নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কোনঠাসা মানুষের সারাদিন

joos

অনুভূতির চূড়ান্ত সীমায় না পৌঁছালে কিছু লিখতে পারিনা

joos › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমি ইহুদীদের ঘৃণা করি না।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫

আমি রাষ্ট্র ইসরায়েলের কট্টোর বিরোধী, কিন্তু মনে মনে প্রচুর ঘৃণা পোষণ করলেও নিজেকে ইহুদী-বিদ্বেষী বলার আগে দুইবার চিন্তা করে নেই।



আজকে আপনি ইহুদীদের গালি দিয়ে স্ট্যাটাস লিখলেন, হিটলার কেন সব ইহুদীকে না মেরে কিছু 'স্যাম্পল' ইহুদী রাখতে গিয়ে দুনিয়ার তেরটা বাজালো সেটা নিয়া আফসোস করলেন। আর কয়দিন পর Schindler's List মুভি দেখে আপনার মন আর্দ্র হয়ে গেলো, পিশাচ হিটলারের চৌদ্দগুষ্টি তুলে গালি দিলেন-ব্যাপারটা আমার জন্য খুবই স্বাভাবিক। কারণ মানুষ জীবটাকেই সৃষ্টিকর্তা এভাবে সৃষ্টি করেছেন। এক মানুষের বিপদে আরেক মানুষের মন কাঁদবেই যদি না সে লোভ-ক্রোধ-হিংসা-জিঘাংসায় অন্ধ হয়ে না থাকে, যদি না সে মানুষ নামের অমানুষ হয়ে থাকে।



সংখ্যার হিসাবে মানবসভ্যতার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় হত্যাযজ্ঞ সম্ভবত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ। ৬কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল এই যুদ্ধে, যার একটা বড় অংশ ছিল ইহুদী। আর এই ইহুদীদেরকে জেরুসালেমে জায়গা করে দেওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত সেখানে মুসলমানদের কোন শান্তি নাই, কুকুর-বিড়ালের থেকেও অধম জীবনযাপন করতে হচ্ছে তাদের। একইসাথে এই ইহুদী আর মুসলমানদের রক্ত কাদের হাতে লেগে আছে, জানেন? যেই রকফেলার-রথসচাইল্ডরা আমেরিকার পুরো মিলিটারী ইন্ডাস্ট্রিয়ালাইজেশন দখল করে আছে, যারা আমেরিকার পুরো অর্থনীতি কন্ট্রোল করে, নিজেদের ইচ্ছামত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বসায়, তেল-গ্যাসের লোভে ইরাক আক্রমণ করে, সেই একই রকফেলার-রথসচাইল্ডের সাহায্য ছাড়া নাজী এয়ারফোর্সের একটা প্লেনও কখনো আকাশে উড়তে পারতো না, একটা ইউ-বোটও কখনো পানিতে নামতো না- এটা কি জানতেন? Allianz নামটা আমরা জানি বায়ার্ন মিউনিখ ক্লাবের স্টেডিয়াম হিসাবে। Allianz Group যে একটা জার্মান ইন্সুরেন্স কোম্পানী যার এক সময়কার সিইও হিটলারের অর্থমন্ত্রী ছিল, জার্মানদের সবচেয়ে বড় কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প আউশউইতজের স্টাফ আর পুরো ক্যাম্পের ইন্সুরেন্স ছিলো আলিয়াঞ্জের আর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরও এই গ্রুপটা আমেরিকায় ব্যাবসা চালিয়ে এখন তাদের পুরো ইকোনমি’র ইন্সুরেন্স দেয় (এবং এখানেও ঘাপলা করে, আমেরিকার রিসেন্ট অর্থনৈতিক মন্দার পিছনে এদের বড় হাত আছে বলেই সব বড় অর্থনীতিবিদ জানে) সেটা আমরা কয়জন জানি? প্রেসিডেন্ট জর্জ ডাব্লিউ বুশের দাদা প্রেসকট বুশের উপর যে War profiteering এর অভিযোগ আছে সেটা আমরা কয়জন জানি? আমাদের জানার দৌড় খুব বেশি হলে “বুশের ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি এক্সনমোবিলের বোর্ড অফ ডিরেক্টরের মেম্বার ছিল” –এতটুকুই। এতকিছুর পরও এইসব কালপ্রিটদের কিছু হয়নাই এবং কখনোই হয়না কারণ এরা যুদ্ধে দুইপক্ষে সমানে টাকা ইনভেস্ট করে গেছে এবং যুদ্ধে একপক্ষ জিতলেও এরা ১৫-২০গুণ মুনাফার একটা পোর্শন দিয়ে ক্ষমতাবানদের নিজেদের পকেটে রাখতে পেরেছে।



আমার জ্ঞানের দৌড় খুব কম। উপরে যে কয়েকটা উদাহরণ দিলাম, তার মধ্যেও প্রচুর ভুল থাকতে পারে। ভুল থাকলে সে জন্য অগ্রীম ক্ষমাপ্রার্থী। তারপরও সাহস করে লিখলাম একটা কারণেই, গন্ডী থেকে বের হয়ে চিন্তা করার মানসিকতা থেকে। নিউইয়র্কের রাস্তায় একজন মুসলমানকে দেখলেই একজন ইহুদী মারতে তেড়ে আসবে না, কারণ তাদের মধ্যে কোন শত্রুতা নাই। তারপরও এত যুদ্ধ কেন? ইসরায়েল ফিলিস্তিনে বোম মারে কেন? হামাস ইসরায়েলে রকেট মারে কেন? কারণ যুদ্ধের চেয়ে লাভজনক ব্যাবসা আর নাই। আর লাভের জন্য এই ব্যাবসার কিংপিনরা যেকোন লেভেলে নামতে পারে। আধুনিক ইতিহাসে ওয়াটারলু’র যুদ্ধ থেকে এই ব্যাবসার শুরু। আর তখন ইনফরমেশন ম্যানিপুলেট করে লন্ডনের মানুষদের পথে বসানো থেকে যে ব্যাবসায়ীরা লাভবান হয়েছে, তাদের কয়েক প্রজন্ম পরের বংশধরেরাই এখন পুরো পৃথিবীটাকে একটা টাকা বানানোর মেশিন হিসাবে ব্যাবহার করছে। সেই মেশিনে আমি-আপনি একটা নাট-বল্টুর থেকেও নগণ্য পার্টস।



এত বড় লেখার আরেকটা উদ্দেশ্য আছে। ঘৃণাটাকে সঠিক দিকে পরিচালিত করা। আধুনিক পৃথিবীতে এমন যুদ্ধ খুব কমই দেখবেন, যেটাতে কেউ না কেউ আর্থিকভাবে লাভবান হয়নাই অথবা পকেট ভারী করার জন্য এক জাতি আরেক জাতির উপর ঝাঁপায় পরেনাই। অথচ প্রত্যেকটা যুদ্ধেরই পোস্টার ছিল ধর্ম, জাতীয়তাবাদ প্রভৃতি। বুলেট-বোমা কখনো মুসলমান-হিন্দু-খ্রিষ্ঠান-ইহুদী চিনেনা। যুদ্ধের কোন ধর্ম নাই, কারণ টাকারও কোন ধর্ম নাই। কিন্তু এক ধর্ম বা গোত্রের মানুষ আরেক ধর্ম বা গোত্রের মানুষকে যতদিন ঘৃণা করে যাবে, এই ব্যাবসায়ীরা ততদিনই এই ঘৃণাকে পুঁজি করে নিজেদের যুদ্ধব্যাবসাকে হালাল করে যাবে এবং কেউই এর প্রতিবাদ করবে না। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি আপনার মতই আরেকটা মানুষকে কোন কারণ ছাড়া সারাজীবন ঘৃণা করে যাবেন নাকি সেই হাতেগোনা কয়েকটা মানুষকে ঘৃণা করবেন যারা কোটি-কোটি মানুষকে একে অন্যের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে হাজার-হাজার বিলিয়ন ডলার কামিয়ে নিচ্ছে?



গাজায় এইবার ইসরায়েল এয়ারস্ট্রাইক শুরুর আগে থেকেই ঘটনাটা একটু-একটু করে ফলো করেছি। শুরুতে চোখে পড়েছিল ফিলিস্তিনি এক কিশোরের পোড়া লাশ উদ্ধারের খবর। ঘটনা ব্যাকট্র্যাক করে জানলাম যে তিন ইসরায়েলী কিশোরকে হত্যার প্রতিশোধ নিতে সেই ফিলিস্তিনি কিশোরকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে। এরপর থেকেই গাজায় বম্বিং শুরু। শুরুর দিকের ঘটনাগুলো চাপা পড়ে গেছে ওয়ার্ল্ডকাপের ডামাডোলে। মাঝখানে সাকিব আল হাসানের ইস্যুতেও এক-দেড়দিন ফেসবুক গরম ছিলো। বম্বিং শুরু হওয়ার পরও আমার লিস্টে তাজওয়ার আর তাশফিক ছাড়া আর কাউকে গাজা নিয়ে ফেসবুকে কোন পোস্ট দিতে দেখিনাই। সবাই যখন খেলা নিয়ে ব্যাস্ত, তখন এই দুজনই গাজার ছবি শেয়ার দিচ্ছিলো। সেমিফাইনালের পর এই দুইদিন খেলায় গ্যাপ না থাকলে হয়তো পুরা গাজা ইনভেশনটাই ওয়ার্ল্ডকাপের নিচে চাপা পরে যেতো। এতদিন ওয়ার্ল্ডকাপের উত্তেজনার পর হঠাৎ গাজার ছবিগুলো দেখেও কিছু লিখতে চাইনাই ইচ্ছা করেই। কারণ নিজেকে এখন লাইক-কমেন্টের শকুন মনে হয়। শকুন যেমন লাশের আশায় বসে থাকে, আমরা ফেসবুকার-ব্লগাররাও ইস্যুর আশায় বসে থাকি। কখন একটা ইস্যু বের হবে আর কখন আমরা সেই ইস্যু ঠুকরে লাইক-কমেন্ট-শেয়ার খাবো। এরকম অপরাধবোধ থেকে লেখালেখি ছেড়ে দিয়েছিলাম। সারাদিন ফেসবুকে চুড়ান্ত লেভেলের লেইম কাজকর্ম করে সারাদিন কাটায় দেওয়া শুরু করেছি কয়েকমাস ধরে শুধু মাথা ঠান্ডা রাখার জন্য। এক্সপেরিয়েন্স থেকে শিখেছি বর্তমান দুনিয়ায় লেইম থাকার সবচেয়ে ভাল উপায় দুনিয়ার তাবৎ লেইমের সাথে নিজেও লেইম হয়ে সুখে থাকার ভান করা। বাস্তবতার কথা চিন্তা করলে শুধু মেজাজই যে খারাপ হয়, তা না। দুনিয়া, দুনিয়ার মানুষ- সবকিছুর উপর হতাশ লাগা শুরু হয়। কিন্তু আজকে আবারও লিখলাম কিছু বিষয় দেখে। প্রথম কারণটা আগেই বলেছি, ইহুদীবিদ্বেষ। আরেকটা বড় কারণ হচ্ছে পণ্য বর্জনের আহবান। ফেসবুক-ব্লগে এরকম পণ্য বর্জনের আহবান দেখতে দেখতে হতাশ হয়ে গেছি। ফেলানী ইস্যুতে ভারতীয় পণ্য বর্জনের অনেক কঠিন সমর্থক পরে এয়ারটেলের সিম ইউজ করেছে সস্তা রেটে গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলার জন্য-এরকম ঘটনাও দেখা হয়ে গেছে। এই মানুষগুলোকে আমি দোষ দেই না। সবাইকে নিজের ভালটাই বুঝতে হয়। হ্যাঁ, টাকাই যুদ্ধবাজ ব্যাবসায়ীগুলোর সবচেয়ে বড় শক্তি। কিন্তু ইহুদী মালিকানাধীন পণ্য/সেবা কেনা বন্ধ করে দিলেই যে আপনি তাদের পঙ্গু করে দিবেন- ব্যাপারটা তা না। আপনার যদি আধুনিক ব্যাঙ্কিং সিস্টেম সম্বন্ধে কিছুটা ধারণা থাকে, তাহলে বুঝবেন যে শুধু পেপসি-ম্যাগি নুডুলস না, আপনি বাসার সামনের মুদী দোকান থেকে এক কেজি চাল কিনলেও তার একটা অংশ এই হাত-ওই হাত ঘুরে সেই গুটিকয়েক মানুষের হাতেই গিয়ে জমা পড়ে যেটার বড় একটা অংশ খরচ হয় ইরাক-আফগানিস্তান-প্যালেস্টাইনে বোম ফেলার কাজে। আর শুধু ইসরায়েলের ইহুদীরাই যে মানুষ মারতেছে, তা তো না। আমেরিকার কাছে অর্থসাহায্য আর চোরাপথে অস্ত্র নিয়ে সিরিয়ায় মুসলমানরাই মুসলমানদের মারছে। ওদের বিপক্ষে কথা বলেন না কেন, তারা ইহুদী না বলে? আল-কায়েদার কোলেপিঠে করে বড় হওয়া বোকো হারাম নাইজেরিয়ায় ২০০স্কুলছাত্রীকে অপহরণ করে ব্ল্যাকমার্কেটে বিক্রি করে দেওয়ার/ অর্গান ট্রান্সপ্ল্যান্টে কাজে লাগানোর হুমকি দেয়, তাদের এত টাকা বা অস্ত্র কে সাপ্লাই দেয়? আল কায়েদা কার সৃষ্টি? হামাসের জন্ম কাদের হাত ধরে? টেররিস্ট অর্গানাইজেশনগুলোর ফান্ডিং এর হিসাব করেন, দেখবেন প্রত্যেকটা পয়সার হিসাব ব্যাকট্র্যাক করে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কর্পোরেশনগুলোর মালিকের কাছে গিয়ে শেষ হয় যাদের প্রত্যেকেরই বড় বড় অস্ত্রনির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান আছে। আমার কথা বিশ্বাস করার কোন কারণ নাই। যাদের কথায় পৃথিবী চলে বা চলতো তাদের কয়টা কোটেশন দেইঃ

“there are two classes of financiers: 1) Those who profit from war and use their influence to bring about war for profit, and 2) “constructive” financiers” – হেনরি ফোর্ড, ফোর্ড মোটর কোম্পানীর মালিক যিনি নিজে আমেরিকান হয়েও হিটলারের আমলে জার্মানীর সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা পেয়েছিলেন।

“the time to buy is when there’s blood in the streets.” -Baron Rothschild

“I care not what puppet is placed upon the throne of England to rule the Empire on which the sun never sets. The man who controls Britain's money supply controls the British Empire, and I control the British money supply.” - Nathan Rothschilds





না, আমি ইহুদী সিম্প্যাথাইজার না। টাইটেলে যেটা লিখেছি, সেটা শুধুমাত্র আপনার মনোযোগ আকর্ষণের জন্য একটা স্টান্ট ছিল। এইখানে যেসব পাওয়ারফুল এলিট ফ্যামিলির কথা বলেছি তাদের বেশিরভাগই ইহুদী। তবে কয়েকজন লোকের কারনে পুরো একটা ধর্মের মানুষকে ঘৃণা করার পক্ষপাতী আমি না। আমার লেখার অনেক অংশের সাথেই আপনি দ্বিমত পোষণ করবেন জানি। আমি বললাম একটা কথা, আপনি বুঝলেন কি বুঝলেন না কথা পেচিয়ে আরেক লাইনে নিয়ে গেলে সেটার কোন জবাব দেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করিনা। পণ্য বর্জন আর হেইট স্পীচ ছড়িয়ে নিজের অক্ষমতা নির্লজ্জের মত চিৎকার করে জানান দেওয়াটা ভাল লাগেনা। যদি আসলেই ফিলিস্তিনীদের জন্য কিছু করতে চান, তাহলে না জেনে সিরিয়া যুদ্ধে মারা যাওয়া বাচ্চাদের ছবি শেয়ার করে লাইক-কমেন্টের ব্যাবসা না করে আসল ছবি শেয়ার করে সবাইকে জানান। অনলাইনে পিটিশন সাইন না করে অনেক জায়গায় যেসব মানববন্ধন হচ্ছে, সেগুলোতে যান। সেগুলোতে কাগজে-কলমে পিটিশন সাইন করে জাতিসংঘ অফিসে পৌছানোর ব্যাবস্থা করুন। এইসব পিটিশনে কোন কাজ হবে বলে মনে হয়না। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গতকাল রাতেই বলেছে প্রেসিডেন্ট ওবামা আর জার্মান চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মার্কেলকে সেটিং দেওয়া হয়ে গেছে, কোন আন্তর্জাতিক চাপই গ্রাহ্য করা হবে না। ইনভেশন চালিয়ে যাওয়া হবে। আর জাতিসংঘ, ওআইসি যে পরিমাণ ব্যার্থতার পরিচয় এর মধ্যেই দিয়ে দিয়েছে, এদের উপর ভরসা করে আর এক মুহুর্তও নষ্ট করা উচিৎ হবে বলে মনে হয় না। বাকী থাকে আর দুইটা পথ- ফিলিস্তিনীদের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করে যাওয়া আর রিলায়েবল সোর্স খুঁজে ঢাকায় ফিলিস্তিন দুতাবাসে অর্থসাহায্য পৌছানোর ব্যাবস্থা করা। সবচেয়ে ভাল হয় ফেসবুকে এই ইভেন্ট-ওই ইভেন্টের জন্য বসে না থেকে নিজে স্বশরীরে অথবা আপনি ঢাকার বাইরে থাকলে কোন পরিচিতজন বা আত্মীয়স্বজনের মাধ্যমে দূতাবাসে টাকা পৌছানো নিশ্চিত করা। এই অক্ষম পরিস্থিতি থেকে আমরা আক্রমণ থামাতে পারবো না, অন্তত আহতদের চিকিৎসার ব্যাবস্থাটা যেন ভালভাবে করতে পারি সেটাই মনেহয় এখন জরুরী। আপনার ইমোশনকে আমি অপমান করছি না। ফেসবুক খুললেই এতগুলো বাচ্চার লাশের ছবি দেখে আপনার –আমার কারোই মাথা ঠিক থাকার কথা না। কিন্তু ইমোশনটাকে শুধু অর্থহীন ক্রোধে খরচ না করে কাজে লাগানো শিখুন দয়া করে, অর্থপুর্ণ কিছু করুন।

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ৯:৫৭

বদিউজ্জামান মিলন বলেছেন: গুড রাইট। অনেক অংশেই একমত হতে পারিনি। তবে যুক্তিগুলা ভালোভাবেই খন্ডিয়েছেন। আমি এতসব প‌্যাচঘোচ বুঝিনা। তবে এটা বুঝি সব যুদ্ধের পেছনেই যুক্তরাষ্ট্রের একটা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ হাত আছে।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

joos বলেছেন: প্রায় পুরোটাই আমার পারসোনাল ভিউ থেকে লিখা, দ্বিমত না থাকাটাই স্বাভাবিক। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কি কি বিষয়ে দ্বিমত আছে জানাবেন, আমার নিজেরও জানার পরিধি বাড়ানোর জন্যে হলেও ডিসকাশন প্রয়োজন আছে। আর যুদ্ধ না হলে আমেরিকা আর বর্তমানের মধ্যম আয়ের একটা দেশের মধ্যে কোন পার্থক্য থাকবে বলে মনে হয় না। সুতরাং আমেরিকার খেয়ে-পরে বাঁচার স্বার্থেই আমেরিকাকে যুদ্ধ আয়োজন করতে হবে।

২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:২৫

রণতূর্য সামি বলেছেন: যুদ্ধবাজ রা যুদ্ধ করবেই, ইহুদি রা মুস্লিম মারবেই। বাট মুস্লিম হয়েও মুস্লিম ভাইদের সাহায্য মুস্লিম কান্ট্রি গুলো ক্যান করেনা সেটাই মিস্ট্রি

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

joos বলেছেন: স্পট অন!! দুনিয়ার সব তেল বিছানার নিচে নিয়ে বসে আছে সৌদী আরব। আমেরিকার উচিৎ উঠতে-বসতে সৌদী রাজপরিবারের পা চাটা। কেন চাটতেছে না? কেন সৌদী রাজবংশের এত ভয় রাজদন্ড ধরে রাখার জন্য, কিসে তাদের থ্রেট, কেন দুবাইকে সেকেন্ড লাস ভেগাস বানানো হচ্ছে এত তড়িঘড়ি করে -জানার চেষ্টা করুন, উত্তর পাবেন আশা করি।

৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কীসের ইহুদী? মুসলিমরাই মুসলিমদের বড় শত্রু। আবু ধাবী বিলাসিতার জন্য শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত শহর তৈরি করছে, তার পাশে ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরাইলী হামলার ঘটনাকে রেখে বিচার করুন। সব প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
আপনার সব কথার সাথে একমত না হলেও কর্পোরেট অস্ত্র ব্যবসায়ীদের ব্যাপারে বলা কথাগুলোর সাথে একমত পোষণ করছি। ধন্যবাদ।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৭

joos বলেছেন: ইহুদী-মুসলমান-খ্রীষ্ঠান-মুসলমান না, লোভী মানুষমাত্রই মানুষের শত্রু।

প্রায় পুরোটাই আমার পারসোনাল ভিউ থেকে লিখা, দ্বিমত না থাকাটাই স্বাভাবিক। কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ। কি কি বিষয়ে দ্বিমত আছে জানাবেন, আমার নিজের জানার পরিধি বাড়ানোর জন্যে হলেও ডিসকাশন প্রয়োজন আছে।

৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:৫৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কিছু বলার পাচ্ছি না। আপনার কথাগুলো যৌক্তিক। মুসলমানদের অক্ষমতাই সবচেয়ে বড় দুর্বলতা।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৮

joos বলেছেন: শুধু অজ্ঞতা? অনৈক্য আর লোভ কি আমাদের আরও বড় শত্রু না?

৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮

ঘাষফুল বলেছেন: Apni ghrina koren na. Bt ami ghrina kori.

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০২

joos বলেছেন: ইউ হ্যাভ এভরি রাইট টু হেইট জিউস, অ্যান্ড আই সাপোর্ট ইউ। কিন্তু তাদের ঘৃণা করবেন, অথচ যারা তাদেরকে আমাদের পিছনে লেলায় দিলো শুধুমাত্র তাদের মোটা মানিব্যাগটা আরো মোটা করার জন্য- তাদের ঘৃণা করবেন না?

৬| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:০৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ। মুসলমানদের অদূরদর্শীতা, একজোট হয়ে না থাকার প্রবনতাই আমার কাছে বড় কারণ -------। ভারতে মোদী কট্টর পন্থী হলেও তার শপথ অনুষ্টানে সোনিয়া এবং রাহুল উপস্থিত হয়েছিলেন ---
তাই মুসলমানদের উপলব্ধির সময় এসেছে ---- তবে হত্যা কোন মতেই গ্রহণযোগ্য হতে পারে না ------ এই নরহত্যা বন্ধ করতেই হবে

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৩

joos বলেছেন: প্রচন্ডভাবে সহমত।

৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৩

এল পেসিমিসতা বলেছেন: ফেসবুকে শেয়ার করতে পারি কি ?

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৭

joos বলেছেন: ফীল ফ্রী ব্রাদার।

৮| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:২৬

আমার বাংলাদেশ স্বাধীন বলেছেন: আপনার বক্তব্যর মধ্যে কোনো স্ট্যান্ড পেলাম না!!!!!!!!

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:০৯

joos বলেছেন: আমার কাছে যেটা এখানে ফ্যাক্ট মনে হয়েছে, সেটা শেয়ার করেছি। গত এক সপ্তাহে যেখানে একশো'র উপর মানুষ মারা গেছে, সেইখানে আমার স্ট্যান্ড আর কী-ইবা হতে পারে? আবার এভাবেও প্রশ্ন রাখা যায় যে যেটা এই মুহুর্তে করা জরুরী সেটাতে মনোযোগ না দিয়ে আমার স্ট্যান্ড খোঁজাটা কি অর্থহীন না?

৯| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৩০

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আমি ইহুদীদের প্রচন্ডমাত্রায় ঘৃনা করি -- যে ঘৃনা থেকে শুধুমাত্র ঘৃনারই উদ্রেক হতে পারে -- যারা নিরপরাধ মানুষদের মারতে পারে -- যারা মানুষের পাশে দাঁড়ায় না -- শুধুমাত্র কুটকৌশল দিয়ে বিশ্বকে একটা মোহর মধ্যে পরিচালিত করছে -- যে দেশের মানুষের বিবেক কঠোরতায় ভরা, অকৃতজ্ঞ, যাদের থাকার কোন জায়গাই ছিল না -- ফিলিস্তিনই তাদেরকে জায়গা দিয়েছিল ------সেই ইসরাইলই এখন ফিলিস্তিনিদের মারছে ---এটাকেই বলে অকৃতজ্ঞ জাতি ---

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১২

joos বলেছেন: কিছুটা ভুল আছে সম্ভবত এখানে। ফিলিস্তিনীরা ইসরায়েলীদের জায়গা দিয়েছিলো? নাকি ব্রিটিশ-আমেরিকানরা জোর করে ইহুদীদের সেখানে জায়গা করে দিয়েছে? আমার জানায় ভুল থাকতে পারে, কনফিউশন দূর করবেন প্লীজ।

১০| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৩৯

আকিব আরিয়ান বলেছেন: /:) /:)

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:১৩

joos বলেছেন: :|| :||

১১| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি আপনার মতই আরেকটা মানুষকে কোন কারণ ছাড়া সারাজীবন ঘৃণা করে যাবেন নাকি সেই হাতেগোনা কয়েকটা মানুষকে ঘৃণা করবেন যারা কোটি-কোটি মানুষকে একে অন্যের বিপরীতে দাঁড় করিয়ে হাজার-হাজার বিলিয়ন ডলার কামিয়ে নিচ্ছে?

তবে কয়েকজন লোকের কারনে পুরো একটা ধর্মের মানুষকে ঘৃণা করার পক্ষপাতী আমি না।

উপরের আপনার দুটো অভিমত আপনার। হতেই পারে। আপনি ভাবতেই পারেন। কিন্তু আমি পারিনা।
কারণ কি জানেন- আমি মুসলিম। মুসলিম হিসেবে কোরআনকে মানা বাধ্যতামূলক। কোরআনে আল্লাহ যেকানে এই ইহুদী জাতির পরিচয় সম্পর্কে স্পষ্ট করে দিয়েছেন- সেখানে কোন ব্যক্তিক অভিমত বা কথিত মানবতার ধূয়া অচল!

তারা লক্ষ লক্ষ নবী রাসূলকে হত্যা করেছে। তারা বারবার আল্লাহর নিদর্শন প্রত্যক্ষ করার পরও অস্বীখার করেছে। তারা অহংকারের বশে, ইবলিশিয়াতের বশে বিশ্বব্যপি অনচার করে যাচ্ছে।

তাই তাদের সম্পর্কে ব্যক্তির অভিমতের চেয়ে সকল মুসলমানের কাছৈ আল্লাহর অভিমত নিশ্চয়ই গুরুত্ববহ।

এবং তারা প্রকৃতপক্ষেই যে খারাপ-তা তাদের আচরনে প্রতিনিয়তই প্রমাণ করছে।

গুটি কয়ের জন্য অন্যদেরকে ঘৃনা না করার যে কথা বলছেন-সেই অন্যরা কি কিছূ করছে-তাদের বিরুদ্ধে? না তারাও অন্যায়ের বেনিফিসিয়ারী হিসেব সুবিধাভোগী কেবলই!!!
রবী ঠাকুরের কথায়ইতো তারা তবে ঘৃনার্হ!
অণ্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে
তব ঘৃনা তারে যেন তৃণসম দাহে!!!

সো - তাদের যে কোনভাবে সমর্থনকারীকেও ঘৃনা করা যায়! নাকি বলেন ;)

১২ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৩০

joos বলেছেন: কোরআনের প্রত্যেকটা আয়াতের সাথে আমি একমত। আমি ইচ্ছা করেই এখানে কোরআনের বাণী আনিনাই। এর পিছনে তিনটা কারণ ছিল-
১) কোরআনের বাণী আনলে আলোচনা আরেকদিকে ডাইভার্ট হওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
২) আমার ফেসবুক ফ্রেন্ডলিস্টের অনেক বৌদ্ধ-হিন্দুকেও দেখলাম ইহুদীদের গালি দিচ্ছে (অবিশ্বাস্য হলেও ব্যাপারটা সত্য)। তাই জেনারালাইজড একটা লেখা লিখলাম।
৩) শেষের প্যারায় এসে আপনি ঠিক সেই কথাগুলোই বলেছেন যেগুলো আমি পাঠকের মুখ থেকে শুনতে চেয়েছিলাম এবং কোরআনকে ফলো করলে সেই ভিউ থেকে লিখলে আপনি কখনোই এই কথাগুলো বলতেন না।

গুটিকয়ের জন্য আমি শুধু ইহুদীকে ঘৃণা করবো। তাহলে আপনাকে-আমাকে-আমাদের আশেপাশের মানুষদের ঘৃণা করবো না কেন? আমরা নিজেরাও কি পরোক্ষভাবে ওয়ার প্রফিটিয়ার্স না? আমরা পাবলিক ভার্সিটিতে পড়াশুনা করছি সরকারী টাকায়। সে টাকা দিচ্ছে সরকার তার তহবিল থেকে। অথবা আমরা মাল্টিন্যাশনালে জব করে দেশের মাসে দশলাখ টাকা পুটু মেরে নিজে লাখ টাকা বেতন পাই, ফাস্টফুড-আইপ্যাড কিনে উড়াই। যা বাকী থাকে সেটা জমা রাখি ব্যাঙ্কে। সেটাও কমার্শিয়াল ব্যাঙ্ক ঘুরে যায় কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কে। এখন বাংলাদেশ ব্যাঙ্কে কি সরকার ক্যাশ টাকা বান্ডিলে-বান্ডিলে সাজিয়ে রেখে দিয়েছে? না। বাংলাদেশ ব্যাঙ্ক শুধু ডলার রিজার্ভের হিসাব রাখে আর সেখান থেকে খরচ করে। প্রত্যেকটা ডলারের একটা নির্দিষ্ট অংশ কোন মানুষগুলোর পকেটে যায়? সেই ডলার তারা কি কাজে কোথায়, কেন, কাকে মারার জন্য খরচ করে? ব্যাঙ্কিং সিস্টেমটা আপনি-আমি সাধারণত যেরকম মনে করি, ব্যাপারটা সেরকম না। কয়েকটা ডকুমেন্টারির নাম লিখলাম নিচে, সেগুলো দেখেন। এগুলো যুদ্ধের উপর বানানো না, ইকোনমির উপর বানানো। কিন্তু দেখার পরেই বুঝবেন শুধু ইহুদী না, আপনার-আমার হাতেও আমরা দোকানে গিয়ে প্রাণ চানাচুর কিনে না জেনে নিষ্পাপ মানুষের রক্ত লাগাচ্ছি। আমাদেরকে কি ক্ষমা করা যায়? কি বলে আপনি?

ডকুমেন্টারীঃ
the four horsemen
inside job

১২| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৮

মৃদুল শ্রাবন বলেছেন: ধর্ম বিদ্বেষ থেকে যুদ্ধের জন্ম। তবে আমরা যারা যুদ্ধের ইস্যু নিয়ে বুক তাপড়াচ্ছি তারা কি শুধুই ধর্মের গন্ডিতে বন্দী হয়ে? আপনি যদি শোনেন গাঁজায় মুসলমানদের মারা হচ্ছে আর যদি শোনেন গাঁজায় মানুষ মারা হচ্ছে তাহলে কিসে আপনি বেশী কষ্ট পাবেন?
যেমনটি বলেছেন, যুদ্ধের ও টাকার কোন ধর্ম নেই। আসলেই নেই। যুদ্ধের ইস্যু থাকে ধর্মকে ঘিরে। তবে সে যে ধর্মের বিপক্ষেই থাকুকনা কেন সবটাই তো মানবতা বিরোধী। ফলাফলটা মানবতায় চিন্তা করুননা। কিছু মানুষ মরছে এটাই বড় কথা। এটাই ইভেন্ট। গাঁজা, ইসরাইল বুঝি না।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

joos বলেছেন: সহমত।

১৩| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪

উদাসীন_বালক বলেছেন: vai ,apnar fb link ta jodi diten valo lagto......

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

joos বলেছেন: ভাই, অপরিচিত কাউকে তো এড করিনা ফ্রেন্ডলিস্টে।

১৪| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৩

সুমন কর বলেছেন: ভালো বলেছেন।

১২ ই জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৯

joos বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ১২ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

আহসানের ব্লগ বলেছেন: :(

১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:২৬

ফা হ মি বলেছেন: 'বাকী থাকে আর দুইটা পথ- ফিলিস্তিনীদের জন্য সৃষ্টিকর্তার কাছে দোয়া করে যাওয়া আর রিলায়েবল সোর্স খুঁজে ঢাকায় ফিলিস্তিন দুতাবাসে অর্থসাহায্য পৌছানোর ব্যাবস্থা করা।'
করণীয়টুকু বলার জন্য ধন্যবাদ।মিথ্যার দুনিয়ায় বসবাস করে সত্য খুঁজে নেয়া আসলে কঠিন।

১৩ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫৭

joos বলেছেন: মানুষকে বিশ্বাস করতে কষ্ট হয় ইদা্নিং :| :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.