নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
বিএনপি কেন পৌর নির্বাচনে অংশ নিবে……
আসন্ন পৌর নির্বাচনে বিএনপি’র অংশ নেওয়া নানেওয়া নিয়ে ইতোমধ্যেই জাতীয়তাবাদী অনলাইন এক্টিভিষ্ট/ সমর্থকদের মধ্যে দ্বিধা বিভক্তি লক্ষ করা যাচ্ছে-যা একটি বৃহত দলের কর্মী সমর্থকদের জন্য স্বাভাবিক প্রকৃয়া হলেও দলের কোনো পর্যায়ের নেতাদের মধ্যে কোনো প্রকাশ দ্বিধাবিভক্তি প্রকাশ হয়নি।
যারা এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিরুদ্ধে তাঁদের অন্যতম যুক্তি-(১)এই সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব নয়,(২)নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং নাই,(৩)এই নির্বাচনের ফলাফল পূর্ব নির্ধারিত-যা প্রহসনের নির্বাচনের শামিল,(৪)পূর্ববর্তী নির্বাচনে বিএনপি সমর্থীত সকল বিজয়ী প্রার্থীদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে মেয়র/কাউন্সিলর পদ কেড়ে নিয়ে জেল বন্দী করা হয়েছে।এই অভিযোগগুলো সবই সত্য। আরো সত্য হচ্ছে-স্বৈরাচার সরকার শুধু নির্বাচীত মেয়র কাউন্সিলরদেরকেই মিথ্যা মামলায় জেলবন্দী করছেনা। মামলাবাজ সরকার বিএনপি’র ১০ লক্ষাধিক নেতা কর্মী, সমর্থকদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলবন্দী করে রেখেছে, হুলিয়া জারিকরে হয়রানী করছে।সেক্ষেত্রে কোনো অপরাধ নাকরেই যদি হামলা মামলায় জর্জরিত হতে হয়, গুম খুন হতে হয় তাহলে নির্বাচনে অংশ নিয়েই একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে কারানির্যাতন,গুম হত্যা বরণ করে নেওয়া শ্রেয়।
কাজেই আমি মনে করি-শতভাগ প্রতিকূল রাজনৈতিক প্রতিবেশের আবর্তে থাকা বিএনপির সামনে ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ এনে দিয়েছে পৌর নির্বাচন। তাদের মেয়র প্রার্থীদের ভাগ্যে জয়-পরাজয় যাই থাকুক ধানের শীষের প্রচার, আন্দোলনের প্রস্তুতি, নতুন নেতৃত্ব সৃষ্টির ‘প্লাটফরম’ হিসাবে এই নির্বাচন। ক্ষমতাসীনদের জুলুমে দলের নেতা-কর্মীরা দৌড়ের ওপর আছেন। না পারছেন মাঠে নামতে, না পারছেন ঘরে থাকতে। মামলা-হুলিয়া-গ্রেফতারে ছত্রভঙ্গ দশা। এমন পরিস্থিতিতে পৌর নির্বাচন শাপেবর হয়ে এসেছে।
ধানের শীষ বিএনপির প্রতীক- একথা তরুণ প্রজন্ম জেনেছে, দেখেছে খুব কম। এবার ধানের শীষের প্রচার আর শ্লোগানে গলা মেলাবে প্রবীণদের সঙ্গে তরুণরা যা এই নির্বাচনে বিএনপি’র প্রাথমিক অর্জন হবে। এই নির্বাচনে দল চাঙ্গা হবে। মনোবল ফিরে পাবে। মাঠ নেতারা আন্দোলনের প্রস্তুতি নেয়ার সুযোগ পাবেন। এই নির্বাচনও আন্দোলনের অংশ।বরাবরের মতই সরকার যদি উপজেলা এবং সিটি করপোরেশন নির্বাচনের মত বিএনপি’র জয় ছিনিয়ে নেয় তবে তাও বিএনপির জন্য নেতিবাচক হবেনা।যেমনটি হয়নি এর আগেও। ফলে সরকারের সকল অপকর্মের সুদুর প্রসারি পরিণতি সরকারকেই ভোগ করতে হবে।
সরকার একদলীয় নির্বাচনের চেষ্টা করছে-বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিয়ে সরকারের প্রাথমিক অপচেষ্টায় বাঁধা দিচ্ছে। পৌরনির্বাচনে অংশ নেওয়াটাও আন্দোলনের অংশ। এর মাধ্যমে নতুন নেতৃত্ব তৈরি হবে যারা ভবিষ্যতে নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবির আন্দোলনকে আরো জোরদারে ভূমিকা রাখবে। পৌর নির্বাচন তৃণমূল বিএনপিতে নতুন নেতৃত্ব তৈরিতে বড় ভূমিকা রাখবে। মাঠ নেতারা বৃহত্ আন্দোলনের জন্য মাঠ প্রস্তুত করার সুযোগ পাবেন। এটা দলের ঘুরে দাঁড়ানোর একটা স্পেস। এই নির্বাচনে সরকার পরিবর্তন হবে না। গণতন্ত্রও রক্ষা হবে ন অথচ দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক মহল আবারও সরকারের অবস্থানটা দেখতে পারবে। এই নির্বাচনের মাধ্যমে আমাদের দলের মাঠ পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা নতুন করে জেগে উঠবেন। তারা পলায়নপর অবস্থা থেকে প্রকাশ্যে এসে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে পারবেন। বিএনপির বড় সাফল্য হবে এই নির্বাচনে মাঠ নেতারা ধানের শীষের পক্ষে মাঠে নামবেন, বিএনপি’র পক্ষে আর বেশী জনমত সৃষ্টি হবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: আছি আগের মতই
তোমাকেও ঈদানীং ফেসবুতে(বন্ধ হবার আগে)কম দেখতাম।
আমি বহুদিন পর ব্লগে এসে খেই হারিয়ে ফেলেছি-বলা জয়ায় সকল নিয়ম কানুণ,ব্লগ ফেসিলিটিজ ভুলেই গেছি! ব্লগে কি পার্সনাল যোগাযোগের কোনো অপসন আছে? @কান্ডারি অথর্ব
২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
মানবী বলেছেন: বর্তমান সরকার সব দিক দিয়ে বিরোধী দলকে ঘায়েল করায় ব্যস্ত এমন সময় বি এনপি কতোটা সুবিধা করবে জানা নেই।
এই সরকারের কাছে সবচেয়ে ভয়ংকর শব্দ মনে হয় "নিরপেক্ষে তত্ত্বাবধায়ক সরকার", ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে সেই সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত করেছে কারন এরা জানে সৎ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে জনগণ এদের আস্তাকুঁড়ে ছুঁড়ে ফেলবে।
২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজয়ের পর একটি তৃতীয় শ্রেনীর ডায়ালগ ছিলো "বেড়াব আমার ক্ষেত খেয়ে ফেলেছে" :-)
তাই বেড়ার ব্যবস্থা বিলুপ্ত এখন লাঠিয়াল আর অবৈধ অস্ত্রধারী গুন্ডাবাহিনী খেত পাহাড়ায় :-)
ভালো আছেন আশা করি ভাইয়া।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: সামু ব্লগে আমার অন্যতম প্রিয় ব্লগার @মানবী এবং জানা। আপনিই আমাকে বাংলায় ব্লগ লেখার প্রেরণা দিয়ে অভ্র সফটওয়্যার দিয়েছিলেন এবং আপনি, জানা, মেহবুবা, সাজিসহ অনেকেই আমার অসুস্থ্যতার সময় আমাকে সব সময়ই বিভিন্ন ভাবে পরেরণা যুগিয়েছিলেন- যা আমি বিভিন্ন ভার্সুয়াল মিডিয়ায় অপকটে স্বীকার/প্রকাশ করি।আপনার জাতীয়তাবাদী লেখাগুলো আমাদেরকে অনেক উজ্জিবীত করতো। তখনকার দিনে আমারা যেকজন জাতীয়তাবাদী মানষিকতায় স্বোচ্চার ছিলাম আপনি তাঁদের মধ্যে অন্যতম।
এই নির্বাচনেও ভোটারগন বিএনপিকেই ভোট দিবে কিন্তু পরিকল্পিত নির্লজ্জতায় জিতানো হবে আওয়ামী গুন্ডাদের, যদিও ছিটে ফোঁটা বিএনপি প্রার্থীদের কেউ জয়ী হন তখন তাঁদের বিরুদ্ধে হামলা, মামলা, গুম খুন অবধারিত-তাতে কিছু যাবে আসবেনা।
শারিরিক ভাবে আমি ভাল নেই তবে মানষিক ভাবে এখনও ভাল আছি আপনাদের শুভ কামনায়...... শুভ কামনা
৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
লেখোয়াড়. বলেছেন:
বহুদিন পর ! বহুদিন পর !!
কেমন আছেন?
আবার নিয়মিত আশা করতে পারি??!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: শারিরিক ভাবে আমি ভাল নেই তবে মানষিক ভাবে এখনও ভাল আছি আপনাদের শুভ কামনায়.....
লেখায় নিয়মিত নাহলেও সব সময়ই তোমাদের সাথে আছি ভাইয়া
৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি মানে জামাতের কোয়ালিশন, পাকীদের বন্ধু; ওরা কেন দেশ চালনায় আসবে?
তারেক, আব্বাস, পিন্টু, আলাল, দুলাল, গিয়াস, সব ডাকাতদের যায়গা জেলে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: রাজনৈতিক নেতাদের জন্য জেলবাস খুবই নৈমত্তিক ব্যপার। বংগবন্ধু, নেলসন ম্যান্ডেলা, শেখ হাসিনাও জেলেবাস করেছিলেন তাইবলে কি আপনার মন্তব্যের শেষ বাক্যটার সাথে একাত্মহয়ে বলব "সব ডাকাতদের যায়গা জেলে"?
৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৫
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ভাইয়া ফেবু বন্ধ হওয়ার আগে থেকেই আমিও ফেবুতে প্রায়ই অনিয়মিত হয়ে পড়েছিলাম। কিছুটা বিতৃষ্ণা এসে গেছিলো। আমি অল্প কিছুদিন হলো ব্লগে আবারও ব্যাক করেছি। তবে অনেক কিছুই বদলে গেছে। আর যেটা হওয়াটাই খুব স্বাভাবিক ভাইয়া।
ব্লগে যোগাযোগের অপশন থাকলে অবশ্য ভাল হতো।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন:
৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৩
মুখ ও মুখোস বলেছেন: হ্যালো জুল ভার্ন ভাই। আমার ব্লগ জীবনে শুরুতে আপনার কিছু লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়েছিলো। পরে আর ব্লগে আসা হয় নাই, নিজের আইডিও আর উদ্ধার করতে পারি নাই। তাই নতুন নামেই আসলাম।
আমার ব্যক্তিগত মতে, ব্লগার হিসেবে আপনার মত একজন রাজনৈতিক বিশ্লেষক তৃনমূল পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখতে পারে। ব্লগে যারা এখন রাজনৈতিক লেখা লিখেন তার অধিকাংশ পাঠ অযোগ্য এবং রুচিহীন স্বস্তা বিতর্ক।
বাংলাদেশে বিএনপি একটি কঠিন সময় পার করছে। এই সময়ে বিএনপিকে বড় পরিকল্পনায় না গিয়ে নিজেদের কোন্দল মিটিয়ে, দল গুছিয়ে আগে স্থিতি অবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। অবশ্য সমস্যা হচ্ছে, কাউন্টার পার্টি যখন এই ধরনের কোন এক্টিভিটিস দেখবে তখন, মামলা, হামলা ইত্যাদির মাধ্যমে সেই প্রক্রিয়াটিকে ব্যহত করার চেষ্টা করবে। আর এই অংশটাই সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। সব কিছু যে রাতারাতি করতে হবে তা কিন্তু নয়। বরং লক্ষ্য স্থীর রেখে ছোট ছোট স্টেপ অর্জন করাই হোক অন্যতম মুল লক্ষ্য।
এই দেশে যে রাজনৈতিক অবস্থা বিরাজ করছে, বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসতে হয়, তাহলে ৩৬০ ডিগ্রি ভিন্ন রাজনৈতিক দর্শন নিয়েই তাদের মাঠে নেমে সকলের আস্থা পূর্ন অর্জন করতে হবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: সহমত জানাই মন্তব্যে।
৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২
যোগী বলেছেন:
বিএনপির ১০ লক্ষাধিক নেতা কর্মী, সমর্থকদের বিরুদ্ধে মামলা করবে নাতো কি লক্ষ লক্ষ পেট্রল বোমা ছোড়ার দায় আপনি নিজেই নিবেন?
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: "স্বভাব যায়না ম'লে, ইল্লত যায়না ধু'লে"-আপনার মন্তব্য পড়ে এই প্রবাদটা আবার মনে পরলো
৮| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৬
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বিএনপিই বলেন আর আওয়ামীলীগই বলেন, কেউই দেশের জন্য কাজ করছে না। সবাই কাজ করছে দল ও নিজের জন্য। এইসব জুলুম মামলা হামলার নেপথ্যে আমাদের দলীয় সংকীর্ণ দৃষ্টিভঙিই দায়ী। যদি পরমত সহিষ্ণুতা ও স্বদেশ, স্বজাতি, ভাই ভাই চিন্তা তাঁদের মধ্যে থাকত তবে এত কিছু হতো না।
আশা নেই, বিম্পি আম্লিগ সবই পচিত। কেউই বাংলাদেশকে কিছু দেবে মনে হয় না।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
৯| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধানের শীষ বিএনপির প্রতীক- একথা তরুণ প্রজন্ম জেনেছে, দেখেছে খুব কম। এবার ধানের শীষের প্রচার আর শ্লোগানে গলা মেলাবে প্রবীণদের সঙ্গে তরুণরা যা এই নির্বাচনে বিএনপি’র প্রাথমিক অর্জন হবে। এই নির্বাচনে দল চাঙ্গা হবে। মনোবল ফিরে পাবে। মাঠ নেতারা আন্দোলনের প্রস্তুতি নেয়ার সুযোগ পাবেন।
কতটুকু সুযোগ পাবে সেটা যদিও সন্দের উর্ধে নয়- তবুও ঘরে বসে বসে শেকড় গজানোর চেয়ে এই বরং ভাল! আর পাশঅপাশী তাদের নিত্য দুষ্কর্মের সাথে আবার যদি পৌরসভাও যুক্ত হয়- তখন আন্দোলনের একটা যৌক্তিক প্লাটফর্মও পাওয়া যাবে। -নতুন দাবীতে -
এক দফা এক দাবী স্বৈরাচার তুই কবে যাবি
অনির্বাচিত প্রহসনের এই প্রহসন আর কতকাল!!!!!!!!!!!!!?????????????????
অনেক অনেক বার ঢু মেরছি নতুন লেখা নীয়ে ফিরেছেন কিনা। পাইনি। আর আজ ব্লগে ঢুকতেই আপনার নাম! কি সৌভাগ্যি
++++++++++++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: @বিদ্রোহী ভৃগু; ব্লগে নালিখলেও অনেকেরমতই আপনাকেও মিস করি সব সময়ই ধন্যবাদ।
১০| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আরেহ ! জুল ভার্ন দেখছি ! পথ ভুলে এদিকে নাকি-গো ? প্রতিকূল রাজনৈতিক প্রতিবেশ জয় করা কেবল রাজনীতি দিয়েই সম্ভব। হার-জিতের চাইতে বড় কথা হলো “ফাইটিং ফর রাইট্স”। আবাদ মনে করে হলেও নির্বাচনে অংশ নেওয়াটা সঠিক সিন্ধান্ত। অন্তত তরুণদের জন্য মঙ্গলকর হবে।
আপনার উদ্দীপনা ভালো লাগলো। পোস্টে লাইক দিলুম।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা, আমি জুল ভার্ন
পথ ভুলে নয়-সচেতণ ভাবেই এসেছি "আমি গুম কিম্বা ক্রস ফায়ার" এর শিকার হইনাই সেটা জানান দিতে
১১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২
হামিদ আহসান বলেছেন: বিএনপি পৌর নির্বাচনে অংশ নিবে কিছু কিছু জায়গায় নির্বাচিত হয়ে পরে বরখাস্ত হওয়ার জন্য৷
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: তাতেই প্রমানিত হয় এবং হবে-নৈতিকতায় জয়ী নাহয়ে ছলে বলে কুটকৌশলে জয়ী হয়।
১২| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০
ভারসাম্য বলেছেন: রাজনৈতিক লেখায় মতামত জানাতেও দ্বিধা কাজ করে। কতদিন পর দেখলাম আপনাকে এখানে!
লেখার ব্যাপারে কিছু না বললেও, কিছু যে লিখেছেন এজন্য +++
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৩| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪২
সাবলীল মনির বলেছেন: অাপনার নিঁখুত বিশ্লেষণটি পড়ে ভাল লাগল ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মন থেকে আসলে বি এন পি’র কারো ইচ্ছে নেই পৌরসভা নির্বাচনে যাওয়ার। কিন্তু এভাবে বসে থাকলে তো নেতা কর্মীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলবে। তাই তাদের জন্যই এই নির্বাচনে যাওয়া।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১৫| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩২
জাওয়াদ স্পিকিং বলেছেন: হুম...। অপ্টিমিস্টিক হওয়া ভালো,তবে আ লীগের ঘিলু বেশী বলে যে লীগ রাজত্ব করছে তা ইগনোর করা আরো ভালো।বিএনপির টপ ওর্ডারের পতন ঘটেছে,আসন্ন পৌর নির্বাচনে মিডেল ওর্ডারেকে চিহ্নিত্ত করে শক্তিমত্তা রিড করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
জুল ভার্ন বলেছেন: পৌর নির্বাচন মূলত যেকোনো রাজনৈতিক দলের মধ্যম থেকে তৃণমুল পর্যায়ের নেতৃত্বের জন্য। এই মধ্যম ও তৃণমূল নেতৃত্বই কেন্দ্রের শক্তিমত্তার মূল শক্তি।
ধন্যবাদ।
১৬| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৩৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বিএনপির নির্বাচনে যাওয়া উচিত। কারন এ ছাড়া টিকে থাকবার পথ নেই। নতুন প্রজন্ম আসলেই জানবে না যে বাংলাদেশে রাজনৈতিক পক্ষ আসলে দুটা। তবে এর আগে অনেককিছু ভেঙ্গে বের হতে হবে। জামাতের মত চিহ্নিত স্বাধীনতা বিরোধী দলের সাথে জোট করা কখনোই সুফল বয়ে আনবে না, বরং ধীরে ধীরে মানুষের মনে আরো বিতৃষ্ণা তৈরী করবে। বিএনপির উচিত এমন দলের সাথে না থেকে এককভাবে নির্বাচনে যাওয়া। আবার তারেকের মত মানুষের হাতে যদি বিএনপির নেতৃত্ব থাকে সেটাও এই দলকে আরো ধ্বংসের দিকেই নিয়ে যাবে। কোন দলই পরিবারকেন্দ্রিক থাকা উচিত না, দলের মধ্যে সবচেয়ে যোগ্য, শিক্ষিত আর ভালোমানুষের হাতেই দলের নেতৃত্ব থাকা উচিত। আমার মনে হয়না কোন ভালো গুন এই লোকটার আছে।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: জামায়াতের সাথে জোট মোটেই ভাল লাগার নয়। তবে শুধু মাত্রই রাজনৈতিক কৌশল হিসেবেই জোট করা হয়েছে যা আগে আওয়ামী লীগ জামায়াতও করেছিল। জামায়াতকে সরকার নিষিদ্ধ করে দিলেইতো পারে।
তারেক দলের জন্য বোঝা নয়-এই ধরনের কথা আওয়ামী লীগাররাই করে। সাধারন সমর্থক ও সময়ই বলে দিবে দলের নেতৃত্ব কে বা কারা দিবে।
উপমহাদেশে পরিবারতন্ত্র সাধারন মানুষ মেনে নিয়েছে বলেই ইন্ডিয়ায় গান্ধী পরিবার, পাকিস্তানে ভূট্টো পরিবার, বাংলাদেশে বংগবন্ধু পরিবার, জিয়া পরিবারের সকল সদস্যই যোগ্যতার নিরিখেই নেতৃত্ব দিচ্ছে যা জনগন চায়। "সার্ভাইভাল ফর দ্যা ফিটেস্ট"-সেটা যদি একই পরিবার, বৃহত্তর পরিবার থেকে আসেই সেটা দোষের কিছু নয়।
শিক্ষিতের মানদন্ড সার্টিফিকেট দিয়ে মূল্যায়ণ করা যায়না।
১৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৬
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল শুধুই একটি রাজনৈতিক দল নয়। যার জন্মই হয়েছে দেশাত্মবোধের চেতনা থেকে সেই আদর্শের ক্ষয় হওয়ার কোন সম্ভাবনা দেখছি না। বরং যত পুড়বে ততই খাঁটি হবে। এখানে টিকে থাকার আসলে কোন প্রশ্নই আসেনা। বি এন পি এখন যদি পৌরসভা নির্বাচনে অংশ নেয় সেটা হবে শুধুই সাংগঠনিক ভাবে চাঙ্গা থাকা এবং তরুণ প্রজন্মের প্রতি নিজেদের প্রত্যয় ব্যাক্ত করা। এই নির্বাচনের লাভ ক্ষতির অংকে বি এন পির লাভটাই বেশী। তরুণ প্রজন্ম এবং জনগণের কাছে আরও একবার স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়ে যাবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পর্কে বি এন পির চলমান অবস্থান কতটা যৌক্তিক। এতে হয়ত ক্ষমতায় যাওয়া নাও হতে পারে কিন্তু বি এন পি পাবে তার শক্ত ভীত।
বি এন পির নেতৃত্ব নিয়ে কিছু কাসুন্দি বাজাতে দেখা যায় যেন এই নাহলে লোকে বি এন পিকে মাথায় করে রাখতো। আর এই কাসুন্দি বাজানো থেকে এই প্রমাণিত হয় যে দলটির জনপ্রিয়তা কতটা প্রকট এবং বিরোধী পক্ষের জন্য কতটা ভীতিকর।
যাই হোক বিজ্ঞজনেরা বলতে চায় পরিবারকেন্দ্রিক রাজনীতির কথা। সেই দিক দিয়ে তাহলে আওয়ামীলীগ দলটি একই দোষে দুষ্ট। আর বি এন পির পরিবারতন্ত্রের কথা বলতে গেলে বলতে হয়, যে এখনও ক্ষমতায় বসলোই না তাকে নিয়ে যখন এত শঙ্কা অতএব তাকে একবার সুযোগ দিয়ে দেখা যেতেই পারে। আমরা জেনে শুনে কত নেতাকেইতো সুযোগ দিয়েছি।
বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নামেও মামলা কম হয়নি, তিনিও জেল কেটেছেন, দেশ ছেড়েছেন কিন্তু তিনি আবারও দেশে ফিরেছেন আমরা তাকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছি।
যাই হোক, দেশে আছেই দুটি বড় দল। আর একটি দেশের উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন দুটি দল সঠিক গণতন্ত্র চর্চা করবে। কাউকে বাদ দিয়েই দেশ নয়। আওয়ামীলীগ সরকার পক্ষে থাকলে বি এন পি হবে শক্ত বিরোধী দল আর বি এন পি ক্ষমতায় থাকলে আওয়ামীলীগ হবে শক্ত বিরোধী দল। নতুবা দেশ কখনও সঠিক দিশায় চলবে না। তাই এই দুটি দলেরই শক্ত অবস্থান দরকার আছে। তবে বিরোধী দল মানে যদি হয় রওশন এরশাদের জাতীয় পার্টি তাহলেই বিপদ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: তোমার এমন সুন্দর মন্তব্য আমার পোষ্টের বিশয়বস্তুকে আরো বেশী স্বীকৃতি দিয়েছে। ধন্যবাদ।
১৮| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৬
নেক্সাস বলেছেন: প্রথমত দীর্ঘদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখে ভাল লাগছে প্রিয় জুলভার্ণ ভাইয়া।
পোষ্ট টি অত্যন্ত সময়োপযোগী। দলের প্রতি ভালবাসা ও অানুগত্যবোধ থেকে দলের বৃহত্তর প্রয়োজনে এমন লিখালিখি অত্যাবশ্যক। মূলত জাতিয়তাবদে বিশ্বাসী লিখালিখি জগতের মানুষদের এই গুরু দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে।
আসুন এবার আলোচনায়।
অবশ্যই বিএনপি কে পৌর নির্বাচনে অংশ নেয়া উচিৎ। ৫ জানুয়ারী বিএনপির নির্বাচনে না যাওয়া যেমন সঠিক ছিল তেমনি পৌর নির্বাচনে বিএনপির যাওয়ার সিদ্ধান্তও সঠিক। এই দুটো নির্বাচনের অর্থ, আউটপুট সম্পুর্ণ দুই রকম। কাজেই দুটো নির্বাচন নিয়ে সিদ্ধান্ত দুই রকম হওয়াটাই স্বাভাবিক।
বিএনপি একটি বৃহত রাজনৈতিক দল। শুধু বৃহৎই নয় বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। এখন বিএনপি ফোবিয়া আক্রান্ত যারা তারা প্রশ্ন করতে পারেন তাহলে বিএনপি ক্ষমতায় নেই কেন? এমন প্রশ্ন যদি কেউ মনে মনে করেন তাহলে আমার কিছু যায় আসেনা। কিন্তু যদি সরাসরি করেন তাহলে আমি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে প্রশ্নকর্তার বিবেকের দৈন্যতা নিয়ে উপহাস করবো। তারপর বলবো, ক্ষমতায় যেতে হয় জনগনের সমর্থনে, আর জনগনের সমর্থন প্রকাশের একমাত্র মাধ্যমন নির্বাচন। বাংলাদেশে নির্বাচন বলে কিছু আছে কি? ৫ জানুয়ারীর নির্বাচন কে যারা নির্বাচন বলে মনে করেন তাদের কোন প্রশ্নের উত্তর দিব কিনা সেটাও ভাবার বিষয়।
বিপক্ষ শিবির থেকে অনেকে সরাসরি কিংবা ইনিয়ে বিনিয়ে বুঝাতে চেষ্টা করেন বিএনপি ব্যার্থ, বিএনপি শেষ ব্লা ব্লা। তিনারা বিএনপির ব্যার্থতা দেখেন কিন্তু শুধু বাংলাদেশ নয় সারা বিশ্বে নজির বিহীন গনতন্ত্রের মুখোসে যে স্বৈরাচারি শাষন চলছে তা দেখেন না। বিরোধী দলীয় নেতা কর্মীদের নামে হাজার হাজার মামলা, পুলিশের সরাসরি রাজনীতি যোগদান, বন্দুক যুদ্ধের নামে বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের মেরে ফেলা, গনমাধ্যমের স্বাধীনতা হরণ করে তাকে নৃপংশুক বানিয়ে ফেলা এসব বাংলাদেশের মানুষ কবে দেখেছে। ইভেন ঘরোয়া মিটিংয়ের উপর পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। খালি হাতে দুজন মানুষ মিছিল করলে সেখানে গুলি চালানো হয় নাৎসি কায়দায়। বিরোধী দলীয় নেত্রী কে গৃহবন্দী করে আয়োজন করা হয়েছে নির্বাচন নামের প্রহসন। এসব প্রতিকূলতার মধ্যে যারা বিএনপির ব্যার্থতা খুঁজে বেড়ান তাদের নিরপেক্ষতা কিংবা শুশীলতার মুখোসে আমার কোন শ্রদ্ধাবোধ নাই।
যাইহোক আশার কথা গৌরবের কথা হল কোন নৃশংসতা বিএনপি কে শেষ করে দিতে পারে নাই। বিএনপি হারিয়েও যায় নাই, ধ্বংসও হয় নাই। এদেশের লাখো কৌটি মানুষের হ্বদয়ে বিএনপি বেঁচে আছে বেঁচে থাকবে। তবে সময়ের প্রতিকূল স্রতোের কারণে দুঃসময় অতিক্রম করছে বিএনপি। রাজনীতিতে সকল অন্যায্যতাকে মেনে নিয়ে বিএনপি কে এগিয়ে যেতে হবে।
দেশে জাতীয় নির্বাচন স্বৈরাচারের ইচ্ছামত হওয়ায় দেশের উঠতি প্রজন্ম ধানের শীষের মত শক্তিশালী আবেগ মাখা প্রতীকের সাথে পরিচিত হওয়ার সুযোগ পায়নি। এই স্থানীয় নির্বাচন সুযোগ করে দিয়েছে আবার ধানের শীষ প্রতীকের গনজোয়ার দেখার। কে নির্বাচিত হবে সেটা পরের কথা। কিংবা নির্বাচিত হলে বহিস্কার হয়ে গেলে সেটাও পরের কথা। জনগন সব জানে এবং বুঝে। আর জনগনের এই জানা ও বুঝা একদিন কথা বলবে। এটা সত্য অন্যদের শক্তি যেখানে বুলেট আর বন্দুক সেখানে বিএনপির শক্তি জনগন। এর সেইজন্য বিএনপি টিকে আছে টিকে থাকবে। বিএনপির জায়গায় অন্য কোন দল হলে তাকে খুঁজে পাওয়া যাতনা।
নানামুখি নির্যাতন, ইতিহাস বিকৃতি, গনমাধ্যমের উপর খবরদারী সহ নানা কারণে বিএনপি নামক দলটির সাথে গত ৮ বছরে যারা বড় হয়ে একটি প্রজন্মের প্রতিনিধি হয়ে উঠেছে তারা পরিচিত হয়ে উঠার সুযোগ পায়নি। এই স্থানীয় নির্বাচন সে সুযোগ এনে দিবে। চেয়ারম্যান মেয়র হয়তোবা বিএনপি কে হতে দেবেনা। কিন্তু ধানের শীষের শ্লোগান তো ঠেকিয়ে রাখতে পারবেনা। আর চেয়ারম্যান মেয়র বিএনপির হাত থেকে কেঁড়ে নিতে হলে সরকার কে তার নগ্ন চেহারা দেখাতে হবে। এতে করে মানুষর মনে ৫ জানুয়ারীর স্মৃতি আবার ভেসে আসবে। এভাবে একটার পর একটা নগ্নতা একদিন সরকার কে উলংগ করে দিবে ।
ভাল থাকুন ভাই। লিখতে থাকুন।
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ
গনতন্ত্র মুক্তি পাক।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: অসাধারন অবজার্ভেশন! চুলে ছেড়া সঠিক বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ণ!!!
তোমারমত যারা প্রত্যক্ষ ভাবে রাজনৈতিক দলের সক্রিয় কর্মী শত প্রতিকূলতার মধ্যে, হামলা মামলা, ক্রস ফায়ারের ভয় উপেক্ষা করে সব সময়ই রাজপথ দাপিয়ে বেড়াও-তাদের পক্ষেই দল সম্পর্কে এমন নিখুঁত মূল্যায়ণ সম্ভব।তোমাদেরমত কর্মীরাই বিএনপি'র প্রান।
বিএনপি ব্যর্থ বলে যারা শোরগোল করে ওরা বিএনপি'র কেউ নয়।
সব সময় শুভ কামনা।
১৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯
amitanmoy বলেছেন: মুরুব্বী জুল ভার্ন, শইলডা কেমন আছে ?
বিএনপি ইজ এ ডেড হর্স ।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: জ্বী শরির ভাল।
লেভেল প্লেইং করে একটা ফেয়ার নির্বাচন হোক-দেখবেন কে ডেড হর্স।
ধন্যবাদ।
২০| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
হাসান নাঈম বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক দিন পর ব্লগে ফেরার জন্য।
আশা করি ব্লগ আবার আগেরমত জমে উঠবে, সুন্দর সুচিন্তিত বিশ্লেষণধর্মী লেখায় ভরে উঠবে পেইজগুলি।
এই প্রসঙ্গে আমি আপনার সাথে ঠিক একমত হতে পারলাম না। বর্তমান সরকার বহু আগেই গনতান্ত্রিক চেতনাতো বটেই সকল স্বাভাবিক বিচার বুদ্ধিও হারিয়ে ফেলেছে। এদের একমাত্র পরিচয় অন্ধ আবেগ ও স্বার্থনির্ভর চরম শৈরাচার। কাজেই কোন ধরনের নির্বাচন কেন্দ্রিক গনতান্ত্রিক কার্যক্রম দ্বারা এ'দের কিছুই করা যাবে না। এই ধরনের নির্বাচনী খেলার মাধ্যমে শৈরাচারী হোসনে মোবারকের টিকে থাকার দীর্ঘ ইতিহাস আপনি পাবেন মিশরের রাজনীতিতে। শেষ পর্যন্ত আরব বসন্তে যার পতন হয়।
আপনি কি শুন্যতার শক্তি সম্পর্কে চিন্তা করেছেন? আমরা দৃশ্যত কেবল শক্তিমানকেই দেখি। কিন্তু প্রকৃতিতে শুন্যতারও একটা ভয়াবহ শক্তি আছে যা রাজনীতির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য। এই শুন্যতাই বর্তমান সরকারকে বাধ্য করছে নির্বাচন দিতে। কারণ গত কয়েক মাসের রাজনৈতিক শুন্যতা সরকারকে বিব্রতকর দুর্বল অবস্থায় পৌছে দিয়েছিল।
'৮৬ সালে এরশাদের অধীনে নির্বাচনে গিয়ে আওয়ামী লীগ ও জামাত যেমন শৈরাচারকে লাইফ সাপোর্ট দিয়েছিল তেমনি এখনও এই সরকারের অধীনে কোন ধরনের নির্বাচনে যাওয়া মানেই একে একধরনের বৈধতা দেয়া। আর সেটাই একে আরো বেশী সময় টিকিয়ে রাখবে।
তাই আমি মনে করি বি.এনপিসহ সকল গনতান্ত্রিক দেশ প্রেমিক দলের উচিত সব ধরনের নির্বাচন বর্জন করে শুধুমাত্র সাধারণ মানুষের কল্যানে, স্বাধারণ মানুষের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের দ্বাবিতে আন্দোলন করা। দল চাঙ্গা করার জন্য এবং দেশের মানুষের মাঝে আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য এটাই উত্তম পথ। তা না হলে মানুষের মাঝে এই ধারনা প্রবলতর হয়ে উঠবে যে আওয়ামী লীগ যেমন ক্ষমতা প্রেমী - বি.এন.পিও তেমনি শুধুমাত্র ক্ষমতায় যাওয়ার জন্যই রাজনীতি করে।
রাজনীতি যে কেবল ক্ষমতায় যাওয়া না যাওয়ার বিষয় নয়, বরং জনগনের সার্বিক কল্যানের জন্যই যে রাজনীতির প্রয়োজন সেটা পুন:রায় নতুন প্রজন্মের মাঝে প্রতিষ্ঠিত করাই হতে পারে এই সময়ের শ্রেষ্ঠ রাজনীতি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের যথার্ততা প্রমানীত। তারপরেও আমি নির্বাচনের পক্ষে-স্পেশালী স্থানীয় সরকার নির্বাচনের পক্ষে। । আমি আগেই বলেছি- এই নির্বাচনে সরকার পরিবর্তনা হবেনা,গনতন্ত্রও রক্ষা হবেনা, আওয়ামী জাহেলীয়াতের স্থায়ীত্বও দেবেনা, তারপরেও শুধু মাত্র তৃণমূল নেতা কর্মীদের উজ্জিবীত রাখতেই নির্বাচনে অংশ নেওয়া।
শুণ্যতার শক্তি সম্পর্কে আমার ধারনা আছে।আশা করি আপনিও জানেন, শুণ্যতাও কিন্তু একটা শক্তির উপর ভর করে.... আর রাজনীতি কোনো বিজ্ঞান নয়।
আবারও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
তাল পাখা বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
বিএনপি মানে জামাতের কোয়ালিশন, পাকীদের বন্ধু; ওরা কেন দেশ চালনায় আসবে?
তারেক, আব্বাস, পিন্টু, আলাল, দুলাল, গিয়াস, সব ডাকাতদের যায়গা জেলে।
চাঁদগাজী সাহেব, ভাল মানুষ চিনতে হলে ভাল মন লাগে। দলকানা লোকেরা কখনো ভাল মানুষ চেনেনা। চেনে দল।
আজ রাজশাহী জেলার আড়ানী পৌরসভার বাবুল মিয়া আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ায় আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে বন্ধুবান্ধব সমেত চুল্লী মদ পান করিয়া আজ হাসপাতালে পটল তুলিয়াছেন। এমন একজন চরিত্রবান জননেতার মৃত্যুতে আমাদের পপররাষ্ট্র মন্ত্রী শোকে মাতম তুলিয়া শোক প্রকাশ করিয়াছেন। এ খবরে আমি গর্বিত না হয়ে পারিনা কি বলেন চাঁদগাজী সাহেব।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এক বাবুলেই কামাল করদেগা
২২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫০
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: দেশের স্বার্থেই বিএনপিকে মাঠে থাকা জরুরি।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সুপান্থ সুরাহী আমার অন্যতম প্রিয় একজন ব্লগার-যার লেখা সব সময়ই মুগ্ধ হয়ে পড়তাম শুভ কামনা।
২৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫১
যাযাবর রাজা বলেছেন: যারা এই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিরুদ্ধে তাঁদের অন্যতম যুক্তি-(১)এই সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ সুষ্ঠ নির্বাচন সম্ভব নয়,(২)নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং নাই,(৩)এই নির্বাচনের ফলাফল পূর্ব নির্ধারিত-যা প্রহসনের নির্বাচনের শামিল,(৪)পূর্ববর্তী নির্বাচনে বিএনপি সমর্থীত সকল বিজয়ী প্রার্থীদের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে মেয়র/কাউন্সিলর পদ কেড়ে নিয়ে জেল বন্দী করা হয়েছ।
তাহলে কেনো বিএনপি মেয়র নির্বাচনে এসেছিলো। ওপরের দোহাই গুলো দিয়ে তারা জাতীয় নির্বাচন বর্জন করলো, এরপর আবার তারা মেয়র নির্বাচনে এলো, াবার এখন সেই একই দোহাই দেয়া শুরু করেছে।তাদের নিজেদের অবস্হানইতো ঠিক নেই। একবার আসে আরেকবার আসেনা। এটা কি ভালোদের নমুনা? তারা আগে নিজেদের অবস্হান ঠিক করতে হবে, নিজেদের চরিত্র ঠিক করুক, টারপর পরের ভুল ধরতে নামুক।নিজের ঘোলাটে অবস্হান নিয়ে আরেকজনের দোষ খুজটে গেলে মানুষই থুতু দিবে।
আরেকটা কথা, একজন বলেছেন সরকারের কাচে সবচেয়ে ভয়ংকর শব্দ হলো সুষ্ঠ নির্বাচন। আর বিএনপির কাছে সবচেয়ে ভয়ংকর শব্দ হলো রাজাকারদের বিচার, ধর্মব্যবসায়ীদের (জামাত, শিবির, হেফাজত)নিষিদ্ধকরন। তারা যেন সহ্যই করতে পারেনা এই বিষয়গুলো।বুঝিনা এত দরদ কেনো তাদের প্রতি। তারাও কি তাই নাকি?
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথম থেকেই বিএনপি সকল "স্থানীয় সরকার" নির্বাচনে অংশ নিয়েছে।
২৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
মুদ্দাকির বলেছেন: সরকার অনেক অনেক চুরিচামারি করার পরেও ফিফটি ফিফটি হবে !! তারপর কুশিলরা এমন ভাব করবে যেন এই দেশের ষাট ভাগ মানুষ রাজাকার আর রাজাকারের বাচ্চা।
২৫| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৬
রাজীব বলেছেন: প্রথমেই বলি, বিএনপির সাথে জামায়াতের জোট আমি কখনোই পছন্দ করি নি। জামায়াত একটি বড় দলের সাথে জোটে থাকবে সেটিইতো অসহ্য আর রাজাকারের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তো আরো অসহ্য।
অনেকেই বলে ২ দলই খারাপ এর মধ্যে আওয়ামী লীগ অপেক্ষাকৃত ভালো।
হয়ত কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি ঠিক কিন্তু বর্তমানে আইন শৃংখলার অবস্থা কিন্তু ভালো নেই। গুম-খুনের সাথে চলছে বিভিন্ন বাহিনীর অত্যাচার।
অনেকেই জানে "লুকিং ফর শত্রুজ"- খ্যাত বাবর সাধারন এক চোর থেকে মন্ত্রী হয়েছিলেন। কিন্তু সেই বাবরের সময়ও তো কোন বাহিনী ৭ খুন কেন ১ খুন করারও সাহশ পায় নি। তাহলে এখনকার ভালো ভালো মন্ত্রীদের বেলায় ৭ খুন হচ্ছে কেন?
চারিদিকে মনে হয় খুনের রাজ্য ৭ খুন, ৫ খুন, ব্লগার খুন। সিসি ক্যামেরায় সব রেকর্ডিং-এর পরও নাকি খুনিদের ধরা যায় না! আর রাস্তা-ঘাটে সরকারী কর্মকর্তারা পর্যন্ত পুলিশ থেকে রেহাই পায় না। এই সেক্টরে আসলেই অবস্থা একটু খারাপ।
হ্যা তবে, বিভিন্ন সেক্টরে টেকনোলজী ব্যবহার করে ভালো সার্ভিস দেয়া। পদ্মা সেতু। মেট্রোরেল এগুলো ভালো হচ্ছে। আমাদের দেশে মেট্রোরেল আরো ২০ বছর আগেই শুরু করা উচিৎ ছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
কেমন আছেন ভাইয়া ? অনেকদিন পর আপনার সাথে কথা হচ্ছে।