নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার লেখা-জোখার দৌড়.....

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১৯

আমার লেখা-জোখার দৌড়.....

নিজেই নিজেকে প্রশ্ন করি- ‘ফেসবুক, ব্লগে লিখে তুমি কি নিজেকে লেখক মনে করো?’
আসলে নিজেকে আমার লেখক বলে মনে হয় না- খোলাসা করি আমার কারনগুলোঃ

প্রথমত: প্রকৃত লেখক যিনি, লেখাই তাঁর ধ্যান-জ্ঞান। সংসারের অন্য ক্রিয়া-কর্মও তিনি করেন, কিন্তু তাঁর মনোযোগ, চেতনা আর অভিনিবেশ জুড়ে থাকে লেখালেখির ভাবনা। তাঁর করোটিতে নানান লেখার উপাদান ‘জলের মতো ঘুরে ঘুরে কথা’ কয় বারংবার। লেখারা তাঁকে ঘিরে থাকে। না লিখে তাঁদের শান্তি নেই। লেখার ভাবনার কালে অথবা লেখার সময়ে বিরক্ত করলে সত্যিকারের লেখক অসন্তুষ্ট হন।

আমার ব্যাপারটি একবারেই উল্টো। উপার্জন, খাদ্য, গপ্পো-আড্ডা, বেড়ানো আমার ধ্যান-জ্ঞান। ও সব করতে পারলেই আমি খুশী। ঘর-সংসার, প্রিয়জনদের সঙ্গে সময় কাটানো,গান শোনা ওতেই আমার মনোযোগ। কিছুই করার না থাকলে আমি লিখতে বসি। না লিখলেও আমার কোনই অশান্তি নেই। লেখার সময়ে কেউ কথা বলতে চাইলেও আমার কোনই অসুবিধে হয় না - আমার বরং মনে হয় লেখায় বিরতি দেয়ার একটা সুযোগ পাওয়া গেল।

দ্বিতীয়ত: যারা সত্যিকারের লেখক, তারা কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চলেন। এই যেমন, তাঁদের একটি লেখার জায়গা বা টেবিল আছে, একটি নির্দিষ্ট কম্পিউটারে তাঁরা লেখেন। দু’একজন যাঁরা এখনও হাতে লেখেন, তাঁদের একটি প্রিয় খাতা বা কাঙ্খিত কলম আছে। দিন-রাতের নির্দ্দিষ্ট একটি সময়ে তাঁরা লিখতে বসেন, যাঁরা লেখালেখির প্রতি আরো অঙ্গীকারবদ্ধ, তাঁরা ন্যূনতম একটা সময় ধরে লেখেন - কেউ ৩ ঘন্টা, কেউ ৫ ঘন্টা। অন্য যে কাজই তাঁরা করুন না কেন, এই সময়টি তাঁদের লেখার জন্যে বরাদ্দ।
লেখালেখি আমার ধ্যান-জ্ঞান না বলেই আমার লেখার প্রক্রিয়ার কোন নিয়ম কানুন নেই। আমার লেখার কোন নিদ্দিষ্ট জায়গা নেই - আমি যত্রতত্র লিখি। বাসস্টপে- রেলে, মাঠে-ময়দানে, রাস্তার ধারের ক্যাফেতে-পার্কের বেঞ্চিতে। শুয়ে লিখি, বসে লিখি, আধশোয়া হয়ে লিখি, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে লিখি। আমি মুঠোফোনে লিখি। আমার লেখার না আছে নির্দিষ্ট সময়, না আছে ন্যূনতম সময়। যখন অন্য কোন কাজ খুঁজে পাই না বলে লিখি বিধায় সেটা সকাল, দুপুর, রাত - যাকিছু হতে পারে। আর সময়সীমা? তা সে ধরুন গে, এক বৈঠকে ৫ মিনিটও হতে পারে, আবার ২৫ মিনিটও হতে পারে।

তৃতীয়ত: সত্যিকারের লেখকদের তাঁদের নিজ নিজ লেখার প্রতি ভারী এক মমতা থাকেন। ‘আমার লেখারা আমার সন্তানের মতো’, সত্যিকারের লেখকদের কেউ কেউ বলেন তাই। কতো যত্ন নিয়ে লেখেন তাঁরা - বারবার খসড়া পড়ে সংশোধন করেন, শাণিত করেন তাঁদের গল্প-কবিতা। তাঁদের লেখা বেরুলো কিনা, সেটার খোঁজ তাঁরা করেন, লেখা বেরুল সযত্নে সংরক্ষণ করেন।

খুব মর্মান্তিক হলেও বলি, আমার লেখার প্রতি আমার তেমন কোন বাৎসল্য নেই। আমি একটানে লিখি যা মনে আসে, পরিশীলনের কোন চেষ্টাই করি না, লেখার শেষে পড়িও না। লেখা শেষ হলেই তার সঙ্গে আমার সব দেনা-পাওনা শেষ। আমি আর তার দিকে ফিরে তাকাই না। আমার লেখারা বড়ই অনাথ। যে সব সহৃদয় মানুষ আমার লেখা পড়েন, তাঁরাই আমার লেখার বানান বিভ্রাটের কথা জানান, আমার তথ্যগত বিভ্রান্তি সংশোধন করে দেন, অন্য কোন অসঙ্গতির দিকে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। ‘আমার লেখারা বড় অনাদারে মানুষ’। কোন সন্দেহ নেই যে, আমার লেখারা অনাদারে বেড়ে ওঠে, কিন্তু আমার মনে হয় না যে তারা মানুষ হয়।

তবে আমার লেখার প্রতি আমার কোন মমতা না থাকলেও, আমার লেখা যাঁরা পড়েন, তাঁদের প্রতি আমার বড় মায়াময় মমতা। আমি মনোযোগ দিয়ে তাঁদের মন্তব্য পড়ি, যত্ন করে প্রায় সব মন্তব্যের নিয়মিত জবাব দেই সময় নিয়ে। আমি মনে করি, যাঁরা আমার লেখা পড়ে মন্তব্য করছেন, তাঁদর প্রত্যুত্তর দেয়া আমার নৈতিক কর্তব্য। তাদের সম্মান করা আমার দায়িত্ব।

বিশ্বাস করুন, প্রকৃত লেখক কি এবং সত্যিকারের লেখক কে, সে আমি জানি। নিজের বুদ্ধি, অনুভব আর পর্যবেক্ষণ দিয়ে বুঝতে পারি, সব কবিই যেমন ‘কবি’ নন, তেমনি সব লেখকও ‘লেখক’ও নন। লিখলেই কেউ ‘লেখক’ হয় না। আমি জানি, আমি লিখলেও, আমার লেখারা এখনো ‘লেখা’ হয়ে ওঠে নি - ‘ভালো লেখা’ হওয়া তো দূরের কথা।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ব্লগের লেখকেরা এজাতীয়ই। কাজ নেই তো খইভাজ জাতীয় লেখক এরা। তারপর কিছু লেখা জমলে তারা বই-টইও প্রকাশ করে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৭

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রায় সব ব্লগারদের প্রকাশিত বই ই সংগ্রহ করে পড়েছি। ব্লগারদের বইয়ের মান আমি এখন পর্যন্ত মানসম্পন্ন পাইনি! তবে ব্লগারদের লেখার সংকলন অপরাবাস্তব ভালো লেখার সমাহার।

২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৮

রানার ব্লগ বলেছেন: এটা ঠিক লিখলেই লেখক হয় ন আ তা হলে টাইপ রাইটার ও লেখক হয়ে যেতো । আমিও মাঝে মাঝে ভাবি আমি কি? লেখক না কবি? বন্ধুরা ঠট্টা করে কবি বলে ডাকে, মাঝে মধ্যে এইখানে কেউ কেউ কবি বলে সম্বোধন করে কিন্তু আসলেই কি আমি কবি কবি হওয়ার যে যে গুন থাকা দরকার তা কি আমার আছে বা লেখক হতে হলে যে স্পার্ক থাকা প্রয়োজন তা কি আছে?

আজকাল ফেইসবুকে বেশ কিছু গ্রুপ আছে তারা প্রতি সপ্তাহে কবি অফ দা উইক ঘোষনা করে কে এক জন কে আমার হাসি পায় এই সব দেখে। আমার মনে হয় না ফেইসবুক উত্তম কোন স্ট্যান্ড নিজের কবিত্ব ও লেখক ভাব খানা ফুটিয়ে তোলার।

আমার বানান সমস্যা আছে, একজন বেশ জ্ঞ্যানী গুণী আমাকে বললো কবি হতে হলে বানান একদম পারফেক্ট হতে হবে নতুবা তুমি কবি বা লেখক হতে পারবে না, আমি তাকে শরতচন্দ্রের অনেক পুরানা একটা পান্ডুলিপির কিছু অংশ দেখাই সেখানে অসংখ্য বানান ভুল ছিলো সে নির্বাক হয়ে থেকে বলে আরে সে তো শরতচন্দ্র।

যাইহোক নিজেকে কবি বা লেখক ভাবতে ভালো লাগে কিন্তু প্রকাশে সংকোচবোধ হয়।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্য যথার্ত!

তবে টাইপ রাইটারের কষ্মিন কালের লেখক হবার স্বীকৃতি জুটবেনা-যেহেতু সেটা যন্ত্র, নিজের মনণশীলতা বা উদ্ভাবনী শক্তি নেই।

পোস্ট পড়ে মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

জুন বলেছেন: আমি যা দু চার লাইন লিখি তা আমার হঠাৎ চিন্তারই ফসল। পরিকল্পনা করে এই জীবনে কিছু করি নাই তেমনি লেখালেখিও না। অনেকে শুনি একটা লেখা লিখে বার বার এডিট করে, উলটে পালটে দেখে। আমি আপনার মত মন্তব্যের উত্তরগুলো খুব আন্তরিকতার সাথে দিতে চেষ্টা করি, তখন লেখায় কিছু ভুলভাল চোখে সেটা ঠিক করে দেই। ফেসবুক আর ব্লগে লেখার মাঝে আমার কাছে সবচেয়ে বড় পার্থক্য হলো ব্লগে প্রায় অধিকাংশই আমার কাছে অচেনা কিন্ত ফেসবুকে সাধারণত সমমনাদেরকেই বন্ধু লিষ্টে যুক্ত করা হয়। ব্লগে অনেকেই আমার লেখালেখির তীব্র সমালোচনা করতে পারে কিন্ত ফেসবুকের বন্ধুরা "আপু অসাধারণ, অসাধারণ,লাইক, লাইক" করবে। এতে নিজের লেখাটা ( সে যাই লিখি) যাচাই করার সুযোগ থাকে কম। এটা আমার চিন্তাভাবনা। অন্যের সাথে নাও মিলতে পারে।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: ফেসবুক আর ব্লগের লেখার মধ্য যেমন পার্থক্য আছে তেমনি দুই জগতের পাঠকদের মানও ভিন্ন। ফেসবুকে চটুল লেখা পোস্ট মন্তব্য প্রধান্য পায়। ট্রল টিজিং হরহামেশাই হয়।
ব্লগের লেখক মানেই পাঠক। এখানে সবাই সবার লেখা পড়ে। আমি যখন ফেসবুকে লিখি তখন লেখার ধরন অনেকটাই চটুল হয়। কিন্তু ব্লগে যা ই লিখি একটু ভারিক্কি থাকে।
ফেসবুকে লেখার মান যাচাই করা বৃথা, যা ব্লগের লেখার বিপরীত।

ধন্যবাদ।

৪| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১২

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ভাইজান, আমার মনে হয় ব্লগে আমরা যারা লিখি তারা শুধু মনের আনন্দের জন্য লিখি ।যেখানে অর্থনৈতিক প্রাপ্তির কোন সম্ভাবনা নেই জেনেও নিজের এবং মনের আনন্দের জন্য কিছুটা সময় জ্ঞানী-গুনীদের মিলনমেলায় কাটানোর চেষ্টা করা বলা যায়।

আর সবার লেখক হওয়া জরুরী বলেও মনে হয়না। এই যে কিছু লিখার চেষ্টা করা তাতেই একজন শিক্ষানবীশ লেখককে ভাল পাঠক হতে সাহায্য করে । আর এ সমাজ-সংসারে কতজনই বা অসাধারন হিসাবে গড়ে উঠতে পারে। এ সমাজে সাধারন মানুষদেরই জয় জয়কার । আর তাইতো বলা আছে, " একজন সাধারণ মানুষের ক্ষমতাকে কখনো অবমূল্যায়ন করবেন না "। কারন , মানুষ চেষ্টার ফলে সবই পারে। হতে পারে একজন সাধারন মানুষ অসাধারন কেউ।

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আমি কাউকেই অবমূল্যায়ণ করছিনা ভাইয়া।

ধন্যবাদ।

৫| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:১৮

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: পোস্ট দেন দেখে ভালো লাগে। আর আমি পোস্ট দেয়ার সময় পাই না। কারো পোস্ট পড়তেও পারি না। তাই বলে আপনাদের লেখা ভালোবাসি না , তা কিন্তু না।

এটাও পড়িনি। কাজের ফাঁকে উঁকি মারলাম আর কী :)

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৩৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: লেখা সম্পর্কে আপনার মনোভাব জানলাম। চমৎকারভাবে প্রকাশ করেছেন। আমি অবশ্য হাবিজাবি যাই লিখি না কেন, আমার সব লেখাই আমার কাছে অত্যন্ত প্রিয়। নিজের পুরানো লেখা মাঝে মধ্যে পড়ি, প্রেম আরো গাঢ় হয়!! অনেকটা আয়নার সামনে নিজেকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দেখার মতো!!! :P

২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই, আমি অস্থির টাইপের মানুষ-কোথাও দুদণ্ড স্থীর হয়ে বসতে পারিনা পর্যন্ত। একটু সচেতণ হলে হয়তো একটু ভালো কিছু লিখতে পারতাম!

আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা।

৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০০

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ইন্টারনেটের কারণে আমার মতো লোকও ব্লগে পোস্ট লেখে। ইন্টারনেট না থাকলে লেখার চিন্তা কখনও মাথায় আসত কি না জানি না।
অনেক লেখক যে কোন অবস্থাতেই লিখতে পারে। আবার অনেকের লেখার জন্য বিশেষ পরিবেশ, সময়, কলম, টেবিল প্রয়োজন হয়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যগুলো মেধার বিচ্চুরণ!

৮| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

ইন্দ্রনীলা বলেছেন: আমার মনে হয় লেখালিখিতে জীবনের অভিজ্ঞতা বড় জরুরী। সেটা আপনি শাহ আজিজভাইয়া, খায়রুলভাইয়া আহমেদ জি এস ভাইয়াদের সুচিন্তিত সুন্দর লেখাগুলি পড়লেই বুঝা যায়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৫৯

জুল ভার্ন বলেছেন: শাহ আজিজ, খায়রুল আহসান, জি এস আহমেদ ভাই অত্যন্ত গুণীজন, যাদের লেখা পড়ে নিজেকে সমৃদ্ধ করতে চেষ্টা করছি।
ধন্যবাদ প্রেরণা মূলক মন্তব্যের জন্য।

৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ বিকাল ৪:৪৭

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি লেখক না হইলে আমি কি- এই নিয়ে বিস্তর ভাবতে হবে B:-)

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: চেন্তা কর্তাসি- হাসুম না কান্দুম!
কৃতজ্ঞতা।

১০| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৯:৫২

খায়রুল আহসান বলেছেন: এ পোস্টের অধিকাংশেই অতিমাত্রায় বিনয় প্রকাশ পেয়েছে বলে আমার কাছে মনে হলো। আপনার লেখাগুলো "লেখা" হয়ে উঠে আপনাকে "লেখক" এর পর্যায়ে নিয়ে যায় কিনা, তা আপনার বিচার্য নয়। তা বিচারের ভার ব্লগের পাঠকদের। যদিও সব লেখার পরিসংখ্যান প্রকৃত মানের প্রতিফলন করে না, তবুও বলা যায়, আপনার পরিসংখ্যানগুলো কিন্তু অনেক সমৃদ্ধ।

"আমি অস্থির টাইপের মানুষ-কোথাও দুদণ্ড স্থীর হয়ে বসতে পারিনা" - আপনার এ কথাটার সাথে আমি দ্বিমত করবো না, কারণ আপনার অনেক ভালো ভালো পোস্ট পড়ে আমার মনে প্রশ্ন জেগেছে, এ লেখকটি কেন তার লেখাগুলোর উপর একটু চোখ বুলিয়ে নিয়ে, সম্পাদনা করে তবে পোস্ট করেন না! এই যেমন উদ্ধৃত লাইনটিতে 'স্থীর' শব্দটা স্থির হতো, তা একটু চোখ বুলিয়ে নিলেই চোখে পড়তো। কিন্তু আপনার এই পোস্ট পড়ে জানা গেল, আপনি মূলতঃ সেলফোন থেকে ব্লগিং করেন বলে এতসব ঝামেলা করার মত ধৈর্য আপনার থাকে না। সেটা বোধগম্য।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৩

জুল ভার্ন বলেছেন: সত্যিই আমার অস্থিরতার প্রমাণ এমনসব ছোট খাটো শব্দের বানান ভুল! যখন ভুলগুলো চোখে পড়ে তখন নিজেই লজ্জা পাই
অনেক কৃতজ্ঞতা স্বীকার করছি এমন সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।

১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: ব্লগে আসি ভালো লাগে বলে। লেখক হওয়া অনেক বড় ব্যাপার। পড়ি, মাঝে মাঝে লিখি। এই পর্যন্তই আমার দৌড়।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি নিঃসন্দেহে ভালো লিখেন। আমি আপনার লেখা নিয়মিত পড়ি।

১২| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ভাইজান লেখক ও লেখনী নিয়ে আপনার বিশ্লেষণ ভালো লাগলো। বিভূতি ভূষণ বন্দোপাধ্যায় ঘাটশিলার যে উঁচু ঢিপির উপর বসে লিখতেন জায়গাটা বড় নির্জন। অবাক হয়েছিলাম আজ থেকে এতবছর আগে মিশন রোডের ঐ জায়গাটা নিশ্চয়ই আরো নির্জন ছিল।অথচ উনি ঐ জায়গাটাকেই বেশি পছন্দ করতেন। কবিগুরুও শিলাইদহ বা শান্তিনিকেতনে যেতেন একটু মন খুলে লেখার জন্য।
তবে ব্লগারদের মধ্যে হয়তো কেউ কেউ লেখালেখি করতে নির্জনে যান। হয়তোবা দেখবো এখান থেকেই বাংলা সাহিত্যের একজন বরেণ্য সাহিত্যিক বের হবেন। তখন অবশ্য আমরা ওনার জন্য গর্ববোধ করবো।
সবশেষে নিজের লেখালেখি নিয়ে একটাই শব্দ ব্যবহারের পক্ষপাতী- হাতুড়ে লেখক।

শুভেচ্ছা আপনাকে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: আমার লেখালেখির বেশীরভাগই অন দ্যা স্পট
আপনি মননশীল, চিন্তাশীল বিচক্ষণ লেখক। আপনি একজন ভালো পাঠক বলেই একজন ভালো লেখক।
শুভ কামনা নিরন্তর।

১৩| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১১:১৮

ফারহানা শারমিন বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে মনে হচ্ছে আমার ভালো লেখক হওয়ার সম্ভাবনা আছে। সংসারের কাজে মন বসে না। পুরুষ মানুষ হলে বউ এর ঝামটা খেতে হত।আপনার লেখা কিন্তু পড়তে ভালো লাগে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি অল্প লেখেন কিন্তু যা কিছু লিখেন তা মানোত্তীর্ণ।
শুভ কামনা।

১৪| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ২:২৪

নেওয়াজ আলি বলেছেন: মাঝে মাঝে বগ্লে এসে আপনাদের সবার লেখা পড়ি। এবং লিখতে চেষ্টাও করি তবে লেখক হবো না।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:০৯

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি নিঃসন্দেহে ভালো লিখেন।
শুভ কামনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.