![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
(ছবিঃ নাস্তিকতার শাস্তি কি এই অমানবিক ভাবে?)
ব্লগারদের লেখা ভুখা নাঙ্গা মৌলিক অধিকার বঞ্চিত দেশবাসীর ধর্মীয় মূল্যবোধ বা ধর্মীয় অনুভূতিতে যে আঘাত লাগে না তা অতি সুনিশ্চিত, এসব প্রচারনা চালানো হয় হয় অপঃরাজনৈতিক কর্মকান্ড ও দুর্নীতি বিরোধী জনরোষ থেকে বাঁচতে, ক্ষমতায় টিকে থাকতে, ক্ষমতায় অরোহন করতে ও জনগনের দৃস্টি অন্যত্র সরাতে! এটা নিরপেক্ষ জরীপ করে দেখতে পারেন তৃনমূলে!
এখন এই ইস্যুতেই শেষ টোটকা হিসেবে আগামী কাল "ওলামা-মাশায়েখ" নামে জামাত-শিবির-বিএনপি প্রতিক্রিয়াশীল অক্ষশক্তি সারা দেশে ব্লগারদের বিচারের দাবীতে মাঠে নামার পাঁয়তারা করছে!
এই উপমহাদেশে "জনগণের ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে" বাক্যটি আবিষ্কার করে প্রথম সম্ভবতঃ ধান্দাবাজ বেনিয়া ও লুঠেরা বৃটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানী ও পরে ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিপ্লবের পরে বৃটিশ মহারানী ভিক্টোরিয়ার সরকার ও সেটাকে প্রতিপালন করে চলে সেই পুরোন ধান্দা, ভারতবর্ষে অবাধ শোষন ও লুঠ-পাট অক্ষুন্ন রাখতে! তারা প্রায় দুইশত বছর এদেশে অন্ন, বস্ত্র, বাস স্থানের দিকে লক্ষ্য না রাখলেও তাদের নিবীড় ও তীক্ষন লক্ষ্য ছিল ধর্মীয় ইস্যুর ওপর কারন তারা এদেশীয় সামাজিক-সাংস্কৃতিক তাদেরই দোসরদের খুব ভাল ভাবেই সনাক্ত করতে পেরেছিল! বেনিয়া বৃটিশরা জানতো যে ভূখা পেট ও ছিন্ন বস্ত্রেও এদেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠিকে ধর্ম "খাইয়ে" রাখা যাবে, তাই তারা ধর্মীয় গোড়ামী দূরকর তে তো কিছু করেই নি, বরং চেষ্টা করেছে তাকে উতসাহ দিতে এ দেশের নানান ধরনের ধর্ম ব্যাবসায়ী পৃষ্ঠপোষকতা করে, এমন কি তারা তাদের নিজস্ব খ্রীষ্ট ধর্মকে ও সে ভাবে প্রমোট করেনি (যে রকমটি এখন তাদেরই উত্তরসুরী খ্রীষ্ট ধর্ম অনূসারীরা করার সূযোগ পাচ্ছে), কারন ঔপনিবেশিক বৃটিশের ছিল একটিই লক্ষ্য, আর তা হলো উপমহাদেশের সম্পদ আর রাজস্ব লূঠ করা! শুধুমাত্র ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও রামমোহন প্রমূখ (যিনি বৃটিশের প্রাক্তন মূতসুদ্দিও বটেন!) নেতৃবৃন্দের দৃঢ়চেতা ভূমিকার কারনে হিন্দু ধর্মে্র কিছু গোড়ামীর বিরুদ্ধে বৃটিশ ব্যাবস্থা নিতে বাধ্য হয়েছিল!
কিন্তু "ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত" নামের অতি উপাদেয় জুজুটি শাসক ও শোষক গোষ্ঠির সর্বরোগহর রক্ষা কবচটি এখন ও স্বমহিমায় বিরাজমান! ভাবখানা এই যে পেটে দানা-পানি না থাকলেও, শরীরে আব্রু ঢাকার বস্ত্রের ব্যাবস্থা না থাকলেও, অন্যান্য মৈলিক চাহিদা গোল্লায় গেলেও শুধু ধর্মের এঁড়ে গরু ছেড়ে দিয়েই বুভুক্ষু মৌলিক চাহিদার রসদ বঞ্চিত বৃহত্তর জনগোষ্ঠিকে বাগে রাখা যাবে! এবং তাই করে গেছে নব্য ঔপনিবেশিক পাকিস্তানী শাসক ও শোষক গোষ্ঠি, যখনই মৌলিক চাহিদা ও গণতন্ত্রের দাবীতে বৃহত্তর জনগোষ্ঠি আন্দোলনে গেছে, তখনই এই "ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত" নামের অতি উপাদেয় জুজুটি পাকিস্তানী শাসক ও শোষক গোষ্ঠির হাতিয়ার হয়ে এক রকম সফল ভাবে ব্যাবহৃত হয়েছে! এর কারন সুষ্পষ্ট, সামজিক স্তরে স্তরে ধর্মের নামে একটি সুবিধাভোগী শ্রেনী সব সময়েই বিরাজমান, ধর্মের দোহাই আর জিগির উঠলেই একধরনের স্বার্থগত একাত্মতায় রাস্ট্রের সর্বোচ্চ অংশের সাথে এদের অতিদ্রুত যোগাযোগ স্থাপিত হয়ে যায়, তাতে যেমন রাস্ট্রিয় শোষক গোষ্ঠি ও স্বার্থান্বেশী গোষ্ঠির বিপদতারন ঘটেছে, একই সাথে “পোয়াবারো” অবস্থা হয়েছে সামাজিক স্তরে স্তরে যুগাযুগ সক্রিয় থাকা ধর্ম ব্যাবসায়ীদের, মার্কিনী পরিভাষা, “উইন উইন কন্ডিশন” এর বাস্তব উদাহারন!
এ যেন সেই ৫৪ ধারা, যাতে সন্দেহ করে মানুষ কে জেলে পোরা হয়, সব বিরোধী দলই এর সমালোচনা করে, কিন্তু ক্ষমতায় গেলেই আবার সেটাকেই আঁকড়ে ধরে টিকে থাকে!
দুঃখের বিষয় গৌরব্জ্বল রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধে অর্জিত বাংলাদেশেও সেই হাজার বছরের ঘাড়ে চাপা সিন্দাবাদের বুড়ো "জনগণের ধর্মীয় অনূভূতিতে আঘাত লাগতে পারে" বা “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” বাক্যটি শাসক শ্রেনী বার বার ব্যাবহার করে তার ফায়দা লুঠেছে, তার সাথে পোঁ ধরেছে সব সময়েই আগের বারের শাসক দল, সাথে ধর্ম ব্যাবসায়ীরা, সদলবলে! যার কারনে দাউদ হায়দার, আহ্ মেদ শরীফ, হুমায়ুন আজাদ বা তাসলিমা নাসরিনকে রাস্ট্রিয় পৃষ্ঠপোষকতায় মূরতাদ উপাধিতে ভুষিত হতে হয়েছে! তাদের কারো কারো বাংলাদেশ কে চিরদিনের মতো ছাড়তে হয়েছে! যে দেশে এখন ও ব্রথেল রয়েছে, রাস্তায় যেখানে এখনও গনিকাদের ভীড়, জননেতৃবৃন্দের কেউ কেউ রাতে দিনে মদ্য পান করেন বলে প্রচারিত, যেখানে এখনও সাধারন মানুষের মৌলিক অধিকার নিশ্চিত হয় নি, সেখানে কি করে “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” অপরাধের দায়ে মানুষ কে এক তরফা বিচার করে দন্ড দেয়া হয়েছে বা হচ্ছে?
এই “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” এর খড়্গ বা স্বার্থান্ধ গোষ্ঠির শেষ নিদান এখন ব্লগারদের ঘাড়ে ফেলতে চাচ্ছে রাস্ট্রীয় ও তাদের দোসর বিরোধী এবং আনুসাঙ্গিক পোএর দল ধর্ম ব্যাবসায়ীরা! তারা তাদের নিশ্চিত পতন ও পরাজয় আঁচ করতে পেরেই এই নিদান ধরেছে তাতে কোনই সন্দেহ নেই! যুগাযুগ ধরে পেটে ক্ষুধা, মৌলিক অধিকার অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা ইত্যাদি যেখানে জনগোষ্ঠির সহ্য করা ডাল-ভাত হয়ে গেছে, সেখানে “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” যদি কেউ সাধ করে পেয়ে যায়, মানে বর্তমান প্রজন্মের ভাষায় “খেয়ে যায়”, তাতে দেশ বা জাতির কিচ্ছুটি এসে যাবে না, এ ব্যাপারে কোনই সন্দেহ ধোপে টেকে না!
ব্লগ যারা লেখেন তারা তো ধর্মান্ধদের থেকেও বেশী পাগল-ছাগল নন, তারা দেশের প্রতি পূর্ণ আনুগত্য, ধর্মের প্রতি তার মনোভাব, মানুষের মানসিকতার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রেখেই লিখে থাকেন, তাই যেই যা লিখুন না কেন তার ভেতর আনূবিক্ষনিক পরিক্ষার মাধ্যমে “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” আবিস্কার করা মানা যায় না, মনে হয় সহসাথী ব্লগাররাও মানবেন না! তাই সর্বমহলের কাছে আমার সুষ্পষ্ট আবেদন ও হুশিয়ারী, প্লিজ, আর কখনও কোন লেখা নিয়ে “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” করেছে বলে চ্যাঁচামেচি না করে পারলে লেখার মাধ্যমে তার উত্তর দিন, কিন্তু নিজে দেশ ও জনগণের প্রতিনিধি সেজে তার বিচার করতে যাবেন না! কাউকে জবাই করে হত্যা করবেন না!
খবর রয়েছে যে আগামী কাল ব্লগারদের নাস্তিকতার বিরুদ্ধে তথাকথিত "ওলামা মাশায়েখরা" নাকি দেশ ব্যাপী আন্দোলনে যাবেন (পেছনে বুঝতেই পারছেন সব স্বার্থান্বেশী মহলের প্রত্যক্ষ ইন্ধন রয়েছে তাতে!)
পরিশেষে কবি নজরুল ইসলামের জনপ্রিয় কিন্তু স্বল্প উপস্থাপিত (বোধগম্য কারনে) একটি কবিতার কিছু অংশ দিয়ে শেষ করছি-
জাতের নামে বজ্জাতি সব
জাত জ্বালিয়ে খেলছো জুয়া।
ছুলে তোর জাত যাবে
জাত ছেলের হাতের নয়তো মোয়া।
হুকুর জল আর ভাতের হাড়ি
ভাবলি এ তুই জাতির জান
তাইতো বেকুব করলি তোরা
এক জাতিকে একশ খান!
২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪৫
শ্রমন বলেছেন: @নায়করাজ, আপনার লিংকে জামাত-শিবেরের ভন্ডামী ও জালিয়াতির দুর্দান্ত খবর ও ছবি রয়েছে, ধন্যবাদ ভাই!
৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: নাস্তিকদের অবস্থা দেখে এখন বেশ হাসি পাচ্ছে।কোথায় এখন তাদের সেই প্রবল প্রতাপ?
যাক নাস্তিকদের বিরুদ্ধে এ রকম একটি সংগ্রাম আমিও চেয়েছিলাম তবে এই মুহূর্তে কাজটি ঠিক হচ্ছে না।এখন সময় দেওয়া উচিৎ আমি মনে করি রাজাকারদের উপরে।জামাত শিবিরকে ধ্বংস করার সময় এটা
৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০২
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: সহমত
৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
শ্রমন বলেছেন: @জনাব মুহাম্মাদ আলী, কোন নাস্তিকদের অবস্থা দেখে আপনার হাসি পাচ্ছে? আমাকে নাস্তিক ঠাউরালেন না কি? সে আপনার মর্জি!
কিন্তু আপনার পরের কথাটা আমার হৃদয় ছুয়ে গেছে! মনে রাখবেন প্বিভিন্ন ধর্মের এই বাংলাদেশে এক ব্যাক্তি মনে যে ভাবনাই পোষন করেন না কেন, প্রকাশ্য ভাবে নাস্তিকতা প্রকাশ এবং শুধু ইসলাম ধর্মের নয়, যে কোন ধর্মের সর্বজন স্বীকৃত ব্যাক্তিত্ব সম্পর্কে কটুক্তি করা আর ধর্মান্ধতা একই মুদ্রার এ পিঠ ওপিঠ! সেই সব স্ব-স্বীকৃত ও বিবৃতিদাতা নাস্তিকদের ও কটুক্তিকারীদের আইন সঙ্গত বিচার হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি! কিন্তু পাশাপাশি আমি ধর্মান্ধদের ও ঠেকানো উচিত বলে ভাবি আর এখন নাস্তিকরা যেহেতু আশু থ্রেট নয়, প্রথম আমাদের ধর্মান্ধদের মোকাবেলা করা উচিত, সাথে ধর্ম ব্যাবসায়ী রাজাকার-আল বদরদের যারা এদেশের অস্তিত্বকে এখন ও স্বীকার করে না! তবে ব্লগে লিখে যারা সদম্ভে নাস্তিকতাকে ফ্যাশনের মতো উপভোগ করছেন, তাদের কেও সময়ে রুখতে হবে কারন এরা বিভেদ সৃষ্টিকারী!
মনে রাখবেন, বাংলাদেশের মডারেট আব হাওয়ার মতোই বাংলার গণ মানস ও মডারেট, এখানে চরম কোন পন্থাই আজ পর্যন্ত গৃহীত হয় নি, হবেও না, জনগণ তা প্রত্যাখান করবে, তাই বাংলাদেশ কখন ও তালেবান ও হবে না, আবার বঙ্গভূমিও হবে না আমি আপনি বেচে থাকতে, আপনি নিশ্চিত থা ক তে পারেন! বাংলার মানুষ বা প্রকৃতি তা গ্রহন করবে না!
৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮
জিয়া চৌধুরী বলেছেন: প্লিজ, আর কখনও কোন লেখা নিয়ে “ধর্মীয় মূল্যবোধে আঘাত” করেছে বলে চ্যাঁচামেচি না করে পারলে লেখার মাধ্যমে তার উত্তর দিন, কিন্তু নিজে দেশ ও জনগণের প্রতিনিধি সেজে তার বিচার করতে যাবেন না! কাউকে জবাই করে হত্যা করবেন না!
৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১০
জানা বলেছেন:
দেখুন প্রপাগান্ডা কত রকম:
http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=122599
৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
শ্রমন বলেছেন: @জানা, আপনার নির্দেশিত সাইটে দেখলাম জামাত-শিবিরের মালিকানাইয় তাদেরই অর্থায়নে প্রকাশিত "নয়া দিগন্ত" নামের সাবসিডাইজড মূল্যের টয়লেট পেপারে ব্লগ ও অনলাইন নিয়ে লেখা! আমি গর্বিত যে তারা সামুকে একনম্বরের শত্রু হিসেবে হিসেব করছে, তার মানে তাদের দ্বারা পরিচালিত নানান কিসিমেরব্লগিং ও অনলাইন প্রচারনার মোক্ষম জবাব আমাদের সামু দিতে পেরেছে! এ ভাবেই আসল সত্য এক দিন না একদিন বেরিয়ে আসে, অথচ শাহবাগ আন্দোলনের প্রথম দিকে "মা'র চেয়ে মাসির দরদ বেশী" জাতীয় একটি অনলাইন লিফলেট সামুকে শাহবাগ আন্দোলনের প্রতিপক্ষ হিসেবে দাড় করানোর প্রানান্তকর চেস্টায় লিপ্ত থেকে পরিশেষে সম্পর্ণ রূপে ব্যার্থ হয়েছিল!
নয়াদিগন্ত নামের জামাতিদের সাবসিডাইজডট মূল্যের টয়লেট পেপারে যদিও তারা নিজেদেরকে সামুতে ছাগু নামের প্রানকাড়া প্রিয় সম্বোধনে সম্বোধিত হবার কথা স্বীকার করে নিয়েছে, কিন্তু পাশা পাশি তারা তাদের চিরপরিচিত নিয়মে ধান ভানতে শিবের গীত গেয়েছে (কিছু বলার না থাকলে যেমন তাদের গাজীর গীত গাইবার রীতি!) যে সামুর পরিচালক একজন নারী ও পরিচালকের স্বামী নওরেজিয়ান আর তার নামেরও উল্লেখ করেছে! কিন্তু সামুর নামে কি অভিযোগ করতে পেরেছে? সামুতে নাকি আঠারো প্লাস বেলেহাজ বেপর্দা ইস্যু ছাপানো হয়! আমার মনে হয় সূনির্দিস্ট কোন কিছু অভিযোগ তৈরী না করতে পেরে বিশ্বজনীন "ছাগু" সম্প্রদায়ের "লিবিডো" উদ্রেককারী তথ্যঃ একজন মহিলা পরিচালক ও তার স্বামী নওরেজিয়ান, এই তথ্যে তারা অপার যৌন উত্তেজনা কৌতুহুলের সাথে উপভোগ করেছে! ডাক্তারী শাস্ত্রে আমরা একে পারভার্সনিজম বলি, শরীরের একটি বিশেষ গ্লান্ড (প্রস্টেট) এর প্রদাহে এই সেক্স-পারভার্সনিজমের সৃস্টি হতে পারে (জামাতী-শিবিরের বেলায় এটি প্রায় কমন)! অন্য অনলাইনের বিরুদ্ধে তাদের অভিযোগের ব্যাপারে অন্য ব্লগ ও অনলাইন ই সমূচিত জবাব দিন, আমি সেই আশাই করবো! ভাদাদের হাতে ছাগুদের বিশয়-আশয় মায় গনিমাতের মাল হারানোর জন্যে সমবেদনা জানাতাম, কিন্তু জামাতি-শিবিরের এই ছাগু গুলো এতটাই কাপুরুষ আর ভীতু, যে এরা যূদ্ধে সম্মূখ সমরে ভয় পায়, লুকিয়ে চূরিয়ে মিছিল করে, সাধারন মানুষকে আড়াল থেকে মারে, এরা সৈনিকের ম্যান্ডেটের আওতায় পড়ে না, তাই এদের ভাষারই যে গনিমাতের মাল, তা পিপড়েতে খেয়ে যাক, সেটাই দাঁড়িয়ে দেখবো!
৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মেহেদী সুমন বলেছেন: সুন্দর বলেছেন ভাই ।
১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন:
+++++++ @জানা আপুর লিঙ্ক দেখে মেজাজ খারাপ হয়ে গেল । ভন্ডামীর একটা সীমা আছে !
১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৬
উমাইর চৌধুরী বলেছেন: সামু ব্লগেরও ভয়াবহ অবস্থা। মিস জানা ইচ্ছেমত দমন-নীপিড়ন চালিয়ে নিজের ব্লগগেই শেষ করে ফেলেছে। বাকশালীদের পরিণতি খুব খারাপ। বহু ব্লগারকে বিদেয় করে দেয়া হয়েছে আর কেউবা নিজ ইচ্ছাতেই চলে গেছে। সামু এখন আর কোন সুস্থ মানুষ পড়তে আসেনা। আসে অসুস্থ নাস্তিকরা। নাস্তিক-বাম-লুচ্চা-বদমাশ এদের আড্ডা মারার প্রিয় জায়গা এখন সামু। সামুকেও বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো লাগবে। বাকশালীরা কখনও পার পায়না। সাপোর্টাররা সব ভেগেছে দেখে নিজেই প্রচারণায় নেমে পড়লেন জানা ! আফসোস হয় এদের জন্য। কোথায় শাহবাগী নাস্তিকদের দোর্দন্ড প্রতাপ ??বিপ্লবীরা কোই !!!??
১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৮
বোকামন বলেছেন: সম্মানিত লেখক,
সাধারন ধর্মপ্রান মুসলমানদের ধর্ম ব্যবসায়ীদের সর্ম্পকে আমরা সচেতন করতে পারি নাই । যার জন্য ওরা সাধারন মানুষকে সহজেই বিভ্রান্ত করতে পরছে ....
১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
একুশে২১ বলেছেন: @নায়করাজ ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
মুহাম্মাদ আলী বলেছেন: বাংলাদেশের বাঙালি মুসলিমরা চিরজীবন সহনশীল ছিলো।এই জন্য বর্ণ হিন্দু,ব্রিটিশ থেকে শুরু করে পাকিস্তানিরা পর্যন্ত এদের খোঁচাতে পেরেছে।কিন্তু বাঙালি মুসলিমরা একবার খেপলে খবর আছে।ব্রিটিশ আমলে বাংলার ৮০% বেবসা নিয়ন্ত্রণকারী বর্ণ হিন্দু জমিদাররা আজ কোথায়?কোথায় পাকিস্তান আমলের সুবিধাপ্রাপ্ত বিহারি সম্প্রদায়?আজ কোথায় সেই পাকিস্তানি সামরিক শাসকরা?
এদের কারোর অস্তিত্ব কিন্তু আজ এই বাংলার মাটিতে নেই।তাই নাস্তিকদের উদ্দেশে আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হিসেবেই বলছি বাঙালি মুসলিমরা হল ঘুমন্ত বাঘ।বেশী খোচাবেন না।একবার জেগে উঠলে কিন্তু পালানোর পথ আর খুজে পাবেন না
১৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৯
শ্রমন বলেছেন: @উমাইর চৌধুর্য, সত্যি আপনার জন্যে দুঃখ হচ্ছে! আপনি লিখেছেন "সামু ব্লগেরও ভয়াবহ অবস্থা। মিস জানা ইচ্ছেমত দমন-নীপিড়ন চালিয়ে নিজের ব্লগগেই শেষ করে ফেলেছে। বাকশালীদের পরিণতি খুব খারাপ। বহু ব্লগারকে বিদেয় করে দেয়া হয়েছে আর কেউবা নিজ ইচ্ছাতেই চলে গেছে। সামু এখন আর কোন সুস্থ মানুষ পড়তে আসেনা। আসে অসুস্থ নাস্তিকরা। নাস্তিক-বাম-লুচ্চা-বদমাশ এদের আড্ডা মারার প্রিয় জায়গা এখন সামু।" আমার জিজ্ঞাসা, ভাইরে আপনি এর কোন পর্যায়ে পড়েন? আপনি নাস্তিক? নাকি বাম? নাকি লুচ্চা? নাকি বদমাশ? আপনি কেন এলেন? অলি বার বার কেন ঘুরে ফিরে এখানে আসেন? শাহবাগের শক্তি যে কতটুকু তার প্রমান আপনার এই বুক ভাঙ্গা দীর্ঘশ্বাস সম্বলিত কমেন্ট! আপনাদের ব্লগ গুলোর কল্কের মাল তো ফুরিয়ে গেছে, নয় তামাদি হয়ে বসে আছে, যান সেখানে গিয়ে যা পারেন এই বেলা করে নিন, বাংলাদেশে আপনাদের জন্যে খুব খারাপ সময় হাজির তা আপনাদের নেতারা বুঝিয়ে বলেন নি? ব্লগার জানা মিস না মিসেস তাতে আপনার এই ঐকান্তিক আগ্রহের কারন কি? তিনি তার সাপোর্টার রক্ষার্থে নামবেন কেন? যিনি এই পোষ্ট লিখেছেন তার নাম তো লেখাই আছে! আমার পোষ্টটা কি ও কমেন্টের উত্তরে যা যা লিখেছি তা কি আপনি পড়েছেন? নাকি পড়ে বুঝতে পারছেন না? সে সম্ভাবনাই প্রবল আপনাদের জন্যে!
ইয়া রাজেল, আন্তা মেসি দিমা মুশকুয়াইস, লাজম মেসি কুয়াইস!
আনা আরফ, আন্তা ফাহম হাদি! খাঁটি মুসলমান, আবার খাঁটি বাঙ্গালীর বাচ্চা আমি, আমার ধর্ম আমার কাছ থেকে কে ছিনিয়ে নেবে বাংলাদেশে? তাতে তো আপনার কোন প্রয়োজন দেখছিনা বা আমার ধর্মের সাথে শাহবাগের আন্দোলন তো কোন ভাবেই সাঙ্ঘর্ষিক নয়, তা হলে এই সব জ্ঞান কেন দিতে এসেছেন?
নাস্তিকদের প্রতিহত করা হবে, কিন্তু তারা প্রাইওরিটাইজড নয়, তাদের দু ঘা দিলেই সোজা হয়ে যাবে ফ্যাশন ট্যশন ফেলে, তার আগে প্রয়োজন জামাত-শিবিরের কর্মকান্ড চিরতরে রোখা!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
নায়করাজ বলেছেন: ইসলামের সেবক বলে দাবীদার জামায়াত শিবির রাজাকার যুদ্ধাপরাধী চক্রের মিথ্যার বেসাতি পাবেন নিচের লিংকে। তাদের মিথ্যার বেসাতি দেখে অবাক হয়ে যাবেন।
Click This Link