবার বলছ,ে বাবা! কাপড় -চোপড় গুলো ব্যাগে উঠাও। সাথে ঔষধ পত্র গুলোও নয়ো।ি মা ছলেে দুপুরে একত্রে বসইে ভাত খয়ছ।েেে তমনে খতেে পারনেি পুলকরে মা। তাঁর গলায় যনে ভাত উঠছনো। কমনে যনে বমি বমি লাগছ।ে বাসে বমি হতে পারে এই ভবেে পুলক মাকে একটা এভোমনি ট্যাবলটে খতেে দয়।ে

পাড়ার জ্ঞাতীগোষ্ঠীর অনকইেে এসছেে পুলকরে মাকে বদায়ি দতিে । গ্রামরে এটাই নয়মি । কউে বাড়ী থকর্েে দীঘ দনরেি জন্য বাড়ী থকেে অন্যত্র চলে গলেে কছুদিূর তাকে এগয়িে দয়ো। নকটি জনরে কউে কাদঁছন,ে কউে সমবদনো জানাচ্ছন,ে কউে বলছনে এখন থকেে বাড়ীটা খাঁ খাঁ করব।ে পোষা বড়ালিটা কয়কবোর পুলকরে মায়রে পায়রে কাছে এসে গড়াগড়ি খল,ে মউি মউি করে কি যনে বলতে চাচ্ছল।ি বাড়ীর কুকুরটা সওে কয়কবোর ঘউে ঘউে করে লজে নাড়ল এবং সবার আগে আগে ছুটল। সওে যনে বাসায় যাব।ে সবার সাথে কথা বলে ঘর থকেে বরে হয় পুলকরে মা । উত্তর দরজা ঘররে শকলেি তালা লাগাতে গয়িে হাতটা যনে কমনে কুঁচকে আসে তার । কয়কবোর্র ব্যথ চষ্টো করওে তালাটা লাগাতে পারনেি স।ে শরীরটা ক্রমশঃ ঘমেে যাচ্ছ।ে অনকে চষ্টো করওে বোরকাটা গায়ে জড়াতে পারলনে না। উঠানে এসে রান্না ঘর সহ বাড়ীর আঙ্গীনা এবং প্রতবশীিদেরে দকিে আরও একবার ভালো করে দখেে নয়ে পুলকরে মা । এর পর দোওয়া দরুদ পড়ে ধীরে ধীরে বাড়ী থকেে বরে হয়ে আস।ে

প্রতবমীিে বকুল এবং হনো পুলকরে মার দুই হাত তাদরে কাঁধরে উপর দয়িে দুই দকি থকেে জড়য়িে ধরে রাস্তায় হাঁটতে শুরু করে । কছুদিূর এগুতইে পুলকরে মা ফরিে ফরিে চয়েে দখছনেে তার প্রয়ি বাড়ীটা । যনে সে চরি দনরেি জন্য চলে যাচ্ছ।ে পুলক আগে আগে যাচ্ছে আর পছনেি পছনেি যাচ্ছে ওর মা । কছুি দূর এগুতইে পছনি ফরিে মায়রে অবস্থান লক্ষ্য করতইে পুলক দখেে বকুলরে কাঁধরে উপর থকেে মায়রে ডান হাতটা নথরি হয়ে গড়য়িে পড়ছ।ের্ এ দশ্য দখেে সে এক চৎকািরে দৌড়ে গয়িে তার মাকে জড়য়িে ধরে কান্নাগড়তি কন্ঠে বলতে থাকে মা! মাগো ! তোমার কি হলো! মা বল্লনে কছুি হয়নি বাবা । ভাল করে লক্ষ্য করতইে পুলক দখেে মাযরে মুখটা একটু বঁকেে গয়িে পাংর্শু বণ হয়ে গছ।েে মায়রে এ অবস্থায় পুলক হয়ে পড়ে কর্ংকতিব্যবমূঢ়ি ।র্ মুহুতইে অজানা আশংকায় পুলকরে মন হুহু করে কঁদেে উঠ।ে অবুঝ হৃদয় কবলইে বলে উঠে হয়তবা মা নজরেি বাস্তু ভটাি ছড়েে শহররে বাসায় গয়িে থাকতে চানন।ি অথচ সে কথা সে তার ছলরেে কাছে মুখ ফুটে বলতওে পারনে নি । এক অপরাধবোধ পুলকরে মনকে কবলইে ব্যথতি করে । সে নজকেিে বার বার প্রশ্ন কর,ে কনইে বা মাকে বাসায় নতিে চয়ছলোেমি, কনইে বা আমি মাকে নতিে বাড়ী এসছলােমি। এমন অনকে কথাই পুলকরে হৃদয়কে ক্ষত ক্ষতি কর।ে
পুলক মাকে আড়কোলা করে ধরে দৌড়ে বাড়ী আসতইে মা অতি কষ্টে অস্ফুট স্বরে বললনে ‘‘বাবা বলো যে পড়ে এল, চলো বাসায় যাই। ’’ সন্ধ্যা গড়য়িে রাতরে আঁধার ঘনয়িে আসে । পুলকরে কোলে অনন্ত ঘুমে টলে পড়ে পুলকরে মা । পুলক পাথররর্ েমূতরি মতো দাঁড়য়িে থাক।ে তার কানে কবলইে ধ্বনতি হতে থাকে ‘‘বাবা চলো বাসায় যাই’’।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.