![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রখ্যাত ইসলামিক চিন্তাবিদ মৌলভী আশরাফ আলি থানভী রচিত একটি ইসলামিক বিয়ের গাইডের একটি উক্তি নিয়ে বৃটেনে এখন সমালোচনার ঝড় বইছে। তার রচিত "এ গিফট ফর মুসলিম কাপল" নামক বইটিতে পুরুষদেরকে তাদের স্ত্রীকে পেটানোর পরামর্শ দেয়ায় বৃটেনের উদারপন্থি মুসলমান সমাজের মধ্যে বেশ সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। ‘এ গিফ্ট ফর মুসলিম কাপল’ বইটিতে স্বামীদের বলা হয়েছে, তাদের উচিত স্ত্রীকে হাত বা লাঠি দিয়ে পেটানো বা কানে ধরে টেনে শাস্তি দেয়া। যদিও স্ত্রী বোকা বা কাজে ধীর হলেও তার সঙ্গে ভালবাসা এবং সহানুভূতিশীল আচরণ করার জন্য স্বামীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। প্রখ্যাত ইসলামিক চিন্তাবিদ হিসেবে বিবেচিত মৌলভী আশরাফ আলি থানভী রচিত ১৬০ পৃষ্ঠার বইটিকে নববিবাহিত যুগলদের জন্য উপযোগী বলে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে নারীদের বা কণ্যা শিশুদের আপদ মনে করা হলেও যুগ পাল্টেছে। কোরআন ও হাদিসের ব্যাখ্যা হচ্ছে বিজ্ঞানের আলোকে। তাই একসময় ধর্মে স্বীকৃত হলেও অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে যুগের ও সময়ের প্রয়োজনে। পূর্বে আমরা কোরাস করে মিলাদ পরতাম আর এখন সহি ও মুফতি সাহেবেরা মিলাদ পড়তে নিরুৎসাহিত করেন।সংসার কিংবা কর্মক্ষেত্রে, বিশ্বের নারীরা যখন ভুগছে নীরাপত্তাহীনতায় সেই অবস্থায় নারী পুরুষের সমান অধিকার ও তাদের জন্য একটি সুন্দর কল্যাণকর নিরাপদ পরিবশে সৃষ্টি করা লক্ষ বাস্তবায়ন করার জন্য সকলে এক যোগে কাজ করে যাচ্ছে সেখানে থানভী সাহেবের এই মতবাদ কতটুকু গ্রহণযোগ্য তা ভেবে দেখা জরুরী। দাম্পত্য জীবনে স্বামী স্ত্রীর মাঝে কলহ বিবাদ হতেই পারে। আর তা মিটমাট করার জন্য সুন্দর পথও আছে। বিবাদ চরম পর্যায়ে গেলে এবং দু'জনার একত্রে থাকা অসম্ভভ হলে তারও সমাধান আছে ধর্মে। তা হলে লাঠির আঘাত বা শারিরীক নির্যাতন কেন?
আমি ধর্মের অনুভুতিকে আঘাত করার জন্য নয় বরং বাস্তবতার নিরিখে এই মতামতের বিস্তারিত ব্যাখ্যা আশা করছি। যাতে ইসলাম ও ধর্মের সাথে নারী স্বার্থের কোন সংঘাত না হয়।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৯
জারনো বলেছেন:
:-&
২| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৫
অাবু জাফর বলেছেন: Click This Link
ইসলামিক চিন্তাবিদ মৌলভী আশরাফ আলি থানভী (র এদের জন্যই বলছেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
জারনো বলেছেন:
প্রিয় নবী হযরম মোহাম্মদ (সঃ) বলেন, "স্ত্রীদের প্রতি স্বামীদে হক এই যে, তুমি যখন খাবে তখন তাকেও খাওয়াবে, তুমি যখন পরবে তখন তাকেও পরাবে, অসন্তষ্ট হলে তার মুখে মেরোনা, গালিও দিওনা, ঘর থেকে পৃথক করোনা। একটি হাদীসে রয়েছে যে, রাসুরূল্লাহ (সঃ) বলেছেন, "আল্লাহর দাসীদেরকে প্রহার করো না। তবে অবাধ্য নারীদের সাথে কথা বলা বন্ধ রাখতে পারো স্ত্রীদের জন্য এটাই হচ্ছে বড় শাস্তি।
৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
জারনো বলেছেন:
তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং
সমবেদনা প্রকাশ করছি
৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৯
সোহানী বলেছেন: স্বামীরা অন্যায় করলে তাদের প্রতি কি বিধান আছে?...........
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৫
জারনো বলেছেন:
একটি হাদীসে রেয়েছে "বহু নারী অভিযোগ নিয়ে রাসুলুল্লাহ (সঃ) এর নিকট আগমন করে স্বামীদের বিরুদ্ধে নালিশ করলো যে তারা নির্যাতনের শিকার। তখন রাসূলুল্লাহ (সঃ) বলেনঃ 'জেনে রোখ যে, আমার নিকেট নারীদের অভিযোগ পৌছেছে। মনে রেখ যে, যারা স্ত্রীদের উপর শক্তি প্রয়োগ করে তারা ভাল মানুষ নয় (সুনাম-ই-আবি দাউদ)
৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: এ গিফট ফর মুসলিম কাপল কি স্বামী স্ত্রীর মধুর মিলন নামক বাংলা চটিটার মত কোন বই নাকি?
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৪৭
জারনো বলেছেন:
আমি মৌলভী আশরাফ আলি থানভী রচিত এই বইটিকে বাংলা চটি বলার ধৃষ্ঠতা রাখিনা।
তিনি অবশ্যই ইসলামী চিন্তা ও ধর্মের আলোকে জরুরী মসলা মসায়েল সম্পর্কে লিখে বইটি
সমৃদ্ধ করেছেন বলে আমার বিশ্বাস।
৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:০৬
তুষার বর্ষন বলেছেন: স্বামী অন্যায় করলে স্ত্রী পিটাইবো না ক্যান !!!
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:৫৭
জারনো বলেছেন:
হযরত হাসনা বসরী (রঃ) বলেন, একটি স্ত্রীলোক নবী (সঃ) এর সামনে স্বীয় স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে যে, তার স্বামী তাকে থাপ্পর মেরেছে। রাসূলুল্লাহ (সঃ) প্রতিশোধ নেয়ার হুকুম প্রায় দিয়েই ফেলেছিলেন, এমন সময় "স্ত্রীদের উপর পুরুষের মর্যাদা রয়েছে" হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন এ আয়াতের ভাবার্থ এই যে, নারীদেরকে পুরুষের আনুগত্য স্বীকার করতে হবে।
৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:২৬
শিকদার বলেছেন: ভালই একটা লেখা দিলেন। নিজে যার ঘামের সমতুল্য নয়, তাকে নিয়ে সমালোচনা করার মত কিছু মানুষ সবসময়ই থাকে।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১০:১৯
জারনো বলেছেন:
প্রখ্যাত ইসলামিক চিন্তাবিদ মৌলভী আশরাফ আলি থানভী (রঃআঃ) সম্পর্কে কোন ধরনের সমালোচনা কিংবা তাঁর জ্ঞান ও প্রজ্ঞা সম্পর্কে কোন নেতিবাচক বক্তব্য দেবার ধৃষ্টতা আমার নাই। তিনি মুসলমানদের তথা মুসলিম বিশ্বের এক জ্যোতিস্ক। আমি কেবল মাত্র তার সমসাময়িক
বক্তব্যের বিষয়ে " যে বক্তব্য নিয়ে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে আলোড়ন তুলছে, ও উদার পন্থি মুসলমানদের মাঝে সমালোচনা হচ্ছে" শুধু মাত্র সেই বক্তব্যটিকে বর্তমান সময়ে আমাদের নারী সমাজ কী ভাবে গ্রহণ করবে সে বিষয়ে সকলের সুচিন্তিত মতামত জানতে চেয়েছিলাম।
সুনান-ই-আবি দাউদ এ বর্ণিতঃ আমাদের পেয়ারা নবী হযরত মোহাম্মদ (সঃ) বলেছেন, "জেনে রেখ যে, যারা স্ত্রীদের উপর শক্তি প্রয়োগ করে তার ভাল মানুষ নয়"
৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৭
সক্রেটিস বলেছেন: এই যুগে পিটাপিটি করলে মেয়ে কি আর থাকবে?
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৭
জারনো বলেছেন:
একটি বর্ণনায় আছে, "আল্রাহ তা'আলা ইরশাদ করেন যে, পুরষ হচ্ছে স্ত্রীর নেতা। সে স্ত্রীকে সোজা ও ঠিক-ঠাককারী। কেননা, পুরুষ স্ত্রীর উপর মর্যাদাবান"। তবে যেনে রাখো যদি নারীদের পক্ষ হতে দোষত্রুটি প্রকাশ পাওয় ছাড়াই বা দোষত্রুটি করার পর সংশোধিত হয়ে যাওয়া সত্ত্বেও তোমরা তাদেরকে শাসন-গর্জন করে, তবে জেনে রেখ যে, তাদের সাহায্য করা ও তাদের পক্ষ হতে প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আল্লাহ তা'আলা রেয়েছেন এবং নিশ্চয়ই তিনি অত্যান্ত ক্ষমতাবান
৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৩৮
ধৈঞ্চা বলেছেন: এখানে অবশ্যই কিছু শর্ত ছিল........ অসমাপ্ত উক্তি দিয়ে সম্পূর্ণ জিনিসটা বুঝা যায় না।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ সকাল ১১:০৯
জারনো বলেছেন:
আসলে আমরা কোন সমস্যার গভীরে যেতে চাইনা,
অত্যন্ত হালকা ভাবে কোন কথার বিচার করতে যাই
এবং বিতর্কের সৃষ্টি করি। তবে গঠন মূলক আলোচনা
ও সমালোচনার মাধ্যমে সেই সমস্যার সমাধান হবে বলেই
এই লেখার অবতারণা। আশা করি আমরা একটা সুন্দর
সমাধানে পৌঁছতে পারবো ইনসা আল্লাহ।
১০| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৪১
বীরেনদ্র বলেছেন: কানাডার টোরোন্টো তেও দেখুন
কয়েকদিন আগে টোরোন্টো সান পত্রিকাতেও একই খবর ছাপা হয়।
আমি নিজেও খুজেছিলাম, ইউটিউবে এবং কোরান শরীফে খুজে ঐ বইয়ের সমর্থনে নির্ভরযোগ্য বক্তব্য খুজে পাই।
সেটা নিয়ে একটা পোস্ট ও দেই এখানে দেখুন
তথা কথিত অপরিবর্তনশীল , সর্বোচ্চ, ইত্যাদি দিয়ে যদি ধর্মকে বিজ্ঞান হিসেবে দাবী করা হয় তা নিতান্তই মুর্খের কাজ।
ধর্ম মানুষের জন্য, মানুষ ধর্মের জন্য নয়। সময় বদলেছে, সময় এসেছে পুরোনো ধ্যান ধারনাকে পরিবর্তনের। এই বাস্তবতা কিন্তু ধর্ম স্বীকার করে না।ধর্ম হল অন্ধ বিশ্বাস। যদি অন্ধ বিশ্বাসকে সর্বোচ্চ হিসেবে বিবেচনা করা হয় তাহলে কিন্তু যুক্তির মুল্য থাকে না।
আমার বক্তব্য হচ্ছে ধর্মের সব কিছুকেই একান্ত পবিত্র , একমাত্র কর্তব্য, ইত্যাদি না বিবেচনা করে এর ক্ষতিকর দিকগুলো পরিহার করেই চলা উচিৎ।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২১
জারনো বলেছেন:
আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ বুঝবার
মতো জ্ঞান দান করুন। আমিন-
১১| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:৪১
েশখসাদী বলেছেন:
আমাদের জীবনের আদর্শ হলো মহানবী (সাঃ) এবং তার সাহাবীগণ । উনাদের জীবনীতে কি পেয়েছেন যে ওনারা কেউ তাদের স্ত্রীদের পিটিয়েছেন ?
আর ইসলাম হলো সার্বজনীন ও ব্যাপক ধর্ম । এখানে সব অপশনই রাখা হয় । যেমনঃ বহু-বিবাহ সমাজে প্রচলিত নয় কিন্তু ইসলামে তা অনুমোদন আছে তাই বলে কি সবাইকে বলা হয়েছে বহু-বিবাহ করতে ?
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হলো বন্ধুত্বপূর্ণ ও ভালোবাসার সম্পর্ক । দাম্পত্য জীবন কিভাবে পালন করতে হবে তা অবশ্যই আশরাফ আলী থানভী ওনার বইয়ে ভালোভাবেই আলোচনা করেছেন । উনি নিশ্চয়ই বলেন নি যে, স্ত্রীকে সব সময় খালি মারধর করে শাসন করতে । যেটা উল্লেখ করেছেন সেটা অনেকটা ব্যাতিক্রমের মতো - সব কিছুর মধ্যেই ব্যাতিক্রম থাকে । এখন কোন বিষয় আলোচনা করতে গেলে আপনাকে সব কিছুই তুলে ধরা উচিত ।
এখন প্রশ্ন হলো - স্ত্রীকে কি কোন সময়-ই মারধর করা যাবেনা ? বা কোন ধরনের স্ত্রীদের ? কোন ধরনের পরিস্হিতিতে ? জীবন অনেক বড় এবং জটিল স্হান । এখানে অনেক ঘটনাই ঘটে । যেমনঃ আপনি যদি দেখেন যে আপনার স্ত্রী খারাপ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ছে, আপনি কি করবেন ? চেয়ে চেয়ে দেখবেন ? নাকি তাকে শাসন করবেন ? আপনার একটু শাসনে সে ফিরেও আসতে পারে । তাই বলে তাকে পিটিয়ে আধমরা তো করতে বলা হয়নি । শাসনের লিমিট আছে তাতে কাজ না হলে তাকে পরিত্যাগ করতে হবে । ইসলামে তা পরিস্কার বলা আছে ।
আরেকটা প্রশ্ন হলো- স্বামী অন্যায় করলে কি স্ত্রী তাকে পিটাবে ? না । সে অধিকার তার নেই । কারণ স্বামী-স্ত্রী সম্পর্ক বন্ধুত্বপূর্ণ হলেও স্বামী হলো ঘরের কর্তা । স্ত্রীর ভরণ-পোষণ ও নিরাপত্তার দায়িত্ব স্বামীর । স্বামী অন্যায় করলে সে তার থেকে দূরে থাকতে পারে এবং অন্যান্য মুরুব্বীদের নিকট অভিযোগ করতে পারে । এখন যদি তা না করে তার গায়ে হাত তুলে তাকে শাসন করতে যায় , এ সংসার যে টিকবে না তা মোটামুটি নিশ্চিত । কারণ তাহলে সংসারে মারামারি বেধে যাবে ।
যারা বলে যে, ধর্ম হলো কুসংস্কার । তারা নিজেরাই জানেনা যে কুসংস্কার কি জিনিষ । ইসলাম কোন কুসংস্কার নয় । ইসলাম হলো বর্তমানে একমাত্র সত্য ধর্ম । বাকীগুলো হলো বাতিল এবং বিকৃত । সত্যিকার ইসলাম পালন করলে মানুষ শান্তিতে থাকে । মানুষের কর্মকান্ডের কারণে , ধর্মের অপব্যবহারের কারণে স্বল্প জ্ঞান সম্পন্ন মানুষ মানুষের দোষ না দেখে ধর্মের দোষ দেখে । তারা বিষয়টার গভীরে না গিয়ে ধর্মকে গালাগালি করে ।
এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক প্রচারনা শয়তানের সহযোগীদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়া হয় মাত্র।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
জারনো বলেছেন:
আমার বিশ্বাস ইসলাম কোন কুসংস্কার নয়।
ইসলাম পবিত্র ও সত্যের সন্ধান দেয়। তবে
এর ব্যাখ্যা ও পর্যালোচনা সঠিক ভাবে করতে
হবে। যে কোন অসতর্ক মুহুর্তে কোন ভুল
ব্যখ্যা হতে পারে বুমেরাং
১২| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
বীরেনদ্র বলেছেন: @ শেখ সাদী, আমার ব্লগে আপনার মন্তব্য দেখলাম। আপনি আপনার মতামত দিচ্ছেন অথচ কোন সাক্ষ্য প্রমান দিচ্ছেন না। আমি যেটা লিখেছিলাম তা কিন্তু বিভিন্ন সুত্র থেকে পাওয়া। কুরান শরীফে যেটা বলা আছে সেটাও উধৃত করা আছে।
আপনি কেন অন্যায় না স্বীকার করে , সেই অন্যায়কে প্রতিষ্ঠা করার জন্য বিভিন্ন ছলা কলার আশ্রয় নেন বুঝি না।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
জারনো বলেছেন:
ইসলাম সত্যের ধর্ম, ন্যায়ের ধর্ম, মানবতার ধর্ম।
এখানে ছলা কলার আশ্রয় নেবার কোন সুযোগ নাই।
তবে আমাদের জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার জন্য আমরা
মহান আল্লাহর আদেশ উপদেশ বুঝতে সক্ষম হইনা
বলে সমস্যায় পরি। আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ
বুঝবার ক্ষমতা দান করুন। আমিন-
১৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৮
জহিরুলহকবাপি বলেছেন: স্বামীরা অন্যায় করলে তাদের প্রতি কি বিধান আছে?...........
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৬
জারনো বলেছেন:
তার জন্যও সুন্দর বিধান আছে আমাদের পবিত্র কোরআন ও হাদিসে আছে সুন্দর ব্যাখ্যা।
সাথে থাকুন জানতে পারবেন। সুতরাং কোন ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নাই।
আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ বুঝবার মতো জ্ঞানদান করুন। আমিন-
১৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বীরেনদ্র বলেছেন: @ জহিরুল, ধর্ম অতি পবিত্র জিনিস, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলা যাবে না। শিশু বয়সে বানানো জামা যুবক বয়সে আর গায়ে দেওয়া যায় না।
কিন্তু যেহেতু জামার পরিবর্তন করা যাবে না সেহেতু জামার ভেতরে ঢোকাতে দরকার হলে শরীরের অংশ কাটতে হবে।
এটাই হল ধর্ম মেনে চলা।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৬
জারনো বলেছেন:
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।
১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
শশী । বলেছেন: সোহানী বলেছেন: স্বামীরা অন্যায় করলে তাদের প্রতি কি বিধান আছে?...........
তুষার বর্ষন বলেছেন: স্বামী অন্যায় করলে স্ত্রী পিটাইবো না ক্যান !!!
আমারো একই কথা
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
জারনো বলেছেন:
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক বন্ধুত্বের, ভালোবাসার আর শ্রদ্ধা-ভক্তির।
এর মাঝে পিটাপিটির ব্যাপারটা চলে আসলে তখন আর সেই
সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া যায়না। সুতরাং আসুন আমরা প্রকৃত
স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক সম্মন্ধে জানতে চেষ্টা করি, মানতে
চেষ্টা করি স্বামীর প্রতি স্ত্রীর এবং স্ত্রীর প্রতি স্বামীর হক।
১৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: এই ধার্মিক লোক গুলা সেই আইয়ামে জাহেলিয়াত এ পড়ে আছে এখনও। ধর্মের কোন ত্রুটি কখনো স্বীকার করতে চায় না।
েশখসাদী আপনি এর প্রকৃষ্ট উদাহরন। আরে এখন স্বামীকে আর স্ত্রীর ভরন পোষণ করতে হয় না যে স্ত্রী মুখ বুজে মার খাবে। এক কথায় ছেড়ে যাবে মারলে। স্ত্রী খারাপ কিছু করলে তাকে বুঝাতে হবে।
আর স্বামী স্ত্রী কে মারলে স্ত্রী কেন স্বামীকে মারতে পারবে না ? আপনি যে যুক্তি দিলেন তা আসলেই আইয়ামে জাহেলিয়াত যুগের মানসিকতা। আর আপনি যে কইলেন ইসলাম বাদে অন্য সব ধর্ম বাতিল , সেই রকম অন্য ধর্মের কেউ তো বলতে পারে , তার ধর্ম বাদে ইসলাম সহ সব ধর্ম বাতিল !! কথা বলার আগে অন্যদের একটু সম্মান দিন।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
জারনো বলেছেন:
অদ্ভূত উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ বলেছেন: এই ধার্মিক লোক গুলা সেই আইয়ামে জাহেলিয়াত এ পড়ে আছে এখনও। ধর্মের কোন ত্রুটি কখনো স্বীকার করতে চায় না।
আপনার এই কথাটি বোধ হয় ঠিক নয়। ধর্মে আগে অনেক গোড়ামি ছিলো। তবে বর্তমানে অনেক সহজ হয়েছে। ধর্ম নিয়ে যারা ব্যবসায় করে তাদের কথা আলাদা তবে সহি ও সত্য ব্যখ্যা করে তারা কোথাও কোন ত্রুটি বা অসংগতি দেখলে তা থেকে বিরত হবার পরামর্শ দিয়ে থাকে।
১৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
অগ্রপথিক... বলেছেন: ভাই আপনি কি বইটা পড়েছেন নাকি ইহুদী-খ্রীস্টানদের বই পড়ে নাচছেন। যার বই পড়ে লাখ লাখ মানুষ হেদায়েত পেয়েছে এবং যাদের পারিবারিক জীবনগুলো সুখময় হয়ে উঠেছে তার বিরুদ্ধে বলার আগে আপনার ভেবে দেখা উচিৎ ছিল আপনি কি লিখছেন।এখন দেখুন উনি কি বলেছেন-
বইটার বাংলা অনুবাদ " কুরআন হাদিসের আলোকে পারিবারিক জীবন" নামে পাওয়া যায়। পুরো বইটা পড়ুন তারপর আপনি সিদ্ধান্ত নিন আপনি ঠিক বলেছেন , না বেঠিক।
এখন যদি আপনি মুসলমান হন তাহলে পোস্টটি মুছে দেন আর যদি ইহুদী খ্রীস্টানদের দালাল হন তাহলে মা'আসালাম।
২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১০
জারনো বলেছেন:
প্রখ্যাত ইসলামিক চিন্তাবিদ মৌলভী আশরাফ আলি থানভী (রঃআঃ) সম্পর্কে কোন ধরনের সমালোচনা কিংবা তাঁর জ্ঞান ও প্রজ্ঞা সম্পর্কে কোন নেতিবাচক বক্তব্য দেবার ধৃষ্টতা আমার নাই। তিনি মুসলমানদের তথা মুসলিম বিশ্বের এক জ্যোতিস্ক। আমি কেবল মাত্র তার সমসাময়িক
বক্তব্যের বিষয়ে " যে বক্তব্য নিয়ে সমগ্র মুসলিম বিশ্বে আলোড়ন তুলছে, ও উদার পন্থি মুসলমানদের মাঝে সমালোচনা হচ্ছে" শুধু মাত্র সেই বক্তব্যটিকে বর্তমান সময়ে আমাদের নারী সমাজ কী ভাবে গ্রহণ করবে সে বিষয়ে সকলের সুচিন্তিত মতামত জানতে চেয়েছিলাম। আলোচনা ও সামালোচনার মাধ্যমে প্রকৃত সমাধান বের হয়ে আসবে যাতে করে সামাজিক ও পারিবারীক ভালোবাসার বন্ধনে "লাঠি" নামক বস্তটি অন্তরায় হয়ে না দাঁড়ায়। আপনি কী বিশ্বাস করেন "লাঠি"দিয়ে মানুষকে বশ করা য়ায়?
যা হোক আমি ইহুদী খ্রীষ্ঠ্যন বা নাছাড়া না হলেও অন্যের ধর্মের প্রতি কোন আক্রোশ নাই। ধর্ম যার যার, আর ন্যায় বিচার সবার জন্য। কোন গোড়ামী আমার ধর্ম ও বিশ্বাসকে কলুশিত করেনা। আর পাছে লোকে কিছু বলে এই ভয়ে আমি সত্য থেকেও দূরে সরে যাইনা। কারণ মানুষের জন্য ধর্ম, ধর্মের জন্য নয়। আপনি জানেন, " মানুষে সেবিছে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর। ভালো বাসা দিযে মানুষকে জয় করা যায়, লাঠি দিয়ে নয়।
সুতরাং স্বামী-স্ত্রীর মাঝে যখণ লাঠির প্রয়োজন অত্যাবশ্যকীয় হয়ে ওঠে তার পূর্বেই সেই সম্পর্ক ছিন্ন করা শতগুনে শ্রেয়। আমরা চাইনা স্বামী-স্ত্রীর মাঝে লাঠি রাজত্ব করুক।
১৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
অগ্রপথিক... বলেছেন: বইটার ইংরেজী অনুবাদ ডাউনলোড করতে পারেন নিচের লিংক থেকে-
Click This Link
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৩
জারনো বলেছেন:
অনেক ধ:ন্যবাদ অগ্রপথিক।
প্রকৃত পক্ষেই আপনি অনেক
পথ বাতলে দিযে অগ্রপথিক
হয়ে রইলেন।
১৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
বীরেনদ্র বলেছেন: @ অগ্রপথিক, মুসলমান হলে এই করুন আর না হলে সালাম, তার অর্থ হল মুসলমান হলে এটা মানতে হবে , তাই নয় কি? মানুন আপত্তি নেই, তবে আজকাল কিন্তু উলটো ঘটছে, অর্থৎ স্ত্রীরাও স্বামী পেটাচ্ছে শুনছি। সাবধান থাকবেন।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০০
জারনো বলেছেন:
স্ত্রীকে স্নেহ করুন, ভালোবাসুন
সেও আপনাকে শ্রদ্ধা করবে,
ভালোবাসবে, তখন লাঠির
প্রয়োজনীয়তা আর থাকবে না।
আপ পর ধর্মে সহিষ্নুতা ইসলামের
শিক্ষা। ইটটি মারলে পাটকেলটি খেতে
হয় এটা যেমন সত্যি তেমনি সালাম
কাউকে দিলে সে যতই শত্রু হোক কখনো
অভিসম্পাত করবে না।
২০| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
অগ্রপথিক... বলেছেন: বইটির বাংলা অনুবাদ নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করতে পারেন-
Click This Link
৩০ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
জারনো বলেছেন:
আবারও ধন্যবাদ। সত্যি অনেকের কাজে লাগবে এবং
উপকৃত হবে।
২১| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫২
অগ্রপথিক... বলেছেন: বীরেনদ্র সাহেব আপনি কি বইটা পড়েছেন, নাকি আপনাদের চিরাচরিত মিথ্যা চালবাজি করতে চাচ্ছেন।
২২| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০০
অগ্রপথিক... বলেছেন: বাংলা অনুবাদ অংশটাও দেখুন-
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০২
জারনো বলেছেন:
ব্যাক্তিগত আক্রমন নয়। চাই বিজ্ঞান ভিত্তিক বিজ্ঞান মনস্ক সমালোচনার আলোকে
সমস্যার প্রকৃত সমাধান, যাতে কারো সাথে সংঘাতের সৃষ্টি না হয়।
২৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০১
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ব্লগে এভাবে দু'কথায় কোরানের কোন আয়াতের ব্যাখ্যা করে সেটা বুঝে ফেলা একটু কঠিনই বটে। সবচেয়ে বড় কথা হল, কোরানে বিধৃত আল্লাহর কোন কথা বা হুকুম বুঝতে হলে সর্ব প্রথম আল্লাহর উপর ঈমান আনতে হবে এবং অন্তরে এই বিশ্বাস রাখতে হবে যে, আল্লাহ পাক আমার জন্য যে বিধান দিয়েছেন সেটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই, সেটাই সর্বোত্তম, বাহ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে সেটা হয়ত আমার বুঝে নাও আসতে পারে। কিন্তু, যিনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন, তিনি অবশ্যই কিভাবে চললে আমরা ভাল থাকতে পারব সেটা জানেন। তাই, আলোচ্য আয়াত তথা কোরান বোঝার জন্য আমাদের কোন আলেমের সান্যিধ্যে গিয়ে সেটা বুঝে নেয়া প্রয়োজন।
যে বিশ্বাসী নয়, তার কোরানের এই আয়াতের অর্থ বোঝার চেষ্টা করে কোন লাভ নেই, কারণ অবিশ্বাসী তার নিজের খেয়াল খুশী মতই চলে।
পাঠকের সুবিধার্থে আমি এখানে সবচেয়ে বিস্তারিত তাফসীর ইবনে কাছির থেকে আলোচ্য আয়াতের তাফসীর তুলে দিচ্ছি। ইনশাল্লাহ আল্লাহ আমাদের ঈমান আনার এবং আল্লাহর অনুমোদিত দীন ইসলামের অনুশাসন মেনে চলার তৌফিক দিবেন। আমিন।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:০৯
জারনো বলেছেন:
এটা ধ্রুব সত্যি যে আমাদের সীমিত বিদ্যা বুদ্ধি ও জ্ঞান দিয়ে অসীম জ্ঞানের ভাণ্ডার পবিত্র কোরআনের একটি অক্ষরের ব্যাখ্যা করার মতো জ্ঞান আমাদের নেই। তবে বিজ্ঞান ভিত্তিক গবেষণা ও আগের চেয়ে অনেক পরিস্কার হচ্ছে। ধর্মকে যারা ব্যবসায়িক হাতিয়া হিসেবে ব্যবহার করতো তারা অনেকটা কোন ঠাসা হয়ে পড়ছে। সুতরাং পবিত্র কোরআন নিয়ে আরো গবেষণা হবে কেয়ামতর আগ পর্যন্ত। সুতরাং বিভ্রান্তি নয় আসুন যারা কোরআন সম্পর্কে সম্যক ধারণা রাখেন তারা তাদের সুচিন্তিত ও গঠনমূলক সমালোচনা ও মন্তব্য করে সমস্যার সমাধান করুন।
২৪| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০২
অগ্রপথিক... বলেছেন: Punitive measures and their limits
There is a need at times for punishment and chastisement. And
according to the rule "necessity is confined to the demand of the
occasion", only that amount of chastisement is permitted which
will enable proper reformation. Such chastisement is referred to
as Ta'zeer in the Shariah. There are various forms of this:
(1) To reproach
(2) To scold
(3) To beat with the stick or hand
(4) To pull the ears
(5) To utter harsh words
(6) To physically detain
(7) To apply financial restraints etc.
Only that amount of punitive measures can be employed which
assist in improvement. It should not reach a stage of excessive
torment and agony. Such excess is, let alone a sin, also unnatural
and inhumane. The Fuqahaa (jurists) have explicitly prohibited
excessive beating. This includes beating in a manner which
leaves marks on the body. As for beating in a manner which
breaks the bones or splits the skin, it will obviously be more
prohibited. (Islaahe-Inqilaab volume 2 page 220)
Method of restraining oneself within the permitted
boundaries
Hadhrat Thanwi Rahmatullahi Alayhi was told that people tend
to commit excesses with the tongue and hand whilst applying
150
A GIFT TO THE HUSBAND AND WIFE
punitive measures upon their subordinates. However, they most
often regret their actions. Hadhrat was asked for some method
to ensure people remain within the limits.
Hadhrat replied- The best plan is, prior to you saying anything
or stretching your hand out, to ponder over what you are going
to say or what course of physical action you will assume.
Thereafter, make sure you stick to those limits. (Husnul-Azeez
page 351)
The best remedy is to ensure that you don't hit whilst angry.
Once the anger subsides, contemplate over the severity of the
offence and punish accordingly. (Dawaate-Abdiyat volume 19
page 1 1 9)
On occasions of extreme fury
If one becomes furious with someone else, he should move
away from in front of him or move the other person away.
Thereafter, drink some water. If the anger is much worse, one
should ponder over the fact that Allah Ta'ala has many rights
over us and we are also guilty of offenses. Just as He forgives
us, we should also forgive the faults of the other party. What
will our condition be if Allah Ta'ala has to take us to task for all
our sins? (Malhoozaat Jadeed Malfoozaat page 6)
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১১
জারনো বলেছেন:
অগ্রপথিক সত্যি আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ। অনেক না জানা কথা আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম। সংশ্লিষ্ট পাঠকরাও অনেক জানতে পেরেছে আপনার তথ্যবহুল মন্তব্য থেকে। ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইলো।
২৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০৩
বীরেনদ্র বলেছেন: @অগ্রপথিক, আমি বৈটি পড়ি নি এবং প্রয়োজনীয়তাও অনুভব করি না। আমার বক্তব্য আমার ব্লগে আমি লিখেছি, একটাতে আছে টরন্টো সাল পত্রিকার উধৃতি আর অন্য টাতে বাদ বাকি উধৃতি দেওয়া আছে।
উপরে দেওয়া লিঙ্ক দুটো পড়ে দেখুন।
আমাদের চিরাচরিত মিথ্যে চালবাজী? আপনি কিভাবে ভাবলেন আমি মিথ্যে বলছি?
খেপলেন কেন? কোরান শরীফে স্পস্টতই বলা আছে বৌদের পিটাতে। আয়াত ও দিতে পারব। এটা যখন দেখবেন তখন বলবেন তফসির দরকার, অনুবাদ ঠিক হয় নি ইত্যাদি। কিন্তু একবার ও স্বীকার করবেন না যে বৌ পেটানো কথাটা বলা ঠিক নয়। কারন হল আপনি আগে সেটা সত্যি ধরে নিয়ে বসে আছেন।
২৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:০৭
বীরেনদ্র বলেছেন: উপরের জহিরুলের দেওয়া সুরাতেই দেখুন প্রহার করার কথা বলা আছে। এখন বলবেন শর্ত - কখন প্রহার করা যাবে , কখন যাবে না ইত্যাদি।
আমার বক্তব্য হচ্ছে কোন কারনেই প্রহার করা উচিৎ নয়। স্বামীর স্ত্রীকে প্রহার করার অনুমতি দেওয়াটাই অন্যায়।
২৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:১১
অগ্রপথিক... বলেছেন: বীরেনদ্ সাহেব কত পর্যায়ে গিয়ে স্ত্রীদের মৃদু প্রহার করতে বলেছে তা কি আপনি জানেন?? মার দেওয়ার পরিমাণ কতটুকু তা কি জানেন??
যাক আপনারা শিক্ষিত মানুষ, মুসলমানরা না হয় খারাপ, কিন্তু পাশ্চাত্যে স্বামী স্ত্রীর মারামারির হার মুসলমান দেশ থেকে বেশী কেন??
আর কত জন প্রকৃত মুসলমান দেখেছেন যাদের মধ্যে স্ত্রী প্রহারে অভ্যস্ত, কিন্তু আধুনিক শিক্ষিত আর ইসলাম শিক্ষা বঞ্চিত মানুষদের মাঝেই তো স্ত্রী প্রহারের হার বেশী।
২৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২২
বীরেনদ্র বলেছেন: @অগ্রপথিক, ঐ প্রহার করতে বলাটাই খারাপ, কি, কতটুকু , কেন ইত্যাদি তে গিয়ে তো লাভ নেই। যে কোণ দেশে বা জাতিতে বৌদেরকে পেটানো হয় সেটাও নিশ্চয়ই খারাপ।
এখন এলেন প্রকৃত মুসলমান নিয়ে?
শুধু মুসলমান কেন, হিন্দু বৌদ্ধ, আমেরিকা, বৃটেন সব দেশে, সব জাতিতে নারী নির্যাতন হয়, পেটানো হয়।
কিন্তু তা সমর্থন করার কোন প্রশ্নই ওঠে না।কিন্তু আপনি কেন স্বীকার করবেন না যে এই মার দেওয়া বক্তব্য টাই ঠিক নয়। কারন হল একটাই তা হল ওটা আপনার পবিত্র ধর্ম গ্রন্থ ওতে কোন ভুল আপনি দেখবেন না। দরকার হলে ভুলকে প্রতিষ্ঠীত করার জন্য অনেক কথা বলবেন, কিন্তু কেন? ভুলকে ভুল হিসেবে দেখাই উচিত ধর্মগ্রন্থে বলা আছে তাই কিছু বলা যাবে না- এটাই হল অন্ধ বিশ্বাস, যেখানে যুক্তি নেই কিছু।
২৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৫
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ৩৮৬, ৩৮৭ পৃর্ষ্ঠার ছবিগুলো আসছে না বলে আবার দিলামঃ
৩০| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:২৫
মুক্তারবেষ্ট বলেছেন: তর্ক বা বিতর্ক যাই হোক না কেন , এর উছিলায় আমরা কিছুটা হলেও স্বামী -স্ত্রী সম্পর্ক সম্বন্ধে জানতে পারলাম । এটাই আমাদের বাস্তব জীবনে কাজে দিবে । গাধা গাধা হাদিস শুনে যদি তার কিছুই পালন না করি বরং সেটাই হবে খারাপ দিক ।
আমার মত হলো যদি স্ত্রী অন্যায করে এবং তার যদি বিধান থাকে তবে স্বামী অন্যায় করলে তারও সেরুপ বিধান থাকতে হবে । কারন দুজনেই মহান আল্লাহর সৃস্টি । শুধু একতরফা কোন বক্তব্য গ্রহনযোগ্য হতে পারেনা ।
আরেকটি কথা , পাচশ বছর আগের সমাজ ব্যবস্থা এবং বর্তমান সমাজ ব্যবস্থা এক জিনিস নয় । সেটা ধর্মীয় হোক বা সামাজিক হোক সেটা মুল বিবেচ্য বিষয় নয় ।
সবচেয়ে বড় কথা , মানুষের জন্য ধর্ম , কিন্তু ধর্মের জন্য মানুষ নয় ।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
জারনো বলেছেন:
যুগে যুগে সময়ের প্রয়োজনে নবী রসুল (সঃ) এসেছেন ধরায়, শুধু মানব কল্যানের জন্য। সুতরাং মানব সেবার উপরে কোন ধর্ম নাই। তাই কোন সমস্যার সৃষ্টি হলে তা আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা শ্রেয়। নির্যাতন করে কাউকে বশ করা যায়না যা করা যায় ভালোবাসা দিয়ে। সুতরাং মানুষকে ভালোবাসতে পারলেই সকল সমস্যার সমাধান হবে তখন আর লাঠির প্রয়োজন হয় না। লাঠি প্রয়োজন পশুর জন্য, মানুষ পশু নয়। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৩১| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৪
আজবছেলে বলেছেন: ভাই উনার মনে হয় মাথা নষ্ট হইছে, একবার নারী নির্যাতনের কেস খাক তারপর, এই কথা মুখে দুইবারের বার মুখেও আনবে না। "এ গিফট ফর মুসলিম কাপল" বইটা দেখলে তওবা তওবা পড়তে বাধ্য হবে
৩২| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৪৯
অগ্রপথিক... বলেছেন: Stalking
Annually in the United States, 503,485 women and 185,496 men are stalked by an intimate partner. 1
A study conducted by the National Institute of Justice and the Bureau of Justice Statistics of college females found that 13% of those surveyed reported being stalked within the past academic year. 2
A survey of randomly chosen college students found 156.5 incidents of stalking per 1,000 female students and 130.7 victims per 1,000 female students. 3
81% of women stalked by a current or former intimate partner are also physically assaulted by that partner. 4
89% of femicide* victims who had been physically abused had also been stalked in the 12 months before the murder. 5
54% of femicide victims reported stalking to police before they were killed by their stalkers. 6
* The murder of a woman.
Tjaden, P., & Thoennes, N. (2000). Extent, Nature, and Consequences of Intimate Partner Violence (NMCJ 181867). Washington, DC: U.S. Department of Justice, National Institute on Justice and Centers for Disease Control and Prevention.
National Institute of Justice and the Bureau of Justice Statistics. (1998). National Stalking Resource Center. No Author.
Fisher, B. & Cullen F. (1999). The Extent and Nature of the Sexual Victimization of College Women. Washington, DC: U.S. Department of Justice, National Institute of Justice.
Tjaden, P., & Thoennes, N. (1998). Stalking in America. Washington, DC: National Institute on Justice.
McFarlane et al. (1999). Stalking and Intimate Partner Femicide. Homicide Studies.
McFarlane et al. (1999). Stalking and Intimate Partner Femicide. Homicide Studies
৩৩| ২৯ শে মার্চ, ২০১২ রাত ৮:৫৩
৩৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ রাত ১:৩৭
ইয়াংেমন বলেছেন: পোস্ট পড়তে পড়তে টায়ার্ড।
৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:১৫
জারনো বলেছেন:
আমিও জবাব দিতে দিতে টায়ার্ড
৩৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৫:০৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ভাই,সোজা কথা।কোন সমস্যা হলে যুক্তিসংগত আলোচনার মাধ্যমে তার নিষ্পত্তি করতে হবে।মেয়েমানুষের গায়ে হাত একেবারেই তোলা যাবেনা কেননা তা কাপুরুষতার শামিল।এত্ত এত্ত ক্যাচালের কি দরকার।সহজ জিনিস যে জটিল করে উল্টাপথে মীমাংসা করতে চায় তার নিজের ভিতরেই কোন না কোন সমস্যা আছে।
৩৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১৭
মেলবোর্ন বলেছেন: Womens' Rights: In the times when women were considered the property of men and were treated worse than slaves; when "Eve" and "evil" were considered synonymous and a woman was a "shameful load of sin", when Christian conferences were discussing questions such as
- Does woman have a soul? - Is she human? - Will she be resurrected?
The Quran declared:
O’ Men & Women! You have a common origin. [4:1]
“… All of you, men and women, belong to the same single stock.” [49:13]
The believers, both men and women, are colleagues one of another. [9:71]
"Women have rights unto you as you have rights unto them." [2:187]
"Every person will be rewarded according to one's actions, male or female." [4:32]
And the exalted Prophet taught:
- Paradise lies at the feet of your mothers.
- The best among you is the one who is best to his wife.
- O’ Men! You will be questioned about your treatment of women.
It is interesting to note that women gained the right to vote in 1920 in the USA. When did Muslim women attain it? In the 7th century!
সোস:THUS SPEAKS THE QURAN by
Shabbir Ahmed, M.D.
http://ourbeacon.com/?page_id=11605
৩৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৬
মেলবোর্ন বলেছেন: How to beat your wife? -Khalid Yasin
৩৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মেলবোর্ন বলেছেন: Excellent advice for wives - Nouman Ali Khan
Love and Mercy between Husband and Wife! Nouman Ali Khan
Click This Link
৩৯| ৩১ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:২২
লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: প্রহার করতে বলা হয়েছে বা হাত দিয়ে মারতে বলা হয়েছে। বুঝলাম। কিন্তু যৌতুকের জন্য নারীদের যেভাবে নির্যাতন করা হচ্ছে আসুন এই বিষটি নিয়ে কাজ করি।
পুরুষ নারীদের চেয়ে মর্যাদাবান শুধু নয় শক্তিশালীও বটে। জন্মের পর থেকেই একজন পুরুষ একজন নারীর চেয়ে অধিক খাদ্য/ পরিবারের উৎকৃষ্ট খাবার গ্রহ্নন করেন। পুষ্টিগত দিক বিবেচনা করলে তাঁরা অধিক বুদ্ধিমানও বটে।
যুগ যুগ থেকেই বিভিন্ন বিষয়ে লেখার ট্রানস্লেষনও পুরুষরাই করে আসছেন স্বাভাবিক ভাবেই নারীদের ব্যাপারে বিষয় গুলো পক্ষপাতদূষ্ট হওয়াই স্বাভাবিক।
আল কোরান একটি পু্র্নাঙ্গ ধমগ্রন্থ (গোল্ডেন মিন)। সবার অধিকার এখানে রক্ষা করা হয়েছে। আমরা যদি সত্যিকার ভাবে তা মেনে চলি সমাজে এত অস্থিরতা থাকার কথা না।
প্রাত্যাহিক জ়ীবনে যার যতটুকু সুবিধা ততটুকুই মানা হচ্ছে। সুবিধাবাদী চরিত্র আরকি!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে মার্চ, ২০১২ বিকাল ৩:৪৪
শাহনেওয়াজ লতিফ বলেছেন: