নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছাইয়ের নেই আগুনের ভয়

জুলিয়ান সিদ্দিকী

জগতের সব কাজই আমি পারি না। অনেক কাজে অলস হলেও লিখতে কখনও ক্লান্তি বোধ করি না। এতে করে আমার সময়গুলো ভালো কাটে।

জুলিয়ান সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

অল্পস্বল্প ব্লগিং (শেষাংশ)

২০ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:৫৫

অল্পস্বল্প ব্লগিং ১

অল্পস্বল্প ব্লগিং ২

অল্পস্বল্প ব্লগিং ৩

অল্পস্বল্প ব্লগিং (শেষাংশ)





অনেক মানুষের কোলাহলে ঘুম ভাঙলেও চোখ মেলতে ইচ্ছে করছিল না। মনে হচ্ছিল মাথা থেকে আরম্ভ করে পায়ের তালু অবধি ভারী কিছু দিয়ে আঘাত করে করে থেঁতলে দিয়েছে কেউ। সামান্য নাড়াচাড়া করলেই খসে খসে পড়তে আরম্ভ করবে পুরো দেহের হাড়-মাংস। সর্বাঙ্গের ব্যথা সহ্য করতে যেয়ে অথবা অন্য কোনো ভাবে চোখ খুলে গেলে তীব্র আলোর ঝলকানিতে দৃষ্টিগোচর হয় না কিছুই। চোখের সামনে সফেদ কিছু যেন দেয়াল তুলে রেখেছে।



তবে টের পাই তীব্র কোলাহল কমতে কমতে সেটা গুঞ্জনে পরিণত হয়েছে। সফেদ দেয়ালের আশপাশে আবছা কালচে ছায়ারা নড়তে আরম্ভ করলে বৃষ্টির ছাঁট এসে নাকে-মুখে লাগে। আহা, কী আরামের একটি অনুভূতি ছড়িয়ে পড়তে চায় সারা দেহ জুড়ে। তুমুল বর্ষণে যদি পুরোপুরি সিক্ত হতে পারতাম। খানিক পরই যেন পূরণ হয়ে যায় অনুচ্চারিত প্রত্যাশা। নদীর জলে কি ভাসতে আরম্ভ করেছি ফের? আচ্ছা নদীটা পশু না মংলা ভুলে গেছি। যেখানে প্রথম ছুঁয়েছিলাম নাজমাকে। এভাবে যদি অনেকদিন ভেসে থাকা যেতো নদীর জলে। ভাসতে ভাসতে বিলীন হয়ে যেতাম নদী তরঙ্গে। আমার দেহে তখন সূর্য খেলা করতো অযুত নিযুত তারার ঝলকানি হয়ে। রুম্পার মতো কেউ দুঃস্বপ্নের মেঘ হয়ে হয়তো কখনো ঢেকে দিত আমাকে। কিন্তু চিরতরে ডুবিয়ে দিতে পারতো না গহন অন্ধকারের অতলে। খানিকটা হলেও মহাকাল ভুলে যেতো মুদিখানার হিসেব নিকেশ। আমি আড়াল হয়ে যেতে পারতাম আমার যাবতীয় বঞ্চনা থেকে। বেঁচে যেতাম প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নামের জাগতিক নিগ্রহ থেকে।



কিন্তু বাস্তবতা আমাকে প্রতিবার মনে করিয়ে দেয় যে, প্রত্যাশা করতে নেই। প্রত্যাশা থাকলেই শূন্যতার যাঁতাকলে পিষ্ট হতে থাকবে ইচ্ছের মুক্তো দানা। আর তাই হয়তো দৃষ্টি মেলে আবিষ্কার করি পড়ে আছি অসংখ্য খুপরি ঘরে ঠাসা পল্লীটির প্রবেশ মুখে। লোকজন বা খদ্দের আমাকে পাশ কাটিয়ে হেঁটে যাচ্ছে তার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে। হাসি-গল্পে কলকল করে আরো বেশ কটি রঙিন মেয়ে চলে গেল হয়তো নদীর দিকেই। নিজের দিকে তাকাতেই চোখে পড়ে পুরো দেহ কাদায় মাখামাখি। হায়, পকেটগুলো হাতড়িয়ে দেখি পুরোপুরি ফাঁকা। ফোন, ওয়ালেট, রুমালে বাঁধা চাবি, কিছুই নেই। হাতের ঘড়ি আংটি এমন কি পায়ের জুতো-মোজা পর্যন্ত নেই।



সর্বস্বান্ত হয়েও কেন যেন আমার ভেতরে কোনো আক্ষেপ বা হাহাকারের জন্ম হয় না। কেমন একটা পরিতৃপ্তির আলস্য ঘিরে রাখে আমাকে। নদীর দিকে চোখ পড়তেই দেখা যায় তীরের কাছে ভিড়িয়ে রাখা ট্রলারের সামনে মেয়েদের জটলা। যেখানে হয়তো আছে গত রাতের নাজমা অথবা নেই। হতে পারে আবারও দেখা হলে কেউ কাউকে চিনতে পারবো না। অন্ধকার বা আড়ালে আবডালে কত ঘটনাই তো ঘটে যায়, তার সবগুলো দিনের আলোতেও স্পষ্ট হয়ে ওঠে না। জীবনের সবখানেই খানিকটা আড়াল থেকেই যায়, যার সবগুলো ভেদ করা সম্ভব হয় না কখনো।



আস্তে ধীরে উঠে দাঁড়াই। ময়লা আর কাদার মিশ্রণে নানা আকৃতির দাগ লেগে আছে পোশাকে, দেহের অনেক জায়গায়। দূরে দেখা যায় মংলা বন্দর। যেখান থেকে শুরু হয়েছে শহর। আর শহর হচ্ছে দাগ পরিষ্কার বা আড়াল করবার উত্তম জায়গা। আস্তে ধীরে সতর্ক হয়ে পা চালাই। যাতে পা হড়কে না পড়ে যাই। নদীর এবরো থেবড়ো পারের ঢাল বেয়ে গড়িয়ে পড়লে হয়তো সত্যি সত্যিই হাড়-গোর দু একটা ভাঙবে।



(সমাপ্ত)



মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: লেখায় ভালো লাগা । শুভেচ্ছা

২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: শুভেচ্ছা আপনাকেও।

২| ২১ শে মে, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭

মামুন রশিদ বলেছেন: ঘোর লাগা বিস্ময় শেষে স্বপ্নভঙ্গ! শেষটায় এমন একটা ট্যুইস্ট থাকবে তা আগের পর্বগুলো পড়ে ঘূণাক্ষরেও ভাবিনি । কল্পনার রাশটাকে টেনে মাটিতে নামিয়ে আনলেন ।


সব মিলিয়ে অসাধারণ একটা গল্প ।

লেখালেখি চলতে থাকুক আপন মনে । শুভ কামনা প্রিয় জুলিয়ান ভাই ।

২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ মামুন রশিদ। শুভ কামনা জানাই আপনার জন্যেও।

৩| ২১ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৫

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন: চমৎকার করে পরিপাটি করে লিখেছেন ৷ শেষ অংশটুকু ভাল লাগল ৷

রুম্পার সাথে প্রধান চরিত্রের সম্পর্ক বা ধরণ কেন যেন অনুজ্জল ভাবে আসল ৷

ভাল থাকুন গল্পকার ৷

২১ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৩৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
রুম্পাকে উজ্জ্বল করতে গেলে প্রধান দুটি চরিত্র গুরুত্ব হারাতো।

৪| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৩০

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: এক্‌, গল্পের নামের সাথে লেখার কোন মিল পেলাম না।
দুই, রু ম্পা নামক কারো কাছে কষ্ট পেয়েছে বুঝা যায়। তবে লেখায় তার উল্লেখ ব্যাপারটা বিষয়ে পিপাসার চেয়ে অসমাপ্ত আবেশ বুঝায়।
তিন, আমি যে রকম টা লিখি মানে আসল আদল যা হওয়া উচিত তা নয়, সেই বিচারে এটা একটা ভালো গল্প। শেষটা বেশ ভালো হয়েছে তবে যদি মূল্যবোধে বিচার করেন তাহলে একজন দেহ সুখ বঞ্ছিত পুরুষ বলেই তার পতিতালয়ে যাওয়া কোন ভাবেই নীতিতে আসে না। শেষ পর্বের আগের পর্বে লোকটা মাতাল অবস্থায় তার দইহিক পিপাসা মেটালো মনে হলো। কিন্তু শেষে যে কাহিনী দাড়ালো তাতে মাতাল করে ফেলার পরই তাদের প্লান বাস্তবায়িত হয়ে যায় মিলনের আর প্রয়োজন বা ক্ষুধা এই নারীদের থাকেনা বলেই নানান কাহিনীতে জানা যায়।

তবে গল্প হিসাবে ভালো। লেখনী স্বচ্ছ আর মনোযোগ টানে।

ভালো থাকেন ভাইজান।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:১৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: নামের সঙ্গে মিল নাই কেমনে বইঞ্জান? নাজমা চরিত্রটা অঞ্চলটা তো সুশীল সমাজে গ্রহণযোগ্য না। সুশীলদের জন্যও সেখানে গতায়াত তাদের সংস্পর্শ অন্য কেউ স্বাভাবিক দৃষ্টিতে দেখে না। সেই অর্থে মূল ঘটনাও সুস্থ সমাজে অনাকাঙ্ক্ষিত।

রুম্পার ব্যাপারটা অবশ্যই অসমাপ্ত বা অপূর্ণতার আর অপ্রাপ্তির প্রতীক। যার কারণে পুরুষ চরিত্রটির বিক্ষিপ্ত অবস্থা।

মূল্যবোধের বিচারে অনেক কিছুই আমাদের কর্তব্যে পড়ে না। মোটা দাগে অনৈতিক অনেক ব্যাপারেই মানুষ থাকে দ্বিধান্বিত। তবু কেউ কেউ স্খলিত জীবনে আটকে পড়ে কেউ বা জড়িয়ে যায়।

লোকটি মাতাল বা বিস্মৃত হয়েছে কিন্তু পিপাসা তার মিটেছে বা মিটে নাই গল্পের কোথাও স্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা হয় নাই।
শেষ অবধি লোকটির বঞ্চনা আর প্রতারিত হবার ব্যাপারটাই প্রধান হয়ে উঠেছে।

আশা করি আপনার জিজ্ঞাসা আর দ্বিমতের সুরাহা হয়েছে।

সবচেয়ে বড় কথা যেটা- গল্প হিসাবে ভালো। লেখনী স্বচ্ছ আর মনোযোগ টানে।
-আপনার এ বক্তব্যই গল্পের লেখক হিসেবে আমার জন্য মূল্যবান প্রাপ্তি বলা যায়।

আপনিও ভালো থাকেন সব সময়।

৫| ২১ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৪০

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
অন্ধকার বা আড়ালে আবডালে কত ঘটনাই তো ঘটে যায়, তার সবগুলো দিনের লোতেও স্পষ্ট হয়ে ওঠে না। জীবনের সবখানেই খানিকটা আড়াল থেকেই যায়, যার সবগুলো ভেদ করা সম্ভব হয় না কখনো।

অনেক মুগ্ধতা আপনার গল্পে !
অনেক ভালো থাকুন ।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১:১৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভ কামনা থাকল আপনার জন্যেও।

৬| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৩:৩৭

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কয়েকদিন পর ব্লগে ঢুকলাম, ব্যাপারটা এখন আশীর্বাদ মনে হচ্ছে। নইলে লেখায় এরকম সচলতা উপভোগ করতে পারতাম না। বেশ লাগল।

এখন এত কম লিখছেন কেন?

২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর শঙ্কু।

কম লিখছি না। ভেবেছিলাম লিখবো না আর। কিন্তু পরে দেখি অভ্যাসটা খুবই খারাপ। একেবারে চুলকানীর মতন। :P

লিখবো। এখন ঢের মুক্ত সময় আছে। ভালো থাকুন সব সময়।

৭| ২২ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৭

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন: //সর্বস্বান্ত হয়েও কেন যেন আমার ভেতরে কোনো আক্ষেপ বা হাহাকারের জন্ম হয় না। কেমন একটা পরিতৃপ্তির আলস্য ঘিরে রাখে আমাকে। নদীর দিকে চোখ পড়তেই দেখা যায় তীরের কাছে ভিড়িয়ে রাখা ট্রলারের সামনে মেয়েদের জটলা। যেখানে হয়তো আছে গত রাতের নাজমা অথবা নেই। হতে পারে আবারও দেখা হলে কেউ কাউকে চিনতে পারবো না। অন্ধকার বা আড়ালে আবডালে কত ঘটনাই তো ঘটে যায়, তার সবগুলো দিনের আলোতেও স্পষ্ট হয়ে ওঠে না।//

-এই হলো আপনার লেখা পাঠের মজা।

//শহর হচ্ছে দাগ পরিষ্কার বা আড়াল করবার উত্তম জায়গা।//

-দাগ/ময়লা/কাদা’র ইমেজারিটি চমৎকার এঁকেছেন।

-গল্পের অভাব নেই মানুষের জীবনে। কিন্তু দর্শন পাওয়া যায় কমগুলোতেই।


আপনার সমগ্র লেখায় আমি তা-ই খুঁজেছি। সাহিত্যগুণ বিচারের কাম আমার না। আমি যা চাই, তা পেলাম।


শুভেচ্ছা গল্পকারের জন্য :)

২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: গল্পের অভাব নেই মানুষের জীবনে। কিন্তু দর্শন পাওয়া যায় কমগুলোতেই।


আপনার কথাটা বেশ মনে ধরল আমার। দর্শন না থাকলে সৃষ্টির স্থায়ীত্ব কম হয় হয়তো। এটা আমার উপলব্ধি। আজকাল গল্প নেহায়েতই গল্প বলেই মনে হয়। গল্প পড়বার পর ভাবনা-চিন্তার কোনো সুযোগ থাকে না। গল্প শেষ মানেই ছুঁড়ে ফেলে দিতে হবে- প্রায় এমন ব্যাপার।

শ্রীকান্ত উপন্যাসে যদি সেই বিখ্যাত কথাটা না থাকতো তাহলে হয়তো মানুষের মনে অতটা সজীব থাকতেন না শরৎ চন্দ্র। উক্তিটা কিন্তু লেখকের, শ্রীকান্ত, পার্বতী বা চন্দ্রমুখী কারোর নয়।

ভালো থাকেন ভাইজান, আর যাতে আরো বেশি মজা পান তেমন লেখার চেষ্টা করব।

৮| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: @রাবেয়া রব্বানি

গল্পের নামের সাথে লেখার কোন মিল পেলাম না।


এই লেখাটা গল্প হিসেবে ট্যাগ করি নাই। অন্যখানে করছি বইলা আপনার প্রথম জিজ্ঞাসার উত্তর গড়বড় হইয়া গেছে। দুঃখিত বইঞ্জান।

৯| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সত্যিকার অর্থেই আপনার লেখায় পান্ডিত্বের বহিঃপ্রকাশ ঘটে।

২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী। ভালো থাইকেন সব সময়।

১০| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:০৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভালো লাগল।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। ভালো থাকেন সব সময়।

১১| ২২ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: গল্প ভাল লেগেছে ।
গল্পের নাম অল্পস্বল্প ব্লগিং দিলেন কেন ?
অনেক দিন পর আইলেন ।
এইবার আশা করি জুলিয়ান দা খিচ্চা কলম চালাইব :)
শুভকামনা ।

২২ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:২৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: খিচ্চা না পারি সোফাইয়া পারবো আশা করি। যেহেতু আমার ফ্রি সময়ে ভাগ বসানোর মানুষ নাই। :D

১২| ২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৭

বাবুল হোসেইন বলেছেন: খিচ্চা না পারি সোফাইয়া পারবো আশা করি। যেহেতু আমার ফ্রি সময়ে ভাগ বসানোর মানুষ নাই।

গল্প ভালো লাগলো। এটা কি খিচ্চা নাকি সোফাইয়া?

২৪ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ বাবুল হোসেইন।

খিচ্চা বলতে শ্বাস বন্ধ করে কিছু করা
সোফাইয়া বলতে যতটা দ্রুত সম্ভব কিছু করা।

-শব্দ দুটো আমাদের এলাকায় চালু আছে।

১৩| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০১

বাবুল হোসেইন বলেছেন: ও আচ্ছা। আমি আরো আধুনিক মানে বের করেছি শব্দ দুইটার। মানে খিচ্চা মানে খুব দ্রুত আর সোফাইয়া মানে সোফায় বসে বা হেলেদুলে বা আলসেমির সহিত আস্তে ধীরে। যাই হোক, শব্দদুটি অতি উত্তম।

২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: :D

১৪| ২৯ শে মে, ২০১৪ রাত ১২:১৬

স্বপ্নছোঁয়া বলেছেন: আপনার লেখনিতে গভীরতা আছে, দর্শন আছে তাই বোধ হয় স্থায়িত্ব বেশি হবে| অনুপ্রেরণা পেলাম|
পুর্বের লিখাটা লিংক দিয়ে কিভাবে সংযুক্ত করা হয় জানালে কৃতার্থ হব|

২৯ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ স্বপ্নছোঁয়া। আমার পোস্টে স্বাগতম।

দেখেন কী করে লিঙ্ক দেয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.