![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জন্ম নিবন্ধন হেল্পলাইন একটি ব্যাক্তি মালিকানাধীন ওয়েবসাইট। এটা কোন সরকারী সংস্থা না। যেকোন প্রকার সাহায্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।
মাতৃত্বকালীন ভাতা কি?
বাংলাদেশ সরকার কতৃক মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে গর্ভবতী অবস্থায় নির্দিষ্ট পরিমান টাকা সরকার থেকে পেয়ে থাকে। তাকেই মার্তৃকালীন ভাতা বলা হয়। এই ভাতার সময় কাল ২ বছর তবে কিছুদিন আগে এই ভাতার মেয়াদ ৫ বছর করা হয়েছে।
গর্ভবতী কার্ড করতে কি কি লাগে
গর্ভবতী কার্ড করতে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র লাগবে যেমনঃ-
আইডি কার্ড (যিনি গর্ভবতী তার আইডি কার্ড লাগবে)
সেবা কার্ড (স্থানীয় কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে পেয়ে যাবেন)
পাসপোর্ট সাইজের রঙ্গিন ছবি
প্রেগনেন্সি রিপোর্ট
স্বামীর আইডি কার্ড
নিজের নামে সঞ্চয়ী একাউন্ট (বিকাশ, রকেট, অথবা নগদ)
মোবাইল নাম্বার
আপনি এইগুলো পরতে পারেনঃ-
কিভাবে বয়স্ক ভাতা আবেদন করবেন
চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট নিতে কি কি লাগে
বিধবা ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন
জন্ম নিবন্ধন হারিয়ে গেলে কিভাবে পাওয়া যাবে
জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে গর্ভবতী কার্ড করার নিয়ম
আপনি অনলাইনে গর্ভবতী কার্ডের আবেদন করতে পারবেন না। কারন গর্ভবতী কার্ডের আবেদন করতে হলে আপনার একটি ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড থাকতে হবে। যেটা উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিস থেকে প্রদান করা হয়ে থাকে – যদি কেউ ক, খ, অথবা ছ শর্তগুলি মেনে চলে, এবং সবচেয়ে কম ৫টি শর্ত পূরণ করে, তার নাম প্রাথমিক তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হবে এবং সর্বাধিক দরিদ্র অগ্রাধিকার পাবেন। তবে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা আবেদনকারীর তথ্যগুলি MIS অনলাইন সফটওয়্যারে এন্ট্রি করবেন। অনলাইন সফটওয়্যারে এন্ট্রি করতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
গর্ভবতী কার্ড করার নিয়ম ২০২৪
গর্ভবতী কার্ড করার নিয়ম এখন যে রকম আছে। উপরের নিয়ম গুলো অনুসরন করেই আপনি গর্ভবতী কার্ড করার নিয়ম ২০২৪ সালেও সেই একই নিয়ম অনুসরন করতে পারবেন। উপরের দেওয়া নিয়ম অনুসরন করেই আপনি মাতৃত্বকালীন ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।
©somewhere in net ltd.