|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
হিমুঃ মামা, আমাকে কে সৃষ্টি করিয়াছে?
রবী ঠাকুরঃ আমি। 
হিমুঃ তাহলে ঈস্বর কি করিয়াছেন?
রবী ঠাকুরঃ তিনি আমাকে সৃষ্টি করিয়াছেন। 
হিমুঃ তিনি কবে তোমায় সৃষ্টি করিয়াছিলেন?
রবী ঠাকুরঃ দিন তারিখ সঠিক ইয়াদ নাই।
হিমুঃ তাহলে আমার ইশ্বর তুমি।
রবী ঠাকুরঃ আপাত অর্থে তাই, অনেকটা সেইরকমই।
হিমুঃ শুভ্র এবং মিসির আলি কি আমার ভ্রাতৃ বৃন্দ?
রবী ঠাকুরঃ তোমরা একটা ত্রিমাত্রিক স্বত্বা। ভিন্ন ভিন্ন পাশ হইতে ভিন্ন ভিন্ন হইয়া দেখা দাও। তোমরা নিজেরাও একজন আরেকজনকে ভিন্ন ভাবে দেখ। কেননা সময়ের বিবর্তনে ও প্রয়োজনে তোমাদিগকের এক বৈশীষ্টের প্রকাশ হয় তো অন্য পাশ সুপ্ত হইয়া থাকে। 
হিমুঃ কিন্তু আমরা তো, অমিত রায়, নীরদ, রমেশ, মহেন্দ্র ইহাদের হইতে প্রখরতর ভিন্ন!
রবী ঠাকুরঃ কারন তোমরা সংস্করিত। আমি তোমাদিগকে পুনর্গঠন এবং পুনর্মাপন করিয়াছি। যাহাতে সৃষ্টি ব্রাক্ষ্ম নির্ভর হইয়া না পড়ে। তোমাদের মাপন এমন ভাবে করিয়াছি যাহাতে সর্বপযায়ের মানবসকল তোমাদিগকে বহন করিতে গ্রহন করিতে সক্ষম হয়। জগতে শক্ত কান্ডের বীটপির যেমনি প্রয়োজন রহিয়াছে, তেমনি লতা গুল্মেরও। আমি দুই ক্ষেত্রেই সবুজায়ন করিয়াছি। লোকে তুলনা করিয়া ভুল করে। প্রয়োজন ভেদে উভয়  প্রকারই ফলদায়ক। 
হিমুঃ কিন্তু মামা এইকালের তুমি সেইকালের তোমাকে আমাদিগকদের দিয়া প্রশংসা করাইয়াছো। ইহা কেমন হইল! উভয়েই তো মামা তুমি। এমনিতর নিজেই নিজের প্রশংশা এত মাত্রায় কি রুপে করিলে? 
রবী ঠাকুরঃ ইহা অনেকটা এইকালের আমির সঙ্গে সেইকালের আমির পরিচয় করাইয়া দেওয়া। ইহাতে মঙ্গল এবং সুষম বিন্যাষ নিবিষ্ট। পরবর্তি কালের আমিও এইকালের আমির এমনি রুপেই প্রশংসা করিব। 
হিমুঃ ওক্কে মামা, এখন যাই। দেশে বহু স্বত্বা হিমু স্বত্বা হইয়া গেছে। তাহাদিগকের পরিদর্শন করিয়া আসি। আফটারওল এখন তো সিজন চলিতেছে। 
শ্রধ্যান্নেষূ, জনাব হুমায়ুন আহম্মেদ, উই মিস ইউ।  
 ১০ টি
    	১০ টি    	 +১/-০
    	+১/-০  ১৩ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৩১
১৩ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৩১
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: হ রে ভাই 
২|  ১২ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৪৮
১২ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৪৮
শায়মা বলেছেন: রবিঠাকুর, হুমায়ুন আহমেদ আর হিমু!  )

  ১৩ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৩১
১৩ ই জুলাই, ২০১৫  রাত ১১:৩১
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: 
৩|  ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৪৪
বিজন রয় বলেছেন: শ্রধ্যার্ঘ্য.... শিরোণামে এই শব্দটির মানে কি? নাকি বানান ভুল হয়েছে। যদি তাই হয় তো প্লিজ ঠিক করে দিন।
  ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫২
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  সকাল ১১:৫২
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: শ্রধ্যা মেশানো যে অর্ঘ্য (পূজার ফুল টাইপের কিছু )  
৪|  ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০০
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:০০
বিজন রয় বলেছেন: শ্রধ্যা কি? শ্রদ্ধা হবে নয় কি!
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: হু, শ্রদ্ধা হবে। 
এত বানান ঠিক রাখা যায়নাতো  
৫|  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৩
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: বাহ, দারুণ মিলিয়েছেন দেখি !  
  ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬  দুপুর ১:৩৮
জ্যোস্নার ফুল বলেছেন: চেষ্টা করছি আরকি।
ব্লগে শুভেচ্ছা 
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫  বিকাল ৩:৪৪
০৭ ই মার্চ, ২০১৫  বিকাল ৩:৪৪
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: সিজন আজীবনই চলবেরে ভাই, আজীবন।