নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ব্যক্তিগত ভাবে আমি কমন বন্ধু সজ্জন হিসেবে গড়পড়তার চাইতেও কয়েক ধাপ নিচে। আমার যেমন বন্ধু স্বজন সিলেক্টিভ তেমনি আমিও খুব বেশী মানুষের বন্ধু স্বজন নই।
নিজের এই অবস্থান অবতারণার কারন হল, আমার জীবনে আমি দেখেছি- কিছু কিছু মানুষ প্রচন্ড রকম শর্ট টেম্পার্ড, বদরাগী এবং বদমেজাজী। তাদের ব্যবহার অত্যন্ত খারাপ এবং বিশ্রি। মানুষের সাথে সুযোগ পেলেই তারা দুর্ব্যবহার করে।
নিজেরদের বদ মেজাজ নিয়ে তাদের আবার বিরাট গর্ব। আড্ডায়-টাড্ডায় আবার বলেও, 'আমি তো এই করেছি সেই করেছি, **ল ছিঁড়ে তাল গাছে তুলে দিয়েছি'- ইত্যাদি ইত্যাদি। চিন্তাশক্তি বলে যে একটা জিনিস আছে সেটা তাদেরকে দেখলে বোঝা যায় না।
কেউ কেউ আছে তাদের দুর্ব্যবহারকেও আবার ডিফেন্ড করে। যেমন বলে, 'আমার মুখে যা আসে আমি বলে ফেলি, আমার মুখে যা মনেও তা, আমি তোমাদের মত সুগার কোট করতে পারি না'- ইত্যাদি(এই ধরনের লোকদের আমি বলি- মিঃ পাতলা পায়খানা, কারণ এরা পায়খানার মতো মুখের লাগামটাও আটকে রাখতে পারেনা)।
আমার কথা হলো, মনে যা তা মুখে বলতে হবে কেন? মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের না করে অন্তত চুপ যে থাকা যায়, সেই বিদ্যা তাদের পেটে নাই। ‘আর মনে যা মুখে তা’- এই ফালতু আলাপ তারা করে যারা তাদেরকে সহ্য করে তাদের সাথে। মানে আপনার একটা বদমেজাজী বন্ধু/আত্মীয় আছে, আপনি তাকে সহ্য করে চলেন, আপনার লাইফ মোটামুটি হেল।
বহু বদমেজাজী লোক আমাকে অনেক পছন্দ করেছে জীবনে, সবসময়ই তাদেরকে আমি এভয়েড করে চলেছি। যে মানুষ তার মেজাজের দাস, সে আসলে মূর্খ, তার জানাশোনা, লেখাপড়া সব ব্যর্থ। মেজাজে চলতে চিন্তার দরকার হয় না, একটা বেড়াল কিংবা কুকুরও নিজ মেজাজ অনুযায়ি রিএক্ট করে। আর জিহ্বাকে নিয়ন্ত্রন করতে পারে না, সে অভিশপ্ত। তার ভেতরকার ভালোবাসা, অনুরাগ ইত্যাদি সবকিছু মোটামুটি জীবন্ত লাশের মত। তার জিহ্বা পেরিয়ে সেগুলো মানুষের কাছে পৌঁছায় না।
এই দেশে একটা কালচার আছে, বদমেজাজি মানুষের সবকিছু মেনে নেয়া, তাকে একটু ভয় পাওয়া, তার কথায় একটু গুরুত্ব দেয়া, ইত্যাদি। এটা কেন হয়েছে জানি না।
তবে মনে রাখবেন, অতিরিক্ত বদমেজাজি মানুষ বেসিক্যালি পাগল, মানসিক ভাবে অসুস্থ্য। তাকে গুরুত্ব দেবেন না। তার কথাকে পাত্তাই দেবেন না। সবচেয়ে ভালো হয় তাকে এড়িয়ে চলুন। এমন একটা সমাজ তৈরি করবেন না, যেখানে পাগল তার পাগলামি নিয়ে গর্ব বোধ করতে থাকে।
এতো কথা বললাম একটা ঘটনা প্রসঙ্গে। ঘটনা হলোঃ একজন হেড অব কর্পোরেট এর সাথে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় আলোচনা করতে গিয়েছিলাম। সেই অফিসের দ্বিতীয় কর্তার রুমে কথা বলার সময় আমাকে বারবার সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছিল, "স্যার কিন্তু খুব কড়া মেজাজের লোক, কথাবার্তা বুঝেশুনে বলবেন, একবার রেগে গেলে কিন্তু আর হ্যা করাতে পারবেন না"!
প্রসঙ্গত বলছিঃ ৩৫/৩৬ বছর আগে মাস্টার্স পাশ করার পর এক বিশাল কোম্পানিতে প্রশাসনিক কর্মকর্তা পদে ইন্টারভিউ দিতে গেছি, দুই ধাপ পেরিয়ে ফাইনাল ইন্টারভিউ। সবকিছু প্রায় ঠিকঠাক, আমাকে তাদের পছন্দ হয়েছে। কথাবার্তা প্রায় শেষ তখন এইচআর এর হেড একটু হেসে এক বয়স্ক লোকের দিকে ইঙ্গিত করে বললেন, "আপনি ওনার আন্ডারে কাজ করবেন। একটু কেয়ারফুল থাকবেন, উনি কিন্তু কড়া লোক, একটু শর্ট টেম্পার্ড।"
যেই লোকের কথা বলছিল তার দিকে তাকিয়ে দেখি উনি গর্বিত মুডে হাসছেন। যেন এগুলা তার খুব ভালো কোয়ালিটি! (আমি স্বগোতক্তি করে শুনিয়ে শুনিয়ে বললাম- বুঝেছি, উনি একজন বিশিষ্ট পাতলা পায়খানা! আটকিয়ে রাখতে পারেননা)! আমি বললাম, 'উনি শর্ট টেম্পার্ট এবং বদরাগী, এই দায়িত্ব আমার নিতে হবে কেন?'
আমার পাল্টা প্রশ্ন শুনে হেড অব এইচআর থতমত খেয়ে গেল। আমতা আমতা করে বলল, "না মানে লিডারশিপের কথা বলছিলাম, হি ইজ এ টাফ লিডার।"
আমি বললাম, আপনাদের উচিৎ তাকে ডাক্তার দেখানো।
তখন বোর্ডের আর এক লোক জিজ্ঞাসা করলেন, "একথা বললেন কেন?"
আমি বললাম, 'মানুষের টেম্পারমেন্টের সমস্যা থাকতে পারে কিন্তু আমার মনে হচ্ছে উনি বদরাগী শুধু না, নিজের এই বদরাগ নিয়ে তিনি বেশ প্রাউড। তাকে তো মানসিক ডাক্তার দেখানো দরকার। বোর্ডের আপনারাও দেখি সেটা বেশ রসিয়ে রসিয়ে বলছেন। ইউ শুড টেইক একশন।'
সেই লোকের হাসিমুখ কালো হয়ে গেল। সম্ভবত তিনি কেবল সম্মান আর জি স্যার পেয়ে অভ্যস্থ।
তখন সেই কম কথা বলা লোকটা জিজ্ঞাসা করল, "আপনি জয়েন করবেন না?"
আমি মাথা নাড়িয়ে বললাম, 'না। আমি আমার সিনসিয়ারিটি দিয়ে পেশাগত কাজ করব, বিনিময়ে কোম্পানি আমাকে টাকা দেবে। এর বাইরে যদি কোম্পানি বলে তোমার বস আনপ্রেডিক্টেবল, বদরাগী- তার দায়িত্ব তোমাকে নিতে হবে, সেটা তো আমি করতে পারব না, স্যরি।'
সেই বদমেজাজি ভদ্রলোক একটা কথাও বলেন নাই সেখানে। আমি যখন বেরিয়ে যাই, তখন তার দিকে একবার তাকিয়েছিলাম। তার চেহারা দেখে মনে হয়েছিল তিনি জীবনেও ভাবতে পারেন নাই, এই ধরনের কথা কেউ চাকরি করতে এসে বলতে পারে!
ও হ্যা, আমি যার সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম(মিঃ পাতলা পায়খানা) তার সাথে দেখা না করেই চলে এসেছি একটা সম্ভাব্য অবাঞ্চিত পরিস্থিতি এড়াতে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ভাই, জীবনভর এমন সাহস দেখিয়ে শুধু খেশারত দিয়েছিয়ে যাচ্ছি-তবুও নিজেকে বদলাতে পারিনা।
২| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৩৩
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: রাগি মানুষের নাকি মন ভাল হয় বিবেক বুদ্ধি ভাল থাকে সহজে কথা বুঝে
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রথমেই ধরে নিতে হবে রাগী মানুষ মানুসিক অসুস্থ্য।
৩| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৫৮
জ্যাকেল বলেছেন: রাগ মানুষের একটি গুণের পরিচয়। রাগ থাকা উত্তম। কিন্তু সবকিছুর একটা সীমা, পরিসীমা আছে। রাগ এর নামে যদি কেউ বদমেজাজ দেখানোর অভ্যাস করে তাহইলে সেইটা ব্যক্তিত্বহীনতার লক্ষণ। খিটখিটে মুখ, যখন তখন ধমক দেওয়া মোটেও ব্যক্তির মান সম্মান বাড়ায় না বরং হেয় করে।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার অবজার্ভেশন খুব ভালো।
ধন্যবাদ।
৪| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৩২
অপু তানভীর বলেছেন: এই ব্যাপারটা আসলেই আমাদের দেশে খুব আছে ! বদমেজাজকে অনেকে প্রাইড হিসাবে দেখে । যার ভেতরে যত বেশি জ্ঞান প্রজ্ঞা সে তত বেশী বিনয়ী ! তারা এই বিনয় ভাবটাকে দূর্বলতা হিসাবে দেখে অন্যদিকে বদমেজাজকে দেখে গুণ হিসাবে ।
আসলে যারা এই বদমেজাজ কে সমীহ করে চলে মূলত তারা হয় অমেরুদণ্ডী প্রাণী ! এবং তারা এটা আশা করে যে নিজে সে যেমন অমেরুদণ্ডী অন্যেরাও যেন অমেরুদণ্ডী হয় ! কী হাস্যকর একটা লজিক !
শর্ট টেম্পার্ড কিংবা যারা প্রতিনিয়ত মুখে যা আসে তাই বলে তারা মানসিক ভাবে অসুস্থ । এদের চিকিৎসা হওয়া দরকার ।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৩
জুল ভার্ন বলেছেন: শর্ট টেম্পার্ড কিংবা যারা প্রতিনিয়ত মুখে যা আসে তাই বলে তারা মানসিক ভাবে অসুস্থ । এদের চিকিৎসা হওয়া দরকার - এটাই ফাইনাল।
৫| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ১:৪৫
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ব্যক্তিগত জীবনে যত বদরাগী দেখেছি অল্প সংখ্যক বাদে বেশিরভাগ ভালো মনের ছিলেন৷ মিষ্টিভাষীরা মিচকা শয়তান হয়। বদমেজাজিরা যা বিশ্বাস করেন, সরাসরি বলে ফেলেন। লুকোছাপা করেন না।
আর নেতৃত্বে থাকলে একটু মেজাজ থাকতেই হয়। না হয় মান্যতা থাকে না। পথেঘাটে চলতে গেলে লোকজন যদি সহজ-সরল টের পায়, মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খায়। পৃথিবী শক্তের ভক্ত নরমের জম।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৫
জুল ভার্ন বলেছেন: যার ধৈর্য্য নাই, যে বিনয়ী নয়- সে লোক ভালো হবে কিভাবে!
৬| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: মনে যা আসে তাই লিখি, তাই বলি। এজন্য আজ আমি 'জেনারেল'। তেলামি পারি না। চাটুকারিতা পারি না বলে আজ আমি কারো প্রিয় নই।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৮
জুল ভার্ন বলেছেন: মনে যা আসে তাই বলা, লেখা একজিনিস আর তেলামি সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের মানুসিকতা। যার মধ্যে তেলামি বেশী বিপদজনক।
সোস্যাল মিডিয়ায় জেনারেল না সেফ কোনো বিরাট ফ্যাক্টর নয়।
৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
ঈশান মাহমুদ বলেছেন: বদমেজাজী লোক গুলো এক সময় খুব নিঃসঙ্গ হয়ে যায়। ক্ষমতা এবং গুরুত্ব হারালে কেউ তাদের গোনায়ও ধরে না।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: ১০০% রাইট।
৮| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ দুপুর ২:৩৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বদ মেজাজ আসলেই একটা রোগের মত। এই ধরণের পাগলকে পাগলামি করার সুযোগ অনেক সময় আমাদের সমাজে দেয়া হয়। এটা ঠিক না। ফলে পাগল তার পাগলামি নিয়ে গর্ববোধ করে।
রাগ দেখালেই টাফ লিডার না। আসলে রাগ আর বদরাগ এক জিনিস না।
চাকরী হাতের নাগালে আসার পর তাকে ফু দিয়ে উড়িয়ে দেয়ার জন্য অনেক বড় কলিজার দরকার হয়।
১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৩:০৪
জুল ভার্ন বলেছেন: ১০০% সহমত।
আই দেশীয় একটা বড়ো কর্পোরেট অফিসের ম্যানেজারিয়াল পোস্টের চাকরি প্রত্যাখ্যান করে একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে(কে ডি সি) তিনগুণ স্যালারিতে জীবনের প্রথম জব পাই প্রশাসনিক ম্যানেজার গ্রেড ওয়ান পদে।
৯| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: এ ধরনের লোকদের এভয়েড করে মাঝে মধ্যে বেশ ভোগান্তি হয়েছে- নয় কি?
১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:৪৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ভোগান্তি কম বেশী সব ক্ষেত্রেই আছে।
১০| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ রাত ১:৩৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সাহস করে সত্য বলা লোকই ভালো লোক। পছন্দ হলো
১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:০৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একটা মানুষের মিনিমান নৈতিকতাবোধ থাকতেই হবে।
১১| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০০
হাসান রাজু বলেছেন: ৩ টায় ইন্টারভিউ ছিল সেটা শুরু হল ইফতারের আধা ঘণ্টা আগে। প্রথম চাকুরে প্রার্থী বের হল ৫ মিনিটের ভিতর। সরাসরি চলে যেতে বুঝলাম ইফতারের কোন আয়োজন নাই বা অফার ও নাই। এভাবে আরও দুজনের পর আমি ঢুকলাম। ততক্ষণে বুঝে গেছি আমি এখানে চাকরী করছি না। ইফতার গুল্লায়, আমার মাথায় ঘুরছে অন্য কিছু, যা গত ৩/৪ ঘণ্টা বসে বসে ভাবছিলাম। মাগরিবের আজান পর্যন্ত ইন্টারভিউ বোর্ডে ছিলাম প্রায় ১০ মিনিট। ভাই, পুরা ধুয়ে দিছি। এমডি এমন অমায়িক (!) কথা গত ১০/১২ বছরে শুনে নি নিশ্চিত। এত দিছিলাম যে চামচা একটা (সিনিয়র কেউ হবে) চেয়ার ছেড়ে আমাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দিতে আসছিল। এমডি তাকে থামিয়ে বলল, দাঁড়ান সে কোন গুপ্ত এজেন্ট হবে। একটা লোক কতটা অসহায় হলে এমন হাস্যকর কথা বলতে পারে। আমার জীবনে স্মরণীয় এবং সার্থক ইন্টারভিউ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:২৯
জুল ভার্ন বলেছেন: পরবিতো পর মালির ঘাড়ে!
১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০২১ বিকাল ৫:০৯
হাসান রাজু বলেছেন: আমার দুই বন্ধু খুব উচিৎ (!) কথা বলে। একটা সময় খুব সমস্যা হয়নি। এখন বয়স হচ্ছে । সমাজে জটিলতা তৈরি করছে। অনেক কাছের বন্ধু ওদের কারনে দূরে চলে যাচ্ছে। কিন্তু কি করব এই দুটাকে ছাড়া যাবে না।
১৫ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১০:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: উচিত কথা বলে নিঃসংগ থাকায়ও সুখ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০২১ সকাল ১১:২৪
মরুর পথে বলেছেন: ও ভাই আপনার সাহস এ আমি মুগ্ধ , সবার এমন কথা বলার হিম্মত হয় না ।