![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মধ্যদুপুর। ভ্যাপসা গরমে ঘেমে-নেয়ে একাকার। ঘন্টাখানেক হল ঠায় বসে আছি। জ্যাম ছাড়ার নাম-গন্ধও নেই। রিকশাওয়ালা লোকটা রিকশা ছেড়ে পাশের আইল্যান্ডে গিয়ে বসেছে। তার হাতে একটা আধখাওয়া বিড়ি। বিরক্তির লেশমাত্র নেই চোখেমুখে। জ্যাম লাগায় বরং খুশিই হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। আয়েশী ঢঙ্গে ধোয়ার রিং উড়িয়ে চলেছে। চমৎকার আর্ট! কিন্তু আমার কাছে চরম বিরক্তিকর বলে মনে হল। জ্যামে আটকা পড়ার সুযোগটা তাহলে বিরক্তি মহাশয়া ভালমতই কাজে লাগিয়েছেন দেখা যাচ্ছে! ইতোমধ্যেই তিনি তার প্রভাব বিস্তার করতে শুরু করে দিয়েছেন। এই ভদ্রমহিলা এতো পজেসিভ কেন কে জানে?
রিকশাওয়ালার কাজ-কারবার দেখে এবার মেজাজটাও বিগড়ে যাচ্ছে। সে এখন নাসিকারন্ধ্র পরিস্কারের কাজে মনোনিবেশ করেছে। এই কাজটি অতীব জরুরী এবং একই সাথে উপকারীও বটে। নিয়মিত নাসিকারন্ধ্র পরিস্কার না করলে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মৃত্যুর যথেষ্ট সম্ভাবনা থাকে বললে কি অত্যুক্তি হয়ে যাবে? নির্মল বিনোদনের সহজতর মাধ্যম হিসেবেও এর গুরুত্ব অপরিসীম। পাঠ্যপুস্তকে কি ''নাসিকারন্ধ্র পরিস্কারের প্রয়োজনীয়তা'' টাইপের কোন রচনা আছে? থাকা তো উচিত! এইসব অতি দরকারী জিনিসগুলোই যদি না শেখানো হয়, তবে ছেলে-পেলেদের স্কুলে পাঠিয়ে লাভটা কি?
এ জাতীয় অতি উচ্চমার্গীয় চিন্তা-ভাবনা করতে করতে দেখলাম, বিরক্তি মহাশয়া মেজাজ সাহেবের সাথে ব্যাগ-ব্যাগেজ নিয়ে বাসে উঠে পড়েছেন। যাক বাবা, এ যাত্রায় মিস ভাবনার কল্যানে সহজেই রক্ষা পাওয়া গেল। লম্বা করে শ্বাস নিলাম। পিলপিল করে এক খাবলা লু হাওয়া নাকে এসে ঢুকল। বাস-ট্রাকগুলো ক্রমাগত ভেঁপু বাজিয়ে যাচ্ছে। এরা কি এই শহরে নতুন? এরা কি জানে না, এখানে ভেঁপু বাজালে জ্যাম ছাড়ার বদলে উল্টো হাটু গেড়ে বসে!
নাহ। এখানে থাকাটা আর নিরাপদ নয়। ফট করে কখন আবার বিরক্তি-মেজাজ দম্পতি গোটা দশেক আন্ডা-বাচ্চাসহ এসে হাজির হবেন কে বলতে পারে? তাদের সে সুযোগ করে দেয়াটা কোনমতেই ঠিক হবে না। রিকশাওয়ালার ভাড়া চুকিয়ে হাটা ধরলাম। ব্যাটা ডাবল ভাড়া নিয়েছে। গন্তব্যের অর্ধেক পথ এসেছি, তার উচিত ছিল অর্ধেক ভাড়া নেয়া। সে ডাবল চেয়ে বসল। আমি কথা না বাড়িয়ে চুপচাপ ডাবল ভাড়া দিলাম। গ্যাঞ্জামে বিরক্তি-মেজাজ দম্পতির দৃষ্টি আকর্ষণের যথেষ্ট সম্ভাবনা আছে কিনা?
মাথার ওপর তপ্ত সুর্য, চারিদিকে মানুষের কোলাহল। কেমন যেন তন্দ্রাচ্ছন্ন ভাব এসে যাচ্ছে। সুর্যকিরণেরও একটা অদ্ভুত বশীকরণ ক্ষমতা আছে। সে এখন আমার ওপর তার বশীকরণ ক্ষমতা প্রয়োগ করছে। অসহ্য রকমের ভাললাগা নিয়ে আমি রুদ্ররুপ দর্শনে মজেছি। সে যে শুধু রুপ দেখিয়েই ক্ষান্ত হল তা নয়, নিজের বিরুপও উন্মোচন করল। আমার মোহ কেটে গেল। ঘামে ভিজে চুপচুপে হয়ে গিয়েছি। তৃষ্ণায় ছাতি ফেটে যাচ্ছে। এমন সময় দেখলাম লোকটাকে। শরবতওয়ালা।
এমনিতে আমি বাইরের জিনিস খুব একটা খাই না। কিন্তু আজ ঠোটটা না ভিজালেই নয়। শরবত খেয়ে তৃষ্ণা দুর করা যাবে। এই ফাকে লোকটার সাথে আলাপ জমিয়ে একটু জিরিয়েও নেয়া যেতে পারে। চটজলদি এগিয়ে গেলাম তার মাছি ভনভনে গাড়িটার দিকে।
'শরবত কত করে?'
'পাঁচ ট্যাকা গেলাস।'
'মাছি ভনভন করে কেন?'
ব্যাটা কোন উত্তর দিল না।
'দাও দেখি হাফ গ্লাস। দেখা যাক, কেমন স্বাদ তোমার মাছির শরবতের!'
শরবতওয়ালা ফোসফোস করে উঠল। মনে হয় না এর সাথে আলাপ জমানো যাবে। এই একটা জিনিস খেয়াল করে দেখলাম, শরবতওয়ালাদের অধিকাংশই তিরিক্ষিমেজাজী। ঝালমুড়িওয়ালাদের ক্ষেত্রে আবার ঠিক উল্টোটা। তাদের বেশিরভাগই ঠান্ডা মেজাজের অধিকারী। অথচ এর বিপরীতটা হওয়াই স্বাভাবিক ছিল। শরবতওয়ালাদের হওয়া উচিত ছিল শরবতের মতো ঠান্ডা প্রকৃতির, আর ঝালমুড়িওয়ালাদের হওয়া উচিত ছিল বোম্বাই ঝাল কিংবা গোলমরিচ প্রকৃতির।
দ্রুত পা চালালাম। তৃষ্ণাটা বেড়েছে। ক্ষুধাও লাগার কথা, লাগেনি। তৃষ্ণার জন্যই বোধহয় ক্ষুধাটা ঠিক টের পাওয়া যাচ্ছে না। এই মুহুর্তে তৃষ্ণাকে একটা স্যালুট দিতে ইচ্ছে করছে। তাতো সম্ভব না। তৃষ্ণা মানুষ না। মানুষ হলে তাকে স্যালুট দেয়া যেত। মানুষ না হোক, অন্তত অবয়ব থাকলেও তাকে স্যালুট দিতে পারতাম। তৃষ্ণার অবয়ব নেই, সে অদৃশ্য। আমি কাউকে কখনো বাতাসকে উদ্দেশ্য করে স্যালুট দিতে দেখিনি। তবে একথাও তো ঠিক, ফোনে সম্পর্ক হওয়া অদেখা প্রেমিকাকে আমরা ভালবাসার বুলি শুনাই। ফেসবুকে পরিচয় হওয়া জিএফের সাথে রিলেশনশীপ স্ট্যাটাস দিই। কিসি ইমোটিকন দিই। তারাও তো আমাদের কাছে অদৃশ্য, অন্তত কিছু সময়ের জন্য তো বটেই। অদৃশ্য মানেই তো অস্তিত্বহীন নয়! তৃষ্ণার অস্তিত্ব আছে, সে আমার এতো বড় উপকার করল। তাকে সামান্য স্যালুট কিংবা ন্যুনতম ধন্যবাদটুকু দিতে বাধা কোথায়? শুধু শুধু অকৃতজ্ঞ হয়ে থাকতে যাব কেন?
আমি কল্পনা করবার চেষ্টা চালালাম। ঠায় দাঁড়িয়ে আছি। আমার সামনে তৃষ্ণা নামের কোন মানবী। আমি অনেকটা মিলিটারীদের মতো ভঙ্গী করে তাকে স্যালুট দিলাম। সে আমার দিকে চেয়ে মুচকী হাসল... নাহ। আর কল্পনা করা যাচ্ছে না। তৃষ্ণার মুখটা ঠিক মতো কল্পনায় আসছে না। যাকগে, অন্তত স্যালুট তো দেয়া গেছে! এখন তাড়াতাড়ি বাড়ি ফেরা দরকার। বাড়ি গিয়ে একগ্লাস শরবত খাওয়া যাবে। বিলুকে বললেই ও করে দেবে। গ্লাসে বেশ কয়েকটা বরফকুচি দিতে বলতে হবে। শরবত পান করা মাত্রই তৃষ্ণা চলে যাবে। দৃশ্যটা কল্পনা করার চেষ্টা করলাম। তৃষ্ণা চলে যাচ্ছে। আমি তাকে স্যালুট ঠুকে বললাম, 'ধন্যবাদ, আবার আসবেন।'
বাড়ি এসে বিলাসবহুল সোফায় গা এলিয়ে দিলাম। বিলুকে ডেকে শরবত দেবার কথা বলতে যাব, এমন সময় ধারাম করে পড়লাম। বিলু পড়ি-মড়ি করে ছুটে এল।
'লাগেনি, আমার কোথাও লাগেনি, বিলু। আসলে সোফা মনে করে গা এলিয়ে দিয়েছিলাম। ভাঙ্গা চেয়ারটার এই ঝক্কি সহ্য হয়নি। সত্যিই, আজকাল এমন কল্পনার ভূতে পেয়েছে না! জানো বিলু, কল্পনার একটা নিয়ন্ত্রন মাত্রা আছে। দশ হচ্ছে নিয়ন্ত্রন মাত্রার শেষ সীমা। আমি কল্পনার নিয়ন্ত্রন মাত্রা অতিক্রম করে ফেলেছি। আমি এখন যে স্তরে আছি তার নাম ভ্রম। অত্যাধিক ভ্রম হওয়া নাকি পাগলামির লক্ষণ! আচ্ছা বিলু, আমি কি পাগল হয়ে যাচ্ছি?'
জবাবে বিলু ''মিউ মিউ'' করে উঠল। আমি দীর্ঘশ্বাস ছাড়লাম। মনে পড়ল, আমি বাদে দ্বিতীয় কোন মানুষ এবাড়িতে থাকে না।
পরিশিষ্ট
অচেনা-অজানা গ্রামের আঁকাবাঁকা মেঠো পথ ধরে হেটে চলেছি। সুর্যকিরণ আজও তার রুপ-বিরুপের পসরা সাজিয়েছে। প্রখর রৌদ্রে আমি ঘেমে নেয়ে একাকার। গ্রাম পেরিয়ে বিশাল এক মাঠে এসে দাড়ালাম। চারিদিকে ধু ধু রোদ্দুর। হঠাৎ কোত্থেকে এক বটগাছ এসে হাজির হল। খানিক আগেও এটা এখানে ছিল না। কেবলই মাটি ফুড়ে উদয় হয়েছে যেন! আমার এসব নিয়ে মাথাব্যাথা নেই। আমি বটগাছের ছায়ায় গিয়ে বসলাম।
হু হু করে দমকা হাওয়া বয়ে গেল। প্রশান্তিতে ঘোরলাগা ভাব চলে এসেছে। এমন সময়, কেউ একজন পাশে এসে বসল। গায়ের ঘ্রাণটা কেমন চেনা চেনা লাগছে। সে আমার পরিচিত, অতি পরিচিত। কিন্তু আমি তাকে চিনতে পারছি না। কে হতে পারে?... মনে পড়েছে, মনে পড়েছে আমার। এটা তো তরুর গায়ের ঘ্রাণ। আচ্ছা, তরুর চেহারাটা যেন কেমন? কি আশ্চর্য! তরুর গায়ের ঘ্রাণটা পর্যন্ত মনে আছে অথচ তার চেহারাটাই মনে নেই? খুব ইচ্ছে করছে, ঘাড় ফিরিয়ে তরুর মুখটা দেখি। কিন্তু আমি তাকালাম না। কে জানে? হয়তো দেখব, বাতাসে দোল খাচ্ছে ক্ষুদ্র এক তরুলতা। হয়তো তাকালেই হানা দেবে বাস্তবতারা, পতন ঘটবে কল্পরাজ্যের!
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। মিছেমিছি হলেও অন্তত কিছু সময়ের জন্য তো একাকীত্ব থেকে নিস্তার পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১২
কল্লোল পথিক বলেছেন: গল্প অনেক ভাল লেগেছে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ।
৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:১৫
দ্যা রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: বুঝতে পেরেছি, এই মধ্য দুপুরে ভ্যাপসা গরমের মধ্যে আপনার একটু হিমু সাজবার নেশা পেয়ে বসেছিল। এটাও খারাপ না, ভ্রম হলেও কল্পনার মাধ্যমে সাময়িক সময়ের জন্য এমন ভ্রমণ সত্যিই মনে আনন্দ দান করে। আর সেই ভ্রমণ কাহিনীটা যদি আপনার মত কোন দক্ষ লেখকের হাত দিয়ে লেখা হয়, তাহলে পাঠক পড়েও বেশ আনন্দ পায়।
আপনার বিড়াল 'বিলু'র ব্যাপারে আমার একটু কৌতুহল ছিল। ভাবছিলাম বিলুটা কি সত্যিই কোন মানব সন্তান? তবে শেষে এসে বিষয়টা বেশ পরিষ্কার হলো।
সত্যজিৎ রায়ের লেখা "ব্রাউন সাহেবের বাড়ি" নামে একটা গল্প পড়েছিলাম। যেখানে তিনিও আপনার বিলুর মত একটা কাল্পনিক চরিত্রকে দাঁড় করিয়ে ছিলেন। যার নাম ছিল 'সাইমন'! আর পুরো গল্পটাই ছিল একটা ব্যক্তিগত ডায়েরি কথন, যার কেন্দ্রিয় চরিত্র হলো ঐ সাইমন। আপনার লেখাটাকেও অনেকটা সেই ধাঁচের মনে হলো।
চমৎকার কল্প ভ্রম ভ্রমণ কাহিনীর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ!
শুভ কামনা জানবেন!
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আসলেই ভাই। একে তো মধ্যদুপুরের ভ্যাপসা গরম, তার ওপর আবার মরণের ট্রাফিক জ্যাম! ভাবলাম যে এখানে বসে সিদ্ধ হবার চেয়ে হেটেই বাড়ি চলে যাই। হাটতে গিয়ে যে আবার হিমুর ভূত মাথায় সওয়ার হবে, তাতো আগে বুঝি নাই।
বলেন কি? দক্ষ লেখক! আমাকে দক্ষ লেখক বলে দক্ষ লেখকদের অপমান না করাই ভাল।
তবে লেখা পড়ে কেউ আনন্দ পেলে অবশ্য ভালই লাগে।
আপনার কথা শুনে ''ব্রাউন সাহেবের বাড়ি'' পড়ার কৌতুহল হচ্ছে খুব। সুযোগ হয় কিনা দেখা যাক!
পরিশেষে চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। আপনার প্রতিও শুভকামনা।
৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: না না, মোটেও পাগল হননি। হলেও, জাতে পাগল, তালে ঠিক। ভাল লেগেছে।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: যাক, অন্তত তালে যে ঠিক আছি এটাই যথেষ্ট! তথ্যটা জানানোর জন্য ধন্যবাদ।
ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল। শুভকামনা জানবেন।
৫| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৩০
তার আর পর নেই… বলেছেন: আপনার প্রথম অংশটা যখন পড়ছিলাম তখন আমি পরোটায় কামড় দিচ্ছিলাম, এর মধ্যে নাক নিয়ে বর্ণনা ………
শেষের দিকটা বেশিই ভালো লেগেছে। +
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তাহলে তো বেশ সমস্যায়ই পড়েছিলেন!
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
৬| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: পরিশিষ্টটা সত্যিই খুব চমৎকার লাগলো। আর আলগোছে পুরো লেখায় ভ্রমের চেয়ে বিষাদের গাহন মনে হলো, অবয়বহীনভাবে হলেও উপস্থিতি টের পাওয়া যায়।
পছন্দ করলাম।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাল বলেছেন। বিষাদের গাহন... কি জানি? হলেও হতে পারে।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১০
জেন রসি বলেছেন: লেখার স্টাইলটা নির্লিপ্ত হলেও গভীরে একটা লুকায়িত বিষাদের গল্প ছিল। পড়তে ভালোই লাগছিল।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাললাগা জানতে পেরে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ জানবেন। শুভকামনা রইল।
৮| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
শাহাদাত হোসেন বলেছেন: কল্পনা শক্তিতো ভালোই।
লেখার বর্ননা ভালো লেগেছে ।শেষ সমাপ্তিটাও চমৎকার ছিলো ।
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
৯| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আপনার কল্পনাশক্তির প্রশংসা করতে হয়। পরিশিষ্ট চমৎকার।
ধন্যবাদ জনৈক অচম ভুত।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।
তবে যে কল্পনা থেকে ভ্রমের উৎপত্তি, সে শক্তির প্রশংসা করাটা কি ঠিক হবে?
১০| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৭
প্রামানিক বলেছেন: আপনার কল্পনার প্রশংসা করতে হয়। দারুণ হয়েছে আপনার গল্প। ধন্যবাদ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আপনাকেও আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। অফুরন্ত শুভেচ্ছা জানালাম।
১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০০
তাসলিমা আক্তার বলেছেন: ময়মনসিংহ অঞ্চলে অদ্ভুত দর্শন বুঝাতে "অলম্বুস" শব্দটা ব্যাবহার করা হয়। আপনার নিক অচম ভুত। কিন্তু ভুতের হাতে যাদুবিদ্যা, এতো শুনিনি। আমি ভালো লিখতে পারিনা কিন্তু ভালো লেখা বুঝি। নাক পরিস্কারের ব্যাপারটা গা গুলিয়েছে। বাস্তব আর কল্পনার মিশেল ভালো হয়েছে। পরিশিষ্ট অসাধারন। ভালো থাকুন।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: "অলম্বুস"... একটা নতুন শব্দ জানা গেল।
আমি ভালো লিখতে পারিনা কিন্তু ভালো লেখা বুঝি।
আপনার এই কথার সাথে সহমত হতে পারলাম না। আপনি যে একজন শক্তিশালী লেখক তা আপনার দুটি লেখা পড়েই বুঝেছি।
নাক পরিস্কারের ব্যাপারটা তাহলে ভালমতই প্রকাশ করতে পেরেছি!
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
১২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১৯
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ভ্রম-ভ্রমণ বেশ হয়েছে। আপনার কল্পনাশক্তি অসাধারণ
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: বেশ হয়নিরে ভাই, ভ্রম-ভ্রমণের ঝক্কিতে আমি পুরাই শেষ।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
১৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:০০
বিভাজন বলেছেন: পরিশিষ্টের বর্ণনাটা অনেক গোছানো আর শক্তপোক্ত
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:১০
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অথচ পোস্ট প্রিভিউয়ের সময় পরিশিষ্টটা বাদ দিয়ে দিতে ইচ্ছে করছিল। না দিয়ে তো ভালই করছি মনে হয়!
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
১৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:৪৩
সায়ান তানভি বলেছেন: ভালো লাগে নি ,অনর্থক ত্যানা পেঁচানো হইছে অথবা অপ্রয়োজনীয় অনেক কথা আছে ,যেটা পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি ঘটায় ,কিছু কিছু জায়গা বালখিল্য আর হুমায়নের ছাপ স্পষ্ট ।তবে শেষটা ভালো ছিল ।শুভ কামনা
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আপনার সোজাসাপ্টা মন্তব্যটা অনেক ভাল লাগল। আসলেই, নাক পরিস্কার-টরিস্কার সহ অনেক অপ্রয়োজনীয় কথাই রয়েছে। হুমায়ুনের ছাপ... অল্প-স্বল্প হুমায়ুন আহমেদ পড়ার ফল হতে পারে!
কষ্ট করে পাঠ এবং মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। আপনার প্রতিও শুভকামনা।
১৫| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:২৪
হামিদ আহসান বলেছেন: ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম .....
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাললাগা জেনে নিলাম। ধন্যবাদ, শুভকামনা জানিয়ে দিলাম।
১৬| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
চমৎকার লিখসেন।
* অচম মানে কি?
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অচম এক করুণ ইতিহাস। আমি মুলত জনৈক অচল ভুত হতে চেয়েছিলাম। কিন্তু টাইপিং মিস্টেকের নীলনকশা আমাকে অচল হতে দিল না! আমি হয়ে গেলাম অচম ভুত।
যাইহোক, ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
১৭| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯
জুন বলেছেন: গল্প পড়ে মনে হচ্ছে তরু আমার পেছনেই দাঁড়িয়ে আছে অচাম ভুত
সুন্দর সাবলীল এবং জীবন্ত ভৌতিক লেখায় অনেক ভালোলাগা
+
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তরু পেছনে দাঁড়িয়ে আছে মনে হলে তো সমস্যা! এইসব কিন্তু ভ্রম-ভ্রমণের আলামত।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
১৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অচমের অসাম কল্প গল্পে ভললাগা অন্নেক
++++
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অচমের তরফ থেকে আপনাকে অচমান্তরিকভাবে (অচম+আন্তরিক=অচমান্তরিক) ধন্যবাদ।
১৯| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: চমৎকার লাগল!
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা নিরন্তর।
২০| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অসাধারণ। কল্পনাশক্তি প্রশংসনীয়।
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৫২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। শুভেচ্ছা অফুরান।
২১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৪২
নেক্সাস বলেছেন: আপনার লিখা আজই প্রথম পড়লাম। আপনি তো পুরা কথা সাহিত্যের অনুগামী। গল্প খুব ভাল লেগেছে। আর পরিশিষ্ট টা নিজেই একটা স্বতন্ত্র অনুগল্প।
২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৩৮
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
২২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৬
বনমহুয়া বলেছেন: বাহ। আমার ভালোই লেগেছে।
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ ভোর ৬:৩৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
২৩| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ভালো লেগেছে ।
২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
২৪| ০১ লা মার্চ, ২০১৬ সকাল ১০:৫৫
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনার সাথে গভীর কন্পনাশক্তি। অসাধারণ লেগেছে। লেখার মধ্যে হুমায়ুন আহমেদের ছায়া খুঁজে পাচ্ছিলাম। হিমু টাইপ আর কি।
০২ রা মার্চ, ২০১৬ ভোর ৬:২৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
২৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৭
বিজন রয় বলেছেন: অনেক ভাল লেখা।
শুধু ভাল বললে কম বলা হবে।
++++
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা অফুরান।
২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২২
নীলপরি বলেছেন: ভালো লাগলো।
শুভকামনা ।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
(বিলম্বিত প্রতিমন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।)
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৪৮
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: প্রশংসনীয় কল্পনা শক্তি। পুরোটা চমৎকার লেগেছে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। অফুরন্ত শুভেচ্ছা জানবেন।
(বিলম্বিত প্রতিমন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।)
২৮| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫৮
পুলহ বলেছেন: লেখায় বিষাদ মেশানো মনে হোল, তবে সেটা হুমায়ূনের 'হিমুই বিষাদ'
কল্প-ভ্রমণে ভালো লাগা...
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাললাগা জানতে পেরে আনন্দিত।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
২৯| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪
ফয়সাল রকি বলেছেন: শরবতওয়ালাদের অধিকাংশই তিরিক্ষিমেজাজী। ঝালমুড়িওয়ালাদের ক্ষেত্রে আবার ঠিক উল্টোটা।--- শরবতওয়ালার ঘটনা জানি না কিন্তু ঝালমুড়িওয়ালাদের ঘটনা ঠিক।
জনৈক অচম ভুত ভাই কেমন আছেন?
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: যাক, আন্দাজে ঢিল অর্ধেক তো অন্তত ঠিকঠাক লাগাতে পেরেছি!
আছি ভালই। আপনি?
৩০| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬
ফয়সাল রকি বলেছেন: কন কী, আন্দাজে ঢিল? ৫০% সাকসেস রেট, মন্দ না।
ভাল আছি। ভূত দেখলে ডরাই খালি
২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: মাঝে-মধ্যে একটু-আধটু ডর খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে উপকারী।
হ্যাপি ডরানুয়িং।
৩১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৯
আমিই মিসির আলী বলেছেন: কল্প কাহিনী পড়ে ভালো লাগিলো ভূতবাবাজি
+++++
২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:২৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: মিসির আলীর ভাললাগা জানতে পেরে আনন্দিত হলাম। আরো আনন্দিত হলাম তার কাছ থেকে ভূত হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে।
ধন্যবাদ স্কয়ার।
৩২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
চিত্রনাট্য বলেছেন: ওহে ভূত , আমি একখান সাহায্য চাই বিজ্ঞাপন দিছিলাম , দেখি যে আপনি সেখানে গিয়ে উল্টো সাহায্য চাচ্ছেন ৷ ভয়ে আমি আমার থালা সহ চলে গেলাম ৷
এইটা আগে পড়ছিলাম বোধ হয় ৷ গল্প টল্প বুঝি না তো , তাই ঠিক ভাবে বলতে পারছি না ভাল নাকি খুব ভালো ৷
২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৩৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: হুম, আপনি থালা সরিয়ে নেয়াতে আমাকেও মুখ থুবড়ে পড়তে হল। সাহায্য আর পাওয়া গেল না।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অনিঃশেষ শুভকামনা রইল।
৩৩| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮
বিজন রয় বলেছেন: নতুন লেখা দিন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: দেখি!
৩৪| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বেশ ভালো লেগেছে আপনার কল্প জগৎ, জানেন আমিও মাঝে মাঝে এই কল্প জগতে হারাই। যেমন রাতের বেলা ঘুমানোর জন্য শুয়ে পড়লাম, কিন্তু গরমে ঘুম আসছেনা। তখন আমি কল্পনা করি বাহিরে বৃষ্টি হচ্ছে, আমি দালানে থাকলেও পাশের টিনের ঘরের চালায় বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ শুনতে পাচ্ছি, তখন আমার একটু শীত শীত ভাব লাগে, পাতলা কাথাটা বুকের উপর টেনে ঘুমিয়ে পড়ি, একেবারে বাদলা দিনের শীতল ঘুম।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আপনি তো দেখছি আরও বড় কল্পনাবিলাসী!
আহা, গ্রীষ্মের এই চিকামরা রাতে বাদলা দিনের শীতল ঘুম! রীতিমতো ঈর্ষা বোধ করছি।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
৩৫| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০
আলোরিকা বলেছেন: কল্প ভ্রমণকাহিনী এই প্রথম পড়লাম-----সত্যিকারের চেয়ে মন্দ নয় !
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তবে সত্যিকারের ভ্রমণ কাহিনীর মতো ছবি দেবার সুযোগ নেই।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
৩৬| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:০৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন:
৩৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৬
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভ্রম-ভ্রমণ কাহিনীটা ভালো লাগলো। তবে পরিশিষ্টটা বেশী ভালো লেগেছে। লেখায় প্লাস + + দিয়ে গেলাম।
১০ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:২৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অধিকাংশের কাছেই পরিশিষ্ট বেশি ভাল লেগেছে। পাঠ, প্লাস ও মন্তব্যের জন্য ট্রিপল ধন্যবাদ।
৩৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:২৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: অসাধারণ লেখনি আপনার, লিখতে থাকুন আছি সাথে
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: প্রশংসা ও অনুপ্রেরণার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা নিরন্তর।
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: এমন কল্পনায় ডুবে থাকা কিন্তু বেশ ভাল। নিজের চারপাশে একটা কিছু বিরাজ করে সবসময়।
ভ্রমের গল্প অনেক ভাল লেগেছে।