![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইরাকের ফালুজা শহরে আশংকা জনক শিশুমৃত্যু ও ক্যান্সার যুদ্ধের ভয়াবহতা আবারো আলোচনায় উঠে এসেছে। ২০০৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন সেনাদের বোমাহামলার শিকার ইরাকের ফালুজা নগরের ক্রমবর্ধমান শিশুমৃত্যুর হার, ক্যান্সার ও রক্তশূন্যতা ১৯৪৫ সালের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে অনবিক বোমা পরবর্তী ক্ষয় ক্ষতিকেও ছাড়িয়ে গেছে।
ফালুজায় কর্মরত ডাক্তারদের মতে ২০০৫ সালের হামলার পর থেকে বিকলাঙ্গ শিশু জন্মের হার অনেক বেড়ে গেছে। সর্বশেষ এক সমীক্ষায় দেখা যায়, গত কয় বছরে সব ধরনের ক্যান্সার ৪ গুন বেড়ে গেছে এবং ১৪ বছরের নিচের শিশুদের এই প্রবনতা প্রায় ১৪ গুন বৃদ্ধি পেয়েছে। যা পার্শ্ববর্তী দেশ কুয়েতের চেয়ে ৪ গুন ও জর্ডানের চেয়ে ৮ গুন বেশি।
অলস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ক্রিস বাসবি বলেন এই রকম আশংকাজনক হারে বিকলাঙ্গ শিশু জন্ম ও ক্যান্সার প্রবনতা বেড়ে যাওয়ায় সহজেই অনুমান করা যায় ২০০৪ সালের হামলার সময় কোন বিষাক্ত রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়েছিল। অবশ্য পরবর্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ঐ হামলায় শ্বেত ফসফরাস ব্যবহার করার কথা স্বীকার কোরে।
এসব ঘটনাবলী সব সময় বিশ্ব মিডিয়ার চোখের আড়ালে থাকে। সাতকাহন পত্রিকায় এই সম্পর্কিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। যেখানে উঠে আসে এসব খবর। প্রতিবেদনটি পড়তে এই এই লিঙ্কে- ইরাকের ফালুজা শহরে মার্কিন হামলা
©somewhere in net ltd.