![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(জামাত-শিবিরের জনসম্পত্তি ধংসের ছবি)
শাহবাগ প্রজন্ম চত্বর থেকে ঘোষনা করা হয়েছে যে আগামী সোমবারের আহুত জামাত-শিবিরের হরতাল ঠেকানো হবে এবং ঘোষনাটি জনপ্রিয়তা পেয়েছে! জামাতি-শিবিরের বা অন্য যে কোন হরতাল ই হোক না কেনো, মানুষ ভয়ে তাদের গাড়ি বের করে না যে কেউ ভেঙ্গে ফেলবে বা জ্বালিয়ে দেবে! অথবা তাদের মারধর করবে! কিন্তু একবার এই ভীতি দূর করতে সমাজভিত্তিক অংশগ্রহন্মূলক ব্যাবস্থা নেয়া গেলে এই ভীতির বৃত্ত থেকে জনগণ বের হয়ে আস্তে পারবে ও গণ-বিরোধী হরতালকে চিরতরে রুখে দেয়া যাবে!
কিন্তু ঠেকাতে হলে কিছু প্রস্তুতি ও ব্যাবস্থা দরকার, তার মধ্যে নিম্নোক্ত সমূহ রাখা যেতে পারে! ঢাকার জুরাইন এলাকায় এর কাছাকাছি পাইলটিং করে অভাবনীয় সাফল্য পাওয়া গেছে, আপ নারাও করে দেখুন, সূফল বয়ে আনবে এই ব্যাবস্থা সমুহ!
১। প্রথমেই এলাকা ভিত্তিতে প্রজন্ম কমিটি করতে হবে, যার সদস্য থাকবে যথেষ্ট সংখ্যক দৃঢ়চেতা যুবক, এরা কয়েক টি গ্রুপে ভাগ হয়ে পুরো এলাকার দ্বায়িত্ব নেবে!
২। এরা অতি দ্রুত পাড়াতে বা মহল্লাতে জামাতী-শিবিরদের ও সন্দেহ ভাজনদের লিস্ট তৈরী করবে যতটা নির্ভূল ভাবে সম্ভব এবং কয়েকভাগে বিভক্ত প্রজন্ম গ্রুপ একটি করে লিস্ট সাথে রাখবে! মনে রাখতে হবে জামাত বা শিবির এ্যাকশন গ্রুপ কখনও দাড়ি রাখে না বা পাঞ্জাবী পরেনা, তারা সচরাচর টি সার্ট ও জিন্স পরে থাকে! এরা একটু মৌন প্রকৃতির হয় এবং নিজেদের মধ্যে ছাড়া না পারলে কারো সাথে কথা বলে না কিম্বা কোন দোকানে কোন কিছু ক্রয় করে না! এলাকার মেস মালিকদের সতর্ক করে দিতে হবে যে তারা যেন কোন অজানা লোক কে এই সময়ে শেল্টার না দেয়, যে মেস থেকে এ ধরনের লোক বেরিয়েছে শোনা যাবে সেই সব মেস মালিকদের শাস্তি দেওয়া হবে বলে আগাম জানিয়ে দিতে হবে! এলাকায় হঠাত কোন অচেনা যূবক দেখলে তাকে উপযূক্ত জেরা করে তার পরিচয় সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে! রাজপথ বা বড় রস্তার ধারে গলিতে ছাপড়া হোটেল ও দোকান যেমন সেলুন ইত্যাদিতে কঠোর নজরদারী রাখতে হবে, যে গলি থেকে মিছিল বের হবার প্রমান পাওয়া যাবে পরবর্তীতে সেই সব গলির হোটেল/দোকান সিল গালা করে বন্ধ করে দেয়া হবে! এ ধরনের উদাহারন সৃস্টি করতে পারলে নিজেদের স্বার্থেই পরবর্তীতে সেই সব গলির দোকানীরাই জামাত-শিবির দঙ্গল সেই সব গলি থেকে তাড়িয়ে দেবে! ফলে শিবিরের কালান্তক "ঝটিকা মিছিল" চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে!
৩। প্রথম থেকেই ম্যান টু ম্যান গার্ড স্টাইলে এই সন্দেহ ভাজনদের চোখে চোখে রাখতে হবে! সন্দেহ হলেই তাদের ধরে এনে কোন কমূন্যিটি প্লেসে পিঠ মোড়া করে বেঁধে রাখতে হবে! (একাত্তরে আমরা করেছিলাম, তাতে ফল হয়েছিল)
৪। কাউকে ধংসাত্মক কোন কাজ করতে দেখলে বা সে ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সন্দেহ হলে (ককটেল, টায়ার ও সম্পত্তি জ্বালানো, ভাংচুর ইত্যাদি) দেখলে সাথে সাথে তাকে বা তাদের ধরে যে কোন কম্যূনিটি প্লেসে বেধে রাখতে হবে! এদের মধ্যে অন্ততঃ একটা কে প্রকাশ্য রাম-ধোলাই দিয়ে ও সব কয়টাকে মাথা ন্যাড়া করে এলাকাতে ঘোরাতে হবে, তা হলে প্রচারের কারনে এলাকাতে আর এ সব আপদ আসতে সাহস পাবে না!
৫।এলাকার মসজিদ সমূহ জনগনের চাঁদায় পরিচালিত হয়! স্থানীয় গণ্য-মান্য মুরুব্বীদের সহযোগীতায় এই সব জামাতি-শিবির হরতালের আগে ও সময়ে মসজিদের মাইক গুলো থেকে জনস্বার্থে লাগাতার হরতাল বিরোধী জন-কর্মসূচীর নির্দেশ দিতে হবে, তা হলে প্রতিটি এলাকাকে শিবির ও জামাতিদের ধংসযজ্ঞ থেকে রক্ষা করা যাবে!
২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: দুর্দান্ত ! এটার দরকার অনেকদিন থেকেই অনুভব করছি, সবাইর এগিয়ে আস্তে হবে, কেউ কিছু করুক না করুক, জতজন পোস্ট দেখবেন স্বপ্রণোদিত ভাবেই সংগঠিত হতে শুরু করুন, জয় বাংলা!
ওদের হটিয়ে দেওয়া হবেই।
+++++ ফেবুতে শেয়ার দিলাম।
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
অশ্রুহীন মন বলেছেন: কাউকে ধংসাত্মক কোন কাজ করতে দেখলে বা সে ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে সন্দেহ হলে (ককটেল, টায়ার ও সম্পত্তি জ্বালানো, ভাংচুর ইত্যাদি) দেখলে সাথে সাথে তাকে বা তাদের ধরে যে কোন কম্যূনিটি প্লেসে বেধে রাখতে হবে! এদের মধ্যে অন্ততঃ একটা কে প্রকাশ্য রাম-ধোলাই দিয়ে ও সব কয়টাকে মাথা ন্যাড়া করে এলাকাতে ঘোরাতে হবে, তা হলে প্রচারের কারনে এলাকাতে আর এ সব আপদ আসতে সাহস পাবে না!
৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৭
যেড ফ্রম এ বলেছেন: @ দিকভ্রান্ত*পথিক
আমার কাছেও প্রস্তাবটা চমৎকার মনে হয়েছে। সবাইকে শেয়ার করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৮
যেড ফ্রম এ বলেছেন: এই পোস্টে আমি নিজ দায়িত্বে অনলাইনে থাকা পর্যন্ত "দৃষ্টি আকর্ষন"এর জন্য মন্তব্য করে যাবো।
৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
যেড ফ্রম এ বলেছেন: সবাইকে এই পোস্ট টি পড়ার ও শেয়ার করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: অত্যন্ত চমৎকার এবং কার্যকরী প্রস্তাব। এলাকাভিত্তিক কমিটি গঠন করে জামাত শিবির প্রতিহত করতে হবে। তারা যেন কোন এলাকায় সমাবেশ বা পোষ্টারিং না করতে পারে ।
পিকেটিং বা সমাবেশ করলে তাদের ধরে গণধোলাই এর ব্যাবস্থা করতে হবে।
৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
রোমানা খাতুন বলেছেন: +++++
৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: যাদের কোন কোন শিবির কর্মি পরিচিত্ আছে তারা নিজেরা কিছু করতে না পারলে কমিটিকে ইনফর্ম করবে পরে কমিটি যাচাই করে ব্যাবস্থা নিবে। যশোরে নাকি এইভাবে মেস থেকে শিবির উচ্ছেদের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে, এক বন্ধু ফোন করে জানাল।
১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০২
লজিক2010 বলেছেন: ++++++++
১১| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৫
বনমালী বিশ্বাস বলেছেন: চমৎকার+++++++++++++
১২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭
শ্রমন বলেছেন: যেড ফ্রম এ ও অন্য সাথীরা, ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে, পোষ্ট টি প্রাক্টিক্যাল, দেখুন পোষ্ট টাকে কতদুর শেয়ার করতে পারেন, দয়া করে দেখুন!
১৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩০
ইন্সিত বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাব।
১৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
বিপদেআছি বলেছেন: জামাত শিবিরকে লাথি দিন , বাংলায় এদের ঠাঁই নাই।
১৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২০
মফিজ দ্য সিরিয়াস বলেছেন: রাজিবের ডিজিটাল জানাযা।* হিন্দু মুসলিম একসাথে নামাজ আদায়।* অযু ছাড়াই নামাজ আদায়।* ১৫ সেকেন্ডের মাথায় ৫১২ kbpsস্পিডে নামাজ শেষ।* নামাজের আগে ও পরে কালেমার বদলে জয়বাংলা ধ্বনি।* জানাযার নামাজের পর ফরজ নামাজমাগরীবের খবর নাই।* ইমামের আগে পিছে সর্বত্রই মুসল্লী!!!! এই গুলা দেখলে পাব্লিক আমারে কইবো আমি রাজাকার!!!!..
১৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২১
দিকভ্রান্ত*পথিক বলেছেন: যেভাবেই পারছি, শেয়ারের উপরে রাখছি।
আপনারা সবাই ফেবু-ব্লগ সবখানে ছড়িয়ে দেন, জয় বাংলা!
১৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৬
একুশে২১ বলেছেন: কার্যকরী পদ্ধতি হবে বলে মনে হচ্ছে।
১৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০
আশফাক সুমন বলেছেন: "মনে রাখতে হবে জামাত বা শিবির এ্যাকশন গ্রুপ কখনও দাড়ি রাখে না বা পাঞ্জাবী পরেনা, তারা সচরাচর টি সার্ট ও জিন্স পরে থাকে! এরা একটু মৌন প্রকৃতির হয় এবং নিজেদের মধ্যে ছাড়া না পারলে কারো সাথে কথা বলে না কিম্বা কোন দোকানে কোন কিছু ক্রয় করে না! "-- আমি জানি না আপনার এই কথাগুলো কততুকু সত্য । সত্য হওয়ার সম্ভাবনা ই বেশি বলে মনে হচ্ছে।
যাই হোক আপ নার এই পোস্টের জন্য ধন্যবাদ ।
১৯| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
শ্রমন বলেছেন: ভাই আশফাক সুমন, এটি আমার ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা প্রসূত! হ্যা তাদের মধ্যে যারা দাড় ওয়ালা বা পাঞ্জাবী পরা ধরা পড়ে তারা মূলতঃ শিবিরের "এ্যাকশন" গ্রুপের সদস্য নন, কিন্তু শিবিরের "এ্যাকশন" গ্রুপ, এদেরও ব্যাবহার করে! ও হযা, এরা এ্যাকশনের সময় কখন ও স্যান্ডেল পরে না, কেটস সু ব্যাবহার করে! স্বভাবে এরা অতি নির্লিপ্ত! নিজেদের উদ্দেশ্য ছাড়া আশের পাশের কোন ঘটনাই এদের ব্যাতিব্যাস্ত করে না!এরা নিজেদের সাথে জড়িত ছাড়া কোন মানুষের সাথে কথা বলেই না বললে চলে!
২০| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৮
হোরাস বলেছেন: সামাজিক প্রতিরোধই একমাত্র ওদেরকে নিশ্চিহ্ন করতে পারে
২১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৫
প্রগতিশীল ইকবাল বলেছেন: Toder bap Chattraleague re kisu korbi na!!!!!!!!!ora to direct manus pure mare......bada toder din ses............
২২| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৬
প্রগতিশীল ইকবাল বলেছেন: sahos thakle police, RAB sara nam......baper bari india send korbe......jotto sob rubbish er dol...........
২৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০১
শ্রমন বলেছেন: @প্রগতিশীল ইকবাল, মিয়া ভাই,
প্রগতিশীল কেন? বলবেন তাই-
ছাত্রলীগ ও হবে শত্রু ধরা-
আপনারা যা করেছেন, তা যদি করা!
রুখে দেবে যত উৎকট হ্যাংলা-
ভুলেন না, দেশটা যে এই বাংলা!
কোন দিন আপনারা পারেন নি ভাই-
জোরজার করে ফের কিছু করা চাই?
জানে আপনাদের ওই বয়সী নেতারা-
জনগণ ক্ষেপে গেলে দেখে ফের চাঁদ তারা!
বুকের পাটার জোর রাখেন যে কতটা-
মুক্তিযুদ্ধে পেয়েছি যে তাহা কতটা!
মিয়া ভাই, ছেড়ে দাও ভন্ডামী যাহারে-
ষন্ডের গুঁতোগুতি কর গে সে লাহোরে!
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০
যেড ফ্রম এ বলেছেন: চমৎকার প্রস্তাব।
সবাই লেখাটি ফেসবুকে শেয়ার করুন। ছোট ছোট পাড়া-মহল্লা মিলিয়েই গ্রাম-শহর-জেলা-দেশ। যার যার অবস্থান থেকে জানোয়ারদের প্রতিহত করুন।
জয় বাঙলা!