|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 জুল ভার্ন
জুল ভার্ন
	এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
নামের সাথে বংশগত উপাধি ও অর্জিত উপাধিঃ 
উপাধি সাধারণত দুই ধরণের হয়- বংশগত উপাধি এবং অর্জিত উপাধি। বংশগত উপাধিগুলো হচ্ছে মিয়া, শেখ, চৌধুরী, তালুকদার, নাথ, দাশ, দত্ত, ভট্টাচার্য্য, চট্ট্যোপাধ্যায়, বন্দ্যোপাধ্যায়, শীল ইত্যাদি। 
অর্জিত উপাধিগুলো হচ্ছে প্রেসিডেন্ট, স্পীকার, প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, এমপি, বিচারপতি, ম্যাজিস্ট্রেট, ব্যারিস্টার, উকিল, ডাক্তার, প্রকৌশলী, মেয়র, কমিশনার, চেয়ারম্যান, সচিব, অধ্যাপক, ভাইস চ্যান্সেলর, গবেষক, পাইলট, অফিসার, পেশকার, তহশিলদার, ব্যবসায়ী, ড্রাইভার, মেকানিক, মেথর, ঝাড়ুদার, পিয়ন, দপ্তরী ইত্যাদি। 
বংশগত উপাধিতে বংশধরদের কোন পরিশ্রম নেই। বংশ পরম্পরা নামের সাথে আপনা আপনি জড়িয়ে যায়। কিন্তু সম্মানজনক উপাধি অর্জন করতে পরিশ্রম করতে হয়। অধ্যাবসায়, পরিশ্রম ছাড়া সম্মানজনক উপাধি তেমন একটা অর্জন করা যায় না। তবে এখন পেশাগত ও সামাজিক স্বীকৃত সম্মানিত বড়ো বড়ো জাতীয় পুরস্কার ও পদবীগুলোর বেশীরভাগই পদলেহন করে দখল করে। যেমন, বর্তমানে রাজনৈতিক ভাবে অর্জিত 'জনপ্রতিনিধি' পদগুলো সম্মানের চাইতে বেশীরভাগই অসম্মানের এবং সাধারণ মানুষের কাছে ভয়ের! 
বিদ্যা, পরিশ্রম, চেষ্টা এবং ভাগ্য অনুপাতে ছোট বড় অর্জিত উপাধি নামের সাথে লেগে থাকে। কিছু অর্জিত উপাধি আছে অত্যন্ত সম্মানজনক। কিছু অর্জিত উপাধি রয়েছে মাঝারি মানের এবং কিছু আছে যেগুলোকে নিম্নমানের বলে মনে করা হয় যা মোটেই ঠিক নয়। অর্জিত উপাধির সাথে জীবিকা নির্বাহের একটি সরাসরি সম্পর্ক আছে। 
স্বাধীন বাংলাদেশে বংশগত এবং পেশাগত উভয় পদবী চুরি এবং ছিনতাই হওয়ার প্রমাণ দেখেছি। এগুলো সাধারণত টাকা ও ক্ষমতা কেন্দ্রীয়। যেমন- মল্লিক, মৃধা, কাহার, শীল, বাড়ৈ, রাঢ়ী বংশপদবীর লোকদের মধ্যে কেউ কেউ চুরি, ডাকাতি, ধর্ষণ খুনের মতো মস্ত বড়ো অপরাধ করে গ্রাম ছেড়ে পালিয়ে শহরে এসে নয়ছয় করে অনেক টাকাপয়সার মালিক হয়ে গিয়েছে। অথবা পরিশ্রম করে লেখা পড়া শিখে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা কিম্বা রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় একটা ভালো অবস্থান করে নিয়েছে, তখন তারা সুকৌশলে বংশ পদবী পরিবর্তন করে। তখন তাদের অনেকেই নামের আগে এসএম/কেএম যোগ করে। অর্থাৎ যার নাম ছিলো শুধু কোব্বাত আলী সেই লোকই এসএমকে আলী। মানে- সৈয়দ /শেখ /মির্জা/ কাজী মোহাম্মদ কোব্বাত আলী হয়ে যায়। এমন উদাহরণ সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব বেশী দেখা যায়। যেমন, আমরা যারা ফেসবুক করি তারা সবাই পীর, জমিদারের বংশধর, বিএসসি ফেল করেও বিদেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিরাট বিরাট ডিগ্রী অর্জন করা স্বঘোষিত স্কলার!
আগে বংশগত পদবীর প্রাধান্য ছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে অর্জিত টাইটেল এবং ছিনতাই করা পদবী বংশগত টাইটেলের স্থান দখল করে নিচ্ছে।
*************
 ৩০ টি
    	৩০ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:০০
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
২|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:৪৭
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:৪৭
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার -
দাদার বাবার দাদা মালু শেখ
দাদার দাদা ফেলু শেখ
দাদার বাবা তরফ আলী
দাদা একিন আলী
আমার পিতা ওমর আলী
আমি সারোয়ার সোহেন
আমার দুইকন্যা সাইয়ারা সোহেন ও নুয়াইরা সোহেন 
৭ স্টেপে ৩বার পরিবর্তন হয়ে গেছে।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৩
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার বংশের প্রায় সবাই পারিবারিক পদবী ব্যাবহার করলেও আমি এবং আমার ছেলেরা ব্যাবহার করেনা।
৩|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:০৯
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:০৯
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভালো একটা টপিক।
কিছু কিছু পদবীতে আমি কনফিউজ্ড।
দাস
দাশ
গুপ্ত
দাসগুপ্ত
দাসগুপ্ত
চন্দ
চন্দ্র
চন্দর
একজন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পীর গান শুনতাম রেডিওতে। পুরা মনে পড়ে না। দুটো বংশ একত্র করা। উদাহরণ - জাহিদুর রহিম খান চৌধুরী। 
এ ব্যাপারে জানা থাকলে একটু আলোকপাত করুন, কীভাবে দুটো বংশগত পদবী এক হয়ে যায়। আবার, দাস বা দাশ-এর মধ্যেই বা তফাত কীভাবে হলো।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৪
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৪
জুল ভার্ন বলেছেন: এক সাথে একাধিক বংশ পদবীর ব্যাবহার ক্ষেত্রবিশেষ হয়-সেই ইতিহাস নিয়ে আর একটা পোস্ট লিখতে চাই।
৪|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:০৯
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:০৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: কেউ নাম নিয়ে অহংকার করলে সমস্যা। সেটা বংশীয় আসল পদবী হোক, নকল পদবী হোক কিংবা পেশাগত পদবী হোক না কেন। উদাহরণস্বরূপ বলছি, ভুলে কারও নামের আগে চৌধুরী ব্যবহার না করলে কেউ যদি মাইন্ড করে বুঝতে হবে নাম নিয়ে তার মধ্যে অহংকার আছে। পেশাগত পদবী শুধু পেশাগত কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। এক বাল্য বন্ধুকে একবার ছোটবেলায় জিজ্ঞাসা করলাম তোমার নামের আগে এস এম মানে কি। সে আমাকে কিছুতেই বলে না। অনেকভাবে বলার পরও যখন বলছে না তখন আমার মনে হোল যে সে এক ধরণের অহংকার এই ব্যাপারে তার মনের মধ্যে রেখে দিয়েছে। 
আমাকে আমার এক বন্ধুর মতো প্রতিবেশী জনসমক্ষে বারবার হাজী সাহেব বলে ডেকেছিল। এক পর্যায়ে আমি ওনাকে পরিষ্কার বলে দেই যে ভাই দয়া করে আমার নামের আগে হাজী সাহেব বলবেন না। যদিও উনি আমার বন্ধুর মতই কিন্তু কড়া কথা বলতে বাধ্য হলাম। আমার কথা হোল হাজী কি বাংলাদেশে আমি একা। আর আমার আসল নাম বাদ দিয়ে এগুলি বলার কি দরকার। আমি যে দলের সাথে হজে গিয়েছিলাম তার ব্যবস্থাপক আমাকে বলেছিল যে তার অভিজ্ঞতা অনুযায়ী ৬০% হাজী আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ করে না। ৪০% আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে হজ করে।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৫
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: হাজী সাহেব সম্বোধন বিষয়ে আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
৫|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:১৫
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  দুপুর ১২:১৫
নতুন বলেছেন: বংশ পদবী তৌরি হয়েছিলো মানুষের অহংকারের খোরাক যোগাতে।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: একটা সামাজিক ক্লাসিফিকেশন।
৬|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  বিকাল ৩:৩৯
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  বিকাল ৩:৩৯
গফুর ভাই বলেছেন: পদবির কি কোন দরকার আছে?। জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো.......।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: আমিও মনে করি বংশ পদবীর কোনো দরকার নাই।
৭|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:১৩
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সন্ধ্যা  ৭:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমার -
দাদার বাবার দাদা মালু শেখ
দাদার দাদা ফেলু শেখ  ~সম্পর্কে তো দুজনেই এক
আমার বংশে শেখ পদবী ছিল নামের শেষে, এখন আগে পদবী পরে নাম 
ভাল লিখেছেন ভাই।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ তপন ভাই।
৮|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ৯:০৪
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ৯:০৪
সোহানী বলেছেন: গফুর ভাই বলেছেন: পদবির কি কোন দরকার আছে?। জন্ম হোক যথা তথা কর্ম হোক ভালো.......।
পদবী মানেইতো হলো শ্রেনী সংঘাত! "তুই ব্যাটা মেথর আর আমি ব্রাম্মণ"...........। তাই কোনকালেই এটির প্রতি শ্রদ্ধা বা বিশ্বাস ছিল না।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৯|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৩৮
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ৯:৩৮
কামাল১৮ বলেছেন: কর্মেই মানুষের বড় পরিচয়।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
১০|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ১০:১৪
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ১০:১৪
রাকু হাসান বলেছেন: 
পদবি মানেই বিভাজন । বংশগত পদবি থাকলেও ব্যবহারে অনিহা । হ্যাঁ এটা ঠিক এখন অর্জিত পদবি কে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৮
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১১|  ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ১০:৪৬
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  রাত ১০:৪৬
রাজীব নুর বলেছেন: সবচেয়ে বড় কথা মানুষের আসল পরিচয় কর্মে। নামে বা পদবীতে নয়। 
যার কাজ সুন্দর, তার সব সুন্দর।
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: রাইট।
১২|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৩৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৩৯
গফুর ভাই বলেছেন: নামের সঙ্গে পদবি উল্লেখ মানুষে-মানুষে বৈষম্য, অহমিকা, হিংসা ও দূরত্ব রচনা ছাড়া অন্য কোনো শুভবোধের উন্মেষ ঘটায় না। মুসলমানদের মধ্যেও যেমন আশরাফ-আতরাফবোধ রয়েছে, হিন্দুধর্মে তো তা আরও প্রকট। প্রায় শত বছর আগে কাজী ইমদাদুল হক তাঁর আবদুল্লাহ উপন্যাসের মাধ্যমে সমাজে এ বৈষম্যের ক্ষতিকারক প্রভাব তুলে ধরেছিলেন। খন্দকার বংশের এক বেসরকারি অফিসের উচ্চমাধ্যমিক পাস এক কেরানি বিয়ের পাত্রী খুঁজে খুঁজে হয়রান। পঞ্চাশের অধিক পাত্রী দেখা শেষ। শেষ পর্যন্ত উচ্চবংশজাত নয় এমন মাস্টার্স পাস এক পাত্রীর বাবা শুধু পাত্রের উচ্চবংশ বিবেচনা করে প্রস্তাব দিলেন। কিন্তু খন্দকার কেরানিবাবু বললেন, ‘খুনকার (খন্দকারের আঞ্চলিক উচ্চারণ) বংশে প্রবেশ করতে হলে শুধু এমএ পাসই যথেষ্ট নয়।’
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:০০
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:০০
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার লিখেছেন!
১৩|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪০
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪০
গফুর ভাই বলেছেন: উচ্চবংশজাত একজন মানবিক সংস্কৃতিমান মানুষ চাইবেন না নিম্ন বংশোদ্ভূত কোনো বন্ধু তাঁর সঙ্গে মিশতে সামান্যতম হীনম্মন্যবোধে আক্রান্ত হোক। ইন্টারনেট, ফেসবুক ইত্যাদির কল্যাণে নিজের ইচ্ছামতো নাম রাখার স্বাধীনতা উপভোগ করতে পারছেন এর সুবিধাভোগীরা। আসল সমস্যা তো হচ্ছে পদবি নিয়ে। আশা করা যায়, জাতপাতের ছুঁতমার্গ কাটিয়ে উঠতে থাকা আজকের প্রজন্ম কট্টর জাত্যভিমানীদের কবল থেকে মুক্ত হয়ে অদূর ভবিষ্যতে পদবিবিহীন এক সাম্যের পৃথিবী গড়ে তুলবে
  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৯
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৪১
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১০:৪১
জ্যাকেল বলেছেন: মানুষ মনে করে রক্তের ধারা খুব গুরুত্বপুর্ণ কিছু বিষয়। বিশেষত এই কারণে উপাধিগুলা বংশের নাম হিসেবে মানুষ পছন্দ করে। আর ভাল নামকরা নাম থাকলে জীবন সহজ হয়ে যায় একটা অহমিকাও চলে আসে। সেই কারণেই হয়ত আগের কিছু মানুষ বংশ পদবী বাদ দিয়ে ফেলেছেন। আরেকটা বিষয় মানুষ খেয়াল করে না জানার অভাবে। সেটা হল রক্তের ধারা জেনেটিকালি খুব গুরুত্বপুর্ণ থিক আছে বাট এই ধারা ইভ্যুলুশনের কারণে পরিবেশ পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইতে গিয়া বদলে যায় ফলে অনেক ছোট বংশের মানুষ পরে ভাল অবস্থানে যেতে পারে বা ব্রেন শক্তি পায়। আবার রাজার বংশ ফকির হয়ে যাইতে পারে।
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪৩
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪৩
জুল ভার্ন বলেছেন: চমতকার বিশ্লেষণ!
১৫|  ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:০৮
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:০৮
জুন বলেছেন: আমার নামের আগে সৈয়দা ও নেই, শেখও নেই  
অনেক বছর আগে আব্বাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম "আব্বা অনেকে বলে তাদের পুর্বপুরুষ ইয়েমেন থেকে আসছে,  তো আমাদের পুর্বপুরুষ কোথা থেকে আসছে"?  
আব্বার সংখিপ্ত উত্তর ফেরগানা  
মানে আমরা মোগল বংশ  
  ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪৫
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ৯:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ও মোর আল্লাহ! এই দেখছি আমারই(মোঘল সম্রাট হুমায়ুন) বংশধর!  
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:৩৮
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১  সকাল ১১:৩৮
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বংশগত পদবীই ভালো লাগে। নকল পদবী ভাল্লাগে না