নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
সকাল কিম্বা বিকেলে হাটাহাটি শেষে কিম্বা শুরুতে আমরা কয়েকজন বন্ধু মাঝে মধ্যেই কলাবাগান মাঠের কাছে অথবা পান্থপথ সিগনালে দাঁড়িয়ে ফুটপাথে চা খাই, গল্প করি। আমি একাই অপেক্ষা করছি তখনই কয়েকজন হিজড়া আমাকে আটকায়। এই এলাকায় হিজড়াদের উতপাত আছে জানি। দুই হিজড়া আমার সামনে এসে হাসতে হাসতে বাজখাই গলায় জিজ্ঞাসা করল, "এই 'বুইড়া মজনু' একা একা বিড়বিড় করছিস কেন?"
আমি ভয় পেয়ে গেলাম! (হিজড়াদের আমি খুবই ভয় পাই-একবার ওদেরকে পুলিশে দেবার ভয় দেখিয়ে ছিলাম তখন ওরা আমার গাড়ির গ্লাস ভেংগে দিয়েছিলো)।
আজও আমি ভয় পেয়েছি কিন্তু ভয় লুকিয়ে থতমত খেয়েও হেসে বললাম, 'এমনিতেই ভাবতেছি'।
একজন জজ্ঞাসা করল, "উদাসিন কেন তুই? তোর লাইলী কি তোকে ছেড়ে চলে গেছে? বল? তুই কি দুঃখ পেয়েছিস আমার মত"?
তার প্রশ্ন শুনে আমি ভয় প্রকাশ এড়াতে হাসলাম, কিছু বললাম না।
এবার একজন হাত তালি দিয়ে বলল, "এই মজনু, তোর হাসিটাতো খুব সোন্দর, পাগল করা হাসি"।
প্রসংগ এড়াতে জিজ্ঞাসা করলাম, 'চা খাবা?'
এবার তারা বেশ অবাক হয়ে গেল, নিজেদের মধ্যে কিছুক্ষণ সাংকেতিক ভাব বিনিময় করে বলল, "হ্যাঁ খাব। মজনু চা দিলে না খেলে আল্লাহ পাপ দেবে"।
আমাদের সুপরিচিত হান্নান টি স্টলের ছেলেটাকে চা দিতে বললাম। আমি চা নেইনি বলে ওরা সমস্বরে বললো- "তুই চা না খেলে আমরাও চা খাবোনা"। চা খেতে খেতে ওদের সম্পর্কে জানতে চেষ্টা করছি, আশেপাশের লোকজন উঁকি ঝুঁকি মেরে দেখতেছে।
আজীবন হিজড়াদের ভয় পেলেও আজ আমার ভয় কেটে গিয়েছে। বরঞ্চ তাদের সাথে কথা বলতে খারাপ লাগে না। কিন্তু সমস্যা হয়ে হাজির হইল এক দংগল টিকটকার। দূর থেকে আমাদের দেখে হাসতেছে আর মোবাইল কোমরের নিচে নিয়ে গোপনে ভিডিও করার চেষ্টা করতেছে। তারা ভাবছে আমি মনে হয় খুব বিপদে আছি।
যাই হোক, চা খেতে খেতে ওদের একজন বলল, "মজনু, পাঁচশ টাকা দে। তোদের সভ্য সমাজে আমরা না খেয়ে আছি। গত লক ডাউনে না খেয়ে যে কত কেঁদেছি"।
আমার মায়া হলো। আমি বলি- 'আমার কাছে পাঁচশো টাকা নাই'- একশ টাকার একটা নোট দিলাম। ওরা বললো- "তুই আমাদের সাথে এতো ভালো ব্যবহার করছিস, চা খাওয়াইছিস- যা তোর কাছ থেকে আজ কোনো টাকা নেবোনা"।
তবুও আমি একশ টাকার একটা নোট দিয়ে বললাম, 'ওই যে দেখছ, ছোকড়া ছেলেগুলো আমাকে দেখে হাসতেছে, মনে হয় ভিডিও করতেছে......ওদের একটা দাবড়ানি দিয়ে দাও'!
একজন হিজড়া আমাকে বললো- "মজনু তুই দাঁড়া, আমরা দেখতেছি"।
দু'জন হিজড়া স্বাভাবিকভাবে হেঁটে গিয়ে খপ করে এক লাল প্যান্টওয়ালাকে ধরে ফেলল, আর একজন বিকট শব্দে হাততালি দিলে অন্য হিজড়ারাও ওখানে চলে গেলো। যেয়েই আরো একটাকে খপ করে ধরে ফেললো। অন্যগুলা কোনোরকমে পড়িমড়ি করে দৌড়ে পালাল।
দূর থেকে আমি দেখলাম এক হিজড়া সেই ভিডিও ওয়ালা ছেলের অন্ডকোষ চেপে ধরে আছে আর সে দুই হাত জোড় করে মাফ চাচ্ছে।
চারদিকে লোক জমে যাচ্ছে।
আমার বন্ধুরা চলে আসছে- আমি ওদের দিকে হাঁটা শুরু করলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: হিজড়াদের দাপট যে না দেখেছে সে ভাবতেও পারবেনা- ওরা কতটা ভয়ংকর!
২| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০৬
আহমেদ রুহুল আমিন বলেছেন: ওদেরও রয়েছে সুখ, দুঃখ, হাসি-কান্না...আবেগ-আহ্লাদ ।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৭
জুল ভার্ন বলেছেন: তা তো বটেই।
৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৫৪
কবিতা পড়ার প্রহর বলেছেন: দুদিন আগে পিংক সিটির সিড়িতে দাঁড়িয়ে আছি। ড্রাইভারকে ফোন দিয়েছি। হঠাৎ সালোয়ার কামিজ পরা এক হিজড়া চোখের সামনে কই থেকে যেনো উদয় হলো। আমি তাকে দেখেই আমার উল্টা দিকে হাঁটা দিতে গেছি সিড়ি ধরে। সে বলে আপা ভয় পাবেন না, প্লিজ আমাকে ভয় পাবেন না। যা দেবেন তাই খুশি হয়ে দেবেন। আমি তার কথায় আশস্ত হলাম। ব্যাগ থেকে টাকা বের করে বললাম সব শপিং এ শেষ করেছি ১০০ টাকাই আছে। সে বলে ঠিক আছে কোনো সমস্যা নেই।
এত ভালোমানুষ হিজড়া জীবনে প্রথম দেখলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আসলে হিজড়াদের সাথে যদি আমরা ভালো ব্যবহার করি তাহলে ওরাও ভদ্রতা দেখায়।
৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি কিছু কিছু হিজড়া দেখেছি, দেখতে ভীষন সুন্দর।
হিজড়ারা রেগে গেলে কুৎসিত আচরন করে। জামা কাপড় খুলে ফেলে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০৯
জুল ভার্ন বলেছেন: আমি লক্ষ্য করেছি, ওদের সাথে কেউ খারাপ ব্যবহার করলে -ওরাও চরম অসভ্যতা করে।
৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:৫৪
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আমিও ওদের দেখলে মোটামুটি আতঙ্কে থাকি, যদিও ওরা আমাকে কখনোই বিরক্ত করেনি।
এলাকার কাছাকাছি যারাথাকে তাদের মধ্যে যারা মুখ চিনে তারা মোটামুটি সম্মানই করে।
পথে-বাসে যখন দেখা হয় তারাও দেখি কিছুটা নরম আচরনই করে আমার সাথে, এবং আমি কখনোই ওদের খালি হাতে ফেরাই না। ওরাও মানুষ।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: হিজড়াদের কাজ করার ইচ্ছা আছে কিন্তু কেউ ওদেরকে কাজ দেয়না। তাই ওদের জীবিকার একমাত্র পথই চেয়েচিনতে এবং জোড়যবরদস্তি চাঁদাবাজী করে। সাধারনত মানসিক কারনেই ওদের স্বভাবে এরোগেন্সি তৈরী হয়েছে-সেটা বুঝে যদি আমরাও ওদের সাথে ভালো আচরণ করি তাহলে ওরাও শান্ত থাকে।
৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৩১
হাবিব ইমরান বলেছেন:
আমি মূলত বাসেই প্রায়শ হিজড়াদের দেখি। তাদের উঠতে দেখলেই নিচের দিকে তাকিয়ে ঘুমের ভান করে থাকি। কিন্তু একদিন হঠাৎ করে দেখি একজন একেবারে সামনে এসে পড়েছে, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। আজ আর ঘুমের ভান ধরতে পারলাম না। সে বলে উঠল, এই ভালোবাসা নিবি নাকি টাকা দিবি? মুহুর্তেই পড়ে গেলাম মহা ঝামেলায়। পুরো বাস এদিকে তাকিয়ে আছে মজা দেখতে। কিন্তু পকেটে কোন ভাংতি টাকা নাই। নোট বের করলেই শেষ। বললাম,স্টুডেন্ট, মাফ করো। সে হাত তালি দিয়ে বলে উঠল, তাইলে আর কি করবি! নে, ভালোবাসাই নে। কচি স্টুডেন্টদের ভালোবাসা দিতে ভালোই লাগে। পুরো বাসে টান টান উত্তেজনা, কী হয়, কী হয়!!!
কিন্তু পরে কি বুঝে ছেড়ে দিয়ে চলে গেলো।
এরকম বেইজ্জতি টাইপ ফ্যাসাদে খুব কম পড়েছি জীবনে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৪
জুল ভার্ন বলেছেন: বাসে, রাস্তায় এমনকি বাড়িতেও ওরা চাঁচাবাজী করে।
৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৫৮
নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: আল্লাহ এই খানটায় ভুল করেছেন।তিনি বলেছেন,আমি তোমাদের সৃষ্টি করেছি পুরুষ ও নারী রূপে।তা হলে এই তৃতীয় লিঙ্গের এদের সৃষ্টি করলো কে?
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৮:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমার ফ্যাক্টরিতে দুই ঈদ আর নববর্ষে একটা হিজড়া গ্রুপকে ৫ হাজার করে টাকা দিতেই হয়।
প্রথম প্রথম খুব বিরক্ত করত-এখন আমি ওদের হ্যান্ডেল করি। বেশ গল্প সল্প করে, পরে আসতে বললে না করে না। বিকাশ বা
নগদে পেমেন্ট নেয়।
আগে বিশাল দলে আসত- ভয়ঙ্কর উৎপাত করত, এখন দু-চারজন করে আসে, হাসিখুশি থাকে- আমাকে
পেলে শান্তি পায়। এই গ্রুপটা আশুলিয়া জোনের এমন হাজারের উপরে ফ্যাক্টরি( বড় ফ্যাক্টরিতে আরো বেশী টাকা) থেকে টাকা
উঠায়। ভেবে দেখেন কত টাকা?
আপনার লেখাটা পড়ে দারুন মজা পেলাম।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের আবাসিক এলাকায় হিজড়ারা বাড়ি বাড়ি ঘুরে মাসওয়ারা নেয়। একসময় জোড়যবরদস্তি করতো। তারপর আমাদের ফ্ল্যাট এসোশিয়েশন থেকে একটা অংক মান্থলী বরাদ্ধ করেছি যা প্রতিমাসের প্রথম সপ্তাহে দুইজন এসে অত্যন্ত ভদ্র ভাবে নিয়ে যায়। সেইসাথে আমরা ঈদের সময় ওদেরকে একটু বেশী সাহায্য সহযোগীতা করি।
৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ৯:৫৪
গফুর মিয়া১৯১ বলেছেন: ভালো লাগলো.
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:০২
বিটপি বলেছেন: হিজড়ারা এখন অনেক ভদ্র হয়ে গেছে। ওদের বেশভূষা দেখে মনে হয় অনেক টাকা কামাই করে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: কেউ ভাল থাকলে কি আর মানুষের বিরক্তি উপেক্ষা করে কারো কাছে হাত পাতে! যা টাকা পয়সা পায় তাতে ওদের দিনান্তে পান্তা ফুরায় অবস্থা।
১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৬
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ওদের মধ্যেও ভাল খারাপ আছে। ২০০৪ সালে একবার কড়া অভিজ্ঞতা হয়েছিল।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: আমার দেখা খুব কমজনই আছেন-যারা ঢাকা শহরে একবার না একাধিকবার হিজড়াদের দ্বারা তিক্ত অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হননি।
১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:১১
নীল আকাশ বলেছেন: আরেকটু ধীরে সুস্থে লিখলে ভালো হতো।
পড়ে মজা পেলাম। শেষ অংশে এসে!
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: এখন যা লিখেছি-ধীরে সুস্থে লিখলেও এমনই হতো।
১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হিজড়ারা ভালো তো ভালো, আবার খারাপ হলে জঘন্য! আপনি ভালোভাবে ডিল করেছেন।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ। আগের খারাপ অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েছি।
১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: সাচ্ছা, ওরা ভোট দিতে পারে? নাগরিক সুবিধা পায়?
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: ওদের ভোটের অধিকার নাই। নাগরিক অধিকার মানবেতর।
১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:৫৪
রানার ব্লগ বলেছেন: মাঝে মাঝে এদের আচরন অসম্ভব রকমের ভয়াবহ হয়ে যায়। তখন এরা স্বচ্চাচারি আচরন করে।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫২
জুল ভার্ন বলেছেন: একদম ঠিক।
১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:৫২
জ্যাকেল বলেছেন: যাহুক আপনার সাথে খারাপ ব্যবহার করেনি। আমি কখনই হিজারাদের খপ্পরে পড়িনি। রেলে আসা যাওয়ার সুবাদে যদিওবা দেখা হয় কিন্তু আমি ভারতীয় প্রণামের মত হাত রাখাতে তারা চুপচাপ সরে যায়, বিরক্ত করেনি।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: ভালো বুদ্ধি তো!
১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হিজরাদের আমিও ডরাই। দেবরের মেয়ে হইছে শুনে বাসায় এসে আমাকে যে কী কথা শুনাইছে ইয়া মাবুদ। একেবারে শ্মশানে পাঠায় দিছে। মাত্র দুইদিন আগে আরেকদলকে টাকা দিয়েছি ১৫০০ । দুইদিন পর এসে আরও টাকা চায়। বাসায় কেউ ছিল না। বিপদে পইড়া গেছি আমি
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ওরা একবার কাউকে ধরলে আর রক্ষা নাই।
১৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আসলেই তাই। ওদের একটু স্নেহ দিলে ওরা গলে যায়!
আমার ক্যাফেতে বাৎসরিক করা। বছরে দুই ঈদে আর পহেলা বৈশাখে আসে-
গল্প করলে জানা যায় ওদের ভেতরের কষ্টের কাহিনী।
১০ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭
জুল ভার্ন বলেছেন: ওদের বঞ্চনার কথা শুনলে নিজেকে সামলাতে পারা কঠিন।
১৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১২:০১
রাজীব নুর বলেছেন: গত ৫০ বছরে কোনো সরকার ওদের দিকে টাকায় নি। খোজ খবর নেয় নি।
১১ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩৬
জুল ভার্ন বলেছেন: রাইট।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১০:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ২০০৮ সালের দিকে আমার সামনের বাসার পুলিশের এক এসপি সাহেব এক ট্রাক পুলিশ এনেও হিজড়াদের সামলাতে পারেনি। পুলিশ কি করবে বুঝে উঠতে পারছিল না।