নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ছাইয়ের নেই আগুনের ভয়

জুলিয়ান সিদ্দিকী

জগতের সব কাজই আমি পারি না। অনেক কাজে অলস হলেও লিখতে কখনও ক্লান্তি বোধ করি না। এতে করে আমার সময়গুলো ভালো কাটে।

জুলিয়ান সিদ্দিকী › বিস্তারিত পোস্টঃ

(পিচ্চি গল্প) মাঝে মধ্যে দুজনে

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৪২

এতকাল যা ঘরে-বাইরে সবার চোখের আড়ালে ছিল, গোপনে গোপনে যেমন চলছিল, এ ঘটনার ভেতর দিয়ে সামনের দিনগুলোতেও নিশ্চিন্তে দায়হীনভাবে চালিয়ে যাবার সম্ভাবনাটা নষ্ট হয়ে গেল। কোনো কোনো কাজের দায় এমনই ভারী আর বিশাল হয় যে, তাতে লেগে থাকতে গেলে সমাজ আর পরিবারের কাছে তো ছোট হতেই হয়, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বন্ধু মহলেও হাস্যাস্পদ হতে হয়। কথাগুলো ভাবতে ভাবতে সুশান্ত মল্লিক তার নিজের মাথার চুলহীন অংশটায় আস্তে ধীরে হাত বোলাচ্ছিল।



জানালার পর্দার ফাঁক দিয়ে ঘিঞ্জি ঢাকা শহরের অসম্পূর্ণ বিল্ডিংগুলোর নোংরা চেহারা পর্যবেক্ষণ করতে করতে এক সময় নিজের ভেতরেই যেন নিমজ্জিত হয় সে।



পরিকল্পনা মাফিক সবকিছু আগালেও কোথাও যেন খানিকটা ভুল থেকেই গিয়েছিল। যশোরের পার্টিটা আগাম পেমেন্ট করলেও শেষ মুহূর্তে অর্ডার বাতিল করে নিজেকে গুটিয়ে নেবে এমনটা ঘুণাক্ষরেও ভাবতে পারেনি সে। টাকাটা পেয়ে যেতেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল যে, পার্টিকে পুরো টোপটাই গেলানো গেছে। কেবল ট্রান্সপোর্ট নিয়ে ঝামেলার সন্দেহটা ছিল। আগেও এ নিয়ে আলাপ হয়েছিল। তবু ধরে নিয়েছিল কোনো রকমে ভুজুং ভাজুং দিয়ে মানিয়ে নেবে। কিন্তু তাই বলে পুরো অর্ডারটাই বাতিল! যার মানে পুরোপুরিই মাথায় হাত। এখন এমন প্রায় বাতিল মাল নিয়ে কী করবে সে? কাউকে গছানোর যে সম্ভাবনা ছিল, এখন সে আশাও শূন্য হয়ে গেছে।



কেন যে, বৃথা নেয়ামত উল্লাহর পক্ষে দালালীটা করতে গিয়েছিল সে। এমন তো না যে, নেয়ামত উল্লাহ তাকে বিশাল লাভ জনক কিছু একটা করে দিয়েছে। মাঝে মধ্যে দুজনে লুকিয়ে চুরিয়ে গেস্ট হাউজে মৌজ-স্ফূর্তি করতো। খরচাপাতি বলতে নেয়ামত উল্লাহর এক পয়সাও লোকসান হয়নি কখনো। বরং এটা ওটা নানা অজুহাতে অনেক কিছুই হাতিয়ে নিয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে নেয়ামত উল্লাহ তার গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।



নেয়ামত উল্লাহর রদ্দি মাল নিয়ে তো নিজের গুদামে তুলতে পারবে না। সেখানে ভালো ব্রান্ডের মাল স্টক করা আছে আগে থেকেই। আরেকটা গুদাম ভাড়া নিলেও নানা প্রশ্নের মুখে পড়তে হতে পারে। অনেক ভেবেচিন্তে সুশান্ত মল্লিক যার মাল তার গোডাউনেই ফেলে রাখতে মনস্থ করে। যা হবার হয়েছে। মাঝখান দিয়ে তার ভালো রকম কানমলা হয়ে গেছে একটা। বেঁচে থাকতে কারো জন্যে এমন দরদ দেখাতে যাবে না আর।



একদিক দিয়ে নেয়ামত উল্লাহর পার্টির বাতিল মালের ভর্তুকি বাবদ পুরোটা টাকাই দিতে হবে তার নিজের গাঁট থেকে। তা ছাড়া মাসে মাসে গুণতে হবে গুদাম ভাড়াও। রুমে এসি চালু থাকলেও তার শরীরে মিহি ঘাম ফুটে উঠতে আরম্ভ করেছে। একটা টিসু দিয়ে গলার কাছটা মুছে নিয়ে টেবিলের ওপর থেকে ক্যালকুলেটরটা তুলে নিয়ে কিছুক্ষণ টেপাটেপি করে একটি দীর্ঘশ্বাসের সঙ্গে সঙ্গে প্রায় আছড়ে ফেলে টেবিলের ওপর। মনে মনে একটি নোংরা গালি দিয়ে বিড়বিড় করে বলে, এই শালার সঙ্গে কায়-কারবারে জড়িয়ে দিনদিন কেবল লুজার হচ্ছি!



পুরোনো ব্যবসায় সুবিধা করতে না পেরে পলিসি বদলে পড়েছে আরেক যন্ত্রণায়। এখন নতুন নতুন পার্টি খুঁজে বের করতে নানা জেলায় ছুটোছুটি করে প্রাণ যায় যায় দশা। সেদিন তো আর একটু হলেই মারাই যাচ্ছিল। ভাগ্যিস পুরোটা রাস্তায় নিজে ড্রাইভ করেনি। দীর্ঘ পথ বলে মতিকে সঙ্গে নিয়েছিল। কুমিল্লার বিরতিতে দুজনে খেয়ে বের হয়ে আসতেই মতি বলেছিল, সার আপনে পিছনে গিয়া জিরান। আমি স্টিয়ারিঙে বসি।



এই বলে গাড়িটা স্টার্ট দিয়েই হয়তো যাদু দেখানোর শখ হয়েছিল তার। যেন উড়িয়ে নিয়ে যাবে গাড়িটা। ফেনী পার হতেই বাঁশ ভর্তি একটি ট্রাকের পেছনে ঢুকে গেল আচমকা। সেই সঙ্গে বল্লমের ঘাই হয়ে উইন্ড-শিল্ড ভেঙে তার বুক এ ফোঁড় ও ফোঁড় করে দিয়েছে একটি বাঁশের সরু মাথা।



মতির বাপের সঙ্গে আপস রফা, গাড়ির মেরামত, থানা ম্যানেজ করা সব মিলিয়ে তার পাগল পাগল লাগছিল। এখন নয়া উপদ্রব হয়ে গলায় আটকেছে নেয়ামত উল্লাহ। শেষ পর্যন্ত নেয়ামত উল্লাহর কারণেই কিনা পথে বসতে হয় তাকে। চাচা আপনা জান বাঁচা। ভাবতে ভাবতে তার ঘামের পরিমাণও যেন বেড়ে গেল। পিঠের আর পেটের দিকে সার্টের অংশ ভিজে লেপটে গেছে শরীরের সঙ্গে। আর তখনই সে চেয়ার ছেড়ে দাঁড়িয়ে পড়ে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে, সব দিক দিয়ে নিজেকে রক্ষা করতে হলে নেয়ামত উল্লাহর সঙ্গ ছাড়তে হবে।



হঠাৎ ফোনটা তুলে নিয়ে একটি নাম্বারে রিঙ দিয়ে প্রায় ফিস ফিস স্বরে বলল সুশান্ত মল্লিক, মতিন খালাসীর রেট কত রে?



(সমাপ্ত)



উৎসর্গ: বইঞ্জান (রাবেয়া রব্বানি)।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৮

সুমন কর বলেছেন: ভালো লাগেনি।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:০৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পড়েছেন বলেই না কথাটা বলতে পারলেন। না পড়লে কি বুঝতে পারতেন?

এটি নিরীক্ষাধর্মী একটা লেখা। ভালো নাও লাগতে পারে। ধন্যবাদ।

২| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১১

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: ঝামেলা দূর করার গল্প। একটুকরো ছবি। আরেকটু বড় হতে পারত, কিন্তু ছোটগল্প নিঃসন্দেহে।

ভাল লাগল।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রফেসর। আপাতত গল্পটাকে ধরে রাখা। না হয় হারিয়ে যাবার সম্ভাবনা ছিল।
ভালো থাকুন সব সময়।

৩| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:১৪

নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: শেষ হইয়া হইলনা শেষ । ছোট গল্পের পুরা ফিলিংস । শুভেচ্ছা

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ। ছোটগল্পই। শুভেচ্ছা আপনার জন্যেও।

৪| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:২০

ফা হিম বলেছেন: কোথায় শুরু হয়ে কোথায় যেন শেষ হয়ে গেল।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২৩

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: পিচ্চি গল্প তো! :)
আমার ব্লগে স্বাগতম।

৫| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:২৮

মামুন রশিদ বলেছেন: একটু ঝাপসা, একটু ধোয়াটে.. অবশ্য কাউকে সরিয়ে টরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে এইটুকুন গোপনীয়তা তো রাখতেই হয় !

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:২৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: মামুন রশিদ বলেছেন: একটু ঝাপসা, একটু ধোয়াটে.. অবশ্য কাউকে সরিয়ে টরিয়ে দেয়ার ব্যাপারে এইটুকুন গোপনীয়তা তো রাখতেই হয় !


-হুম, বেশ বলেছেন। খানিকটা গোপনীয়তা না হলে আবার কার না কার মাথায় বাঁজ পড়ে। বাতাসের সঙ্গে ঝগড়া করবার মানুষও তো আছে আমাদের আশপাশে। কে যাবে আজাইরা ডাবল ভদ্রলোকের গালি শুনতে! :D

৬| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:২৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

পিচ্চি গল্পের ভুজুং ভাজুং ভালোই লাগলো।
শুভ কামনা, জুলিয়ান।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ অন্ধবিন্দু

শুভ কামনা থাকলো আপনার তরেও।

৭| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ৯:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুলিয়ান সিদ্দিকী ,




ছোট্ট গল্প । আর একটু জম্পেশ করা যেতে পারতো । সম্ভবত, বাঁধা হয়ে দাঁড়ালে কাউকে সরিয়ে দেয়ার চলতি রাজনীতি আপনাকে নাড়া দিয়েছে । তাই তড়িঘড়ি করে লিখতে গিয়ে কেউ একজনকে সরিয়ে দেয়ার পেছনে তেমন যুৎসই এ্যালিবি তৈরী হয়নি ।

তারপরেও বলি.... অল্পতে বেশ সুন্দর ফুঁটিয়েছেন সুশান্ত মল্লিকের ভেতরের টানাপোড়েন, তার চতুর্পাশ ।

ভালো থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১০:৩৭

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আহমেদ জী এস।
অবশ্যই জম্পেশ করবার সুযোগ রয়েছে। আরেকটা লেখার মাঝখান দিয়ে এটির জন্ম। সে কারণেই বেশ তাড়া ছিল।

শুভেচ্ছা আপনার জন্যেও। ভালো থাকুন সব সময়।

৮| ২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:১০

আমারে তুমি অশেষ করেছ বলেছেন: শেষে কি নেয়ামত উল্লাহ কে মারার পরিকল্পনা করা হল ?

২৫ শে মে, ২০১৪ রাত ১১:১৫

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: রেট শুনে যদি পিছু হটে? আবার এমনও হতে পারে উত্তেজনা থিতিয়ে এলে অন্য কোনো প্ল্যান করবে।

সোজা কথা মানুষের মতিগতির ঠিক নাই। :)

৯| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৯

বাবুল হোসেইন বলেছেন: মাঝে মধ্যে দুজনে লুকিয়ে চুরিয়ে গেস্ট হাউজে মৌজ-স্ফূর্তি করতো।

এই লাইনটা অন্যকিছু মিন করছে কিনা ভেবে দেখবেন। সময়ের সাথে কিন্তু অনেক কিছুই চ্যঞ্জ হয়ে যাচ্ছে, আমি মনে করি একটু ক্লিয়ার করা দরকার। আমরা পাঠকেরা কিন্তু এখন হলিউড মুভি কিলার।

২৬ শে মে, ২০১৪ দুপুর ১২:২২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: এই লাইনটা অন্যকিছু মিন করছে কিনা ভেবে দেখবেন।

-আপনার বক্তব্য উলটো আমাকে ভাবালো। কিন্তু বাক্যটি দেখে আপনি কী ধারণা করলেন তা জানলে আমার সুবিধা হতো পাঠকের ভাবনা কোন দিকে ধাবিত হচ্ছে।

সঙ্গে থাকার জন্যে ধন্যবাদ। ভালো থাকুন সব সময়।

১০| ২৬ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০২

বাবুল হোসেইন বলেছেন: না মানে আমি বলছিলাম মৌজ ফুর্তির ধরণটা কি সেটা কিন্তু উহ্য থেকেই যায়। আপনি সরল করে বলে দিলে কেমন যেনো একটা খটকা লাগে তারা দুজনে হোমো কিনা, হলেও সমস্যা নেই।

২৬ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫২

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: =p~ =p~ =p~

১১| ২৬ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

আম্মানসুরা বলেছেন: যখন ভাবলাম গল্প শুরু হয়েছে তখন দেখি সমাপ্ত!!!!

২৬ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৩

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: গল্পটা যে পিচ্চি! :)

১২| ২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১১

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: যেহেতু গল্পটাই "পিচ্চি গল্প" জেনারের , কাজেই এর সাইজ কলেবরে আরও বৃদ্ধি করা যেত কিনা- সে আলোচনা এখানে অমূলক।

তবে স্বল্প পরিসরেই বেশ কিছু ব্যাপার ফুটিয়ে তুলেছেন নিপুন ভাবে। যেমন - এসি রুমে ঘাম " মিহি" ভাবে ফুটে ওঠার ব্যাপারটা , মতির মৃত্যুদৃশ্য অথবা সুশান্ত মল্লিকের চিন্তার জগতটা ভেঙ্গে দেখিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানর যৌক্তিকতা পাঠকের সামনে তুলে ধরা।

বেশ ভালো লাগলো ভাইয়া।

শুভকামনা রইল।

২৭ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: শুভকামনা আপনার জন্যেও। তবে এ গল্পের বিশেষত্ব হচ্ছে, নারী এবং নারী ভাবনা বর্জিত প্লট।

১৩| ২৮ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪৮

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
যতখানি বলেছেন তারচেয়েও বেশী রেখেছেন অব্যক্ত ৷ পাঠকের ভাবনায় পীড়া দিবে হয়ত সুশান্ত মল্লিকের মনঃজগত নিয়ে ৷ নারীভাবনা ছাড়াও লেখা পাওয়া যায় প্রচুর ৷

উৎসর্গে দেখা যাক দুই কথাশিল্পীর আলোচনায় পাঠক কতটুকু মুগ্ধ হবেন ৷

মঙ্গল হোক ৷

২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০১

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ আলজাহাঙ্গীর।

পাঠকের ভাবনায় পীড়া দিলে দোষ হবে মল্লিকের।

আর দুই কথাশিল্পীর আলোচনা...?

আচ্ছা দেখা যাক।

ভালো থাকুন সব সময়।

১৪| ২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০৫

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: একেবারে খারাপ হয়েছে কলি কী ভাবে নিজের জ্ঞানের পরিধিটাও তো মাপতে হবে।





ধন্যবাদ ভাই আপনার লেখা অনেক জ্ঞানগর্ভ বলেই আমি মনে করি।

২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৬

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ দেশ প্রেমিক বাঙালী। ভালো থাকুন সব সময়।

১৫| ২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৯

রাবেয়া রব্বানি বলেছেন: নামে কিন্তু ভীষণ খেয়ালী হয়ে উঠছেন ভাইজান।বুঝলাম না গল্পের নামের মানে। আমি জানতাম আপনে পারবেন। তবে তাড়াতাড়ি শেষ করলেন কেন? কুনসময় নারী আইয়া হামলা দেয় তাই?হিহি।

২৮ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: কেন বুঝেন্নাই বইঞ্জান? মাঝে মধ্যে তারা তো এখানে ওখানে যাইতো লুকাইয়া চুরাইয়া। খাইতো বা খুরতো বা পান করতো, সেইসবের তো কোনো দায় আছিলো না। এখন যেই প্যাঁচটা লাগছে দুজনের মাঝে সেইটা তো লোক জানাজানি হইয়া গেল। এবং রদ্দি মাল সামলাইতে গিয়া মল্লিক বাবুর তো জান কয়লা হইয়া যাবে।

আর তাড়াহুড়ার কথা কইয়া লাভ নাই। আকারে যাতে পিচ্চিই থাকে সেই চেষ্টাই ছিলো।

ভালো থাইকেন সব সময়।

১৬| ২৩ শে জুন, ২০১৪ রাত ৯:১৮

রাগিব নিযাম বলেছেন: ভালো লাগলো। :-)

২৬ শে জুন, ২০১৪ রাত ১:৩৮

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ধন্যবাদ রাগিব নিযাম। ভালো থাকুন সব সময়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.