![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I'm very simple, how simple i'm that, i know nothing to write about myself.
জেমস ক্যামেরুনের সায়েন্স ফিকশন ছবি এভাটারের কথা কে না জানে? এই এভাটার পৃথিবীর যেখানেই প্রদর্শিত হয়েছে, সেখানেই বক্স অফিস হিট করেছে। একমাত্র ব্যতিক্রম হলো হংকং। পৃথিবীর প্রথম থ্রি-ডি পর্ণ মুভি প্রদর্শিত হয়েছিল হংকং-এ যা হলিউডের বক্স অফিস রেকর্ড ভেঙ্গে দিয়েছে।
থ্রি-ডি সেক্স এন্ড জেন: এক্সষ্ট্রিম এক্সটাসী (3-D Sex and Zen: Extreme Ecstasy) ছবিটি প্রথম দিন প্রদর্শনীতে আয় করে ২.৮ মিলিয়ন হংকন ডলার (৩ লক্ষ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার), অপর দিকে এভাটারের রেকর্ড ছিল ২.৬ মিলিয়ন হংকং ডলার। ছবিটি এভাটারের চেয়ে মোট ১৫ মিলিয়ন হংকং ডলার বেশি আয় করে।
এই থ্রি-ডি ছবিটির যৌন উত্তেজক দৃশ্য দেখার জন্য হংকং-এর সিনেসা হলে যুবক, বুড়ো, অফিস কর্মী, স্কুল ছাত্র - সবাই লম্বা লাইন দিয়ে দাড়িয়ে গিয়েছিল। একটি চায়নিজ ক্লাসিক্যাল গল্পের ছায়া অবলম্বনে নির্মিত এই ছবিতে বেশ কিছু খোলামেলা দৃশ্য ধারন দেখানো হয়েছে। তবে ছবিটিতে চায়নিজ নায়ক-নায়িকা নেয়া হয়নি। মূল চরিত্রে অভিনয় করেছে জাপানিজ নায়ক নায়িকা।
ছবিটি তাইওয়ান, দক্ষিন কোরিয়া, জাপানসহ অনেক এশিয়ান দেশগুলোতে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে।
প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য এই ধরনের থ্রি-ডি সিনেমা এটাই প্রথম। কিন্তু এটার বিপুল সাফল্যের ফলে অনেকেই এই ক্ষেত্রে আগ্রহ দেখাতে শুরু করেছে। তবে বিভিন্ন মহল থেকে বাঁধার মুখে পড়ছে এই উদ্যোগ। বিশেষ করে বড় পর্দায় প্রাপ্তবয়স্কদের ছবি সর্বত্র দেখানো যায় না।
সিনেমা নির্মাতারা এখানেই থেমে নেই। তারা আরো আধুনিক প্রযুক্তি সাহায্য নিতে চাইছেন। এটা মেনে নিতে কষ্ট হলেও সত্যি যে, পৃথিবীতে ইন্টারনেটের উপর দিয়ে যত ডাটা আদান প্রদান করে তার সবচে বড় অংশটি হলো পর্ণ বা এডাল্ট মুভি কিংবা ভিডিও। বস্তুত ইন্টারনেট আসার পর এই শিল্পটি বিপুল পরিমানে বেড়ে গিয়েছে। অন্যান্য সকল ডাটা যোগ করলেও এর সমান হবে না। কিন্তু থ্রি-ডি মুভির জন্য যে পরিমান ব্যান্ডউইডথ প্রয়োজন হবে, সেটা সাধারন ইন্টারনেটের উপর দিয়ে এখনও পাওয়ার সম্ভব হচ্ছে না। তাই ইন্টারনেটে এখনো থ্রি-ডি পর্ণ মুভি গ্রাস করে বসেনি।
কিন্তু তারা ইতোমধ্যেই কথা বলেছেন ব্লু-রে ডিস্ক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে। তবে সুখের বিষয় হলো, ব্লু-রে ডিস্ক এসোসিয়েশন এখনও তাদের ডিস্কে পর্ণ ছবি পরিচালনা করার সম্মতি দেয়নি। তবে কতদিন এটাকে আটকে রাখা যাবে, সেটাই হলো বড় প্রশ্ন। আর ইন্টারনেট যেভাবে এগুচ্ছে, তাতে খোদ ইন্টারনেটেই যে থ্রি-ডি দেখা যাবে না, সেটাও দিব্যি দিয়ে বলা যাচ্ছে না। যেহতু কথা আছে, ইচ্ছা থাকিলে উপায় হয় -- মানুষ যেহেতু এটা ইচ্ছা পোষণ করে ফেলেছে, এখন শুধু দেখার পালা কতদিন পরে সেটা বাজারে আসে।
ছবিটির ব্লুরে প্রিন্ট ডাউনলোড করুন এই লিংক থেকে Click This Link
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩১
সুন্দর সকাল বলেছেন: থ্রি-ডি সেক্স এন্ড জেন: এক্সষ্ট্রিম এক্সটাসী (3-D Sex and Zen: Extreme Ecstasy) ছবিটি প্রথম দিন প্রদর্শনীতে আয় করে ২.৮ মিলিয়ন হংকন ডলার (৩ লক্ষ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার), অপর দিকে এভাটারের রেকর্ড ছিল ২.৬ মিলিয়ন হংকং ডলার। ছবিটি এভাটারের চেয়ে মোট ১৫ মিলিয়ন হংকং ডলার বেশি আয় করে।
২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৫:১২
দুখ বিলাসি বলেছেন: ভাই, ডাউনলোড করতে পারি না।
০১ লা জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৬
সুন্দর সকাল বলেছেন: আমি যেটা দিয়েছি সেটা হল টরেন্ট লিংক।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১৪
অর্থবান বলেছেন: 3D Sex and Zen: Extreme Ecstasy
Release date(s) April 14, 2011 (Hong Kong)
August 12, 2011 (US)
Running time 110 minutes
Country Hong Kong
Language Cantonese
Budget US$3.5 million
Gross revenue US$6,368,512
Click This Link
where
Release date(s) December 10, 2009 (London premiere)
December 18, 2009 (United States)
Running time 162 minutes
171 minutes (re-release)
Country United States
Language English
Budget $237 million
$9 million+ (Re-release)
Box office $2,782,275,172
http://en.wikipedia.org/wiki/Avatar_(2009_film)