নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছাইয়ের নেই আগুনের ভয়

জুলিয়ান সিদ্দিকী

জগতের সব কাজই আমি পারি না। অনেক কাজে অলস হলেও লিখতে কখনও ক্লান্তি বোধ করি না। এতে করে আমার সময়গুলো ভালো কাটে।

জুলিয়ান সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

Alice Munroর DEEP-HOLES অবলম্বনে খাদ

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:১৪

(আগের অংশের পর)

ডিসোলেশন আইল্যান্ডের প্রধান বাহাদুরি হচ্ছে সেখানকার শাক-সবজী। পুরাকালের একটি অনন্য নিদর্শন বাঁধাকপি। তারা এর সম্মানে প্রার্থনা, উৎসব সাজগোজ আর প্রদর্শনীও করে।



স্যালি বলল যে, তার ছেলের জন্মের আগে সে দেশের একটি অগ্ন্যুৎপাতের কারণে ত্রিস্তানের একটি বিমান তাদের লোকজন নিয়ে হিথ্রো এয়ারপোর্টে নামার ঘটনা দেখেছিল টেলিভিশনে। কী যে অদ্ভুত দৃষ্টি ছিল তাদের। মনে হচ্ছিল অন্য কোনো শতাব্দীর খুব বাধ্য আর গম্ভীর প্রাণী। ইংল্যান্ডেই কম বেশি তাদের থেকে যাওয়া দরকার ছিল। কিন্তু বছর দুয়েক বাদে অগ্ন্যুৎপাত বন্ধ হয়ে গেলে তাদের বেশির ভাগই দেশে ফিরে যেতে চাচ্ছিল।



পিটার যখন স্কুল থেকে ফিরে আসে, অবশ্যই সে তখন তার জামা-জুতো ছাড়বে। বয়সের তুলনায় যেন কিছুটা পাকা সে। শাবানার সঙ্গে বেশ সহজ। যে খানিকটা সাহসী আর জেদি হয়ে বেড়ে উঠছে। পিটার সারাক্ষণই যেন ফেটে পড়ছে, ঘরের ভেতর থাকলে যেন একটা চরম বিপদ হয়ে দেখা দেয়। তবে সে তার বাবার সঙ্গে বেশ মার্জিত আচরণ করে। শাবানার কাছ থেকে পত্রিকাটা উদ্ধার করে সাবধানে ভাঁজ করে এগিয়ে দেওয়া বা ডিনারের সময় চেয়ারটাকে খানিকটা টেনে দেওয়ার মতো কাজগুলো করে।



যিনি আমাকে বাঁচিয়েছেন তার প্রতি শ্রদ্ধা। সে জোরেশোরে বলে, ঘরই হচ্ছে আসল।



মোটামুটি নাটকীয় ভাবে বললেও, তা তেমন শ্লেষাত্মক বলেও মনে হয় না অ্যালেক্সের কাছে। কেন্ট তার মানসিকতা পেয়েছে যা খাদে পড়া নাটকের আগেই বোঝা গিয়েছিল।



বাদ দাও তো! ব্যক্তিগত ভাবে স্যালির কাছে অভিযোগের সুরে বলল অ্যালেক্স।



-সে বলছে তুমি তাকে ভালোবাসো। কারণ তাকে বাঁচিয়েছ তুমি।



-আমি তো যে কাউকেই বাঁচাতে পারতাম।



-তার সামনে ওভাবে বলো না প্লিজ!



সব কিছুর উন্নতি ঘটলে কেন্টকে তার বাবা হাইস্কুলে ভর্তি করে দিল। বিজ্ঞান ছিল তার পছন্দের এবং সহজ ভূ-বিজ্ঞান নয় সে বেছে নিলো কঠিন বিজ্ঞানকেই। এ উদ্দীপনা তার বাবা অ্যালেক্সের বিরুদ্ধাচার ছিল না। উত্তম সব কিছুই কঠিন। কিন্তু মাস ছয়েকের পর কলেজে আর উৎসাহ পাচ্ছিল না সে। যারা তাকে অল্প-স্বল্প জানতো তাদের কেউই বন্ধুত্বের দাবী নিয়ে এসে বলেনি যে, সে ওয়েস্ট কোস্ট-এ যেতে চাচ্ছে। একটি চিঠি এলে তার বাবা-মা পুলিশের কাছে যাবে বলে ঠিক করল। টরোন্টর উত্তরে সুবার্ব বলে একটা জায়গায় কানাডিয়ান টায়ার কোম্পানিতে কাজ করছিল। অ্যালেক্স সেখানে তার সঙ্গে দেখা করে কলেজে ভর্তি হতে বলল। কিন্তু কেন্ট সে কথায় কান না দিয়ে বলল যে, সে ভালোই আছে, খুব শীঘ্রই যখন তার প্রমোশন হবে বেতনও ভালো পাবে। এরপর অ্যালেক্সকে না জানিয়ে স্যালিও গেল তার সঙ্গে দেখা করতে। দশ পাউন্ডএর হেভিয়ার সহ তাকে খুশিই দেখা গেল।



কেন্ট তাকে জানিয়েছে যে, ওটা ছিল বিয়ার। এমন কি তার বন্ধুও আছে এখন।



স্যালি যখন ছেলের কাছে যাওয়ার ব্যাপারে বয়ান দিচ্ছিল অ্যালেক্সের কাছে তখন সে বলল, এটা তার জীবনের একটা পর্যায় বলতে পার। স্বাধীনতার স্বাদটা পেতে চাচ্ছে সে।



-আমার উদ্বেগের কারণ হচ্ছে, এটা করেই সে পেট চালাবে।



কেন্ট কোথায় থাকে তা বলেনি। পরের বার স্যালি যখন তার কাছে গিয়েছিল, এটা বলতেই যে সে যেন কাজটা ছেড়ে দেয়। সে এটা ভেবে লজ্জা পাচ্ছিল, যে মুখে পরিতৃপ্তির হাসি ধরে রাখার ব্যাপারটা ধরা পড়ে যাবে। যে কর্মচারীটির সঙ্গে সে কথা বলছিল কেন্ট কোথায় গেছে সে ব্যাপারে কিছু জিজ্ঞেস করেনি।



তিন বছর পর সে চিঠি লিখেছি। তার চিঠি পোস্ট করা হয়েছিল ক্যালিফোর্নিয়ার নিডলস থেকে। কিন্তু সেখানে গিয়ে তাকে খোঁজাখুঁজি করতে মানা করে দিয়েছে। সে ব্লেঞ্চের মতো সরে গেছে কেবল।



অ্যালেক্স বলল, মরার ব্লেঞ্চটা আবার কে?



স্যালি জানালো, ও কিছু না, মজা করেছে।



কেন্ট কোথায় আছে আদৌ কাজ-কর্ম করছে কি না বা কোনো সম্পর্কে জড়িয়েছে কিনা তার কিছুই জানায়নি। আগাম কিছু না জানিয়ে দীর্ঘ সময়ের জন্য বাবা-মাকে ছেড়ে চলে যাওয়ার জন্য ক্ষমা-টমা চায়নি, তারা কেমন আছে, তার ভাই-বোন কেমন আছে তাও কিছু জানতে চায়নি। তার বদলে লিখেছে নিজের জীবনের ব্যাপারে। তার জীবনের বাস্তব কোনো দিক নয়- কিন্তু কী সে বিশ্বাস করে, কী তার করা উচিত বা কী করছে এসব।



ব্যপারটা আমার কাছে হাস্যকর মনে হচ্ছে, অ্যালেক্স বলল, কেউ একজন আশা করছে তাদের নিজেদের কাপড়ের কোনো মোড়কে আটকে রাখবে। আমি বলতে চাচ্ছি যে, কাপড়ের মোড়ক বলতে ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার বা ভূ-তাত্ত্বিক এবং ওসব পোশাকের ভেতর যাকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। তাবৎ পৃথিবীর ভেতর বাহির খুঁটিয়ে জানার সুযোগ যখন দেওয়া হয়েছে আমাদের এবং কোনো একটি পথে জীবন যাপনের জন্য তা দেহগত বা আধ্যাত্মিক এবং সৌন্দর্যের পুরো সীমানা জুড়ে মানব জীবনের দুরবস্থা- আনন্দ আর গণ্ডগোলের ভেতর দিয়েই। এভাবে আমাকে মেলে ধরাটা তোমার কাছে বোঝা মনে হতে পারে। কিন্তু একটা জিনিস শিখেছি আর তা হলো মেধার মূল্য দিতে।



সে নেশাগ্রস্ত। অ্যালেক্স বলল, তুমি এ নিয়ে লম্বা ফিরিস্তি দিতে পার। কিন্তু আমি বলব যে, নেশা তার মাথাটাকে বিগড়ে দিয়েছে। মধ্যরাতে সে আবার সেক্স সম্পর্কে বলল।



স্যালি পাশেই হাত পা ছড়িয়ে শুয়েছিল।



সেক্সের ব্যাপারে কী?



তা হলো সে যখন বলছিল কী মনে হলো তোমার- কিছু একটা হতে গেলে বা আরো কিছু যা থেকে একটা জীবন পেতে পার। কাজেই তোমার যৌনতা আর প্রতিপত্তির জন্য মূল্য দিতে পার। তা কোনো বিবেচনার বিষয় নয়।



আমার, কী রোমান্টিক! স্যালি বলল।



মৌলিক প্রাপ্তিটা খুব বেশি রোমান্টিক না। আমি বলতে চাচ্ছি সে মোটেও স্বাভাবিক না।



আবার চিঠিতে বা বকবকানিতে- কেন্ট বলেছে যে, সে অন্যদের চেয়েও ভাগ্যবান, প্রাপ্তির মধ্যে সে যাকে মরার কাছাকাছি অভিজ্ঞতা বলেছে, যা তাকে কিছুটা বাড়তি সতর্কতা দিয়েছে, যে জন্যে সে তার বাবার প্রতি চির কৃতজ্ঞ, যে তাকে ফিরিয়ে এনেছে পৃথিবীতে, মায়ের কাছে যে ভালোবাসা দিয়ে তাকে বুকে তুলে নিয়েছিল।



সে লিখেছে, সম্ভবত সে মুহূর্তগুলোতে আমার পুনর্জন্ম হয়। অ্যালেক্স গুঙিয়ে ওঠে। না, আমি তা বলছি না।



না, স্যালি বলল, তুমি তা বল নাই।



-কী যে করি! বুঝতে পারছি না।

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:২৬

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: I rememer, once you wrote a story on our Freedom Fight: a hindu girl loved a muslim kid; and during the war they had to run away from their village to a new place; it was amazing.

Please try those kinds of things again.

This one sounds more like a translation not having much orininality of it's own.

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:৪২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠক ১৯৭১।

সেইগল্পটা (যুদ্ধ অথবা মানসাঙ্কের গল্প) আমারও অনেক প্রিয়। মাটি শিরোনামে দেশ-প্রেম নিয়ে আরেকটি লিখেছিলাম। সে সময় পরিবেশ অশান্ত ছিল বলে ফেসবুকে নোট আকারে রেখেছিলাম।

মৌলিক লেখায় মন বসাতে না পারলে অনুবাদের কাজগুলা করি। অতটা হয় না। তবে সময়টা কেটে যায়।

ভালো থাকুন সব সময়।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ ভোর ৫:২৪

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: হ্যাঁ, এখন নামটা মনে পড়ছে, গল্পটা কি এই ব্লগে আপনার একাউন্টে আছে?

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:১৩

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এখানে পোস্ট করি নাই। কোনো একটা ম্যাগাজিনে পাঠিয়েছিলাম। তাই বিরতি দিয়েছিলাম। তারপর আর মনে নাই এখানে দিয়েছিলাম কিনা। এখন খুঁজে হতাশ হলাম।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৩

মামুন রশিদ বলেছেন: এটা উত্তম, মৌলিক লেখালেখিতে মন না বসলে অনুবাদে মন দেয়া । যদিও মুল লেখাটি পড়িনি, লেখার প্রাঞ্জলতা মনে করিয়ে দেয় এটা হয়ত আক্ষরিক অনুবাদ নয় । পাঠক হিসাবে একটাই সমস্যা, আগের পর্বগুলো রিকল করতে পারা ।

শুভকামনা জুলিয়ান ভাই ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এটা উত্তম, মৌলিক লেখালেখিতে মন না বসলে অনুবাদে মন দেয়া ।


-এটা করেন সৈয়দ হক সাহেব। আমি চেষ্টা করি তাঁর সেই অসাধারণ অভ্যাসটিকে নকল বা আত্মসাৎ করতে। :D

আমার কী দোষ বলেন? এটার দিকে মনোযোগ দিলেই কাজের চাপ বেড়ে যায়। আজ সারাদিন উচ্চ্-রক্তচাপের কারণে কষ্ট পেয়েছি। শীতের সন্ধ্যায় ঠাণ্ডা বাতাসে ঘুরেছি নিস্তার পেতে।

শুভ কামনা আপনার জন্যেও। ভালো থাকুন সব সময়।

৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৮

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: নিতান্তই একটি সাধারণ ঘটনা থেকে একটি বিচ্ছেদময় পারিবারিক গল্প। সহজাত ভাষায় একটি অসাধারণ ঘটনাচিত্র।

ভালো লাগলো, জুলিয়ান ভাই... :)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ভালো লাগছে আমারও। সবার সামনে আমাকে হেনস্থা করতে না চাইলে ফেবুতে ইনবক্সে বলতে তো মানা করি নাই। আমি যে নিখুঁত তাতো অবশ্যই না, নিজেই বুঝি। কাজেই আলাপে সমস্যা দেখি না। আমার অজ্ঞতা প্রকাশে লাজ-শরম একেবারেই নাই।

ভালো থাইকেন সব সময়।

৫| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৩৩

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন:
আমার কাছে খুব ভালো লাগলো।
অনুবাদ করা খুব কঠিন। আমার খুব ইচ্ছে অনুবাদ করি কিন্তু মাথায় ঢুকেনা।
অনেক ধন্যবাদ

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: অনুবাদ করা খুব কঠিন। আমার খুব ইচ্ছে অনুবাদ করি কিন্তু মাথায় ঢুকেনা।

-আমি ডিকশনারি দেখে দেখে করি। মাথায় ঢুকলে তো পুরো গল্পটাই এক পোস্টে দিয়ে দিতাম। :)


৬| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১:৪২

জুন বলেছেন: ভালোলাগলো জুলিয়ান সিদ্দিকী ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:২৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপু। সঙ্গেই থাইকেন।

৭| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২৭

শুঁটকি মাছ বলেছেন: সাদামাটা ভাষার লেখাই পড়তে আরাম লাগে। ভাল লাগল।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ শুঁটকি মাছ। ভালো থাইকেন সব সময়।

৮| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৯

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: ঝরঝরে এবং সুন্দর।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৩:৩৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ খান। ভালো থাইকেন সব সময়।

৯| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: সুপ্রভাত। আমি না পড়েই কমেন্ট করলাম। হাজিরা দেই না বহুদিন তাই! মৌলিক লেখায় মন না বসলে অনুবাদ করলে ভালো হয় কিন্তু পড়তে মন না বসলে সেক্ষেত্রে করণীয় কী মাওলানা সাব বলেন দেখি ? B-)

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: খুবই সহজ, ঘর গোছানো রান্নাবান্না, বাচ্চা আর বয়স্কদের যত্নে মনে ঢেলে দেওয়া যেতে পারে। আর অবধারিত ভাবে গল্প-কবিতার বই পড়া না হলেও পাক-প্রণালী (রন্নার নিয়ম) বইটা কয়েকবারই পড়া হয়ে যাবে। ভালো থাকেন সব সময়।

আপনার নুহা কি মাতৃত্বকালীন ছুটি কাটাচ্ছে?

১০| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০১

এহসান সাবির বলেছেন: ভালো লেগেছে...

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ সাবির। ভালো থাইকেন সব সময়।

১১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অনুবাদ সাধারনত পড়ি না, কেমন যেন বিরক্তি আসে।
কিন্তু আপনার এ অনুবাদ ভাল্লাগছে।
সহজাত বর্ণন বলেই হয়তো।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:০৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমার কাছেও সব অনুবাদ ভালো লাগে না। তবে রাশান অনুবাদ নিয়ে অভিযোগ করি না।

ভালো থাকবেন সব সময়।

১২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ,,,,,,,,,,শুভকামনা

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ লাইলী লায়লা। আমার পোস্টে স্বাগতম। ভালো থাকুন সব সময়।

১৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৭

সকাল রয় বলেছেন:
আরো কিছু করেন পড়ি।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: সকাল রায়, ইদানীং কাজের খুব চাপ যাইতাছে। অফিসে ফ্রি থাকলে এমন করি। :D

১৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:২৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: নুহা শীত নিদ্রায় গেছে ;)

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৫৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আচ্ছা নুহার বসন্ত-কালের অপেক্ষায় রইলাম।

১৫| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৩

পাঠক১৯৭১ বলেছেন: যুদ্ধ অথবা মানসাঙ্কের লিংকটা এখানে দেবেন আবার, প্লিজ!

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। লিঙ্ক না, এখানে পোস্ট করে দেওয়াই ভালো মনে করি। আপনার আগ্রহ আমার জন্য অনেক বড় এক প্রাপ্তি বলে মনে করি। ভালো থাকুন সব সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.