নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
ঘোওওল....মাখন.....মাঠায়ায়ায়া.....
আমার ছোট বেলায় আমাদের এলাকায় ২/৩ জন লোক বয়সে প্রায় বৃদ্ধ, ঘোল-মাখন বিক্রি করতেন ফেরি করে। তাঁদের পরনে থাকত ময়লা ধুতি মালকোঁচা দেওয়া কিম্বা ময়লা সাদা লুংগী। খালি পা। কখনো ছেড়া স্যান্ডো গেঞ্জি পরতেন অথবা কখনো খালি গায়ে। তবে দুইজনের শরীরে (বুক-পিঠে) পইতাটা ঠিকই থাকত- অর্থাৎ এরা সনাতন ধর্মাবলম্বী ব্রাম্মন। বড় একটা বাঁশের লাঠির দুই মাথায় দুটি বড় হাঁড়ি দড়ির শিকার মধ্যে ঝুলত। একটা হাঁড়িতে থাকত ঘোল আর অন্যটাতে থাকত পানির মধ্যে ভাসমান মাখনের ছোট ছোট দলা। ঘোলের হাঁড়ির ওপরে অ্যালুমিনিয়ামের থালার ওপরে থাকত দুটি ছোট কাচের গ্লাস। যেটা দিয়ে ঘোল মেপে বিক্রি করতেন।
প্রতিদিন সকালে আমাদের সদর দরজায় এসে হাঁক দিতেন, ‘ঘোল-মাখন, ঘোল-মাখন’। এই ডাক শুনেই চাচা/ চাচী বলতেন, "কে আছো- জগ প্লেট নিয়ে যাও...."।
ঘোল মাখন বিক্রেতা জানতেন- আমাদের বাড়ির জন্য কয় গ্লাস ঘোল মাঠা এবং কতো পিস মাখন দিতে হবে....ঘোল-মাখনওয়ালা হাত দিয়ে তাঁর হাঁড়ি থেকে সব মিলিয়ে ৮/১০ গ্লাস ঘোল মাঠা এবং ১০/১২ টুকরো মাখনের দলা তুলে দিতেন। হাইজিন বলে জিনিসটা তখন কেউ তেমন তোয়াক্কা করত না। সব মিলিয়ে ৪/৫ টাকা দাম হতো। বৃহত্তর যৌথ পরিবারের বয়স্করা সবাই ঘোল মাখন মাঠা খেলেও আমরা ছোটোরা ওগুলো খেতাম না। মাঝেমধ্যে মাখন মুখে দিয়ে বিস্বাদ লাগায় তাও খেতাম না।
ছেলে বেলা থেকেই আমি দুধ খাইনা, মানে খেতে পছন্দ করি না, তবে দুগ্ধ জাত রসগোল্লা আমার খুব প্রিয়। দুধের পায়েস ফিরনীও পছন্দ করি।
ছেলে বেলায় ওয়ারী বড়ো চাচার বাড়িতে এবং লালবাগ ডজ ইন্ডাস্ট্রিতে ছোট ফুফুর বাড়িতে গেলেই সকালে বাধ্যতামূলক ঘোল মাঠা খেতে হতো, যেহেতু আমি দুগ্ধ জাত খাবার খাইনা তাই ছোট ফুফুর বাড়িতে ঘোল মাঠা খাওয়া আমার জন্য বাধ্যতামূলক ছিলো না। অনেক আদি ঢাকাইয়াদের মতো ছোট ফুফুর বাড়িতে 'প্রায় তিন বেলাই' সবাই বিরিয়ানি খায়! ছোট ফুফু জন্মগত ভাবে বরিশালের হলেও বৈবাহিক সূত্রে 'পুরনো ঢাকার ঢাকাইয়া' হয়ে গিয়েছে সেই ৪৭ এর আগে। আমাদের ছোট ছেলেও প্রতিদিনই হয় বিরিয়ানি কিম্বা পোলাও খায়!
সামান্য বেশী লবনাক্ত খাবারও আমার অপছন্দ। মাঠা- ঘোল-মাখনে বেশ কিছু অতিরিক্ত লবণ দেওয়ার কারণে এই খাবারটা আমার অপছন্দের হলেও বড়ো চাচার সামনে না বলার উপায় ছিলো না। নাক-কান-চোখ বন্ধ করে গিলে ফেলতাম।
পূর্ণ ননিযুক্ত দুধ প্রথমে জ্বালিয়ে ঠান্ডা করে দীর্ঘক্ষণ ঘূর্ণন পদ্ধতিতে মাখন আলাদা করে ফেলার পর যে চর্বি ছাড়া জলীয় অংশ রয়ে যায়, তা–ই ঘোল। আমাদের দেশে যার নাম ঘোল ভারতের বিভিন্ন জায়গায় এই পানীয় ঘোল ছাড়াও 'চাস' নামেও পরিচিত। বহু যুগ আগে, বাণিজ্যিক পরিসরে মাখন তৈরির জন্য দুধের ননি ফেলে রাখা হতো প্রাকৃতিকভাবে সামান্য গাঁজিয়ে ফেনিয়ে তোলার জন্য। তারপর কম ননি বিহীন দুধের নামই ঘোল মাঠা। ঘোল হলো মাখন বা পনির উৎপাদনের একটি উপজাত। ঘোলের মাঝে দুধের প্রায় সকল উপাদানই বিদ্যমান।
গত ৩/৪ বছর যাবত পুরনো ঢাকার কোর্ট পাড়ায় যেতে হয় সকাল সাড়ে নয়টার মধ্যে.... ওখানে রাস্তার পাশে ঘোল মাঠা মাখন বিক্রি হয় হরদম। রাস্তায় দাঁড়িয়ে খাচ্ছে অনেক মানুষ, কেউ কেউ ঘটি/জগে করে বাড়িতে নিয়ে যাচ্ছে....খেতে ইচ্ছে করলেও নোংরা পরিবেশনের জন্য খাওয়া হয়নি।
বরিশাল শহরের কেন্দ্রস্থল বিবি পুকুরের উত্তর পাশের পূর্ব-পশ্চিম দিকের রোডের নাম গির্জা মহল্লা। এই রোডের উপর একটা সাদামাটা রেস্টুরেন্টের নাম দই ঘর, যা প্রায় শতবর্ষী। এই রেস্টুরেন্টের মূল আকর্ষন দই-চিড়া। সাথে আছে ঘোল-মাঠা-মাখন। প্রায় শতবর্ষী ঐতিহ্যবাহী রেস্টুরেন্টে নাই কোনো চাকচিক্য, জৌলুশ। কিন্তু আছে উল্লেখ্য খাবারের সুনাম। সেই শুরু থেকে রেস্টুরেন্টে পিতল কাসার তৈজসপত্র ব্যবহার করা হয়। গ্রাহকদের বসার জন্য এখনো লম্বা হাই বেঞ্চ। কোনো চেয়ার টেবিল নাই। দোকান মালিক/ক্যাশিয়ার বসেন তোশকের গতিতে, সামনে একটা ক্যাশবাক্স নিয়ে।
অল্প মিষ্টির দই আমার পছন্দের, সেটা বগুড়ার দই। বগুড়ার আরও একটা স্পেশাল দইয়ের নাম ক্ষীরসা দই, দুধেরসর দিয়ে বানানো- অসাধারণ সুন্দর ঘ্রাণ এবং সুস্বাদু। সম্প্রতি বরিশাল শহরের 'মেহেন্দী গঞ্জ দই ঘর' নামের একটা মিষ্টির দোকানের দই খেয়েছি, খুব ভালো স্বাদের।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: আজই আমি দাম জিজ্ঞেস করেছি, প্রতি গ্লাস ১০/-, একদলা মাখন ১০/-। কাজেই দাম বেশী নয়। বরং ১০/- যে পরিমাণ মাখন দিতে দেখলাম তাতে শতভাগ নিশ্চিত মাখনের নামে অন্যকিছু খাওয়াচ্ছে।
২| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: ভাল মাঠা এখন আর পাওয়া যায় না । সব কিছুতে ভেজাল । আমি পুরান ঢাকাতে থাকি প্রতিদিন সকালে এসব বিক্রি হতে দেখি কিন্তু কিনে খাবার সাহস পাই না ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৩
জুল ভার্ন বলেছেন: পুরনো ঢাকার লালবাগ কেল্লার মোড়ে, উর্দু রোডের মসজিদের সামনে, চকবাজার, ইসলামপুর ছাড়াও আরো অনেক যায়গায় এখনো বিক্রি হয়। কিন্তু সবকিছুই অস্বাস্থ্যকর মনে হয়। আজ কোর্ট রোডে আমি দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছি- দুইটা গ্লাসে সবাই খাচ্ছে আর এক একজন খেয়ে গ্লাসটা বিক্রেতার হাতে দেয়। বিক্রেতা একটা ছোট বালতীতে রাখা ঘোলা পানিতে গ্লাসটা চুবিয়ে অন্যজনকে খেতে দিচ্ছে এবং মাখন হাতে তুলে দিচ্ছে- যা দেখে বমি চলে আসে!
৩| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২৩
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: এখন আর খাঁটি মাঠা পাওয়া যায়না তেমন। প্রবাসে এসে লেবান (মাঠার মতোই) পেয়েছি। আলমারাই/নাডাক কোম্পানিরটা বেশ ভালো ও স্বাস্থ্যকর।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩৭
জুল ভার্ন বলেছেন: লেনান নামে ঢাকার বিভিন্ন অভিজাত সুপার শপে বিক্রি হচ্ছে। পুরনো ঢাকার প্রায় রেস্তোরাঁয়, হোটেলেই পাওয়া যায়। মাঝেমধ্যে আমি আগোরা সুপার শপ থেকে কিনি। কিছুদিন আগে দেখলাম ভোক্তা অধিকার সংস্থা এইসব লাবান অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরির অপরাধে জরিমানা করেছে!
৪| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৩০
ভুয়া মফিজ বলেছেন: এই ব্যাপারে আপনার সাথে আমার আশ্চর্য মিল। ছোটবেলা থেকেই আমার ল্যাক্টোজ ইনটলারেন্স থাকায় দুধ, মাঠা, ঘোল কিছুই খেতে পারি না। এমনকি দুধের পাতলা সেমাই বা পায়েসও খাই না। না খেতে খেতে এসবের ব্যাপারে আমার কোন আগ্রহও নাই। তবে যে কোনও মিষ্টি খেতে পারি, খাইও। আর বগুড়ার দৈ তো আমার সেই রকমের প্রিয়।
ছোটবেলায় খেতাম না শারীরিক অস্বস্তির জন্য। বড় হয়ে জেনেছি, এই ইনটলারেন্সের বিষয়টা।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:৪২
জুল ভার্ন বলেছেন: যদিও দুধ খেলে আমার কোনো সমস্যা হয়না, স্রেফ অপছন্দের জন্যই খাইনা। তবে মিষ্টি, স্পেশালী রসগোল্লা আমার খুব প্রিয়। আমি দেশের যেখানেই যখন যাই, প্রথমেই খোঁজ নেই- ভালো রসগোল্লা কোথায় পাওয়া যায়! আমার দুজন ছেলেও মিষ্টি পছন্দ করে! তবে ছোট ছেলে কখনও কোনো ফল খায় না!
৫| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: ওভাবে বলিনি । বলতে চেয়েছি এক সময় মাখন ও মাঠা কম দামে হাতের নাগালে ভালটাই পাওয়া যেত আর এখন সেটা পাওয়া যাচ্ছেনা এই আরকি !!
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৩১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: স্মৃতিবিজড়িত পোস্টে ভালোলাগা রইলো ভাইজান।
আমিও সেই ছোট্ট থেকেই কত রকমের খাওয়ার দেখে দেখে আসছি। কিন্তু মায়ের কড়া শাসনে কখনো ওসব খাওয়া হয়নি। খুব লোভ হতো। কিন্তু কিছু করার ছিল না।পরে বড় হয়ে বুঝেছি হাইজিন শব্দটা এসব ক্ষেত্রে অচল। এখন ছেলেকেও আপ্রাণ চেষ্টা করি বাইরের খাবার বা পানীয় থেকে দূরে রাখতে।
তবে এখন বাড়িতে দই বসিয়ে ঘোল করে প্রায়ই খাই।অল্প লবণ ও চিনি মিশিয়ে খেতে বেশ লাগে। রমজান মাসে এটা আমার প্রিয় পানীয়।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:৪০
জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা এখনো স্বাস্থ্যসম্মত বিষয়টাকে যতটা গুরুত্ব দেই বর্তমান প্রজন্মের তরুণ তরুণীরা সেটাকে পাত্তাই দেয়না বরং এরা ঘরের খাবারের চাইতে বাইরের খাবার, বিশেষ করে স্ট্রিট ফুড, টং দোকানের চা খেতেই বেশী পছন্দ করে! শুনে অবাক হবেন, আমাদের ছোট ছেলে(২৫) বাইরের খাবার খেতে পাগলপ্রায়! ছোট ছেলে প্রতিদিন খাবারের পর কোক/পেপসি খাবে। অফিস থেকে বের হয়েই এক লিটার কোমল পানীয় খাবে। টং দোকানের চা, ফুচকা নান্নার বিরিয়ানি নাকি বিশ্ব সেরা!!
৭| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৪
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: গ্রামাঞ্চলে এখনো এমন ঘোল পাওয়া যায়
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:০২
জুল ভার্ন বলেছেন: ঘোল- মাখন-মাঠা তৈরির একমাত্র উপাদান দুধ। দুধের রঙ সাদা...আর আপনার ছবিতে দেখছি ঘোলের রঙ লাল!
৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৮
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: আমি জানি এমন রঙের ঘোল অনেকে দেখেনি তাই এমন ছবি দেয়া।
সলপ ঘোল
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা এমন বর্নিল ঘোল অনেকেই দেখেননি।
৯| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:১১
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ছোট বেলায় সকালে আবার সাথে হাটতে গেলে ফেরার সময় আব্বা কিনে খাওয়াতেন।কাগজী লেবুর ঘ্রাণ এখন ও নাকে লেগে আছে মনে হয়। মাখন ও মাঝে মাঝে আসত ।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩২
জুল ভার্ন বলেছেন: যেহেতু ঘোল দুধের তৈরী তাই বোধহয় লেবু দেওয়ার সুযোগ নাই। কারণ, লেবুর রসে ঘোল/মাঠার সাথে অবশিষ্ট দুধটুকুও ছানায় পরিনত হয়ে একেবারেই পানিটুকু থাকবে। তারপরও ঘোল মানেইতো ননি ছাড়া দুধ, কাজেই লেবুর রসে কি ই বা ক্ষতি হবে।
১০| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:২৫
কামাল৮০ বলেছেন: আমি দুই বছর ছিলাম বরিশাল শহরে।সেনালী সিনেমা হলের উল্টোদিকে।রোজ সকালে যেতাম বিবির পুকুর পাড়ে একটা রেস্টুরেন্টে নাস্তা করতে।অনেকক্ষন বসে বসে গান শুনতাম।লেটেষ্ট গানের কালেশন ছিল তার।
আপনি যে পৌতার কথা বলছেন সেটা সব হিন্দু পরতে পারে না।ব্রাক্ষ্মন ও ক্ষত্রিয় পরতে পারে।যদি কোন মাঠা বিক্রিতা এই দুই গোত্রের হয় তবে সে পৈতা পরতে পারে। স্মৃতি চারণ ভালো লাগলো।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৩৯
জুল ভার্ন বলেছেন: বরিশালে এখন আর সোনালী সিনেমা হলটা নাই।এমনকি বিউটি সিনেমা, কাকলী(জগদীশ) সিনেমা হলও নাই। একদা আমার ছোট চাচার মালিকানাধীন দীপালি সিনেমা হল, যা এখন অভিরুচি সিনেমা হল- সেটাই আছে। বিবির পুকুরের উত্তর পাশে বেশ কয়েকটি গান রেকর্ড, ক্যাসেট ইত্যাদি দোকান ছিল, যার মধ্যে অন্যতম গীতালি, সম্ভবত আপনি সেই দোকানের কথা মনে রেখেছেন।
পৈতা পরার বিষয়টা আমারও কিঞ্চিৎ জানা ছিলো, মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।
১১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৪৮
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আহা, মাঠা। ভালো মাঠা এখন পাওয়াই যায় না। মাঠার নামে যা খাই তা কি কে জানে।
২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:৫১
জুল ভার্ন বলেছেন: মাঠায় কি আছে আমিও জানিনা, তবে দশ টাকার মাখন যে সম্পুর্ণ ভেজাল তাতে কোনো সন্দেহ নাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:১৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই বাজারে এসব এখন বিলাসি খাবার হয়ে দাঁড়িয়েছে !!