নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশেষ কিছু বলার নেই।

জর্জ মিয়া

কি আর কমু!

জর্জ মিয়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রশ্ন

২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪

রাস্তায় মোড়ে মোড়ে , বাসে লঞ্চে আল্লার নাম নিয়া মসজিদের উন্নয়ন , তৈরির কথা বলে টাকা নেয়া হয়, মসজিদ তো আল্লার ঘর; নাকি ?
অবশ্য ঐ ঘরে তিনি খায় না ঘুমায় নাকি কাউরে ঘুম পাড়ায় সেটা কেউ এখনো জানে নাই । আর কোন মাধ্যম দিয়া জানাও যায় নাই ।
আল্লা নাকি সর্ব শক্তিমান ! তা আল্লা নিজের ঘর নিজে না বানায়া তার বান্দা দের কেন রাস্তায় নামায়ে ভিক্ষা করায়, আর কেনই বা মানুষের কাছে এভাবে টাকা তোলে ? এই টাকা দিয়া যদি একটা ভুখা রে একবেলা খানা খাওয়ানো যায় তাতে কি আল্লার খুব বেশি ক্ষতি হয়?
কেউ কেউ বলে, দুইটাই করতে হবে।
আমি বলি কেন রে বাপু! ?
তোমার আল্লার ঘর তারে নিজেরেই বানাইতো কও না গিয়া।।
হুদাই গরিবের হকের উপরে কেন উনি ভাগ বসান? মাঝে মাঝে এও দেখা যায়, মাদ্রাসা হইলো নবিজির ঘর বলে অনেকেই।
সেই খানেও টাকা দেয়া লাগতাসে মানুষের, কে হিন্দু কে মুসলিম কোন বাছবিচার নাই।
যারে সামনে পায় তার কাছেই টাকা চাওয়া শুরু করে। আচ্ছা ভাই এই যে হিন্দু বা ইহুদি অথবা নাস্তিকের কাছ থেকে মসজিদ মাদ্রাসার জন্য টাকা চাও তারা যদি সে টাকা দ্যায় তোমার আল্লা কি সেটা কবুল করবে?
কবুল টবুল করবে কিনা জানিনা তবে তোমার আল্লা এখানে তোমার মাধ্যমে নাস্তিক , কাফের, মালাউনের কাছেই হাত পাতিলো। তোমার আল্লা কি এতই খয়রাতি ?
আর মাদ্রাসার কথা বলতে গেলে,
আচ্ছা, তোমরা যে কথায় কথায় কও মাদ্রাসা নবিজির ঘর।
তা বাজান কোন মাদ্রাসায় তোমার নবিজি থাকেন এখন?

যদি কও এইখানেই নবিজির আদর্শানুসারে ছাত্রদের শিক্ষা দেয়া হয়,
তবে আমার চাইনা এ শিক্ষা। যে শিক্ষা মানুষ মারার কথা বলে, যে শিক্ষা মানুষদের হিংসে ছড়ায়, যে শিক্ষায় মানুষ বর্বর হয়ে ওঠে, যে শিক্ষায় মতের বিরুদ্ধে গেলেই চাপাতি চালায় বিনা দ্বিধায় , যে শিক্ষা বিপরীত লিঙ্গের মানুষদের মনে করে ভোগ্যপণ্য সে শিক্ষা আর যেই হোক না কেন , কোন বিবেকবান মানুষ চাইবে না।
নাস্তিক হওয়া লাগে না এ বিচার করতে।
সাধারন চোখে দেখলেই তোমার ধর্মের হিংস্র রুপটা বেরিয়ে আসে।
চরমোনাইর ইসলাম আর ছারছিনা র ইসলাম এক না। আনসারুল্লার ইসলাম আর আটরশির ইসলাম এক না। শাহ জালালের ইসলাম আর হেফাজতের ইসলাম ও এক না।
এসব বুঝতে নাস্তিক হওয়া লাগে না।
তবে এসব দেখে দেখেই মানুষ নাস্তিক হয়।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

মুনির০০৭ বলেছেন: ব্যক্তি তার কৃত কর্মের জন্য নিজেই দোষী। তা সে ধার্মিক হোক আর নাস্তিক। আমার কৃত কর্মের জন্য যেমন আপনি তার দায় স্বীকার করবেন না, তেমনি আমিও আপনার জন্য করব না। সেইভাবে কোনো সিস্টেম ও মানুষের কৃত কর্মের জন্য দায়ী হতে পারে না। ভালো ও খারাপ এই দুই জিনিসের মানদন্ড বিচার করে আমরা চলার চেষ্টা করি। ইসলাম ও সেই রকম একটি গ্রহণযোগ্য মানদন্ড দিয়েছে জীবনের জন্য। যা কিনা লিখিত। এই পদ্ধতি কে কতখানি পালন করতে পারল কি পারল না তার জন্য কি পদ্ধতিকে দোষ দেওয়া যায়? যারা ধার্মিক নয় তাদের কাছে কি আছে এই ধরনের কোনো গ্রহণযোগ্য মানদন্ড, যা অনুসরণ করে মানুষ চলতে পারে? একটা কথা মনে রাখবেন, সম্মান করে কথা বলবেন আপনি নিজেও সম্মানিত হবেন।

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩

জর্জ মিয়া বলেছেন: আপনার মন্তব্য টা একপেশে হয়ে গেলো। উপরের সাথে আপনার কিছুই মিল নেই। যাইহোক তারপরেও আমি মন্তব্য করছি,
আপনি বলেছেনঃ ব্যক্তি তার কৃত কর্মের জন্য নিজেই দোষী। তা সে ধার্মিক হোক আর নাস্তিক । এখানে আপনার স্রস্টা নিজেই তাহলে প্রশ্নবিদ্ধ। সিস্টেম এমন ভাবে বানানো যে ভালো হতে পারে আবার খারাপ ও হতে পারে। তবে সে দায় কার? অবশ্যই সিস্টেম ক্রিয়েটরের। তাহলে বলাই যায় ইছলামের গলদ আছে।
পালন না করেও একটা নিদৃষ্ট সময়ে যদি মাফ চাইলেই পাওয়া যায় তাহলে কেউ পালন করবে এবং কেউ করবে না এটাই নিয়ম।।

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৩

মামু১৩ বলেছেন: ৭২ ফেকরার ইসলাম নিয়ে নিজেরাই মারামারি।

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৫

জর্জ মিয়া বলেছেন: তা ত বটেই এ বলে আমি মুছলিম তুই কাফের ও বলে আমি মুলছিল তুই কাফের।
মুছলিম বলে সহি মুছলিম কাহারে বলে ? ;)

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

ধমনী বলেছেন: প্রশ্ন এবং কটাক্ষ/উপহাস ভিন্ন জিনিস।
প্রশ্ন করা হয় জানার জন্য আর উপহাসকারীর উদ্দেশ্যই থাকে উসকানি দেয়া।

২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৮

জর্জ মিয়া বলেছেন: উসকানি ঠিক কিসে দেয়া হয়েছে ক্লিয়ার করবেন ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.