|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
পায়ে হাতদিয়ে সালাম করার মানুষগুলো কমে যাচ্ছে.....
আমাদের বৃহত্তর পরিবারে পা'য়ে হাত দিয়ে সালাম করার রেওয়াজটা বেশ কঠোর ভাবেই প্রচলিত। ছেলেবেলায় দাদা দাদী, নানা নানী, বাবা মা, চাচা চাচী, মামা-মামীদেরকে ছাড়াও শিক্ষদের দুই ঈদে, নববর্ষে কিম্বা বিশেষ উপলক্ষে সালাম করাটা প্রায় বাধ্যতামূলক ছিলো এবং আমরা পরম্পরায় অভ্যস্তই ছিলাম। এ-ছাড়াও তাঁদের কারও গায়ে অসাবধানে পা লেগে গেলেও সালাম করার রীতি ছিল। মামা-মামী, খালা খালুরাও ছিলেন, তবে তাঁরা ছিলেন দূরে। কম দেখা হত। তবু বহুদিন পর দেখা হলে তাঁদেরও সালাম করতাম। এ-ছাড়া ছিলেন অনাত্মীয় কিছু শুভার্থী বর্ষীয়ান মানুষ যাদেরকে সালাম করতাম। এঁরা প্রায় কেউই এখন আর নেই। ছেলেবেলায় ঈদের নামাজ আদায় করে প্রতিবেশীদেরও কাউকে কাউকে সালম করতাম। তাঁদের অনেকেই যথার্থ স্নেহশীল ছিলেন। ঈদের সময় সালাম করতে গেলে সালামীও দিতেন। আবশ্য বয়সে বড় হলেই কেউ পায়ে হাতদিয়ে সালাম পাওয়ার যোগ্য হয় না। 
সালাম সম্মান জানানোর একটি প্রতীক। 
আপনি আমার থেকে বয়সে বড়, অভিজ্ঞতায় বড়, জ্ঞানে বড়, আপনার কাছে নানান বিষয়ে আমি শিক্ষা পাচ্ছি বা পেয়েছি, তাই আমি আপনাকে অন্তর দিয়ে শ্রদ্ধা করি। শ্রদ্ধা করি এই কারণে যে আপনি আমার শুভৈষী, আমার জীবন-গড়ায় আপনার অবদান অনস্বীকার্য। আমি আমার শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার চিহ্নস্বরূপ আপনার পা স্পর্শ করে সেই হাত আমার কপাল/ মস্তকে ঠেকাচ্ছি। আগেকার দিনে এত জুতো-টুতো পরার রেওয়াজ ছিল না, তাই পা থাকত ধূলিধূসরিত। তা থেকেই পদধূলির ব্যাপারটা এসেছে। এই প্রতীকের ভেতরে শ্রদ্ধাভক্তি তো ছিলই, ছিল কৃতজ্ঞতা, বিনয় এবং অহংলোপ। সালামের উত্তরে শ্রদ্ধার্হ ব্যক্তি মস্তক ছুঁয়ে দোআ করতেন। কিছু মানুষকে সালাম করতে আমার সত্যিই ভালো লাগত যাদের মধ্যে অন্যতম- বাবা, ছোট চাচা, মামা মামী ছাড়াও বেশ কয়েক জন শিক্ষককে। 
রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন, "তিনি আমারই বড়ো, আমি তাঁরই ছোটো। তাঁকে প্রণাম করে আমি আমার বড়ো আমাকেই প্রণাম করি। এর মধ্যে বাইরের কোনো তাড়না নেই— জবরদস্তি নেই। যে বড়োর মধ্যে আমি আছি, যে বড়োর মধ্যেই পরিপূর্ণ সার্থকতা তাঁকে প্রণাম করাই একমাত্র স্বাভাবিক প্রণাম। কিছু পাব বলে প্রণাম নয়, কিছু দেব বলে প্রণাম নয়, ভয়ে প্রণাম নয়, জোরে প্রণাম নয়। আমারই অনন্ত গৌরবের উপলব্ধির কাছে প্রণাম। এই প্রণামটির মহত্ত্ব অনুভব করেই প্রার্থনা করা হয়েছে, নমস্তেঽস্তু, তোমাতে আমার নমস্কার সত্য হয়ে উঠুক।"
এই লেখা পড়ে ফেসবুকে আমাদের বিশিষ্ট ইসলামি বুজুর্গরা সালামের পেছনে অনেকে নানা ধর্মতত্ত্বও হাজির করতে পারেন- ওসব নিয়ে আমি উৎসাহী নই। 
আমার ছোট ছেলে একজন মাইক্রোবায়োলজিস্ট। ছাত্রাবস্থা থেকেই সে দিনে অসংখ্যবার হ্যান্ড সেনিটাইজার ব্যবহারে অভ্যস্ত। ওর পেশাগত জীবন শুরু হয় করোনা ক্রান্তি কালে...বুঝতেই পারছেন ওর সূচি বাই কোন পর্যায়ে.... সবকিছুতেই মাইক্রোবায়োলজিক্যাল এক্সপ্লানেশন....পায়ে হাতদিয়ে সালাম, কোলাকুলি, গালে গাল লাগিয়ে কুশল বিনিময়ের ঘোর বিরোধী! কাজেই সালামে হাইজিনটাও খুব দরকারি। নোংরা পা..... পথে-ঘাটে রেলস্টেশনে কারও জুতো-পরা পায়ে সালাম এভয়েড করা উচিত, তা তিনি যতই শ্রদ্ধেয় হোন। 
পায়ে হাতদিয়ে সালামের চল দিন দিন কমে আসছে বটে, তবুও এখন আমিই সালাম পাই, আর আমার সালাম করার পা দিন দিন কমে আসছে....
 ৫১ টি
    	৫১ টি    	 +৭/-০
    	+৭/-০  ২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৪০
২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: আল্লাহর অবস্থান সব কিছুর উর্ধে। পায়ে হাত দিয়ে সালাম করার সময় মা থা নুয়ে গেলেই যদি আল্লাহকে অসম্মান করা হয়ে যায়-তাহলে মানুষের দৈনন্দিনতায় মাথা নুয়ে যাওয়ার অসংখ্য কাজ আছে ----- আমরা ফরজ আদায় করিনা-কিন্তু সালামের নিয়ম নিয়ে বাহানা করতে দ্বিধা করিনা।
২|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৩৩
২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৩৩
রাজীব নুর বলেছেন: পায়ে হাত দিয়ে সালাম করাটা আমার কাছে শোভন লাগে না। এটা করতে পারি নি কখনও। 
আপনার ছোট ছেলের নাম কি?
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৪৪
২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: সাজিদ।
৩|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:১৪
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: সালাম করার মত মানুষগুলো তো কমে যাচ্ছেই, সালাম করার রেওয়াজটাও আজ উঠে যাচ্ছে। আমাদের পরিবারে অবশ্য সালামের  রেওয়াজটা কঠোরভাবেই মানা হতো। বিশেষ করে দুই ঈদে এবং পরীক্ষা দিতে যাবার সময় লাইন ধরে মুরুব্বীদেরকে সালাম করে যেতে হতো। তাও আবার মুরুব্বীয়ানার ক্রমানুযায়ী তা করতে হতো। সালামের হকদার জ্যেষ্ঠকে রেখে কনিষ্ঠকে সালাম করলে তা ত্রুটি হিসেবে গণ্য হতো এবং পুনর্বার সঠিক ক্রমানুযায়ী করে তা সংশোধন করতে হতো। 
আপনি ঠিকই বলেছেন, সালাম করা হতো শ্রদ্ধা প্রদর্শনের আচার হিসেবে এবং দোয়া ও শুভাশিস কামনার্থে। আমি আমার বাবাকে দেখেছি হাটভর্তি লোকের সামনে তার শ্রদ্ধেয় হিন্দু শিক্ষককে পা ধরে সালাম করতে। ওনার সময়ে বিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষক ছিলেন হিন্দু সম্প্রদায়ের, এবং যারা তাদের ছাত্রকে ছাত্র ছাড়া অন্য কোন পরিচয়ে চিনতেন না। অসুখে বিসুখে বাড়ী এসে খোঁজ খবর নিয়ে যেতেন।  
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:২৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: স্যার, আপনার মন্তব্যটা আমার পারিবারিক সংস্কৃতিরই অংশ।
৪|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৩৪
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৩৪
আমি সাজিদ বলেছেন: আমরা এখনও করি, দাদুবাড়ি বা নানুবাড়ির মুরব্বীদের। বাবা মায়ের বন্ধুদের।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪১
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের পরিবারের এই সংস্কৃতি চালু আছে।
৫|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪২
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪২
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: হ্যা , ধীরে ধীর সব গায়েব হয়ে যাচ্ছে । আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন দেখতাম বড় ভাইয়েরা সিগারেট খাওয়ার সময় বলতো তোরা দূরে যা এদিকে কেউ এলে আওয়াজ দিবি আমরা বুঝে সরে যেতাম । চাচা মামা খালু কেউ এলে বড় ভাইয়েরা সিগারেট লুকিয়ে সরে পরতো । আর এখনকার ভদ্র ছেলেরা সিগারেট হাতে বীরপদে হেটে যায় ।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: এখন ভদ্রতা,সৌজন্যের সংগা বদলে গেছে!
৬|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৫৪
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১২:৫৪
আহলান বলেছেন: এই পা ছুঁয়ে সালামের কমে যাওয়ার জন্য যতটা না দায়ী আধুনিকতা তার থেকে বেশী দায়ী এক শ্রেণির নব্য বিদাত বিশেষজ্ঞ নব্য ইসলামিষ্ট!
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৩৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৩৮
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৭|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১:৪২
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ১:৪২
শাহ আজিজ বলেছেন: আমার আরব কূটনীতিক বন্ধুরা খুব অবাক হয়েছিল পায় হাত ছুয়ে সালামের পদ্ধতির কথা শুনে । সাধারনত বাংলাদেশের মুসলিমরা এই প্রথা মেনে চলে । ছেলেমেয়ে দুটোকেই হাতে ছালাম করা শিখিয়েছি ।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪০
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ। আমরা আমাদের পারিবারিক সুশৃংখলাকে সম্মান করি।
৮|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:০৫
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:০৫
নেওয়াজ আলি বলেছেন: নিকটতম মুরব্বিদের পায়ে দিয়ে সালাম করা আদি রেওয়াজ শহরে এর বিলুপ্তি ঘটলেও গ্রামে এর এখনো বহু চলন আছে। তবে আদব কায়দা পরিবারের বড়রা ছোটদের শিখায়
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪০
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৯|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:১৩
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:১৩
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: পা ছুঁয়ে সালাম বা শ্রদ্ধা জানানোর বিষয়টা অনেক ক্ষেত্রে আমার ভালো লাগে, এবং যেমনটা আপনি বললেন- শ্রদ্ধা প্রদর্শনের সাথে অহংলোপের বিষয়টি এখানে প্রকাশ পায়। সাথে রবীন্দ্রনাথের ভাবনাটুকু বোনাস পাওয়া। 
শুভেচ্ছা জানবেন।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪১
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪১
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:৩২
২২ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:৩২
আমি সাজিদ বলেছেন: আহলান, আমি আপনার সাথে একমত। নতুন কিছু স্কলার বের হয়েছে, এটা করা যাবে না ওটা করা যাবে না এসব বলে আমরা শত বছর ধরে ইসলামকে যেভাবে এডাপ্ট করে নিয়েছিলাম তার মধ্যে বাম হাত ঢুকিয়ে দিয়েছে। ধর্মকে কঠিন করে উপস্থাপন করার জন্য মোল্লাদের একটা অংশ দায়ী। ধর্মকে আমি সহজ ও সর্বজনীন ভাবতে ভালোবাসি।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪২
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: ঐসব ফতোয়াবাজ কাঠমোল্লারা পাঁচওয়াক্ত নামাজও ঠিকমতো আদায় করেনা।
১১|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৫৪
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৫৪
ওমেরা বলেছেন: @ আমি সাজিদ  একটুখানি বলি যদি কিছু মনে নিবেন না আশাকরি। 
বিজ্ঞানের কল্যাণে দুনিয়া এখন অনেক ছোট। আমার জন্মের আগে আমার আব্বু বিদেশে ছিল, তখন আমার আব্বু মাসে দুইটা চিঠি লিখতো এই ছিল যোগাযোগ। আমি যখন বিদেশ আসি তখন টেলিফোনে কথা বলা শুরু হয়েছে, দেশথেকে ফোন করবে কল্পনাই করা যেত না আমরা এখান থেকে ফোন করতাম তাও সপ্তাহে একদিন কারন এটা ছিল এক্সপেনসিভ । কিন্ত এখন দেশ থেকে ও ফ্রীতে কল করতে পারে আমরাও করতে পারি ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বল্লেও কোন পয়সা লাগে না আবার ভিডিও কল করে সবই দেখতেও পাচ্ছি। 
সেই রকম ইসলামের জানার ব্যাপারও এটাই। আগের দিনের মাওলানাদের জানার বুঝার সুযোগ কম ছিল ইসলামী শিক্ষা ব্যাবস্থা এখনো পিছিয়ে আছে আর আগে তো আরো বেশী ছিল । আর আমাদের দেশ তো আরো পিছিয়ে আছে । আর কিছু ক্যালচার সেগুলোর সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নেই আমাদের উপমহাদেশীয় ক্যালচার কিন্ত আমরা মনে করি এটাই ইসলামের ক্যালচার । 
কিন্ত এখন মানুষের ইসলাম নিয়েও জানার বুঝার পরিধি অনেক বেড়েছে, অনেক নতুন কিছু বা সঠিক টা মানুষ জানতে পারছে । কিন্ত ভুলটাকে আমাদের মনে আমরা এমন ভাবে ধারন করে আছি এখন সত্যিটা জানার পর বলি নতুন ইসলাম শুরু করছে ।
তাই আমাদের শুধু শুনে নিলেই হবে না জানতে হবে কোনটা সঠিক আর কোনটা ভুল ।তার জন্য আমাদের পড়তে হবে, জানতে হবে সেই ভাবে অনুসরন করতে হবে।
মনে হয় আমি সুন্দর করে গুছিয়ে কথা গুলো বলতে পারলাম না। আর আশা করি আপনি কিছু মনে করবেন না।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪৭
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪৭
জুল ভার্ন বলেছেন: খোঁজ নিয়ে দেখেন, জীবনের সব কিছুই ধর্মের বেড়াজালে বন্দী করে আমাদের ধর্মানুরাগীরা নুন্যতম ফরজটুকুও আদায় করেনা। আমরা ধর্মীয় শিক্ষায় এতই উন্নতি করেছি-যার ফলাফল অন্য কোথাও প্রতিফলন না করতে পারলেও তালেবানী-আইএসয়াই যোদ্ধা হতে পেরেছি!
১২|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৪:০৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৪:০৮
চাঁদগাজী বলেছেন: 
ইহা বাংলার পারিবারিক ও সাাজিক সংস্কৃতি হিসেবে ছিলো, কিছু সংস্কৃতি বদলায়।
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: তাইবলে সৌজন্যবোধের বদল হবে কেন?
১৩|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৪:৫৩
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৪:৫৩
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ওমেরার সাথে একমত। আমার পরিবারেও খুব কঠোরভাবে মানা হত পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা। কিন্তু এখন জানা গিয়েছে, এই রীতি ইসলামের সাথে সম্পর্কিত নয়। বরং পার্শ্ববর্তী দেশের অন্য ধর্মের সংস্কৃতি থেকে প্রাপ্ত। তাই এখন কঠোরভাবে এই রীতি বাতিল করে দিয়েছি আমাদের পরিবারে। বাপ দাদারা ভুল করত বলে আমরাও ভুল করব তা হতে পারে না...
  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫০
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: একমতের সাথে আমারও দ্বিমত নাই। তবে কাউকে সম্মান জানানোর ইসলাম ধর্মের এতটুকু ক্ষতি হবার কথা নয়।
১৪|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫৯
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫৯
সোহানাজোহা বলেছেন: 
বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করছি: ব্লগার নতুন নকিব ও ব্লগার নীল আকাশ
ব্লগে এ ব্যাপারে সবচেয়ে ভালো বলতে পারবেন ব্লগার নতুন নকিব ও ব্লগার নীল আকাশ। আমি অনুরোধ করছি ব্লগার নীল আকাশ ও ব্লগার নতুন নকিব এ ব্যাপারে সঠিক মতামত দেবেন।
১৫|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫৯
২২ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৫:৫৯
রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর নাম।
১৬|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৮:০৮
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৮:০৮
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: পায়ে হাত দেওয়া থেকে মনে হতে পারে মুনিব আর গোলাম সম্পর্ক। পায়ে হাত দেওয়া যদি শ্রদ্ধা সম্মান হতো তাহলে সৈনিকরা জেনারেলদের পায়ে ধরে সালাম করতো। 
পায়ে হাত দিয়ে সালামের ইতিহাস অবশ্যই গুগল সার্চ করে পাওয়া যাবে, খুজতে চাচ্ছি না, যেহেতু আমার প্রয়োজন নেই তাই এটি খোজতে থাকা বৃথাশ্রম। 
ব্লগে গ্যাং চলেছে। এই পোস্ট ব্লগার চাঁদগাজী দিলে একদল লোক চাঁদগাজীকে জাহান্নামের দরজায় রেখে একগাদা হাদিস রোপন করে দিতো। 
হাইজিন ফাইজিন বিষয় না, বিষয় অপধারণা।
আপনাকে যে পায়ে হাত দিয়ে সালাম করেছে সে অবশ্যই গুনাহগার হয়েছে। আর আপনি নিজে সালাম নিয়ে অবশ্যই গুনাহগার হয়েছেন।
বিস্তারিত ব্লগার নতুন নকিবের কাছে জেনে নিবেন। 
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৫
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সাধারন মানুষ জেনারেল নন। আপনার বাবা যদি একজন জেনারেলও হয়ে থাকেন-বাড়িতে তিনি একজন স্বামী, একজন বাবা। বাবাকে পায়ে হাত ধরে সালাম করায় অসম্মান নেই। আমি গুনাগার কি না-সে বিচার আপনি করার কেউ না।
১৭|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৮:১৩
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৮:১৩
মৃন্ময়ী শবনম বলেছেন: ঠান্ডা আর গরমে কারো কারো মাথা প্যাচ লেগে যায়। আমি সাজিদের সেই অবস্থা হয়েছে। আমি সাজিদ আপনার মাথা ডান দিকে প্যাচ লেগেছে নাকি বাম দিকে? যে দিকে প্যাচ লেগেছে তার উল্টো দিকে লাটিমের মতো ঘুরতে থাকেন কাজে আসতে পারে।
১৮|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৩৭
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৩৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলাম সেতো পরশমানিক তারে কে পেয়েছে খুঁজি
তার পরশে সোনা হলো যারা তাদেরেই মোরা বুঝি
প্রেম যেখানে শুন্য বিধান সেখানে গণ্য
ইশক যেখানে পূর্ণ বিধান সেথা গৌণ।।
আমি প্রেমিক প্রেমে বিলিন,
তোমার চরণে পাই শ্রী চরণ সন্ধান
অহম আর আমিত্ব ছুড়ে ফেলে দিলে
রয় বাকী প্রেম আর সমপর্ণ।।
শৃংগারে দিওনা বিধান আমি মানবোনা
চকিত চুম্বনে গভীর মিলনে পদযুগলের ভাব নেই জানা?
মিলে গেলে আত্মায় স্বত্তায়
কে বা হায় কারে পায়! রয় শুধু মিলন সাধন।
আদম সিজদা না করিয়া আজাজিল হইল শয়তান
লাখো কোটি বছর ইবাদত তার হইল বিরান
আদম মােন আহাদের দম হইতে পারে যে জন
তার চরণে শ্রী চরণ নাই সন্দেহের কারণ।।
রাগ করিলে দেই বাড়ি মাথায় 
ক্ষমা চায় কিন্তু ধরে তার পায়
পায়ের মর্তবা বুঝে জ্ঞানীজন
তর্কে সত্য মিথ্যা হয়কি কখন!
ভক্তি প্রেমে আমি বুঝি যা
শ্রদ্ধা সম্মানে নেই কোন বাঁধা
গুরুজনে সারাজীবন করেছি প্রণাম
পদধূলি পেলে ধন্য হয় মানব জনম।
ধর্মের নামে কত অধর্ম দেখি রোজ
হায় ভক্তির বাজারেও চালায় তরবারী আজ
উঠে গেলে ভক্তি উঠে গেলে প্রেম
বলতো সূজন ধর্মের নামে রইবে- কি নাম??? 
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৬
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: শ্রেষ্ঠ জবাব।
১৯|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৫৩
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৫৩
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: পায়ে হাত দিয়ে সালাম করা ছিল বাঙালী সংস্কৃতি।ওহাবি সালাফি বেড়ে যাবার ফলে ধিরে ধিরে এই চল হারিয়ে যাবার পথে।ইসলামের অনেক কিছুতেই এখন পরিবর্তন লক্ষ করা যায়।
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৭
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
২০|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ১০:২৫
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ১০:২৫
মেঘশুভ্রনীল বলেছেন: ছোট বেলায় পায়ে হাত দিয়ে সালাম করাটা তো রীতিমত বাধ্যতামূলক ছিল। আমি কখনই এতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করি নি। তবে মুরুব্বিদের বলতে শুনি, আগে এভাবে সম্মান করার একটা সিস্টেম ছিল দেখে মানুষের মধ্যে আদব কায়দার একটা চল ছিল। এখন তো কেউ মুরুব্বিদেরকে পাত্তাই দেয় না, সম্মান করা তো দুরের কথা!
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৭
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৭
জুল ভার্ন বলেছেন: সহমত।
২১|  ২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ১১:০২
২২ শে মার্চ, ২০২১  রাত ১১:০২
অপু তানভীর বলেছেন: পায়ে হাত দিয়ে সালাম করাটা কেন জানি আমার কোন কালেই পছন্দের ছিল না । ধর্মে কী বলে সেটা নিয়েও কোন মাথা ব্যাথা নেই । কেবল পছন্দ না । বড়দের সম্মান দেখানোর জন্য মুখে সালাম, গ্রিটিংস, ভদ্র ব্যবহারই আমার কাছে যথেষ্ঠ মনে হয় !
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৮
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২২|  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  ভোর ৬:১৭
২৩ শে মার্চ, ২০২১  ভোর ৬:১৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: মূল বিষয়টা হলো একের প্রতি ওপরের শ্রদ্ধাবোধ। এর প্রকাশ ঘটে বিভিন্নভাবে যার একটি হলো সালাম  - পায়ে হাত দিয়ে সালাম আর তারপর মুখে মুখে সালাম। 
বর্তমানে আমরা এতই ম্যাটেরিয়ালিস্টিক হয়ে পড়েছি যে কাউকে শ্রদ্ধা করা, সম্মান প্রদর্শন করা এসবের প্রচলন উঠে যাচ্ছে। আর সময়ের সাথে সাথে আমরা খুব অসহিষ্ণু, মায়াদয়াহীন ও হিংস্র হয়ে পড়ছি।
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৯
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার উপলব্ধি!
২৩|  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৪১
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৪১
ইসিয়াক বলেছেন: সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছু বদলে যায় বা বদলে ফেলা হয় । এক্ষেত্রে কিছু মানুষ বা নেতৃত্ব স্থানীয় মানুষের চালবাজি বা স্বার্থ জড়িয়ে থাকে অনেক সময়।ধর্ম কি বলে আমি জানি না। তবে আমি পায়ে হাত দিয়ে সালাম করাতে দোষের কোন কিছু দেখি না। এটাকে   আমাদের সামাজিক  ঐতিহ্য বলেই মনে করি। এতে বয়স্ক মানুষের প্রতি ভক্তি শ্রদ্ধা জানানো হয়। সামাজিকভাবে বড়দের সম্মান জানানো প্রক্রিয়া যাকে বলে। আমি নিজেও বিশ্বাস করি  কাউকে সম্মান জানানোয় ইসলাম ধর্মের এতটুকু ক্ষতি হবার কথা নয়।   
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩২
২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে শতভাগ একমত।
ধন্যবাদ।
২৪|  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৪৬
২৩ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৪৬
জুন বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার লেখাটি। আমাদের পরিবারেও আপনাদের মত রেওয়াজ ছিল মুরুব্বীদের শ্রদ্ধা জানানোর।   
আমার মনে পরে ছোট বেলায় দাদা- দাদী, নানা-নানীকে পায়ে ধরে সালাম করলে ওনারা মাথায় হাত রেখে দোয়া করতেন তারপর বুকে জড়িয়ে ধরতেন। শশুর শাশুড়ীকেও অনেকদিন পর দেখা হলে বা বিদায় নিতে পায়ে ধরে সালাম করেছি বহুবার।   
খালা মামাদের ঈদে পায়ে ধরে সালাম করতাম একটা গোপন উদ্দেশ্য নিয়ে   
 
তবে সাধারণ সময়ে উনাদের মুখে সালাম দিয়ে হাত দূটো জড়িয়ে ধরে আবেগ প্রকাশ করতাম।  করোনাকালে আমার অনেক অনেক বয়স্ক প্রিয়জনরা চলে গেছে।  মাঝে মাঝে ভাবি আমাকে জুন বলে ডাকার মানুষগুলো কমে আসছে ক্রমান্বয়ে।  
+
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩৬
২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: ইশ! আমার অবস্থাও আপনার মতো- খুব কষ্ট পাই স্বজন প্রিয়জন হারানোর বেদনায়। আমার ছোট চাচার কথা যদি আপনার মনে থাকে ......... তাকে এবং আমার চাচাতো ভাই, ভাবী সহ বেশ কয়েকজন নিকট আত্মীয় হারিয়েছি করনা কালে!
শুভ কামনা।
২৫|  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:৫২
২৩ শে মার্চ, ২০২১  দুপুর ২:৫২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: নবীজি (সাঃ) যেভাবে সালাম করতে বলেছেন সেটাই আমাদের মানা উচিত। তার চেয়ে ভালো কোনও উপায়ে সালাম হতে পারে না। দেওবন্দের মাওলানারাও কদমবুসি করতেন। যদিও এটা ইসলামী প্রথার বহির্ভূত। তাই তারা করলেই আমাদের করতে হবে এমন না। আগে ইসলামের বিধিবিধান মানুষ ভালোভাবে জানত না এই অঞ্চলে। ফলে অনেক বিধর্মীয় প্রথা আমাদের মধ্যে চলে এসেছে। হিন্দুরা রাখি বাঁধে ভাইয়ের হাতে। এটা ভালো একটা প্রথা। কিন্ত মুসলমানরা অবশ্যই এটা করবে না। অন্য ধর্মের প্রথা যত ভালোই হোক না কেন অনুসরণ করা যাবে না।
  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩৯
২৩ শে মার্চ, ২০২১  বিকাল ৩:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: দেওবন্দীরা কি মুসলমান নয়?
সালাফী, হানাফী, আহলে হাদীস-সবাই মুসলমান হলেও ধর্মীয় বিধান পালনে যতসামান্য ব্যতিক্রম।
২৬|  ২৩ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৩৪
২৩ শে মার্চ, ২০২১  রাত ৯:৩৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @সাড়ে চুয়াত্তর ভায়া 
কিতাবঃ
আল আদাবুল মুফরাদ, ইমাম বুখারী র., সনদঃ সহিহ, 
কিতাবে আলাদা হাদিস সংখ্যাঃ দু'টি। এগুলো কি দেখেছেন?
 
  ২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৬
২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:২৬
জুল ভার্ন বলেছেন: 
২৭|  ২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
সোহানী বলেছেন: আমাদের পরিবারে এখনো এই রেওয়াজ আছে।.... এবং আমার ভালোলাগে। আমার বাচ্চারা দেশের বাইরে থাকে। তারপরও তাদের আমি পায়ে হাত দিয়ে সালাম শিখিয়েছি। বিশেষ করে ওদের দাদা/দাদু ভিজিট করতে আসলে অবশ্যই সালাম করে এভাবে। আর দেশে গেলেতো করেই।
  ২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১০:৫৫
২৪ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১০:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: শ্রদ্ধাবোধ চিরন্তন-যা সময়ের সাথে বদলায় না। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:২০
২২ শে মার্চ, ২০২১  সকাল ১১:২০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম বললেই সালাম দেয়া হয়ে যায়।
পা হাত দিয়ে সালাম করলে মাথা ঝুঁকে যায়, অনেকে না বসে নুয়ে সালাম করে।
আল্লাহ ছাড়া কারো পায়ে বা কাছে মাথা নত করা গুনাহ্।
তাই পায়ে ধরে সালামের সংখ্যাটা কমছে। মানুষ এখন বুঝে ।