![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মার্কেটে গিয়েছিলাম। ওখানে যাওয়াটা পৃথিবীর অষ্টমাশ্চর্য নয়। কিন্তু ফেরার পথে লোকজনের অবাক চাহনী দেখে নিজেকে আজব কোন চিড়িয়া বলে ঠাহর হল। অবশ্য আমার চাহিদা শুনে স্যুট-জামার দোকানের কর্মচারীরাও বেশ বজ্রাহত হয়েছিল। আমি যখন তাদের গিয়ে বললাম, 'ভাল ওম হবে এমন স্যুয়েটার আছে? উলের স্যুয়েটার হলে ভাল হয়।' তখন তারা আক্ষরিক অর্থেই চোখ কপালে নয়, একেবারে মাথায় তুলল। ভাত খেতে বসা এক কর্মচারী সবে মাছের চোখ মুখে দিতে যাচ্ছে তখন। বেচারা আমার কথা শুনে গ্রাস তুলতে যাওয়া হাত দিয়ে মাথা চুলকানো শুরু করে দিল। যে মাছের চোখ যাওয়ার কথা ছিল তার পেটে, তা চলে গেল হতভাগার মাথায়। যাকে বলে একদম চোখ মস্তকে টাইপ কান্ড।
স্যুয়েটার কিনতে আসার পেছনে বাতেন সাহেবের ভুমিকাকে ছোট করে দেখার সুযোগ নেই। বাতেন সাহেবকে আসলে বাতেন সাহেব নয়, বলা উচিত বাতেন মিয়া। একখানা ছোট-খাটো ঝুপড়ি আকারের হোটেল চালায় সে। সে নিজেই তার হোটেলের মালিক, নিজেই তার হোটেলের ওয়েটার, নিজেই তার হোটেলের বাবুর্চী। তার কর্মস্থান ঐ ঝুপড়ি, বাসস্থানও ঐ ঝুপড়ি। খদ্দের বলতে আছি আমিসহ আমার গোত্রীয় হাতে গোনা ছন্নছাড়া কয়েকজন। এই ধরনের লোককে কেউ সাহেব বলে না। সাহেব বলে বড়লোকদের। বড়লোকের নামের সাথে যদি মিয়া যুক্তও থেকে থাকে, তাও আমরা তাকে মিয়া বলে ডাকি না, সাহেবই বলি। অন্যদিকে গরীবের নাম যদি সাহেবও হয়, তবুও আমরা তাকে কাটা-ছেড়া করে সাবু মিয়া বানিয়ে ফেলতে দেরি করি না।
তো এই স্যুয়েটার কিনতে আসার পেছনে বাতেন সাহেবের থুক্কু বাতেন মিয়ার ভুমিকাকে ছোট করে দেখার সু্যোগ নেই। ভাত মাখতে মাখতে যখন আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম,
'বাতেন ভাই। এই যে সারাদিন চুলার সামনে বসে কাজ করতে হয়, গরম লাগে না?'
'কিয়ের গরম? আরামই লাগে।'
'বলেন কি? লোকে ঘরে ফুল স্পীডে ফ্যান ছেড়ে গরমে অস্থির, আর আপনি এই ঝুপড়িতে আগুনের মধ্যে বসে কিনা বলেন আরামই লাগে!'
'এইডা হইল গিয়া অল্প শোকে কাতর, অধিক শোকে পাথরের লাহান একডা ব্যাপার। হালকা গরমে আমরা কাহিল হইয়া পড়ি, মইরা যামু মইরা যামু করি, কিন্তু বিতাছাড়া গরমে তেমন বেদিশা হই না। উল্টা কেমন একটা আরাম আরাম ভাব লাগে।'
'তার মানে আপনি বলতে চান বিতাছাড়া গরম পড়ে নাই এখনো?'
'উহু। বিতাছাড়া গরম আমগো দ্যাশে পড়ে না। বিতাছাড়া গরমের কারবার মরুর দ্যাশের লগে। আমরা আগুনের সাহায্যে বিতাছাড়া গরমের হালকার উপর ঝাপসা একটা স্বাদ পাইতে পারি মাত্র।'
আমি আগুনের দিকে কাছিয়ে এলাম। বিতাছাড়া গরমে আরাম লাগছে কিনা বোঝার চেষ্টা করলাম। বুঝতে পারলাম না। প্রথম অভিজ্ঞতা বলেই হয়ত ঠিকঠাক বুঝে উঠতে পারছি না ব্যাপারটা। বাতেন মিয়াকে বলতেই সে আমার সাথে সহমত পোষণ করল। তার সাথে শলা-পরামর্শ করেই স্যুয়েটার কেনার এই পদক্ষেপ। সারাদিন তো আর বাতেন মিয়ার হোটেলে গিয়ে পড়ে রইলে চলবে না।
সারা মার্কেট ঘুরে যখন স্যুয়েটার পেলাম, ততক্ষণে আমি কাকভেজা। বৃষ্টিতে না, ঘামে। ভেবেছিলাম গ্রীষ্মের এই দুপুরে স্যুয়েটারের কাস্টমার পেয়ে পানির দরে বিক্রি করে দেবে। এরা চেয়ে বসল বৃষ্টির দর। তীব্র দাবদাহে বৃষ্টির যেমন দর বেড়ে গেছে, তেমনি বাজারে স্যুয়েটার সংকটের সুযোগ নিয়ে এরাও এদের স্যুয়েটারের দর বাড়িয়ে দিল। তবে আমার একটানা ঘ্যানর ঘ্যানরের কারণে শেষ-মেশ মেঘের দরে মীমাংসা হল।
স্যুয়েটার পড়ে যখন মার্কেট ছেড়ে বের হলাম, নিজেকে কেমন হিমুলাইক ক্যারেক্টর বলে মালুম হল। কিন্তু আকাশের দিকে তাকিয়ে আমার আক্কেল গুড়ুম। ঈশান কোণে ঘন-কালো মেঘের ছোটাছুটি। দমকা হাওয়ায় ধুলো-বালিরা সব নৃত্য জুড়েছে যেন। বহুল প্রতীক্ষিত বৃষ্টির আগমনী সংকেতে ছেলে-পুলেরা রাস্তায় মাতম তুলেছে। গুড় গুড় গুড়... মেঘের ঐ ধ্বনী কি গর্জন, না উল্লাস? আমার কি আনন্দিত হওয়া উচিত? বৃষ্টিতে ভেজা হয় না অনেকদিন। কিন্তু ভেজাটা কি ঠিক হবে আমার? নতুন স্যুয়েটার পড়ে একজন মানুষ বৃষ্টিতে ভিজছে, দৃশ্যটা কি খুব দর্শনীয় হবে? তীক্ষ্ণ শব্দে বাজ পড়ল কাছে-পিঠে। ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি শুরু হল, ভিজিয়ে দিল আমায়। কাকতাড়ুয়ার মতো অনঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম দ্বিধান্বিত আমি।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ছোট-খাটো একটা গল্প ভাবা যায়। যেহেতু এটা বাস্তব না।
২| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
ফারিহা নোভা বলেছেন: হা হা ইন্টারেস্টিং
০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭
জুন বলেছেন: অচম ভুত যে এত সহজ সরল ভাষায় এত সুন্দর লিখতে পারে আমার ধারনাই ছিল না। আমি ভাবি তার লেখা নিশ্চয় সব ভুতের কাহিনী। যা ভয়ে আমি পড়তে আসি না
অনেক ভাললাগলো ঘটনাটি। আমিও আজ শাল পরে রান্না করতে যাবো ভাবছি
+
০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ২:০৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: না মানে, আসলে নিজের ঢোল নিজে পেটানোর ব্যাপারটা তো দেখতে ভাল দেখায় না। তাই আমি নিজেকে নিয়ে আই মিন ভূতকে নিয়ে লিখি না আরকি!
তা করতে পারেন। আমরা সবাই শাল-স্যুয়েটার পরা শুরু করলে বৃষ্টির উচিত শিক্ষা হবে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ১২:১৭
মুসাফির নামা বলেছেন:
০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন:
৫| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ১:০৯
ফয়সাল রকি বলেছেন: লেখনি চমৎকার। যদিও কাল্পনিক তবুও অভিজ্ঞতা ভাল...
ভুত ভাই, টাইটেলটাও খারাপ হয় নাই
০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: কল্পনায় অভিজ্ঞতা আহরণের আইডিয়াটা মন্দ না তাইলে!
টাইটেলটা আসলে দায়ে পড়ে দেয়া। আর কিছু মাথায় আসছিল না কিনা! খারাপ হয় নাই জেনে ভাল লাগল।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। অফুরন্ত শুভকামনা রইল।
৬| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৬
সাহসী সন্তান বলেছেন: অভিজ্ঞতটা পড়লাম! যদিও কাল্পনিক, তবে বাস্তবের ছোঁয়া পেলাম!
খুবই ভাল লাগলো!
অফটপিকঃ বিতাছাড়া শব্দটার মধ্যে 'বিতা' মানে কি?
০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৫:০৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
[অফটপিকঃ বিতাছাড়া/বিতেছাড়া বলতে সাধারণত ''মাত্রাতিরিক্ত'' কিছুকে বোঝানো হয়।]
৭| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
এখওয়ানআখী বলেছেন: ওহে জনাব ভুত---আপনি লেখেনতো অদ্ভুত
শুভ কামনা রইল।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: হা হা হা।
আপনার প্রতিও শুভকামনা।
৮| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৫১
সামিয়া বলেছেন: হাহা ভালোই
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
৯| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৫
হাদী কুষ্টিয়া বলেছেন: বাতেন সাহেবকে আসলে বাতেন সাহেব নয়, বলা উচিত বাতেন মিয়া।
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ৯:১১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: তাই তো মনে হয়।
১০| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লেগেছে
০৪ ঠা মে, ২০১৬ রাত ৯:৩৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
১১| ০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ৯:২৭
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: হিমুর মত পাগলাটে চরিত্র! ভালো লেগেছে ।
০৫ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: গ্রীষ্মের এই বিতাছাড়া গরমে বেদিশা হয়ে গল্পকথক হিমুলাইক কাজ-কারবার শুরু করে দিয়েছে।
অশেষ ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
১২| ০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১০:১৫
প্রামানিক বলেছেন: সহজ সরল ভাষায় খুব সুন্দর লেখা। ধন্যবাদ
০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ। শুভকামনা নিরন্তর।
১৩| ০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৩৬
নীলপরি বলেছেন: বেশ ভালো ।
০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৪| ০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: সুয়েটারটা যত্ন সহকারে রেখে দিন আবার কাজে লাগতে পারে।
কিন্তু ভাবছি, অশরীরী ভুতেরা যদি এভাবে সুয়েটার পরা শুরু করে তবে তো সুয়েটারের দাম আরো বেড়ে যাবে।
০৫ ই মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: টেনশন নিয়েন না। এইটা আমি যখন বেচে ছিলাম তখনকার কাহিনী। আজ বহু বছর পর সেই দিনগুলোর স্মৃতি রোমন্থন করে আমার মনিহীন চোখে রক্ত এসে গেল।
রসযুক্ত মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অফুরন্ত শুভকামনা রইল।
১৫| ০৫ ই মে, ২০১৬ সকাল ১১:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: জনৈক অচম ভুত ,
লেখাটা না হয় থাকলোই নামহীন, কিন্তু ঝরঝরে লেখাতে জনৈক লেখকের নামটিই যে বৃষ্টিতে ভিজে দর্শনীয় হয়ে উঠলো !!!!!!!!
০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:২৪
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: এতে লেখকের কোন কৃতিত্ব নেই। সবই বৃষ্টির কল্যানে...
চমৎকার মন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা জানবেন।
১৬| ০৫ ই মে, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
সুমন কর বলেছেন: লেখা ভালো লাগল।
০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।
১৭| ০৯ ই মে, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
জেন রসি বলেছেন: এই তীব্র গরমে স্যুয়েটার!
বিষে বিষ ক্ষয়!
এক্সপেরিমেন্টাল গল্প ভালো লেগেছে।
০৯ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৩:৩০
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: বিষে বিষক্ষয়ের চেষ্টাই করা হচ্ছিল। কিন্তু বৃষ্টি এসে সব তালগোল পাকিয়ে দিল।
গল্প ভাল লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। অশেষ ধন্যবাদ। শুভকামনা নিরন্তর।
১৮| ১০ ই মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৫৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: চমৎকার গল্পকার।
ভালো লাগিলো।
১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ। অনিঃশেষ শুভকামনা জানবেন।
১৯| ১১ ই মে, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন:
২০| ১৯ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৪:২৮
সিলা বলেছেন: আপনার বানানো কাহিনী টা দেখি অনেকটা আমার বাস্তব কাহিনির সাথে মিল!!
দারান তাহলে ঘটনা টা খুলেই বলি বুঝলেন,
হইছে কি মাদ্রাসায় পড়া কালিন সময় একবার অনেক দিন একসাথে এত্ত পরিমান গরম পরছে.... ব্রিস্টির সাথে কোন দেখাই নেই তো অটা আবাসিক মাদ্রাসা ৪তলায় আমরা পড়ি মসিলা মাদ্রাসা তো বের হবার কোন চান্স নেই।
তো অই সিজন টায় মাদ্রাসায় বেসি ভরতি হয় মানুষ কি আর বলব পুরাই টমাটো জাক দেয়ার মত অবস্থা তার মাথে ৩দিন কারেন্ট ছিল না রাতে ১০ টার পর জেনারেটর ও থাকেনা তো নিচে বেডিং করে সবাইকে সুতে হয় বুঝেন এক এক জনের কি করুন অবস্থা!! তো এক রাতে হুট করেই মাথায় বুদ্ধি আসল সবাই কে বল্লাম এই সবাই শুন গরমেত সবাই ওনেক আগেই ফ্রাই হয়ে গেছি এর থেকে মুক্তির তো কোন ওপায় দেখিনা তো এককাজ করলে কেমন হয়? আমরা সবাই আমাদের লেপ কম্বল গুল ওপর থেকে নামিয়ে গায়েদিয়ে ভালো মত মুরি দিয়ে সুই দেখি আর বেসি পড়িমান গরম লাগিয়ে সরিলে কেমন লাগে!
সবাই গরমে অস্থির সবারি রাগ ওঠে আছে কিন্তু কার ওপর তা কেও জানেনা কিন্তু আমার কথায় সবাই এক বাক্কে ওঠে দারিয়ে জারজার কম্বল নামাতে হুরহুরি লেগে গেল এবং আমার বুদ্ধি মত কাজ করল ভাল মত মুরি দিয়ে সবাই সুয়ে পরল।
০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:১৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাটা বেশ মজার।
মজাদার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল।
২১| ০১ লা জুন, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯
জ্ঞানহীন মহাপুরুষ বলেছেন: আমি আর নতুন করে কি বলব। আপনার লেখা তো সবসময়ই ভাল লাগে।
০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৩৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: খুবই উৎসাহব্যঞ্জক একটা কথা শোনালেন।
আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। শুভকামনা জানবেন।
২২| ১৩ ই জুন, ২০১৬ রাত ১০:০৮
কল্লোল পথিক বলেছেন:
চমৎকার লিখেছেন।
০১ লা জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ জানবেন।
২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:২৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: টাইটেলটা সুন্দর হয়েছে
সবমিলিয়ে ইন্টারেস্টিং।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানবেন।
২৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২৮
শামচুল হক বলেছেন: ভালো লিখেছেন।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ অশেষ।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:০৩
খায়রুল আহসান বলেছেন: কাকতাড়ুয়ার মতো অনঢ় হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম দ্বিধান্বিত আমি -- গল্পের চমৎকার পরিসমাপ্তি।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: ধন্যবাদ ও শুভকামনা জানবেন।
(অতিবিলম্বিত প্রতিমন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।)
২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: অতিবিলম্বিত প্রতিমন্তব্যের জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত - কোন ব্যাপার না। এখন সবাই জানে, নোটিফিকেশন পাওয়া যায় না সময় মতো। আশাকরি, এখন থেকে আবার ব্লগে নিয়মিত হবেন।
১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫১
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: নিয়মিত হবার চেষ্টা থাকবে। দেখা যাক!
ধন্যবাদ আবারো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
মাহমুদা আক্তার সুমা বলেছেন: এটাকে কি গল্প ভাবব নাকি টুকরো স্মৃতি?