নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলির বালক

সবার উপরে মানুষ সত্য, তাহার উপরে নাই।

jotejoy

"বিশ্বাসের তাঁতে আজ আবার বুনতে চাই জীবনের দগ্ধ মুসলিন "

jotejoy › বিস্তারিত পোস্টঃ

পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৩৮

হাতবোমা বিস্ফোরণে সমাবেশ পণ্ডের পর বিএনপি কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ শীর্ষ পর্যায়ের অন্তত সাত নেতাকে আটক করেছে পুলিশ।

সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নয়া পল্টনে প্রধান বিরোধী দলের কার্যালয়ে এই অভিযান চলে।

তল্লাশির সময় বিএনপি কার্যালয়ে ১০টি বোমাও পাওয়া গেছে বলে পুলিশ জানায়।

আটক নেতাদের মধ্যে ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ফখরুল ছাড়াও রয়েছেন- সহসভাপতি সাদেক হোসেন খোকা ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব আমানউল্লাহ আমান, রুহুল কবির রিজভী, মোহাম্মদ শাহজাহান ও প্রচার সম্পাদক জয়নুল আবদিন ফারুক।

এছাড়াও আটক করা হয় কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল, সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনিকে।

কার্যালয় থেকে শতাধিক কর্মীকেও আটক করা হয় বলে বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন।

আটক সবাইকে মিন্টো রোডে গোয়েন্দা পুলিশের কার্যালয়ের দিকে নিতে দেখা গেছে।



তবে সহসভাপতি সেলিমা রহমান, সংসদ সদস্য নিলোফার চৌধুরী মনি, মহিলা দলের সভানেত্রী নূরে আরা সাফা, সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানাসহ কয়েকজন নারী নেতা-কর্মী কার্যালয়ে থাকলেও তাদের আটক করা হয়নি।

নয়া পল্টনে সোমবার বিকালে ১৮ দলীয় জোটের সমাবেশ ছিল। সমাবেশের শেষের দিকে পৌনে ৫টার দিকে হঠাৎ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে।

এরপর বিএনপিসহ ১৮ দলীয় জোটকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ করে ইট ছুড়তে থাকে। আশপাশের ভবনে লক্ষ্য করেও ইট ছোড়ে তারা।

এক পর্যায়ে তারা একটি মোটর সাইকেল এবং একটি রিকশা ভ্যান জ্বালিয়ে দেয়। সড়কের বিভিন্ন স্থানে আগুনও দেয় তারা।



সমাবেশের সময় পুলিশ নয়া পল্টন থেকে খানিকটা দূরে কাকরাইলের নাইটিঙ্গেল মোড়ের দিকে অবস্থান নেয়।



সড়কে বিএনপি ও ১৮ দলীয়কর্মীদের উত্তেজিত অবস্থানের মধ্যে সাড়ে ৫টার দিকে পুলিশ ধাওয়া শুরু করে। তখন কর্মীরা বিভিন্ন অলিগলিতে ঢুকে পড়ে ওই সময় কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণও ঘটে।



এরপর ৬টার সময় পুলিশ বিএনপি কার্যালয়ে ঢুকে পড়ে। সেখান থেকে একে একে নেতা-কর্মীদের আটক করা শুরু হয়।



তল্লাশির সময় উপস্থিত ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার মেহেদী হাসান সাংবাদিকদের বলেন, “বিএনপির সভাকে কেন্দ্র করে নাশকতার ঘটনা ঘটেছে। তন্নতন্ন করে তল্লাশি চালানো হবে।



“এক ঘণ্টা ধরে যে নৈরাজ্য চলেছে, দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য তল্লাসি চালানো হচ্ছে। আর নাশকতা পরিস্থিতির জন্য যারা দায়ী তাদেরকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।”

প্রথমে আটক করা হয় মির্জা ফখরুলকে, তিনি এই নিয়ে বর্তমান সরকার আমলে তৃতীয়বার আটক হলেন।

সমাবেশ পণ্ডের পর মির্জা ফখরুল উঠে যান দলীয় কার্যালয়ের তৃতীয় তলায় তার দপ্তরে।

বিকাল সোয়া ৬টার দিকে তাকে পুলিশ নামিয়ে আনে।বিএনপি কার্যালয়ের সামনে থাকা পুলিশের প্রিজন ভ্যানে ফখরুলকে তোলার সময় কিছুক্ষণ টানা হেঁচড়াও চলে।



প্রিজন ভ্যানে তোলার সময় ফখরুল নেতা-কর্মীদের আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান।



এর ১৫ মিনিটের মধ্যে আটক হন যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তাকেও নামিয়ে আনা হয় ওপর থেকে।



এরপর সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনিসহ বেশ কয়েকজন কর্মীকে আটক করে পুলিশ।



তারপর শুরু হয় প্রতিটি কক্ষে তল্লাশি। ভেতর থেকে বন্ধ বিভিন্ন কক্ষের দরজা ভেঙে ফেলে পুলিশ।



তল্লাশির সময় বিএনপির বেশ কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা মহাসচিবের কক্ষে আশ্রয় নিয়েছিলেন। ওই কক্ষ ভেঙে ফেলে পুলিশ।



সাড়ে ৭টার দিকে ওই কক্ষ থেকে একে একে আটক করা হয় সাদেক হোসেন, আমান, আলতাফ চৌধুরী, জয়নুল ফারুককে। শাহজাহান, হাবিব, বাবুলও ওই কক্ষে ছিলেন।

একটি কক্ষে ছিলেন সহসভাপতি সেলিমা রহমান, সংসদ সদস্য নিলোফার চৌধুরী মনি, মহিলা দলের সভানেত্রী নূরে আরা সাফা, সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতানাসহ কয়েকজন নারী নেতা-কর্মী।



পুলিশ তাদের আটক করেনি। রাত ৮টার দিকে তারা কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যান।



রাত ৮টায় অভিযান সমাপ্তি ঘোষণা করে পুলিশ।



এরপর পুলিশ কর্মকর্তা মেহেদী সাংবাদিকদের বলেন, “বিএনপি কার‌্যালয়ে অভিযানে শতাধিক নেতাকর্মীকে আটক করা হয়েছে। আটকদের ডিবির কার্যালয়ে নেয়া হয়েছে।”



অভিযানে ১০টি হাতবোমা উদ্ধার হলেও অন্য কোনো অস্ত্র পাওয়া যায়নি বলে জানান তিনি।



অভিযানের কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, “ফৌজদারি অপরাধের জন্য এই অভিযান চালানো হয়েছে।



“পুলিশের ওপর ককটেল, ইট-পাটকেল নিক্ষেপ, আগুন জ্বালিয়ে আশপাশের দোকানপাট ভাংচুর, জনমনে ভীতি সৃষ্টি এবং জন সম্পদের ক্ষতি করায় বাধ্য হয়ে এই অভিযান চালানো হয়।”



বিএনপি কার্যালয়ে পুলিশের অবস্থান থাকবে কি না- জানতে চাইলে মেহেদী বলেন, “ভবনের ভেতরে পুলিশ থাকবে কেন? বিএনপি নেতাকর্মীরাই সেখানে থাকতে পারেন। যেমন ছিল সেভাবেই থাকবে। পুলিশ দায়িত্ব নেবে কেন?”



অভিযানে বিএনপি কার্যালয় থেকে একটি ট্রাংক, দুটি ব্যাগ এবং দপ্তরের কম্পিউটারের হার্ড ডিস্কটি পুলিশকে নিতে দেখা গেছে।

এসব হতাহতের ঘটনাকে সরকারের ‘গণহত্যা’ আখ্যায়িত করে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নির্যাতন ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে সোমবার বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক দেয়া হয়।

ওই বিক্ষোভ সমাবেশ পণ্ড হওয়ার পর গ্রেপ্তার হন বিএনপি নেতারা। তবে গ্রেপ্তারের আগে মির্জা ফখরুল মঙ্গলবার সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা হরতালের ঘোষণা দিয়ে গেছেন।

মুক্তিযুদ্ধ ও গনতন্ত্র ফেরি করা আওয়ামীলীগ সরকার দিন দিন অসহায় হয়ে পড়ছে।দূঃশাসনে, দূর্নীতিতে নিমজ্জিত সরকারের মাথা নষ্ট হয়ে গেছে। আজ যেভাবে বিএনপি অফিসে হামলা ও শীর্ষ নেতাদের গ্রেফতার করা হলো তা সরকার ঘৃণা ব্যতীত আর কিছুই পেতে পারে না । এটাকে আবার ম,খা গনতন্ত্র বলছে, শান্তি প্রতিষ্ঠা করছে,শুনলে হাসি পায়।সরকার সাড়া দেশটাকে কারাগারে পরিনত করেছে।

দলীয় কার্যালয়ে অভিযানে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ব্যারিস্টার রফিকুল বলেন, “একটি বৃহত্তম দলের কার্যালয়ে পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে প্রবেশ করে যে ন্যক্কারজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছে, তা নজিরবিহীন।

“কোনো রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে পুলিশ এভাবে প্রবেশ করতে পারে না। এটা বেআইনি অনুপ্রবেশ।”

তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নেই যে, অফিসের ভেতরে জর্দার কৌটা ছিলো, তবে ভেতরে থাকা শতশত কর্মীরা কি সেই ৮টি জর্দার ডিব্বা দক্ষিন পাশের জানালা দিয়ে নিচের গার্বেজ ফেলা চিপায় ফেলে দিতে পারতো না?

ধরে নিলাম ককটেল বিএনপি নিজেই ফুটিয়েছে। কিংবা জামাত-শিবিরও ফুটাতে পারে। অথবা সরকার নিজেই পারে স্যাবোট্যাজ করতে। অন্যদিকে, কার্যালয়ের ককটেলগুলো বিএনপিরই ধরে নিলাম। অথবা জামাত-শিবিরের কোন কর্মী ককটেল নিয়ে ঢুকতে পারে। কিংবা পুলিশ নিজেই ককটেল রেখে উদ্ধারকর্তা হতে পারে। দেখুন, কোন কিছুই অসম্ভব না। তাই আসল ঘটনা কি সেটা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা করে কোন লাভ নেই। পরিস্থিতি কে কিভাবে চালাতে চায় সেটাই বিবেচ্য। আমার বা আপনার না যুদ্ধাপরাধের বিচার এদেশের সবারই প্রানের দাবি।আমিও বহুবার শাহবাগ গিয়েছি,কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হয় সরকার দেশের মানুষের সেন্টিমেন্টকে নিয়ে খেলছে ।

পুলিশের বর্তমান ভুমিকায় মনে হচ্ছে তারা দেশ বা দেশের জনগণ রক্ষা করার জন্য নয় তারা একটি দলের হয়ে কাজ করছে। এই যদি তাদের অবস্থা তাহলে সাধারন জনগণ কোথায় যাবে ....?



ককটেল উদ্ধার নাটক পুলিশের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য



গতরাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইতিহাসের জঘন্যতম পুলিশি তাণ্ডবের সময় ককটেল উদ্ধারের নাটক সাজানো হয়েছে। তবে পুরো তাণ্ডব টেলিভিশনে লাইভ সম্প্রচার হওয়ায় ককটেল উদ্ধারের পুরো বিষয়টি যে নাটক ছিল তা অনেকের চোখেই পরিষ্কারভাবে ধরা পড়েছে। আবার ককটেল উদ্ধারের স্থান ও সংখ্যা নিয়ে পুলিশ ও ডিবি কর্মকর্তাদের পরস্পরবিরোধী বক্তব্যে বিষয়টি আরও খোলাসা হয়ে গেছে। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের কেন্দ্রীয় দফতরে অভাবনীয় তাণ্ডবকে জায়েজ করার জন্য ককটেল নাটকের অবতারণা করা হয়েছে বলে মনে করছেন বিএনপি নেতারা।

বিএনপি অফিসে পুলিশি অভিযান শুরু হয় সন্ধ্যা ৬টা থেকে। মহাসচিবের কক্ষ ছাড়া সব কক্ষ তল্লাশি করে তছনছ এবং মির্জা ফখরুল, রিজভীসহ নেতাকর্মীদের আটক করা হয় ৭টা পর্যন্ত। এ এক ঘণ্টায় পুলিশ সেখানে কোনো ককটেলের অস্তিত্ব পায়নি। ৭টার পর হঠাত্ একটি টয়লেট ঘিরে পুলিশ জটলা তৈরি করে। সেখানে ক্যামেরা যেতে বারণ করা হয়। কয়েক পুলিশ টয়লেটের মুখে ব্যারিকেড তৈরি করে। ব্যারিকেড ঠেলে এক ডিবি কর্মকর্তা টয়লেটে ঢোকেন। কয়েক মিনিট পর পুলিশ ব্যারিকেড ছেড়ে দিয়ে টয়লেটের দরজার সামনে কাত করে রাখা দুটি জর্দার কৌটা দেখিয়ে ককটেল উদ্ধারের ঘোষণা দেয়। একটি কৌটার মুখ লাল স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো। অপরটি কাল টেপে মোড়ানো। টয়লেটের দরজার সামনে এমনভাবে ককটেলসদৃশ দুটি কৌটা দেখানো হয় যাতে যে কারও মনে হবে এই মাত্র সাজিয়ে রাখা হয়েছে।

এরপর অভিযান চলতে থাকে। মহাসচিবের কক্ষের দরজা ভেঙে সেখান থেকে সাদেক হোসেন খোকা, জয়নুল আবদিন ফারুকসহ শতাধিক নেতাকর্মী আটক করা হয়। দরজা ভাঙার পর সাংবাদিকরা সেখানে ঢুকতে চাইলে পুলিশ ধমক দিয়ে বাধা দেয়। একে একে নেতাদের আটক করে নিচে প্রিজন ভ্যানে তোলার একপর্যায়ে অফিসের গেটে ডিবির বোমা নিষ্ক্রিয়করণ দলের ৪ জন সদস্য পানি এবং মাটিভর্তি একটি বালতি ও তিনটি জগে কয়েকটি জর্দার কৌটা দেখিয়ে ঘোষণা দেন বিএনপি অফিস থেকে মোট ১০টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। তল্লাশি করে আর কোনো ককটেল পাওয়া যায়নি। দুটি ককটেল কিভাবে ১০টি হলো তা উপস্থিত শতাধিক মিডিয়াকর্মী বুঝতে ও দেখতে পাননি। লাইভ প্রচারে থাকা টিভি সাংবাদিকরা বলছিলেন, পুলিশ দাবি করেছে ১০টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে।

এর মিনিট পনেরো পর পুরো তাণ্ডবে নেতৃত্বদানকারী পুলিশের এডিসি মেহেদী হাসান গ্রেফতার পর্ব শেষ করে কার্যালয় থেকে বেরিয়ে এসে গেটের সামনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে জানান, মোট ৬টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। কোথা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুটি তিনতলা থেকে এবং ৪টি ৪তলা থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।

আবার কয়েক মিনিটের মাথায় পুলিশের আরেক কর্মকর্তা সাংবাদিকদের জানান, মহাসচিবের কক্ষ থেকে কয়েকটি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। শতাধিক সাংবাদিক ও ক্যামেরার সামনে পরিচালিত অভিযানে ককটেল উদ্ধারের পুরো নাটকটি বেশ অগোছালোভাবেই মঞ্চস্থ করা হয়েছে।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৬

অচেনা আগন্তুক বলেছেন: এই স্বৈরাচারীতার মাশুল দিতেই হবে!


এর চে বড় বড় অত্যচারীই বাছঁতে পারেনি প্রকৃতির ন্যায় বিচার থেকে...

সঠিক বলেছেন- পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে!!!!

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৪

jotejoy বলেছেন: এই স্বৈরাচারীতার মাশুল দিতেই হবে!

২| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫১

আশিকুর রহমান ১ বলেছেন: পিপিলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে!! বাকশালীদেরও সময় হয়ে গেছে মনে হইতাছে X(( X((

৩| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৫

jotejoy বলেছেন: বাকশালীদেরও সময় হয়ে গেছে মনে হইতাছে।

৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

jotejoy বলেছেন: এই বাংলার মাটিতে কোন স্বৈরাচারীর স্থান নাই।

৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২০

সারাহেপি বলেছেন: জনা পন্চাশেক নানান মিডিয়ার ক্যামেরা বিএনপি কারয্যালয়ের সামনে তবুও "এই ককটেল-বোমা উদ্ধার পুলিশের সাজানো নাটক, পুলিশই এগুলো বিএনপি অফিসে রেখেছে" এমন বক্তব্য বিএনপি-ছাত্রদল কর্মীরা বলবেন বলে আশা করা হচ্ছে !

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২৭

jotejoy বলেছেন: “একটি বৃহত্তম দলের কার্যালয়ে পুলিশ বিনা ওয়ারেন্টে প্রবেশ করে যে ন্যক্কারজনক অধ্যায়ের সূচনা করেছে, তা নজিরবিহীন।
“কোনো রাজনৈতিক দলের কার্যালয়ে পুলিশ এভাবে প্রবেশ করতে পারে না। এটা বেআইনি অনুপ্রবেশ।
ভেতরে থাকা শতশত কর্মীরা কি সেই ৮টি জর্দার ডিব্বা দক্ষিন পাশের জানালা দিয়ে নিচের গার্বেজ ফেলা চিপায় ফেলে দিতে পারতো না?

৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৬

মেদ বলেছেন: @সারাহেপি, চোখ কি আপনার বাধা

৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৯

ম্যাংগো পিপল বলেছেন: আমার বা আপনার না যুদ্ধাপরাধের বিচার এদেশের সবারই প্রানের দাবি।আমিও বহুবার শাহবাগ গিয়েছি,কিন্তু আফসোসের সাথে বলতে হয় সরকার দেশের মানুষের সেন্টিমেন্টকে নিয়ে খেলছে ।
পুলিশের বর্তমান ভুমিকায় মনে হচ্ছে তারা দেশ বা দেশের জনগণ রক্ষা করার জন্য নয় তারা একটি দলের হয়ে কাজ করছে। এই যদি তাদের অবস্থা তাহলে সাধারন জনগণ কোথায় যাবে ....? [/si

এরপর আর বলার কিছুই থাকেনা।


তবে দুইটা প্রশ্ন মনে ঘুরপাক খায় :-

১। আ.লীগ কি ভাবে মনে করে তারা কোন দিন বিরোধী দলে যাবে না ? আর যদি মনে করে কোন দিন বিরোধী দলে যেতে হতে পারে, তা হলে কিভাবে এই অত্যাচার করে ? তারা কি বুঝেনা এর কিছুটা হলেও তাদের উপর ফিরে আসবে ?

২। ফুলিস কি মনে করেনা এই বিএনপি ও একদিন ক্ষমতায় যেতে পারে ? বিএনপি নেতাদের কি কিছুই মনে থাকবে না ?

১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৬

jotejoy বলেছেন: জনগন এদের মাথায় তুলেছে। প্রয়োজন হলে জনতাই তাদের লাথি মেরে আস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করবে।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২

সারাহেপি বলেছেন: আমি টিভিতে লাইভ দেখেই কথাটা বললাম ,সত্য করে বলেন আপনি কি লাইভ দেখছেন ।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৯

jotejoy বলেছেন: কি লাইভ দেখলেন যে, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বোমা লইয়া বসে আছে!!!!!

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৮

প্রমিথিউস22 বলেছেন: আওয়ামীলীগ সব নময়ই মনে করে যে তারা আর বিরোধী দলে যাবে না। দেশে বিরোধী দল না থাকাটাই তাদের কাছে পছন্দ। তবে আওয়ামীলীগ ভাবে এক, আর হয় আরেক রকম। ৭৫-এ তা দেখা গেছে।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩১

jotejoy বলেছেন: সহমত প্রকাশ করছি।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৪

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: ৭৫ এর মত একটা প্ল্যান করতে থাকেন,আপনাদের গুরু তো শিখায়াই গেছে!!!!
সব সাংবাদিকের সামনে সাজানো নাটক উপস্থাপন করা টাফ!!!
প্রথমে আমিও নাটক ই ভাবছিলাম,কিন্তু লাইভ দেখার পর মনে হইছে হতে পারে আসলেই ছিল।
কারণ,তারা ভাবেও নাই পুলিশ কার্যালয়ে ঢুকবে।
আর,সরকারের যখন এমনিতেই মাথার ঘা এ কুত্তা পাগল অবস্থা,তখন সাইধা বিপদ ডাকার জন্য নিজেরা বোমা ফুটাবে বলে মনে হয় না!!!!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৩

jotejoy বলেছেন: আমলীগ চাইলে সবই পারে। তারা আমাদের শিখাইয়া দিল HOW TO USE POLICE FORCE AS PET ANIMAL

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৯

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: উহা আমরা ২০০১-২০০৬ পর্যন্ত কম দেখি নাই!!!
আমাদের আবার সাধারণ মানুষের চোখ কি না!
দলিয় চোখ নয় তো,তাই সব দেখি!!!
শুধু এক দিক না!!!
খিয়াল কইরা.....

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২৯

jotejoy বলেছেন: ১৯৮৬ সালে তাহারা এরশাদের সরকারকে বৈধতা দিতে জামাতের সাথে পিরিতি করেছিল ।
তাহারা ১৯৯২ সালে জামাতকে নিষিদ্ধ করার জন্য সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত নেয়ার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য যুগপৎ আন্দোলন করেছিল । বাজারে গুজব আছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গোলাম আজমের ব্রেইন চাইল্ড ।
তাহারা জাহানারা ইমামের লাশ বিমান বন্দরে গ্রহণ করে, গিয়েছিল জামতের সাথে আন্দোলন ঘোষণা করতে ।

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:০৩

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আর আপনাগো 'শহীদ' সাহেব যে তেনাগো ডাইকা আইনা কোলে বসাইছে হেইডা কন না কেন???
শরম লাগে????
শহীদ মিনার ভাঙ্গার পর,পতাকা ছেড়ার পর ও তাই প্রেম কমে না!!!!
আহা!!!!!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৫

jotejoy বলেছেন: আপনাগো হাচিঁনা যে যুদ্ধাপরাধী রাজাকার গোলাম আজমরে পায়ে হাত দিয়া সালাম করছিল তখন কই ছিলেন।
তলে তলে আর কত পানি খাইব হা হা হা..........

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২২

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আমি তো আর হাছিনার গুণ গাইতাছি না!!
আওয়ামিলীগ যে আকাইম্যা সেইটা তো এই ৪ বছরে বোঝা শেষ!!
স্বার্থের জন্য রাজনীতিবিদরা সবই পারে!!
আওয়ামিলীগ ৯৬ এ জামাত রে সাথে নিছিল,অইটারেও আমি ঘৃনা করি!!
(বি এন পি আবার আরেক কাঠি সরেস,পতাকাও লাগায় দিছে রাজাকারের গাড়িতে)!!
আমাদের ঘুম ভাঙ্গে,কিন্তু আপনদের তো ভাঙ্গে না!!!
আপনারা আবার সাপোর্টার কি না!!!
আগে সাধারণ মানুষের কাতারে আসেন,তার পর কথা কন!!!
দালালিও করবেন,আবার নীতি কথাও কইবেন????!!!
ভন্ডামি দেখতে ভাল্লাগে না!!!!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪১

jotejoy বলেছেন: ভাই আপনি যে আমার চেয়ে ১কাঠি বড় দালাল ও ভন্ড তা আপনার ১ম কমেন্ট খানি দেখিয়াই অনুধাবন করেছিলাম।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৩

jotejoy বলেছেন: সব দালালের এক মুখ!
মুখের উপর দাও থুক:!

১৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: কথায় যুক্তি তে না পাইরা যুক্তিহীন আজাইরা কথা বলা আবাল ছাগু দের লক্ষন!!!
বেপার না,বুইঝা নিছি আপনার মস্তিস্কের দৌড় কদ্দুর!!!!
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯

jotejoy বলেছেন: দালালদের দৌড় কতটুকু তা বুঝলাম।

১৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৪

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: গত টার্মে ক্ষমতায় থাকা কালিন সময় বর্তমান বিরোধী দল ও আওয়ামিলীগের কার্যালয়ে ঢুকে ওই দলের নেতাদের পিটাইছিল!!!
আমরা আবার সবই দেখি কি না!!!
কোন দলের লেঙ্গুর ধরে ঝুলে থাকার অভ্যাস এখনো হয় নাই আপনাদের মত!!!!
জীবনে কোন দলের মিছিলেও যাওয়ার রুচি হয় নাই এদের কার্যকলাপ দেখে।
করলে দুই দলের ই সমালোচনা করেন,না হলে 'সুশীলতা' দেখাইতে আইসেন না!!!
ব্লগে যারা ঘুরে বেড়ায় তারা কিছু জাইনাই ঘুরে বেড়ায়!!!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭

jotejoy বলেছেন: দালাল মশাই কেমন দুই দলের ই সমালোচনা করেন তা দালাল মহাশয়ের পোস্ট দেখলেই বোঝা যায়। ওরে আমার সুশীল দালাল রে.........

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮

jotejoy বলেছেন: আমাদের দেশের বিরোধীতা যারা করছে আমরা তাদের বিচার চাই,এতে যদি আপনার বিচি চুলকায় তাহলে আপনি বিচি ফেলে দিতে পারেন

১৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

আয়না বাবা০০৭ বলেছেন: আমিতো শুনলাম ওগুলো নাকি বোমা ছিলোনা, এগুলো নাকি আল্লামা সাইদী, কাদের আর নিজামীর বীচি আছিলো? ফ্যাসিবাদী আম্লীগ সরকার আলেমদের বীচি কেটে বিম্পির অফিসে রেখে দিয়েছে। খোদার কসম এমন অন্যায় আল্লাহ্ সইবেনা। এই দূঃখের দিনে একটা গান মনে পরে গেল..... "তুমি বল ভূমিকম্প হচ্ছে, আমি বলি আলেমদের উপর অন্যায়ে আল্লাহর আরশ কাঁপছে"

১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৬

jotejoy বলেছেন: ফাঁসির বদলে বিচি কাটা হয়েছে এটা মেনে নেওয়া যায় না।

১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আপনার যে বিচি নাই সেটা আপাতত প্রমানিত!!!
প্রথম কথা আমি বাংলাদেশের কুৎসিত রাজনীতির থোড়াই কেয়ার করি!!!
আমার বিগত কয়েক দিনের পোষ্ট দেখলে আমাকে আওয়ামিলীগার ভাবা স্বাভাবিক!!
আরেকটু বেশি পেছন দিকে গেলে আমার মাত্র একটাই পোষ্ট পাবেন রাজনৈতিক।
সেটা যদি বোঝার মত মাথা থাকে তাহলে বুঝবেন যে সেটা এই সরকারের ই একটা মন্ত্রনালয়ের স্বিদ্ধান্তের প্রচন্ড সমালোচনামুলক!!!
আর এই কয়দিনে যা যা ঘটছে তাতে বি এন পি রে সমর্থন দেয়ার মত কোন ঘটনা ঘটে নাই যে আপনার মত অন্ধ হয়ে কোলে তুলে নাচব!!!
যুদ্ধাপরাধীর ক্ষেত্রে কোন আপোষ নাই!!!
আপনে মুখে কন যুদ্ধাপরাধীর বিচার চান আবার বি এন পি রে অন্ধের মত সাপোর্ট কইরা যাচ্ছেন,এইটা একটু বেশি হিপোক্রেসি হয়ে যায়!!!
আমি তো অনেক বি এন পি সাপোর্টার কে চিনি যারা নিজের দলের সমালোচনা করতে পিছপা হয় না!!!
নিজের দল রে আসলেই ভালোবাইসা থাকলে গঠনমূলক সমালোচনা করতে শিখেন!!!
জামাতিরা আপনেগো পাছায় তিমি মাছের খাল বানায় দিতাছে,আর আপনেরা তাগো মেশিনে তেল মাখায়া যাইতাছেন এখনো!!!
আর গত কালের ঘটনাইয় যদি বেশি মন খারাপ হয়ে থাকে তাহলে আপনার জন্য এই লিঙ্ক---
Click This Link

এই ঘটনা আপনারাই শুরু করছেন!!!
এখন কাইন্দা কি লাভ???
আর আমি সুশীলতা মারাই না!!!
আমি রাস্তায় নামা লোক!!!
সাথে আপনাগো মত কিছু আবাল চোদা যেন আজাইরা ফাল পারতে না পারে তার জন্য এইখানে ঢুকি!!!
আমার বিচি চুলাকায় কিনা সেই খবর নেয়ার আগে নিজের বিচি আছে কিনা সেই খোজ নেন!!!

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৬

jotejoy বলেছেন: প্রথমেই বলে রাখি আমি বিএনপির সাপোটার না। বিএনপি যটা করছে আওয়ামীলীগও যদি সেটাই করে তাহলে তারা উভয়ই কুকুর।যুদ্ধাপরাধীর ক্ষেত্রে কোন আপোষ নাই!!!তাই বলে সরকার যা ইচ্ছা তাই করতে পারে না।জামাতিরা পাছায় তিমি মাছের খাল বানায় দেয় তা আপনে কেমনে জানলেন,নিশ্চইয় এর আগে (১৯৯১-১৯৯৬) জামাতিরা আপনেগো পাছায় তিমি মাছের খাল বানায় দিছিল। সেই সময় তো খুব আনন্দের সহিত জামাতীগো দিয়া আপনারা নিজেদের গাড় মারিয়ে নিয়ছেন।
আমলীগ করলেই লীলা আর বেমপি করলেই বিলা। আমার বিচি জায়গা মতই আছে আপনার টা আছে তো!!!

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:২৬

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: আপনে বি এন পি করেন কি না সিটা যে কেউ বুঝবে--
"আমলীগ করলেই লীলা আর বেমপি করলেই বিলা"।
দুই দল রেই কুকুর আমিও বলি!
আমি আগেই বলছি আমি আওয়ামিলীগ করি না!!!
বোকাচোদাদের বারবার বলতে হয়!!
আফসুস!!!
আওয়ামিলীগ মন্ত্রী বানাইছিল না!!!
তবে যতটুক গলাগলি করছিল তার ফল স্বরুপ ২০০১ এ মোটে ৬৩ টা সিট পাইছিল!!
আর আপনি যদি এখনো তিমি মাছের খাল টের না পেয়ে থাকেন তাহলে জরুরী ভিত্তিতে ডাক্তার দেখান-নার্ভ এর প্রবলেম আছে হয়তো!!!!
আর বিচি যদি থেকেই থাকে এবং তার জোড় ও যদি থাকে তাহলে এখনো জামাতিদের সামনে লুঙ্গি তুলে পাছা পাএতে দিয়ে রাখছেন কেন???!!!!
আপনারা কোলে না তুললে জামাত রে এখন মিশায় ফেলা যাইত,এটা বোঝার মত বুদ্ধি আপনার হয়তো নাই,আপনার নেতাদের ও কি নাই???!!!
জামাতি দের ছুড়ে ফেললে আওয়ামিলীগ গত ৪ বছরে যে আকাম করছে তার সুবাধে আপনেরা আবার ক্ষমতায় আসতে পারতেন সেইটাও কি আপনাগো নেতারা বুঝে না,নাকি বি এন পি এখন জামাতের টাকায় চলে???!!!!
শুনেছি,লেজ ই আজকাল কুকুর নাড়ায়!!!!

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৭

jotejoy বলেছেন: আপনি আওয়ামিলীগ করেন না আমি কেন কোন
বোকাচোদাই একথা বিশ্বাস করবে না। আপনি যে আওয়ামিলীগের পোষা চামচা তা আপনার বক্তব্যে স্পষ্ট।আপনি নিজে জামাতিদের কাছে পাছা মারা দিয়েছেন বলে সবাই যে মারা দেয় একথা ভাবা পাগলামী। আর আমি লুঙ্গি তুলে নয় ধুতি উচিয়ে রেডী হয়ে আছি সকল যুদ্ধাপরাধী ও গনতন্ত্রকে হত্যাকারীদের গাড় ফাটিয়ে দেবার জন্য।
বিঃদ্রঃ ভাই আমি হিন্দু মানুষ সারকামসেসন করা নাই। আর আমার ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবেনা কারন আমি নিজেই একজন চিকৎসক। আপনার পাছায় ব্যথা হইলে বইলেন, সমস্যা নাই ঔষধ দিয়া দিমু।

১৯| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫১

ফজলে রাব্বী চিৎকার বলেছেন: ঠিক ই বলছেন-বোকাচোদারাই বিশ্বাস করবে!!!
ডাক্তারদের ও মাঝে মাঝে ভীমরতি হয়!!!
আমার কোন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আপনার আমাকে আওয়ামি চামচা মনে হইছে সেটা ক্লিয়ার করেন।
আর হিন্দু বইলা এই সাবজেক্ট এ ডিফেন্ড করার ট্রাই কইরেন না!!!
আর আমি জামাতিদের কি চোখে দেখি সেটা আমার পোষ্ট দেখলে আপনার মত বোকাচোদা না বুঝলেও অন্যেরা বোঝে!!!
সেখানে জামাতিদের কাছে পাছা পাইতা দেয়ার প্রশ্ন আমার আসে না!!!
তবে আপনি এত কিছুর পর ও যখন বি এন পি প্রেম এ উদ্বেলিত তখন সন্দেহ জাগে!!!
আপনাকে দুইটা স্ক্রিন শট দেখালে হয়তো রাজনৈতিক দল গুলার প্রতি আমার দৃষ্টি ভঙ্গি টের পাবেন!!


আশা করি আমার সম্পর্কে ভুল ধারনা ভাঙবে!!!
ও,আর আপনি হিন্দু জানার পর গত কইয়েক দিনে জামাতিরা যে খাচড়ামি গুলা করছে তার জন্য মুসলমানদের পক্ষ থেকে ক্ষমা প্রার্থি!
আর আমি আগেই বলছি,গত কয়েকদিনের পোষ্ট দেখলে আমাকে আওয়ামি ভাবা স্বাভাবিক!!
তবে গত কয়েকদিনে প্রশংসা করার মত কোন কিছুই বি এন পি করে নাই!!!
আমি বিরক্ত তাদের উপর!!!
আর যত দিন বি এন পি জামাতের সাথে থাকবে,তাদের পস্তাইতেই হবে!!!
আমার মত যারা না ভোট দিব বলে ঠিক করে রাখছিল,এবং না ভোট বাতিল করায় ব্যালট ছিড়ে ফেলার স্বিদ্ধান্ত নিছিল,তারা হয়তো শুধু জামাত কে ঠেকানোর জন্যই আওয়ামিলীগ কে ভোট দিবে!!!
দ্যটস দ্যা ফ্যাক্ট!!!
এন্ড ইউ হ্যাভ টু কন্সিডার ইট!!
আর আমিও একজন ডি ইউ মেডিসিন ফ্যাকাল্টির স্টুডেন্ট ই ছিলাম!!!

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২৪

jotejoy বলেছেন: বাংলায় একটা প্রবাদ আছে যেমন ওল তেমন বাঘা তেঁতুল। বুঝবার পারলাম আমাগো এই ব্লগীয় হাতাহাত থামবার নয়। তাই আমিই সরি বললাম।আপনার সম্পর্কে ভুল ধারনা ভেঙেছে।আশা করি আমার পোষ্ট দেখলে আপনারও আমার সম্পকে ভুল ধারনা ভাঙবে। ধন্যবাদ।শুভরাএি

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.