![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
-ধর্মকারীর সৌজন্যে
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৫
জর্জ মিয়া বলেছেন: সকল ধর্মের মধ্যে। শুধুমাত্র আপনটারই সত্য। লন এইবার, ঘুমান।
২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৯
মেহেদী হাসান নাইস বলেছেন: apni kon dhormer bissasi vai
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৩
জর্জ মিয়া বলেছেন: মেহেদি হাসানঃ ভাই, আমি সব ধর্ম বিশ্বাস হারাইয়াছি।
৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩০
হানিফঢাকা বলেছেন: And if you obey most of those upon the earth, they will mislead you from the way of Allah . They follow not except assumption, and they are not but falsifying. (6:116)
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৫
দরবেশমুসাফির বলেছেন: সব ধর্মই পরস্পর সম্পরকিত। মানুষ ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার জন্যই ভেদাভেদ সৃষ্টি হয়।
বিস্তারিত জানতে চাইলে আমার এই পোস্টটা পড়ে দেখতে পারেনঃ
http://www.somewhereinblog.net/blog/DarvishMusafir/30061317
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
জর্জ মিয়া বলেছেন: দরবেশ মুসাফিরঃ আমি বলেই দিয়েছি সকল ধর্মের আপনার ধর্মই সত্য সত্য । বাকী সব ধর্ম ভুয়া।
৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪২
দরবেশমুসাফির বলেছেন: বাকী সব ধর্ম ভুয়া।
আপনার এই কথার সাথে আমি একমত না।
কেন না সেতার উত্তর আমার পোস্টেই দেয়া আছে।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
জর্জ মিয়া বলেছেন: আপনি একমত না হলে সেটার দায় তো ভাইজান আমার না । উপরোক্ত কথার সাথে আপনি দ্বিমত হতেই পারেন এবং সেটা স্বাভাবিক। আপনি আপনার একমত না হবার কারন রেফারেন্স বা তথ্যের ভিত্তিতে প্রমাণ করতে পারেন। তবেই তা যৌক্তিক।
পৃথিবীর সব ধর্ম সত্য এর স্বপক্ষে তথ্য ও প্রমাণ দেয়া উক্ত কথার সাথে যিনি একমত নন তারই দেয়া উচিৎ।
৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৭
প্রামানিক বলেছেন: ব্যাপক চিন্তার বিষয়
৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১৯
চলন বিল বলেছেন: Atheists comprised an estimated 2.01%, and non-religious a further 16% of the world population
এর অর্থ ৮৪ শতাংশ মানুষের মতামত হল নাস্তিকতা ভুল। সংখ্যাগরিষ্ঠতার পরিসংখ্যান নিয়ে লাফাচ্ছেন, এই বিজ্ঞান আপনাদের পথকেও নাকচ করে দেয়।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩২
জর্জ মিয়া বলেছেন: হাসাইলেন ভাই। এখানে ধর্মের কথা বলা হয়েছে ঈশ্বর বিশ্বাসীদের কথা বলা হয়েছে (বুদ্ধিজম বাদে)। নাস্তিকতাকে যদি আপনি ধর্মে কাতারে ফেলেন তবেই এই পরিসংখ্যানের আওতাভুক্ত হবে।
১. নাস্তিক্যবাদ ধর্ম হলে “অফ” বাটনকে টিভি চ্যানেল বলতে হয়।
২. নাস্তিক্যবাদ ধর্ম হলে টাককে বলতে হয় চুলের রং।
৩. নাস্তিক্যবাদ ধর্ম হলে স্ট্যাম্প না জমানোকে হবি বলতে হয়।
৪. নাস্তিক্যবাদ ধর্ম হলে বাগান না করাও একটি শখ, ক্রিকেট না খেলাও একটি ক্রীড়া, কোকেইন সেবন না করাও একটি নেশা।
এইবার আশাকরি আপনার লাফালাফি সার্থক হয়েছে
৮| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
মামুন তালুকদার বলেছেন: জনসংখ্যা দিয়ে ধর্ম কোনটি সঠিক আর কোনটি বেঠিক এটা মাপা যায় না।।
উদাহরন সরূপঃএক ফ্যামেলিতে ১০ জন সদস্য আছে তাদের মাঝে একজন ও পড়াশুনা জানে না আবার এক ফ্যামেলিতে ২ জন সদস্য আছে আর ২ জনই শিক্ষিত।।তাহলে জনসংখ্যা ভেদে কোন ফ্যামেলিটি ভাল?,,কোন ফ্যামেলিটির মান ভাল?
কোন ফ্যামেলিটি সঠিক ভাবে সঠিক বুঝে চলতে পারবে।।যত প্রশ্ন করুন ২ য় ফ্যামেলি জিতবে।।ঠিক তেমনি ভাবে ধর্মের মধ্যে যারা বেশি তারা সঠিক আর কম যারা তারা ভূয়া এটা ভূল।।ধর্ম ভূল সঠিক নির্ভর করে ধর্মগ্রন্থের উপর।। তাই ধর্ম গ্রন্থ যাচাই করে দেখুন কোনটি সঠিক কোনটি ভূয়া,,,,এখন আধুনিক বিজ্ঞানের যুগ তাই সঠিক আর ভূয়া ধরা অনেক সহজ।।।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৬
জর্জ মিয়া বলেছেন: মামুন তালুকদারঃ আপনার জবাব অনেক আগেই আজাদ স্যার দিয়ে গেছেন।
"যারা ধর্মের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়, তারা ধার্মিকও নয়, বিজ্ঞানীও নয়। শুরুতেই স্বর্গ থেকে যাকে বিতারিত করা হয়েছিলো, তারা তার বংশধর।"
৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৬
দরবেশমুসাফির বলেছেন: মামুন তালুকদারঃ আপনার জবাব অনেক আগেই আজাদ স্যার দিয়ে গেছেন।
"যারা ধর্মের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেয়, তারা ধার্মিকও নয়, বিজ্ঞানীও নয়। শুরুতেই স্বর্গ থেকে যাকে বিতারিত করা হয়েছিলো, তারা তার বংশধর।
তার মানে নোবেল বিজয়ী এবং একজন একনিষ্ঠ মুসলিম বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম কোন বিজ্ঞানী না!!!!!!!!!!
বাহ আজাদ স্যার এরই পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পাওয়া উচিত ছিল ভুলে ওইটা বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম কে দিয়ে দেয়া হইসে।
কি বলেন জর্জ মিয়া??
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
জর্জ মিয়া বলেছেন: দরবেশ মুসাফিরঃ আমাদের মুল সমস্যাটাই হচ্ছে এখানে ,আপনি বলেছেনঃ "নোবেল বিজয়ী এবং একজন একনিষ্ঠ মুসলিম বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম কোন বিজ্ঞানী না"।
তিনি ব্যক্তিগত জন্মসুত্রে পেয়েছেন ইছলাম। এর মানে এই নয় যে উনি কোরানে বিজ্ঞান খুজে বেড়িয়েছে। এমন একটা রেফারেন্স আমাকে দেখাতে পারবেন যে উনি বলেছেন কোরানের অমুক আয়াতের মাধ্যমে আমি তমুক জিনিস আবিষ্কার করেছি। এটা বলেছেন ?
কথাটা তো বুঝার মানসিকতা নেইই আসেন উলটা ঠেলতে।। ভাই আপনার লেভেল আমার বুঝা হয়েগেছে।।
হয়ত এরপরে বলবেন ইবনে সীনা ছিলেন অথবা দান্তে এরাও মুছলিম ছিলেন। কিন্তু এরাও কোরান বিরোধী কথা বলায় মুরতাদঃ , কাফের আখ্যায়িত হয়েছিলেন। সে যাই হোক। হুমায়ন আজা স্যার কি পদার্থ বিজ্ঞানী ছিলেন? যুক্তি দিয়ে কথা বলবেন আশা করি।।
আর যদি না পারেন তো কোরানের দশ ১২ টা আয়াত কপি পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন। (আল্লা মহান)
১০| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
চলন বিল বলেছেন: প্রথমত, আপনার মঝে কোন সৃজনশীলতা নেই। একটা কমেন্টের রিপ্লাই দিয়েছেন সেটাও ধর্মকারি সাইট থেকে কপি পেস্ট করে। একটা কমেন্ট নিজে থেকে বলারও ক্ষমতা নেই, আবার আমার কথায় হাসেন?
দ্বিতীয়ত, আমিও জানি নাস্তিকতা কোন ধর্ম নয়, এটা বড়জোর একটা মতবাদ বলা যায়। আগের মন্তব্যে একে একটা পথ হিসেবে উল্লেখ করেছি, ধর্ম হিসেবে নয়। আপনি সকল ধর্মকে পরিসংখ্যানের কাতারে ফেলবেন, আপনার মতবাদকে বাদ দেবেন কেন? সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে নাস্তিকতাও ভুল, কারন ৭৩০ কোটি মানুষের কোন ইউনিটি নেই, তারা সবাই দলে উপদলে বিভক্ত।
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
জর্জ মিয়া বলেছেন: প্রথম আপনার মাঝে কোন সৃজনশীলতা নেই। জি ভাই সৃজনশীলতা নেই। তবে আপনার সৃজনশীলতা টা আমার খুব ভালো লেগেছে। যাই হোক আপনি নাস্তিকতা বলতে কি বুঝেন সেটা এখানে ক্লিয়ার করুন। মতবাদ আর ধর্ম কি এক জিনিস ?
এখানে ধর্মের পরিসংখ্যান দেয়া হয়েছে। কেন দেয়া হয়েছে কি কারনে হয়েছে এই কমনসেন্সই হয়তো রাখতে পারেন নাই।
ধর্মের নামে অন্য ধর্মকে গালাগাল করা। অন্য ধর্মাবল্বিমে আঘাত করা। যার কারন পরকালের লোভ আর ভয়।
প্রত্যেক ধর্ম বিশ্বাসীর আছে এই লোভ আর ভয়।। যার কারনেই তাদের ভ্রান্ত ধর্ম বিশ্বাসের গ্রহণযোগ্যতা এখানে পরিসংখ্যান হিসেবে তুলে ধরা হয়েছে।
১১| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৯
আলী আকবার লিটন বলেছেন: লেখকের কমেন্ট দরকার তাই না এই লন
১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
মুনির০০৭ বলেছেন: আপনার পোস্টে আপনি উল্লেখ করেছেন "শুধু মাত্র একটি ধর্মই সঠিক"। আবার কমেন্টে বলেছেন, সব ধর্ম থেকে আপনার বিশ্বাস উঠে গেছে। ব্যাপারটা কেমন হয়ে গেল না? যাইহোক, সংখ্যা গরিষ্ট মানুষ বিরোধিতা করলেও সত্য মিথ্যা হয়ে যায় না।
১৩| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০১
দরবেশমুসাফির বলেছেন: তিনি ব্যক্তিগত জন্মসুত্রে পেয়েছেন ইছলাম। এর মানে এই নয় যে উনি কোরানে বিজ্ঞান খুজে বেড়িয়েছে।এমন একটা রেফারেন্স আমাকে দেখাতে পারবেন যে উনি বলেছেন কোরানের অমুক আয়াতের মাধ্যমে আমি তমুক জিনিস আবিষ্কার করেছি। এটা বলেছেন ?
এই যে দেখেন
Salam was "known to be a devout Muslim",[32] and was a member of the Ahmadiyya Community who saw his religion as fundamental part of his scientific work. He once wrote:
"The Holy Qur'an enjoins us to reflect on the verities of Allah's created laws of nature; however, that our generation has been privileged to glimpse a part of His design is a bounty and a grace for which I render thanks with a humble heart."[32]----------- উইকপিদিয়া
এই লিংকে বিস্তারিতঃ
https://en.wikipedia.org/wiki/Abdus_Salam#Religion
কথাটা তো বুঝার মানসিকতা নেইই আসেন উলটা ঠেলতে।। ভাই আপনার লেভেল আমার বুঝা হয়েগেছে।।
আপনার লেভেল ও ভাই আমার বুঝা হয়ে গেছে। আব্দুস সালামের নাম তো প্রথম শুনলেন, না??
৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৫
জর্জ মিয়া বলেছেন: বিজ্ঞানী আব্দুস সালামের নাম প্রথম শুনেছি তা নয় তবে তাকে মুসলিম দাবি করা মানুষের সাথে আমার কখনওই পরিচয় ঘটেনি এবং আপনিই সেই কাতারে প্রথম যুক্ত হলেন। আব্দুস সালাম পাকিস্তানি ও আহমাদিয়া সম্প্রদায় মুসলিম(!)।
আহমাদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলিম হিসেবেই মনে করে থাকে অনেক দেশ যেমনঃ সাউথ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া মরিশাস। আর পাকিস্তান তো আইন পাস করে অমুসলিম ঘোষণা করা হয়।
আর আপনার করা "মুছলিম" ট্যাগ দেয়াটা আবারও হাস্যকর। আব্দুস সালাম এক সময় ছিলেন অমুসলিম এখন ধর্মের প্রয়োজনেই তাকে মুসলিম বানানোর অপচেষ্টা করা হচ্ছে ।
তার জীবনাচরনেও কোন ধর্মের ছিটেফোটা লক্ষ্য করা যায়নি।
সর্বোপরি বলা যায়, ইবনে সীনা, দান্তের মত আব্দুস সালামও এই ইছলামের ছোবল থেকে রেহাই পান নি।
আরো বিশদ জানতে এখানে দেখুনঃ https://blog.mukto-mona.com/2010/09/18/10530/
বোনাস আরো একটিঃ Click This Link
(মন্তব্যে দেরি হবার জন্য দুঃখিত)
১৪| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আমার উপরের কমেন্ট টা আবার এড়িয়ে জাবেন না। উত্তরের অপেক্ষা করতেসি।
১৫| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
দরবেশমুসাফির বলেছেন: হুমায়ন আজা স্যার কি পদার্থ বিজ্ঞানী ছিলেন? যুক্তি দিয়ে কথা বলবেন আশা করি।।
হুমায়ন আজা স্যার এর মতে তো আব্দুস সালাম শুরুতেই স্বর্গ থেকে যাকে বিতারিত করা হয়েছিলো, তারা তার বংশধর।
তাইলে উনি নিশ্চয়ই পদার্থ বিজ্ঞানীর চেয়েও বেশি নাইলে এক্জন নোবেল প্রাপ্ত ধার্মিক বিজ্ঞানী আব্দুস সালাম এর চেয়ে উনি বেশি বুঝেন কিভাবে???
কি বলেন জর্জ মিয়া।
১৬| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: জর্জ মিয়া আপনি কোথায়??
১৭| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০৮
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধর্ম প্রতিযোগিতার বিষয় নয় যে জনসংখ্যার ভিত্তিতে মাপতে হবে । যারা নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করে, তারা হয় অশিক্ষিত নয় অল্প শিক্ষিত । তারা জানেনা, ধর্মগুলো প্রায় পরস্পর সম্পর্কিত! অার জনসংখ্যার ভিত্তিতে মাপাটা যথোপযুক্ত নয় ।
১৮| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৩
আর জে নিশা বলেছেন: রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ধর্ম প্রতিযোগিতার বিষয় নয় যে জনসংখ্যার ভিত্তিতে মাপতে হবে । যারা নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব জাহির করে, তারা হয় অশিক্ষিত নয় অল্প শিক্ষিত । তারা জানেনা, ধর্মগুলো প্রায় পরস্পর সম্পর্কিত! অার জনসংখ্যার ভিত্তিতে মাপাটা যথোপযুক্ত নয় ।
- কিন্তু ইসলাম ধর্ম বলে একমাত্র ইসলাম ধর্ম ই সঠিক বাকী সব ভুল এবং মৃত্যুর আগেও যারা ইসলাম ধর্ম গ্রহন করেছেন তারা জান্নাতে যাবেন বাকী সবাই যাবেন জাহান্নামে
১৯| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:০৪
কিশোর মাস্টার বলেছেন: তোরা যে যা বলিস ভাই.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।।চাই
২০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৩৪
বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: একটা সময় ছিল যখন পৃৃথিবীর সবাই (মাত্র হাতে গুনা দুই একজন ছাড়া) ভাবত যে, সূর্য পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতেছে। তার মানে এই না যে, অধিকাংশ মানুষ যেহেতু এটা ভাবত তাই ঐটাই সত্য ছিল। আর এখন যেহেতু ধারনা পাল্টেছে তাই সূর্য এখন আবার স্থির হয়ে গেছে পৃথিবী ঘুরা শুরু করে দিছে। কোন জিনিস পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেয়া শুধু বোকামিই নয় বরং মূর্খতার প্রমান বহন করে।
যেটা সত্য সেটা অবধাররিত ভাবেই সত্য পৃথিবীর সব লোকও যদি অস্বিকার করে তাতেও কিছু আসে যায় না। শুধু বিভ্রান্তি ছড়ানো যদি উদ্দেশ্য হয় তবে নিজেকে মানসিক ডাক্তার দেখানোর পরামর্শ রইল। ভাল থাকবেন।।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮
জর্জ মিয়া বলেছেন: বিবর্ন সভ্যতা বলেছেন: যেটা সত্য সেটা অবধাররিত ভাবেই সত্য পৃথিবীর সব লোকও যদি অস্বিকার করে তাতেও কিছু আসে যায় না।[/sb
তা ভাই আপনার মতে সত্য কোনটা সত্য?
২১| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬
প্রবালরক বলেছেন: পোষ্টটির গোড়াতেই বিরাট গলদ দেখা যাচ্ছে। শিরোনাম দিলেন "জনসংখ্যার ভিত্তিতে...." কিন্তু কোন ধর্মানুসারীদের সংখ্যা কত সে ফ্যাক্টরটি তো কাউন্ট করলেননা। আর্টিক্যাল-র শিরোনাম "ধর্ম-সংখ্যার ভিত্তিতে আসুন দেখা যাক কোন ধর্ম সঠিক" করলে যথার্থ হত।
পরিসংখ্যান বিজ্ঞানের কেউ যদি জনসংখ্যা-ফ্যাক্টর যোগ করে হিসাবের উদ্যোগ নিতেন - আমন্ত্রন জানাই।
৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৩
জর্জ মিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ। ভাই আপনার মতামতের জন্য। এডিট করে দিলাম
২২| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৯
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আর জে নিশা বলতে চাইলেন বর্তমান পৃথিবীর প্রায় ৮০% মানুষ জাহান্নামী হবে। বাহ! এই হইলো সৃস্টির সেরা জীবের পারফরমেন্স।
২৩| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৮
বিজন শররমা বলেছেন: "দূরের বাদ্য শুনিতে মধূ" । এটি ওমর খাইয়ামের একটি কবিতার অংশ । আমরা "নদীর অপর পাড়ের ঘাস সবুজ দেখায়" অথবা "শোনা কথা দু'না (দুই গুন) হয়" বলে যা বুঝিয়ে থাকি তিনিও তাই বোঝাতে চেয়েছেন । আমাদের সবারই অভিজ্ঞতা আছে যে শোনা কথা অধিকাংশ সময় অসত্য বা বিকৃত হয়ে থাকে । আমাদের দেশে যে সব ধর্ম প্রচলিত আছে তার সবগুলিরই বেলায়ই একথা কম বেশী সত্য ।
বিদেশ থেকে আমাদের দেশে যে সব প্রধান ধর্ম এসেছে সেগুলি প্রধানতঃ ইংরেজী, আরবী, হিব্রু ইত্যাদি ভাষায় প্রচারিত হয়েছে । এর মধ্যে ইংরেজী ভাষা আমাদের কিছু কিছু জানা থাকলেও অন্য ভাষাগুলি কিন্তু সাধারনভাবে জানা নেই । কোন কোন ধর্মে আবার বিধান থাকে যে কেবলমাত্র মূল ভাষায়ই সেগুলির চর্চা করতে হবে । তাই সেই ধরনের ধর্ম যখন আমাদের দেশে প্রচলিত হয় তখন সেই ধর্মের অর্থ বুঝতে আমাদেরকে সম্পুর্ন রূপে নির্ভর করতে হয় সে ভাষা জানা মানুষের উপর । বলা বাহুল্য এক্ষেত্রে অনুবাদে "তারা তাদের যেমন খুশী বলে দিয়েছেন" এমনটা হবার সম্ভাবনা ছিল শতকরা একশত ভাগ । আর যদি তা হয়েই থাকে তাহলে কিন্তু আজকের যুগে আমরা সহজেই তা ধরে ফেলতে পারবো । কারন এখন ইন্টারনেটের কল্যানে যে কোন গ্রন্থের বিশ্বাসযোগ্য অনুবাদ সহজেই পাওয়া সম্ভব । এই কারনে ঈদানীং কালে কোন কোন ধর্ম বেশ ধাক্কা খেয়েছে ।
শোনা কথা পরিবর্তিত হবার একটি উদাহরণ দেয়া যাক । নীচের গলপটি আমরা সবাই কম বেশি জানি । "এক বুড়ী তাঁহাকে পছন্দ করিত না । বুড়ি তাঁহার চলের পথে কাঁটা বিছাইয়া রাখিত । পথ চলার সময় তাঁহার পায়ে কাঁটা বিধিত। তিনি কষ্ট পাইতেন, আর বুড়ী দূর হইতে তাহা দেখিয়া হাসিতো । একদিন তিনি দেখিলেন, পথে কোন কাঁটা নাই । তিনি ভাবিলেন, নিশচয়ই বুড়ীর কোন সমস্যা হইয়াছে । তিনি বুড়ীর বাড়ী গেলেন এবং দেখিলেন, বুড়ীর বড় অসুখ । বুড়ী তাঁহাকে দেখিয়া বড় ভয় পাইয়াছিল । কিন্তু তিনি সেবা করিয়া বুড়ীকে ভালো করিয়া তুলিলেন । ভালো হইয়া বুড়ী তাহার ধর্ম গ্রহন করিল ।"
উপরের গল্পটি আসলে মারমাদুকে পিকথল অনুদিত ধর্মগ্রন্থের ১১১ - আল মাসাদ সুরা, (মাসাদ অর্থ হলো, তাল গাছের রশি) ইংরেজী অনুবাদ । তিনি অনুবাদটি করেছেন এই ভাবে -
111. Al-Masad: Palm Fiber
111:1-5 The power of Abu Lahab will perish, and he will perish. His wealth and gains will not exempt him. He will be plunged in flaming Fire, and his wife, the wood carrier; she will have upon her neck a halter of palm fiber.
এই সুরাটির পটভূমি হিসেবে অন্যত্র যা বলা হয়েছে তাহলো, "আবু লাহাবের স্ত্রী তাঁহার পথে কাঁটা বিছিইয়ে রাখত। আবু লাহাবও নানাভাবে তার ক্ষতি করতো । সেই কারনে স্বর্গের পিতা তার দুতের মাধ্যমে জানাচ্ছেন যে, (উপরের ইংরেজীর অনুবাদ) আবু লাহাবের ক্ষমতা শেষ হয়ে যাবে, সেও শেষ হয়ে যাবে । তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে, আর তার স্ত্রী, যে কাঠ কেটে জীবিকা নির্বাহ করে তার গলায় তালের রশি জড়ানো হবে ।"
অনুবাদে মূল অর্থ সবসময় বোঝানো না গেলেও এর অর্থ মোটামুটি এরকমই । একজন লোক বা তার স্ত্রী আমাদের ক্ষতি করলে আমরা তাকে আমাদের স্বভাবসুলভঃ ভাবে গালাগালি করি, কোন কোন ক্ষেত্রে মার দিই, এমনকি চরম ক্ষেত্রে মেরেও ফেলতে পারি । এখানে পরম পিতা একজন মানুষ ও তার স্ত্রীকে শাস্তি দিতে চান, কারন এরা তার প্রিয় ব্যাক্তিকে কষ্ট দিয়েছে । তিনিও নিশ্চয়ই তার পক্ষে যা স্বাভাবিক সেই ভাবে শাস্তি দিতে চাইবেন। যেমন, দূতের মাধ্যমে তিনি জানাচ্ছেন - ঐ লোকের ক্ষমতা শেষ হবে, তাকে আগুনে নিক্ষেপ করা হবে, আর তার স্ত্রীর গলায় তালের রশি জড়ানো হবে ।- এতে অবাক হবার কিছু নেই । কিন্তু দেখুন, এটিই যখন আমরা আগে ধর্মীয় লোকদের বাচনে শুনেছি তখন তাতে কত খানি মধূ মেশানো হয়েছিল, এবং যার অনেক কিছুই সত্য ছিল না ।
আসলে আগে শোনা অনেক কিছুই এখন আমরা একেবারে মূল সূত্র থেকে জানার সুযোগ পাচ্ছি । বলাবাহুল্য এই সুযোগই আমাদেরকে অনেক ধর্ম একেবারে নতুনভাবে জানার সুযোগ করে দিচ্ছে । আর এই নতুন ভাবে জানাটা অনেককেই অবাক করে দিচ্ছে । লতিফ সিদ্দিকী বা গাফফার চৌধুরীরা এসব কথা জানার পর তা এদেশে না বললেও আটলান্টিকের অপর পাড়ে গিয়ে অকপটে বলে ফেলেছেন । ইন্টারনেটের কল্যানে আমরা জানি একদল লোক তাদেরকে একটি বিশেষ ধর্মের প্রাক্তন সদস্য হিসেবে ঘোষনা করে একই নাম এবং পদবী রেখে এই ধর্ম সম্বন্ধে তাদের যা মনের কথা অকপটে বলে চলেছে । আর ইন্টারনেটের কল্যানে সারা বিশ্বে যে কেউ তা জানতে পারছে ।
২৪| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
ব্যাপক চিন্তার বিষয়।
মাথার উপ্রে দিয়া গেলু........।
২৫| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আহমাদিয়া সম্প্রদায়কে অমুসলিম হিসেবেই মনে করে থাকে অনেক দেশ যেমনঃ সাউথ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া মরিশাস। আর পাকিস্তান তো আইন পাস করে অমুসলিম ঘোষণা করা হয়।
সাউথ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া মরিশাস। আর পাকিস্তান।
এরা কি আল্লাহর কাছ থেকে ফরমান আদায় করেছে নাকি যে এরা কাউকে অমুসলিম বললে তিনি অমুসলিম হয়ে যাবে??
মুসলিম তিনিই যিনি ১ আল্লাহ ও মুহাম্মাদ সাঃ এর রাসুল হওয়ায় বিশ্বাস করেন। আব্দুস সালাম টা করতেন।
আর আপনার করা "মুছলিম" ট্যাগ দেয়াটা আবারও হাস্যকর। আব্দুস সালাম এক সময় ছিলেন অমুসলিম এখন ধর্মের প্রয়োজনেই তাকে মুসলিম বানানোর অপচেষ্টা করা হচ্ছে ।
তিনি যখন ১ আল্লাহ ও মুহাম্মাদ সাঃ এর রাসুল হওয়ায় বিশ্বাস করেন তখন তার অমুস্লিম হওয়ার কারন কি??
তিনি নিজ মুখেই বলেছেনঃ
The Holy Qur'an enjoins us to reflect on the verities of Allah's created laws of nature; however, that our generation has been privileged to glimpse a part of His design is a bounty and a grace for which I render thanks with a humble heart।-----উইকি
অর্থাৎ তার মতে The Holy Qur'an এ laws of nature বলে দেয়া আছে যা Allah's created বা আল্লাহ সৃষ্টি করেছেন।
যেখানে তিনি নিজ মুখে কুরানে বিজ্ঞান থাকার কথা স্বীকার করেছেন এবং কুরআন কে বিশ্বাস করেছেন সেখানে তিনি অমুসলিম হলেন কিভাবে।
নাকি এখন বলবেন এই কথাগুল মাতাল অবস্থায় তার মুখ দিয়ে বের হয়ে গিয়েছিল।
বি।দ্রঃ আব্দুস সালাম মদ খেতেন না।
৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:৫৪
জর্জ মিয়া বলেছেন: আমার দেয়া লিংক যে আপনি পড়েন নাই সেটা তারই উদাহরন । আব্দুস সালাম সাহেব কে নিয়ে করা পোস্ট পড়ে আসুন দয়া করে। সেখানেই আপনার এই ইউকির তথ্যের কথা বলা হয়েছে। কিভাবে কোন পরিস্থিতে উনি এই কথাটি বলেছিলেন।
আমি আবারও বলছি আব্দুস সালামের জীবনে ধর্মের ছিটে ফোটাও ছিল না।
২৬| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৮
দরবেশমুসাফির বলেছেন: জর্জ মিয়া আমার এই মন্তব্যর উত্তরতাও দয়া করে দেবেন।
২৭| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনার দেয়া লিংকেই তো আছেঃ
তাঁর নোবেল বক্তৃতাতেও তিনি বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন ইসলামী সভ্যতার ইতিহাস ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইসলামী পন্ডিতদের অবদানের কথা। নোবেল ভোজ-সভার বক্তৃতাতেও তিনি কোরানের আয়াত উদ্ধৃত করেছেন, তাঁর গবেষণার সাথে তাঁর গভীর ধর্মীয় বিশ্বাসের কথাও উল্লেখ করেছেন,
এখন আপনি কি বুঝাতে চাচ্ছেন আমি তো বুঝতে পারছি না।
২৮| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
জর্জ মিয়া বলেছেন: আব্দুস সালাম সাহেবের প্রথম স্ত্রী আমতুল হাফিজ বেগম। ১৯৬২ সালে আবদুস সালামের সাথে পরিচয় হয় অক্সফোর্ডের ছাত্রী লুইস জন্সনের। লুইস জীববিজ্ঞানের ছাত্রী।ছয় বছর ধরে চললো তাঁদের গোপন প্রেম। ১৯৬৮ সালে আবদুস সালাম লুইস জনসনকে বিয়ে করেন। রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করার সময় তিনি সম্ভবত প্রথম স্ত্রীর কথা তিনি গোপন করেছিলেন। একই শহরে মাত্র এক কিলোমিটার ব্যবধানে পাশাপাশি দুটো সংসার আলাদা আলাদা ভাবে চালিয়ে নিয়ে গেছেন আবদুস সালাম। ১৯৭৪ সালে আবদুস সালাম ও লুইস দম্পতির একটা পুত্র-সন্তান হয়। তারপর সব জানাজানি হয়ে যায়। নীরবে সব কিছু মেনে নেন আমতুল হাফিজ।
আহমদিয়ারা মুসলমান নন। ্তাঁরা কোন অবস্থাতেই নিজেদের মুসলমান বলে দাবী করতে পারবেন না, কলমা পড়তে পারবেন না। ইসলামের কোন চিহ্নই তারা ব্যবহার করতে পারবেন না। মসজিদে নামাজ পড়তে পারবেন না। সংবিধানের এই সংশোধনী পাস করেছিলেন জুলফিকার আলি ভুট্টো- যিনি লিবারেল সোশাল ডেমোক্রেট বলে খ্যাত, যিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে ডেকে এনেছিলেন প্রফেসর আবদুস সালামকে ভারতের সাথে পাল্লা দিয়ে পারমাণবিক প্রকল্প তৈরির কাজে। ভুট্টোর পরে জেনারেল জিয়াউল হক আরো সব কঠিন আইন পাস করেন আহমদিয়াদের বিরুদ্ধে।আব্দুস সালাম সাহেবের প্রথম স্ত্রী আমতুল হাফিজ বেগম। ১৯৬২ সালে আবদুস সালামের সাথে পরিচয় হয় অক্সফোর্ডের ছাত্রী লুইস জন্সনের। লুইস জীববিজ্ঞানের ছাত্রী।ছয় বছর ধরে চললো তাঁদের গোপন প্রেম। ১৯৬৮ সালে আবদুস সালাম লুইস জনসনকে বিয়ে করেন। রেজিস্ট্রি করে বিয়ে করার সময় তিনি সম্ভবত প্রথম স্ত্রীর কথা তিনি গোপন করেছিলেন। একই শহরে মাত্র এক কিলোমিটার ব্যবধানে পাশাপাশি দুটো সংসার আলাদা আলাদা ভাবে চালিয়ে নিয়ে গেছেন আবদুস সালাম। ১৯৭৪ সালে আবদুস সালাম ও লুইস দম্পতির একটা পুত্র-সন্তান হয়। তারপর সব জানাজানি হয়ে যায়। নীরবে সব কিছু মেনে নেন আমতুল হাফিজ।
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনার দেয়া লিংকেই তো আছেঃ
তাঁর নোবেল বক্তৃতাতেও তিনি বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন ইসলামী সভ্যতার ইতিহাস ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইসলামী পন্ডিতদের অবদানের কথা। নোবেল ভোজ-সভার বক্তৃতাতেও তিনি কোরানের আয়াত উদ্ধৃত করেছেন, তাঁর গবেষণার সাথে তাঁর গভীর ধর্মীয় বিশ্বাসের কথাও উল্লেখ করেছেন,
ঠিক কোথায় এটা দেয়া আছে বলবেন দয়া করে। আর যদি উনি ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়েও থাকেন এবং আপনি দাবি করেন উনি মুছলিম তবে এটাও মানতে হবে, বর্তমান আই এস , বেকো হারাম, শিয়া , কাদিয়ানী সবাই মুসলিম এবং সবাই সহি মুছলিম।
২৯| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭
দরবেশমুসাফির বলেছেন: আহমদিয়ারা মুসলমান নন। ্তাঁরা কোন অবস্থাতেই নিজেদের মুসলমান বলে দাবী করতে পারবেন না, কলমা পড়তে পারবেন না। ইসলামের কোন চিহ্নই তারা ব্যবহার করতে পারবেন না। মসজিদে নামাজ পড়তে পারবেন না। সংবিধানের এই সংশোধনী পাস করেছিলেন জুলফিকার আলি ভুট্টো- যিনি লিবারেল সোশাল ডেমোক্রেট বলে খ্যাত,
আগেও বলেছি এখনও বলছিঃ
সাউথ আফ্রিকা, ইন্দোনেশিয়া মরিশাস। আর পাকিস্তান।
এরা কি আল্লাহর কাছ থেকে ফরমান আদায় করেছে নাকি যে এরা কাউকে অমুসলিম বললে তিনি অমুসলিম হয়ে যাবে??
মুসলিম তিনিই যিনি ১ আল্লাহ ও মুহাম্মাদ সাঃ এর রাসুল হওয়ায় বিশ্বাস করেন। আব্দুস সালাম টা করতেন।
তাঁর নোবেল বক্তৃতাতেও তিনি বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরেছেন ইসলামী সভ্যতার ইতিহাস ও জ্ঞান-বিজ্ঞানে ইসলামী পন্ডিতদের অবদানের কথা। নোবেল ভোজ-সভার বক্তৃতাতেও তিনি কোরানের আয়াত উদ্ধৃত করেছেন, তাঁর গবেষণার সাথে তাঁর গভীর ধর্মীয় বিশ্বাসের কথাও উল্লেখ করেছেন,
ঠিক কোথায় এটা দেয়া আছে বলবেন দয়া করে
আপনার এই লিংক একটু মনোযোগ দিয়ে পরেনঃ
https://blog.mukto-mona.com/2010/09/18/10530/
আর যদি উনি ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী হয়েও থাকেন এবং আপনি দাবি করেন উনি মুছলিম তবে এটাও মানতে হবে, বর্তমান আই এস , বেকো হারাম, শিয়া , কাদিয়ানী সবাই মুসলিম এবং সবাই সহি মুছলিম।
উনি নিজে যেখানে কুরানে বিশ্বাস করেছেন এবং আস্থা স্থাপন করেছেন তাহলে তিনি অবশ্যই মুসলিম।কেননা কুরআন মুসলিমদেরই ধর্মগ্রন্থ।
বর্তমান আই এস , বেকো হারাম,যেমন ইসলামবিরোধী কাজ করছে আব্দুস সালাম তো তেমন কিছু করেন নি।
দুনিয়ার সবাই এমনকি সকল নাস্তিক বিজ্ঞানীরাও জানেন যে আব্দুস সালাম একজন ধার্মিক মুসলিম ছিলেন। একমাত্র আপনাকেই এই অদ্ভুত দাবি করতে দেখলাম যে উনার সাথে নাকি ধর্মের কোন সম্পর্ক ছিল না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৯
কাবিল বলেছেন: আমার কাছে আপনি খারাপ আমি ভাল।
আপনার কাছে আমি খারাপ আপনি ভাল।