নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মেঘ বলেছে যাবো যাবো

সহজ সরল সবকিছুই ভালবাসি। জটিলতা পছন্দ করি না।

চতুষ্কোণ

সময়ে সময়ে নীরবতা, কথার চেয়েও বড় কিছুর সুযোগ করে দেয়।

চতুষ্কোণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

একজন সাধারণ বাবার অতি সাধারণ গল্প!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৩২

(২০০৯ বাবার একটি অধ্যায়ের সমাপ্তি। সেই অধ্যায়কে নিজের কাছে স্মরণীয় করে রাখতেই এই পোষ্টের অবতারণা)





ছেলেরা একটু মা- ঘেষাঁ হয় আর মেয়েরা বাবা। এটাই নাকি নিয়ম। আমদের ভাইদের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। আমরা তিন ভাই মা বলতে অজ্ঞান। অবশ্য এ ক্ষেত্রে আমার বাবার পোঁড়া কপালই বলতে হবে, কারণ আমাদের কোনো বোন নেই। একটি বোনের জন্য নিদারুণ হাহাকার আমাদের সর্বক্ষণ তারপরও বাবার জন্য আমাদের কারো মনেই তেমন কোনো আফসোস নেই।



আর আমাদের তিন ভাইয়ের এই মা মা স্বভাবের জন্য বাবার মনে ঈর্ষারও কোন কমতি নেই। আম্মু বলেন হিংসা। মা আর আমরা তিন ভাই যখনি একসাথে কোনো বিষয়ে হাসিঠাট্টা বা আড্ডায় মাতি অতি অবশ্যই বাবা এসে দিবেন ঝাড়ি। সারাদিন কিসের এত গল্প গুজব! আর কোনো কাজ নাই? মা পাল্টা ঝাড়ি দেন, তোমার অসুবিধা কি! আমরা একসাথে গল্প করলে কি তোমার হিংসা হয়? আমার হিংসা হবে কেন? এই যে তোমার সাথে কেউ কথা বলে না, সারাদিন কী সব হিসাব কষো (বাবা একাউন্টসে ছিলেন) আর একলা একলা ঘোরো - মা বলেন। আমার সাথে কারো কথা বলার দরকার নাই বলেই বাবা মুখ গোমড়া করে তাঁর নিজের রুমে চলে যান।



বাবার জন্য আমাদের করুনা যে একেবারেই হয়না তা নয় কিন্তু কি করব! যতই দিন যাচ্ছে বাবার কাছ থেকে আমরা ততই যেন দুরে সরে যাচ্ছি। মার সাথে আমরা যতটা ঘনিষ্ট বাবার সাথে দুরুত্ব ঠিক ততটাই। এবং দিনকে দিন এই দুরুত্ব যেন বেড়েই চলেছে। পারতপক্ষে এখন আমরা উনার ছায়াও মাড়াইনা কোন বিশেষ কাজ না থাকলে। অবশ্য এজন্য আমাদের মোটেও দোষ দেয়া যাবেনা, দোষটা উনার অতিমাত্রার বাজখাঁই স্বভাবের। কথায় কথায় ধমক আর ছেলেদের অপদস্হ করে যিনি স্বর্গীয় সুখ পান, ছেলেরা তাঁর কাছ থেকে ''একশ হাত দুরে থাকুন'' নীতি অবলম্বন করে চলবে সেটাইতো স্বভাবিক।



বাবা আধা সরকারী চাকুরী করেছেন প্রায় ত্রিশ বছর হলো। ২০০৯ এর শুরু হতেই এলপিআর এ আছেন, এ মাসের ৩১ এ ডিসেম্বর পর্যন্ত। অফিসে যাওয়ার ঝামেলা নেই তাই পুরো সময়টাই বাসায় কাটান আর মাকে জ্বালিয়ে মারেন। এটা এখানে কেন? ওটা সেখানে কেন? সারাদিন রান্নাঘরে কি কর ? মা এসে যে একটু টিভি দেখবেন তারও উপায় নেই, রিমোট বাবা কিছুতেই হাত ছাড়া করবেন না। সারাক্ষণ সংবাদ নয়ত ফুটবল খেলা। মারও আর হিন্দী সিরিয়ালের বউ শাশুড়ির ঝগড়া আগের মতো দেখা হয়ে উঠেনা। ইদানিং প্রায়ই বাবা মার রিমোট কাড়াকাড়ির দৃশ্য চোখে পড়ে।



আমার বাবার বরাবরই দয়ামায়া একটু কম, সীমার টাইপ যাকে বলে। যেটুকু দেখাতেন মা তার নাম দিয়েছেন 'আলগা দরদ'। পড়ালেখার জন্য কত মারই না খেয়েছি উনার হাতে। ক্লাস সিক্স সেভেন পর্যন্ত আমাদের বড় দুভাইয়ের পিঠ উনি জেব্রাক্রসিং বানিয়ে রেখেছিলেন। শুক্রবার ছিল আমাদের জন্য বিশেষ আতংকের একটি দিন। বাবা ঐদিন বাসায় থাকতেন আর আমাদের দু ভাইকে ইংরেজীতে রচনা আর দরখাস্ত লিখতে দিতেন, পাশে দাঁড়িয়ে থাকতেন যমের মতো বেত হাতে। বানান ভুল হলেই.........। কেয়ামতের দিনও মনে হয় অতটা আতংকের হবেনা যতটা আতংকে কেটেছে ঐ বন্ধের দিন গুলো। অবশ্য খেলাধূলা আর দুষ্টামির জন্য উনি আমাদের মার তো দুরের কথা বকাটিও দেননি কখনো। এই একটা ব্যাপারেই উনার ছিল দয়ার শরীর।





প্রতিবার ঈদ আসলেই দেখতাম উনি একটা ভাব নিতেন। সবার সাথে মেজাজ দেখিয়ে কথা বলছেন, কথায় কথায় ঝাড়ি দিচ্ছেন। ঘরের ভেতর কেমন একটা আতংক আতংক ভাব যেন যে কোনো মূহুর্তে সুনামি আসবে। এই ভাবটা নিতেন যেন ঈদে আমরা বেশী কিছু চেয়ে না বসি। সীমিত আয়ের সীমিত বাজেট কিন্তু ঐ কিশোর বয়সটা কি অত কিছু মানত না বুঝতে চাইত। ঠিকই জামা কাপড় বেশী বেশী আদায় করে ছাড়তাম। মা তখন বাবাকে বলত, ''এই কদিন কেন তাহলে ভং ধরলা। ঠিকই ত খরচ করলা, বরং বেশীই করলা। ঐ যে বলে না গাধায় পানি খায় ঘোলাইয়া।'' বাবা সবই বুঝেন কিন্তু একই ভুলটা পরের ঈদেও করেন।



আর বাবার কথাবার্তার ছিরিও মাশা‌ল্লাহ্‌। একটা উদাহরণ দেই। বন্ধু ও সহ ব্লগার (আহমেদ) রাকিব চাকরী সূত্রে ঢাকায় থাকে। ছুটিতে কলোনীতে এসেছে আর এসেই আমার বাসায়। হয়তো আব্বুর সামনে পড়ে গেছে।

- কি রে কি খবর তোর? কবে আসলি ঢাকা থেকে?

- জ্বী আঙ্কেল ভাল। গতকাল আসছি।

- এইখানে কি মনে কইরা? ( কথার ছিরি দেখেন )

রাকিব হয়ত একটু থতমত খেয়েছে, পরক্ষনেই হেসে দিয়ে বলেছে, এখানে আসলেও কি মনে করে আসতে হবে নাকি আঙ্কেল। চতুষ কই ?

- নবাব শুয়ে শুয়ে বই পড়ে। ভিতরে যা। রাকিব ভিতরে এসেই বলে, তোর বাপ একটা চিজ!! আমি শুধু বলি, এ আর নতুন কি!



আগেই বলেছি আমার বাবা সম্বন্ধে আমাদের ধারণা তিনি রস কষ দয়ামায়াহীন হিটলার টাইপ একটা মানুষ। মনে হবে আমাদের জন্য উনার মনে কোনো ভালোবাসাই নেই। সেইদিন কুরবানি ঈদের সকালে ছোট ভাইয়ের ফোন এসেছে বিদেশ থেকে। ব্যাংক একাউন্ট খোলা, ভার্সিটির ঝামেলা, নতুন বাসায় উঠা সব মিলিয়ে বেশ কিছুদিন ফোনে-নেটে সময় দিতে পারেনি। সেই ফোন ধরে বাবার সে কী কান্না। শিশুর মতো কেঁদেছেন! কোনো কথাই বলতে পারেন নি। আমি অবাক হয়ে শুধু চেয়ে ছিলাম, সান্ত্বনা দেবার মতো কোনো কথা খুঁজে পাচ্ছিলাম না। মা দেখি তখন নিজের কষ্ট ভুলে গিয়ে বাবাকে সামলাতেই ব্যস্ত।



বোধহয় বাবারা তাদের সমস্ত আদর-ভালোবাসা, মায়া-মমতা সব বড় একটা পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখেন। কোনভাবে পাথরটা সরে গেলে সব আবেগ অনুভুতি ঝর্ণাধারার মতো বেরিয়ে আসে।







(লেখাটার শিরোনাম পাল্টে দিলাম)

মন্তব্য ১১৫ টি রেটিং +৩৮/-১

মন্তব্য (১১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৩

লাল নীল দীপাবলী বলেছেন: এদিক থেকে আমি খুবই লাকী।আমার বাবার সাথে আমাদের সম্পর্ক অনেকটা বন্ধুর মত। আমার বাবা আমাকে কখনও মারেনি। এমনকি শেষ কবে ঝাড়ি দিয়েছেন তাও মনে করতে পারি না। সবাই তাদের বাবাকে খুব ভয় পায়। তবে এটা ঠিক সব বাবাদের মনই অনেক নরম।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: আপনি সত্যিই লাকী। পড়ার জন্য ধন্যবাদ লাল নীল দীপাবলী।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৬

পাথুরে বলেছেন: সবকিছুই দৃশ্যমান হয় না...
অনেক কিছুই আমরা দেখি না....

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ পাথুরে।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫১

আহমেদ রাকিব বলেছেন: খুব ভালো লিখেছিস। তোর আব্বা আসলে অন্য ধাতুতে গড়া মানুষ। তবে উনিও বাবা। এটা এত কাছে থেকেও তোরা বুঝতে পারিসনি। অনেক দুরে গিয়ে তোদের ছোট ভাই হয়তো বুঝতে পেরেছে। আমি মাঝে মাঝেই বলি। আমার কাছে খুব অদ্ভুত লাগে। রাতে যখন তোদের বাসায় থাকি, তোরা কতটা টের পাস আমি জানি না। তোর আব্বা ঘুমের মধ্যে প্রায়ই রুমে এসে দেখে যায় তোরা কিভাবে ঘুমাস। তোদের ঠান্ডা লাগছে কিনা? গায়ে হাত দিয়ে দেখে ফ্যানের বাতাসে শরীর ঠান্ডা হয়ে যায় কিনা। একটা বয়স পর এটা খুবই অদ্ভুত মনে হয়। আমার আব্বা আমার গায়ে হাত বুলিয়ে দিচ্ছে, কিংবা মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে। এই দৃশ্য আমাকে স্বপ্নেই দেখতে হবে। মানুষের ভেতরের মানুষটাকে আমরা খুব কাছে থেকেও বুঝতে পারিনারে। তোর আব্বাকে দেখলে খুব খারাপ লাগে। সেদিন দেখলাম। এলোমেলো ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তোরা হয়তো জানতেও পারবিনা, কতটা সময় তোদের বাড়ি ফেরার অপেক্ষায় উনি কাটিয়েছেন, একে ওকে জিজ্ঞেস করেছেন রাস্তা ঘাটে। হুট করে অবসর, এযে কি ভয়াবহ। কাছে থাকিস, পাশে থাকিস সবসময়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০০

চতুষ্কোণ বলেছেন: রাকিব তোর কমেন্টের উত্তরে কি জবাব দেব বুঝতে পারছি না।চোখ জ্বালা করে উঠল।
ভালো থাকিস।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৪

শাফিন বলেছেন: বাবারা বাইরে শক্ত কিন্তু ভেতরে সব সময় নরমই হয়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ সাফিন।

আমার ব্লগে স্বাগতম।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯

রহমানরক্তিম বলেছেন: "বোধহয় বাবারা তাদের সমস্ত আদর-ভালোবাসা, মায়া-মমতা সব বড় একটা পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখেন। কোনভাবে পাথরটা সরে গেলে সব আবেগ অনুভুতি ঝর্ণাধারার মতো বেরিয়ে আসে।"

একদম ঠীক...আমার বাবাও এমন ছিলেন.....আসলে বাবাদের আদর থাকে অন্তরে...আর মা দের অন্তরে-বাহিরে...তাই আমরা ওনেকে তা বুঝতে পারিনা.....বাবা তুমি না পেরার দেশে চলে গেলে তোমার প্রিয় সন্তানদের একা ফেলে....ভাল থাক বাবা.....

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১১

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ রহমানরক্তিম। ভালো থাকুন।

৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০২

রহমানরক্তিম বলেছেন: রাকিব ভাই আপনার কমেন্টস পড়ে কান্না এসে গেল...আর মনে পড়ে গেল বাবার কথা...আমি বড়ই হতভাগা.....বাবা তুমি ভাল থেকো//

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: শুভকামনা রইল।

৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৩

পারভেজ বলেছেন: শুধু এটুকুই আশা করবো, সবসময় যেন সাথে সাথে থাকা হয়।
শুভকামনা পুরো পরিবারের জন্য।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:১৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ পারভেজ ভাই।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:০৯

সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বোধহয় বাবারা তাদের সমস্ত আদর-ভালোবাসা, মায়া-মমতা সব বড় একটা পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখেন। কোনভাবে পাথরটা সরে গেলে সব আবেগ অনুভুতি ঝর্ণাধারার মতো বেরিয়ে আসে।

অসাধারণ বলেছেন। আপনার অবস্থা একদম আমার মতই। পার্থক্য, বাবা কোন দিন লেখা পড়ার কোন খোজ বা সাহায্য করতেন না। কিন্তু বছর শেষে প্রোগ্রেস রিপোর্ট দেখে ঠিকই দুটো কথা শুনিয়ে দিতেন। যত দূর মনে পড়ে সেন্টেসের প্রকারভেদ ও গ্রাফ কাগজে বিন্দু বসানোর ব্যাপারটি বাবার কাছ থেকে শেখা। ১৯৯৫ সালে বাসায় কম্পিউটার কিনে আনলেও আমাদের নাড়তে দিতেন না, তালা মেরে অফিসে যেতেন। লেখা পড়ার জন্য মার খাইনি, কিন্তু দুষ্টমি করার জন্য খেয়েছি অনেক। বিশ্ববিদ্যালয় জীবন পার করেছি নিজের কোন কম্পিউটার ছাড়াই, কোন কিছুর আবদার করার সাহস পেতাম না। বাবার সামনে খেতে বসতে পারতাম না, খেতামও না। সবসময় বাপের হোটেলে বাপের অন্ন ধ্বংস করছি এমন একটা অপরাধবোধ তাড়িয়ে বেড়াতো। সে সুবাদে বন্ধু-বান্ধব, ঘুরাঘুরি, খেলা ধূলা বা প্রেমের মত ব্যাপার গুলো দুঃস্বপ্নেও মাথায় আসতনা। ভাইয়ের হাতে ক্রিকেটের ব্যাট দেখে বলেছিলেন, ছাত্রের হাতে থাকবে খাতা কলম, এসব বল কুড়ানোর (ক্রিকেট) খেলা খেলবে বেকার বাউন্ডুলে ছেলেরা।

এ রোড টু পারডিশন ছবিটির মত আমিও বলি, "তারপরেও তিনি আমার বাবা, আমার জন্মদাতা।"

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৪

নোমান০৮ বলেছেন: আমার বাবও অনেকটা এইরকম

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫০

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ নোমান।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৫

এস বাসার বলেছেন: বাবার সাথে স্কুলে যেতাম, গ্রামের স্কুল , বৃষ্টি আসলে বাবা কোলে নিতেন আমাদের দুভাইকে দুদিকে.......... পিচ্চিল পথে কাদা মাড়িয়ে বাবা বাড়ী নিয়ে আসতেন।

অথচ বাবাকে বাঘের মতো ভয় পেতাম, ভাবলে অবাক লাগে ।

বাবারা বোধ হয় এমনি হয়।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৪৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ বাসার ভাই।

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

রিমি (স. ম.) বলেছেন: আমার বাবার অনেক কিছুতেই আমি বিরক্ত হই কিন্তু তিনি আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: রিমি আপনি ও আপনার বাবার জন্য শুভকামনা রইল।

১২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৫

ক্যামেরাম্যান বলেছেন: হুম! লেখাটা ভাল লাগলো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১০

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: দীর্ঘশ্বাস ...

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভালো থাকুন সাঁঝবাতি'র রুপকথা।

১৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৯

ঘাউরা ভাই বলেছেন: প্লাস দিয়ে আপনার লেখাকে ছোট করতে চাইনা।

অনেক ভালো লাগল লেখাটা।

ধন্যবাদ!

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঘাউরা ভাই :D

১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২১

মে ঘ দূ ত বলেছেন: "বোধহয় বাবারা তাদের সমস্ত আদর-ভালোবাসা, মায়া-মমতা সব বড় একটা পাথরের নিচে চাপা দিয়ে রাখেন। কোনভাবে পাথরটা সরে গেলে সব আবেগ অনুভুতি ঝর্ণাধারার মতো বেরিয়ে আসে।"

- বাবারা বুঝি এমনই হয়।

আপনিও তাহলে চট্টগ্রামের। রাকিব আমার সহপাঠী :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: তাই। :) রাকিব আমার স্কুল জীবনের বন্ধু।

ভালো থাকুন মেঘদূত।

১৬| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৩২

এস বাসার বলেছেন: মাকে নিয়ে আমার মা, তুমি কেন আমাকে তোমার ক্ষিধের গল্প শোনালে? লেখায় আপনি ছিলেন প্রথম কমেন্টার সেজন্য ধন্যবাদ। বাবাকে নিয়ে লিখবো ভেবেছিলাম, আপনার লেখায় তার অনেকটাই উঠে এসেছে।

ভাল থাকুন।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৭

চতুষ্কোণ বলেছেন: আপনিও ভালো থাকুন।

১৭| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫২

রথে চেপে এলাম বলেছেন: আমার আব্বু আম্মু দুজনের সাথেই আমার সম্পর্কটা একেবারে বন্ধুর মত। এখন তো দূরে থাকতে হয় ভার্সিটির জন্য। এখনও প্রতিদিন কয়েকবার করে ফোন করে দুজনেই। ঘুমানোর আগেও একবার করে। যখন ফোনে কথা বলি যখন ফোনে কথা বলি আমার অনেক বন্ধুই ভুল করে আমি কোনো বন্ধুর সাথে কথা বলছি ভেবে। তবে শাসনও করেছে অনেক কিন্তু কখনো মারে নি আমাকে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২২

চতুষ্কোণ বলেছেন: তুমি অনেক লাকী রথী। তবে কি জান বাবা মায়ের মারের মধ্যেও একটা ভালো দিক আছে। বাবা মায়ের স্মৃতিচারণে খুব কাজ দেয়:)

ভালো থেকো।পড়াশোনা নিয়মিত কোরো।

১৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৭:৪২

এখন ও বৃষ্টি ভালবাসি বলেছেন: আমার ব্যাপারটাও আপনার মত ।বাবার সাথে আমাদের দুরত্ব অনেক ।
যেদিন লন্ডন আসতেছি সেদিন প্লেন ছাড়ার সময় বাবাকে ফোন দিলাম ,সাথে সাথে বাবা কান্না শুরু করল ।

তখন মন চাইছিল প্লেন থেকে নেমে যাই ।

বাবাকে কখনো কাদতে দেখি নি ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। প্রবাসে ভালো থাকুন।

১৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৭

পুরাতন বলেছেন: ভালো লাগলো

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ পুরাতন।

২০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: চেনা মানুষের এমন অচেনা গল্প আমাকে বাক্যাহত করে দিল।
অনেক অনেক ভাল লেখা।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক অনেক ভাল লেখা।

তুমি যখন বলেছ, বিশ্বাস করলাম।:)

২১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩১

নাজমুল আহমেদ বলেছেন: বাবারা এমনই হয়.... পাথরের নিচে চাপা পরে থাকে তাদের হাসি, আনন্দ, মায়া-মমতা, ভালোবাসা। সারাটা জীবন যার ভয়ে তটস্থ থেকেছি, যার মাইরে পিঠে সবসময়ই জেব্রা ক্রসিং পরে থাকত প্রবাসে আসার সময় সেই লুকটার কান্না দেখে নিজেই পাথর হয়ে গিয়েছিলাম। এখনও ফোন করে কি খেয়েছিস বাবা... জিজ্ঞেশ করেই কান্নাকাঁটি শুরু করে। অবাক হয়ে যাই, বিগত জীবনে এই লুকটার এই রূপ কোথায় ছিল।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: প্রবাস জীবনে ভাল থাকুন নাজমুল।

২২| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

পল্লী বাউল বলেছেন: অনেক ভালো লাগলো।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ বাউল ভাই।

২৩| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৪

বড় বিলাই বলেছেন: বাবা তো বাবাই। অনেক ভালো থাকুন সবাই।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। আপনিও ভাল থাকুন।

২৪| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫০

আলোর মিছিল বলেছেন: বাবা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতাও অনেকটা আপনার মত। তবে আমার বাবা গম্ভীর না। তারপর ও বাবার সাথে একটা দুরুত্ব তৈরি হয়ে গেছে। আপনার মত আমারও বলতে ইচ্ছা করছে...

বাবা তোমাকে কতকাল ভালোবাসিনা!!!!!

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ আলোর মিছিল। ভালো থাকুন।

২৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৯

মোঃ সাকিব আল মাহমুদ বলেছেন: আমি বাবাকে অতিরিক্ত মিস করি। ভিতর কেমন যেন করে, একটু বাসা থেকে বের হলে, এক রুম খেকে আরেক রুমে গেলেও। কিন্তু তার পরও বাবাকে দুরে দুরে সরিয়ে দেই। আমি জানি না, আমি কেন এমন করি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:০৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: পাঠের জন্য ধন্যবাদ সাকিব।

২৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: খুব ভালো লাগলো।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ হাসান ভাই।

২৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫২

আরিয়ানা বলেছেন: শুভেচ্ছা। ভাল লাগলো লেখাটি!!

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২০

চতুষ্কোণ বলেছেন: আমার ব্লগে স্বাগতম আরিয়ানা। শুভেচ্ছা রইল।

২৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩১

অপ্‌সরা বলেছেন: বাবারা হয়তো এমনি হয় !!!:(

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: হুমম। আপনার ঈদ এখনো শেষ হয়নি?? :(

২৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১৫

ভাবের অভাব বলেছেন: ভাই চতুষ্কোণ একটা মারাত্মক ভুল করে ফেলেছি, আমি আপনার লেখা পড়তে পড়তে এতটাই মগ্ন হয়ে পড়েছিলাম যে রেটিং দিতে গিয়ে মনে হচ্ছে ভুলে করে মাইনাস দিয়ে ফেলেছি। আমি রেটিং কি দিলাম মনেই করতে পারছিনা।

খুবই খারাপ লাগলো ভাই, এই অনাকাঙ্খিত ভুলের জন্য মাফ চাইছি।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:১৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: জ্বী জনাব আপনি ভুল করে মাইনাসই দিয়েছেন:) :)

একটা কথা মনে রাখুন আপনার এই একটা মন্তব্য আমার কাছে একশটা প্লাসের চেয়ে অনেক দামী। আর সেখানে একটি মাইনাসের বিপরীতে আমি দু' দুটো কমেন্ট পেয়ে গেলাম। :)

পাঠের জন্য এবং আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

৩০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৪৩

ভাবের অভাব বলেছেন: ভাই আমি কিন্তু রেটিং এর ব্যাপারটাতে ঠিক নিশ্চিত না। একেবারে শেষের দিকে পড়তে গিয়ে নিজের বাপের কথা মনে মনে ভাবছিলাম কারন তিনিও এমনটাই। বাইরে শক্ত, ভিতরে নরম।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: রেটিং ব্যাপার না। ভালো থাকুন।

৩১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:২৪

জটায়ু বলেছেন: খুব ভাল লাগল। বেশির ভাগ বাবারা এমনই হয় মনে হয়।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৯

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাল লেগেছে শুনে খুশি হলাম। ভালো থাকুন।

৩২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৮

অগ্নিকন্যা বলেছেন: সবাই মা বাবার সত্যিকার ভালোবাসা পায়না। এমন অনেক বাবা মা আছেন যারা ছেলে মেয়েদের তেমন ভালোবাসতেই পারেনা যেমনটা ছেলেমেয়েরা আশা করে। আপনার লেখা ভালো লাগল। আপনিতো রিতিমত ভাগ্যবান মানুষ মা বাবা এত ভালোবাসে আপনাদের..........ভালো থাকেন।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এমন একটি মন্তব্যের জন্য। আপনার প্রোফাইল পিকটি সুন্দর। সুইট বেবীটি কে?

৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৪

কালপুরুষ বলেছেন: নিজে বাবা হলে বাবাকে সবচেয়ে ভালভাবে চেনা যায়। আমিও আমার বাবাকে আপনার বাবার মতোই মনে করতাম। বাবাকে বুঝতে পেরেছি নিজে বিয়ে করার পর। আও বুঝতে পেরেছি যেদিন নিজের সন্তানের দুষ্টুমির কারণে ছেলেকে বলেছিলাম "এমন দুষ্টু ছেলে আমি কখনো দেখিনি"। আমার বাবা কাছেই ছিলেন। তিনি কথাটা শুনে বললেন, "তোমার ছেলের চেয়েও অনেক বেশী দুষ্টু ছেলে আমি দেখেছি"। তোমার তুলনায় তোমার সন্তান ফেরেশতা এটা জেনে রেখো।

বাবা অনেকদিন হলো বেঁচে নেই। কিন্তু এখনো বুঝি বাবার অবস্থানটা কোথায়। বোধের কতটুকু জুড়ে তিনি আছেন। নিজে কষ্ট করে সন্তানদের জন্য যা করে গেছেন আমি নিজেও আমার সন্তানদের জন্য তার এককণাও করে যেতে পারবোনা। বাবার ভালবাসা মানে গায়ে হাত বুলিয়ে বুকে টেনে নেয়া নয়- ছেলের সারা জীবনের সুখকে নিশ্চিত করা। সন্তানের পায়ে নীচে শক্ত মাটির ভিত্ গড়ে দেয়া। সকল প্রতিকুলতা থেকে নিজের সন্তানকে রক্ষা করার জন্য নুরক্ষিত এক ব্যুহ্য গড়ে তোলা- তাতে আবেগ থাকে কম, বাস্তবতা থাকে বেশী। তাতে ভালবাসা থাকে অদৃশ্য তবে ছায়াটা থাকে নিবিড় মায়ায় লুকানো। তাতে প্রকাশ থাকে কম তবে প্রভাবটা থাকে প্রগাঢ়। তাই বলতেই হয়- "শিশুর পিতা লুকিয়ে থাকে সব শিশুদের অন্তরে"।

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

চতুষ্কোণ বলেছেন: দাদা আপনার এই কথাগুলোর পরে আর কোন কথা চলে না। ভালো থাকুন। আমার ব্লগে স্বাগতম।

৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

ভাঙ্গন বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে অনেক আবেগ এসে গেছে।
কি বলবো...



...পৃথিবীতে বাবার মত আর আছে কে-বা?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১০

চতুষ্কোণ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

৩৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৩

সব্যসাচী প্রসূন বলেছেন: আমার বাবা আমাকে কখনো মেরেছে কিনা মনে করতে পারছি না... এত সহজ সরল মানুষ ছিল ঠিক যেন ছায়া মানব ... ভার্সিটিতে ভর্তির আগ পর্যন্ত একটা দুরত্ব ছিল... কিন্তু ভার্সিটিতে থাকাকালীন সময় থেকে একটা সুন্দর বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠছিল... কিন্তু সেটা পরিপূর্ণতা পাবার আগেই বাবা হয়ে গেল আকাশের তারা... আসলেই অনেক দেরী করে ফেলেছিলাম আমি... বাবার আদরটা বুঝতে ... তোমার লেখা পড়ে সব কথা আবার হঠাৎ মনে পড়ে গেল ... শুভ কামনা বাবাকে বুঝতে পারার জন্য

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:২১

চতুষ্কোণ বলেছেন: আপনার বাবার জন্য দোয়া রইল, তিনি স্বর্গবাসী হোন। আপনার প্রতি শুভকামনা।

৩৬| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:৪৩

দীপান্বিতা বলেছেন: কাকুকে অনেক প্রণাম জানাবেন আর আপনিও বাবাকে সময় দিন ......ছেলেরা এমনিই একটু একলা থাকেন, তার উপর এখন বয়স হচ্ছে!

(কিছু মনে করলেন না তো! একটু বেশি জ্ঞান দিয়ে দিলাম...:D)

১১ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: সময় দিতে গেলেই ধমক খাই। আরেকটু বয়স হোক। :D

পড়ার জন্য ধন্যবাদ আপু।

৩৭| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৯:০৫

মাহবুবা আখতার বলেছেন: এক্কেবারে সেইম টাইপ। আমাদের আব্বাজানও একটু এই টাইপ, তবে ধরণ ধারণ খানিকটা আলাদা :-|
এখন মনে হচ্ছে তাহলে সব কয়টা ভাইবোন বিদেশ চলে যাই, আপনার ভাইয়ের মত....
ওহ আরেকটা কথা, বোন দিয়ে কি করবেন, বড় ভাইদের সুইস ব্যাংক এবং সিক্রেট ব্যাংকের দায়িত্ব পালন করে প্রতিউত্তর হিসেবে আলগা মাতব্বরি পাওয়া ছাড়া বোনেরা তেমন একটা কিছু কাজের না। তাছাড়া বন্ধুদের শুভদৃষ্টি থেকে বোনদের বাঁচায় রাখতে ভাইদের যে সুবিশাল মাথা ব্যথা =p~
এটা বোন না থাকলে বুঝতে পারবেন না।:(
আংকেলের জন্য দোয়া রইল।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:৫৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: তারপরও একটি বোন থাকলে ভাল হতো। ভালো থাকবেন মাহবুবা।

৩৮| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪৮

অগ্নিকন্যা বলেছেন: সুইট বেবীটি আমাদেরই এক ভাইয়ের মেয়ে নাম সামায়লা.....খুব্বি সুন্দর বাচ্চাটা।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৩৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: সামায়লা........অদ্ভুত সুন্দর নাম!! সামায়লা' র জন্য অনেক অনেক দোয়া।

৩৯| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:৫৩

আকাশ অম্বর বলেছেন: পাথরের নিচে চাপা।


সুন্দর।।
শুভেচ্ছা চতুষ্কোণ।।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২২

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ আকাশ। শুভেচ্ছা রইল।

৪০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৪১

রুমমা বলেছেন: কেমন আছেন টিউবলাইট ভাইয়া?পোস্ট টা পড়িনাই পরে পড়ে কমেন্ট দিব ঠিকাছে? হাই দিতে আসছিলাম।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:১৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: ঠিক আছে ডিমলাইট আপুমনি;)

৪১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ২:০১

সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
বাবা মাকে নিয়ে লেখা কোনদিন ও শেষ হবার না...
খুব ভালো লাগলো লেখাটা.........
বাবারা যদি নিজেদের চরিত্রের সাথে কঠিন ব্যাপারটা ধরে না রাখতেন......ছেলেময়েদের মানুষ করা সহজ হতো না।মায়েদের আস্কারাটুকু বাবার শাসনকে ভুলিয়ে দিতো।
তবে ভিতরে সব বাবারাই সন্তানদের জন্য সমান ভাবেই অনুভব করেন বলে আমি মনে করি।আমার বাবা বাইরে ছিলেন ভীষন কঠিন,ভিতরে শিশুর মত সরল ছিলন। উনার মত কাঁদতে আমি কাউকে দেখিনি।
বাবার কথা মনে হলো দু'চোখ ঝাপসা হয়ে যায়।
কিছুই করা হলো না উনার জন্য।
সারাজীবন আমাদের জন্যই করে চলে গেছেন।

আমার ছেলেদের ক্ষেত্রে অবশ্য ভয় ব্যাপারটা তেমন কাজ করেনা...
ওদের বাবা ওদের বন্ধুর মত।তবে বাবামায়ের কাউকে না কাউকে একটু কঠিন হতেই হয়...যা সন্তানের ভালোর জন্যই।

শুভকামনা।
বাবামায়ের জন্য শ্রদ্ধা।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২১

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

তবে বাবামায়ের কাউকে না কাউকে একটু কঠিন হতেই হয়...যা সন্তানের ভালোর জন্যই। আপনার এই কথাটুকু আমিও মনে প্রাণে বিশ্বাস করি। ভালো থাকবেন।

৪২| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৩৭

মেঘ বলেছে যাবো যাবো বলেছেন: কাল বাবাকে স্বপ্নে দেখলাম। মনে হলো চোখমুখ শুকিয়ে গেছে, কেমন একটা কষ্টের ছাপ চেহারায়...

আপনার বাবার জন্য অনেক শ্রদ্ধা ও শুভকামনা।

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:৪৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: বাবার সাথে ফোনে কিছুক্ষণ কথা বলে নিন দেখবেন ভাল লাগছে। আপনার বাবার প্রতিও শ্রদ্ধা।

৪৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: সব বাবারাই কি এমন। আমি মেয়ে হলেও পারত পক্ষে আব্বার কাছে না যেয়ে পারলে যাই না( সোজা কথায় কথা না বলে পারলেও) দুই ভাই বোনের যত আব্দার দাবী আম্মার কাছে। আর আব্বাত আম্মাকে সব সময় বলেই "ছেলে-মেয়ে দুই জন হইল তোমার বাহিনী"
আর আমার আব্বাও কোনো কিছু দিবে ঠিকই কিন্ত রাম ধমক দিয়ে। :(

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০০

চতুষ্কোণ বলেছেন: হা হা হা.....। মেয়েরা একটু বাবা ঘেঁষা হয় বলেই জানি। ভালো থাকুন।

৪৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মেহেরুবা বলেছেন: আমাদের একেকজনের অনুভূতির প্রকাশ একেক রকম। কেউ বলে ভাল, কেউ বলে সুন্দর, আর কেউ কিছুই বলেনা, শুধু + দিয়ে যায়।

তেমনই কেউ মুখে বলে, কেউ বলেনা, শুধু............

খুব ভাল লাগলো।

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:০৪

চতুষ্কোণ বলেছেন: হা হা হা । আপনার কমেন্টা ভাল্লাগছে:)

ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা।

৪৫| ২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১২

নির্ঝর নৈঃশব্দ্য বলেছেন: +++

২২ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: কেউ বলে ভাল, কেউ বলে সুন্দর, আর কেউ কিছুই বলেনা, শুধু + দিয়ে যায়। @মেহেরুবা

হা হা হা। ভাল থাকুন নির্ঝরদা।

৪৬| ২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৩:২৫

আনহা বলেছেন: প্রতিবার ঈদ আসলেই দেখতাম উনি একটা ভাব নিতেন। সবার সাথে মেজাজ দেখিয়ে কথা বলছেন, কথায় কথায় ঝাড়ি দিচ্ছেন। ঘরের ভেতর কেমন একটা আতংক আতংক ভাব যেন যে কোনো মূহুর্তে সুনামি আসবে.............এটা পুরা আমাদের বাসার চিত্র.

মেয়েরাও মা ঘেষা হয়...বাবা কেমন জানি দূরে চলে যায় ..

২৩ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৭

চতুষ্কোণ বলেছেন: মিলে গেল দেখি! আপনার বাবার প্রতি শ্রদ্ধা।

ভালো থাকুন।

৪৭| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ৯:১০

পল্লী বাউল বলেছেন: শীতনিদ্রাটা অনেক দীর্ঘ হয়ে যাচ্ছে... নতুন পোস্ট কৈ?

২৫ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:২৭

চতুষ্কোণ বলেছেন: কমেন্ট টা পড়ে বুকে বল পেলাম। দিয়ে দিব ইনশাল্লাহ্‌ :)

৪৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৭

লুদ্ধক বলেছেন: আমার বাপ জট্টিল মানুষ... আমার বয়স ২৩, আমার বাপ এখনো ঢাকায় আসলে গোসলের পর তেল মাখিয়ে দেয়... বাবা নিয়ে আমার ও একটা লেখা আছে আমার ব্লগে...

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১০ সকাল ১১:১৭

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ লুদ্ধক। আপনার লেখাটি পড়ার ইচ্ছে রইল।

৪৯| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০২

শর্ট সার্কিট বলেছেন: পড়ে মনটা কেমন যেন হয়ে গেল। খুব ভালো একটা লেখা।

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২১

চতুষ্কোণ বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

শুভেচ্ছা।:)

৫০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪১

নুশেরা বলেছেন:
লেখাটার প্রতিটা শব্দবাক্যে মায়া জড়ানো। পারিবারিক বন্ধনকে অসীম মমতায় লালন করছে এমন কারো লেখা- পড়লেই বোঝা যায়।

আমার বাবার সঙ্গে সম্বোধন ইত্যাদিতে (নবাব) সামান্য মিল পেয়েছি। কিন্তু আমার বাবা আরও অনেক বেশী কঠিন মানুষ :)

[এই লেখাটা আমি পড়েছি আগেই। এর আগের কোরবানীর ওটাও।]

বাবাকে সালাম। লেখালেখি চলুক, শুভকামনা রইলো।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:০৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: আপু আমি বোধহয় এই দিনটির জন্যই অপেক্ষা করছিলাম। নিজেকে সত্যিই সন্মানিত বোধ করছি।

আর আশ্চর্য আপানার কমেন্টই হচ্ছে আমার পাওয়া ১০০০ তম কমেন্ট!:)

[এই লেখাটা আমি পড়েছি আগেই। এর আগের কোরবানীর ওটাও।]

তার মানে আপনি লুকিয়ে লেখা পড়েন কিন্তু কিছু বলেন না। অথচ গত পাঁচটা মাস এই ব্লগে আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষটার কমেন্টের অপেক্ষায় ছিলাম।:)

৫১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৫৬

আহমেদ রাকিব বলেছেন: তোর এই পোষ্টে করা কমেন্টটা মনে হয় আমার করা অন্যতম সেরা কমেন্ট। পড়তে পড়তে নিজেই আবেগাক্রান্ত হয়ে গেলাম আবার। আর তোর পোষ্ট নিয়ে কিছু বললাম না আবার নতুন করে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২১

চতুষ্কোণ বলেছেন: আমারও তাই মনে হয়:) আমি নিজেই অনেকবার পড়েছি।

তোর দাওয়াত আর কয়টা বাকী আছে:) আশা করছি এবার শরীরের উন্নতি হবে আর আন্টির কাছে ঐ বিষয়টা নতুন করে তোলা যাবে :P

=p~ =p~

৫২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৪

আহমেদ রাকিব বলেছেন: নারে দাওয়াত এর চেয়ে বেশি ব্যস্ত ছবি নিয়ে। এই পুরা মাস ছবি তোলা নিয়াই থাকতে হবে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: হুমম।

৫৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৫

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: এই লেখাটা অনেকবার পড়েছি, কমেন্ট করা হয়নি। কালরাতে খুব সামান্য একটা কারণেই আব্বুর সাথে রাগারাগি করেছি, যেটা আমি কখনোই করি না।
অন্যদিন আব্বু বসে বসে টিভিতে রেসলিং দেখে, কিন্তু কাল কিছুক্ষণ গুম হয়ে বসে থেকে দশটা না বাজতেই শুয়ে পড়েছে। এত খারাপ লাগছিল। আব্বু কখনো নিজের অনুভূতি প্রকাশ করে না। নিজের ভেতর লুকিয়ে রাখে। আমিতো আব্বুরই মেয়ে। খারাপ লাগলেও আমি নিজে গিয়ে স্যরি বলবো না।
আজ আবার এই লেখাটা পড়ছি। আর কাঁদছি।

১৪ ই এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:০২

চতুষ্কোণ বলেছেন: সমুদ্র কন্যা আপনি অবশ্যই কাল সকালে নববর্ষের প্রথম শুভেচ্ছা আপনার বাবাকে জানাবেন। আর দুঃখ প্রকাশটা যে সবসময় মুখে করতে হবে আমি ব্যক্তিগত ভাবে তা মনে করি না। নিজের হাতে এক কাপ চা গড়িয়ে দিন দেখবেন অভিমান জলের মতো ভেসে গেছে। আর শুনেছি একটা সময় পরে নাকি মেয়ে আর মেয়ে থাকে না, মা হয়ে উঠে।

ভালো থাকুন। আপনার বাবাকে সালাম। নববর্ষের শুভেচ্ছা রইলো।

৫৪| ২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৮:০৬

প্রতীক্ষা বলেছেন:

ইশ আমার শত্রুটার মন এত নরম, এত আদ্র!
হৃদয় জুড়ে এত লুকানো ভালবাসা!


++

২২ শে এপ্রিল, ২০১০ রাত ৯:২৩

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভালো থাকুন প্রতীক্ষা। শুভকামনা।:)

৫৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ রাত ১২:৫৫

মানবী বলেছেন: বাবা'র জন্য কখনও করুণা হয়না ভাইয়া, হতে নেই.. বাবার জন্য মায়া হতে পারে অথবা কষ্ট।


আপনার বাবা যে মোটেও ভয়ংকর মানুষ নন তা তাঁর সাথে অন্যদের আচরন থেকে স্পষ্ট হয়। তিনি যে কতো ভালো ও সরল মানুষ তা আপনার মা জানেন, তাই তিনি নির্দ্বিধায় কড়া ও ব্যাঙ্গাত্বক জবাব দিতে পারেন :-)

কিছু মানুষ রাগটাকে ডিফেন্স হিসেবে ব্যবহার করেন, নিজের কোমলতাকে খোলসে মুড়িয়ে রাখতে এই প্রচেষ্টা। তাঁরা আসলে ভীষণে একাকীত্ব ভুগেন...
আপনাদের তিনজনের মাঝে কেউ একজন যেন এই খোলসভেঙ্গে তাঁর কাছে পৌঁছতে পারেন এই প্রার্থণা ও শুভকামনা রইলো ভাইয়া।

আপনার বাবাকে সালাম।

লিংকের জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া। অনেক ভালো থাকুন।

*পোস্টটির আগের শিরোনাম কি ছিলো জানতে ইচ্ছে করছে!!"

২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:০৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: পাঠ ও মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ আপা।


বাবা তোমাকে কতকাল ভালবাসি না!! শিরোনামটা এরকম ছিল। ভালো থাকবেন আপা সবসময়।

৫৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ৯:২২

জাকিয়া তানজিম বলেছেন: কতদিন ধরে ঘুরছি সামুতে এই ভাল লেখাটা এতদিনে চোখে পডলো! অনেক ভাল একটা বিষয় নিয়ে ভাল লেখা! বেশি বেশি ভালবাসুন বাবাকে। তবে হ্যা বাবার মত লুকিয়ে নয়,,! মানবীর মন্তব্যটাও ভাল লাগলো।

২৩ শে জুলাই, ২০১০ সকাল ১০:১৬

চতুষ্কোণ বলেছেন: পুরনো এই লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানবেন জাকিয়া। ভালো লেগেছে জেনে ভাল লাগলো।

৫৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ২:০৫

র হাসান বলেছেন: ভালো পোষ্ট! প্লাস++++++

Bangladesh travel information

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৩:০১

চতুষ্কোণ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১২:৩১

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ক্যামেরাম্যান বলেছেন: হুম! লেখাটা ভাল লাগলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.