নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কপি রাইটিং প্রাক্টিস পোস্ট নয়.........

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৩৮

কপি রাইটিং প্রাক্টিস পোস্ট নয়.........

প্রথমেই বলবো, আমি কোনো ফরমায়েসী লেখা লিখতে পারিনা। বরং যখন যা মনে আসে তাই লিখি। কাজেই এই পোস্ট কপি রাইটিং প্রাক্টিস কিম্বা প্রতিযোগিতামূলক পোস্ট নয়। আমরা যারা একেবারেই সৌখিন লেখক তাদের অনেকের লেখালেখির শুরু হয়েছিল- স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাৎসরিক ম্যাগাজিন, দেয়াল পত্রিকার বাইরে বেশ কয়েকটি সিনে পত্রিকার পাঠকের পাতায়। যারা একটু ভালো লিখতেন তাদের ২/১টা লেখা বিভিন্ন সাপ্তাহিক/পাক্ষিক পত্রিকায় কালেভাদ্রে প্রকাশিত হতো। তখনও কিন্তু লেখালেখি চলতো, তবে তা নিয়ে সমমনা বন্ধুদের মধ্যেই আলোচনা সমালোচনা সীমাবদ্ধ থাকতো।

স্বাধীনতার পরের বছর ১৯৭২ সালের ১৮ মে প্রকাশিত হয় সাপ্তাহিক বিচিত্রা, যা অত্যন্ত পাঠকপ্রিয় ম্যাগাজিন ছিলো। তারপর বের হয় সাপ্তাহিক সন্ধানী- 'সন্ধানী' ছিলো সাহিত্য মানে উত্তীর্ণ। ১৯৮৪ সালে প্রতিষ্ঠিত সাপ্তাহিক যায়যায়দিন যাত্রা শুরু করে এবং প্রথম থেকেই 'পাঠকই লেখক' স্বীকৃতি দিয়েছিল যায়যায়দিন পত্রিকা। যেখান থেকে পরবর্তীতে অনেক ভালো লেখক এবং সাংবাদিক বেরিয়ে এসেছেন- যাদের অনেকেই এখন জাতীয় ভাবে প্রতিষ্ঠিত এবং সমাদৃত। একই ধারাবাহিকতায় জন্ম নেয়- সাপ্তাহিক বিচিন্তা। এতোক্ষণ যা উল্লেখ করেছি- সেগুলো সবই ছাপা পত্রিকা।

ইন্টারনেট ভিত্তিক তথা স্যোশাল মিডিয়া লেখক পাঠকদের সামনে ২০০৫ সালে ধুমকেতুর মতো আবির্ভুত হয় সামহোয়্যারইন ব্লগ। অনলাইনে বাংলা ভাষার চর্চাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিতে এবং তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সঠিক ইতিহাস জানানোর লক্ষ্যে বাংলা ভাষায় এই ব্লগের যাত্রা। যা খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যপক জনপ্রিয়তা অর্জন করে।
বাংলা ভাষায় লেখালেখির জন্য এমন আধুনিক সুবিধা সম্মত প্লাটফর্ম আগে ছিলো না। যা সৌখিন এবং ক্ষুদে লেখকদের কাছে এক স্বর্গীয় আগমন। মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যেই নিবন্ধিত ব্লগারের সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে যায়। ব্লগারদের গড় উপস্থিতি ছিলো প্রায় পাঁচশত। দিনে ৪০/৫০ টারও বেশী পোস্ট প্রকাশিত হতো!

সব চাইতে আকর্ষণীয় ছিলো- এই ব্লগ সাইটটি শুধু গল্প কবিতা লিখিয়েদেরই মেধা বিকাশের মাধ্যম হয়নি, একই সাথে নাগরিক সাংবাদিকতাও প্রচলন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মুহূর্তেই দেশ-বিদেশের আনাচে কানাচের সংবাদ, ছবি শেয়ারের মাধ্যম হয়ে ওঠে। বাংলা ব্লগের পথিকৃৎ এবং সর্বোচ্চ নিবন্ধিত ব্লগার এবং ভিউয়ার হিসেবে যখন জনপ্রিয়তার শিখরে তখন আরও কয়েকটি ব্লগ সাইট প্রতিষ্ঠিত হয়। ফলে লেখালেখির জগতে একটা বিপ্লব সাধিত হয়।

সামহোয়্যারইন ব্লগ যেভাবে আলোড়ন তুলেছিল সেই রমরমা অবস্থা এখন নাই। কারণ, একশ্রেণীর ব্লগার ব্লগিঙের নামে সিন্ডিকেট করে পরিকল্পিত ভাবে ব্লগে নোংরামি শুরু করে। তাদের কাজই ছিলো- নিরীহ এবং জনপ্রিয় ব্লগারদের ব্যক্তি আক্রমণ করা, টিজ করে বিব্রত করা। ধর্মীয় বিষয়, দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব নিয়ে বিভিন্নভাবে ব্লগিংকে বিতর্কিত করা। কিছু ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী কতৃক অনেকজন ব্লগারদের হত্যার ঘটনায় এবং ব্লগারদের সম্পর্কে অপপ্রচার করে সামাজিক ভাবে এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছেও ব্লগারদের শত্রু হিসেবে তুলে ধরে। উপর্যুপরি ব্লগার হত্যার ঘটনায় এবং ব্লগারদের সম্পর্কে অপপ্রচার অনেক ব্লগার ব্লগ ছেড়ে চলে যায়। তার উপর ২০১০ সাল থেকে স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের ওপর সরকারের নজরদারি, লেখালেখির এই মাধ্যমটিকে ঘিরে এক ধরণের আতঙ্কের জন্ম দিয়েছে। এতো কিছুর পরেও বর্তমানে বাংলাদেশের কমিউনিটি ব্লগিং প্ল্যাটফর্মগুলিতে এখন যারা সক্রিয় আছেন সেই সংখ্যাটি হাতে গোনা।

তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ লাভের সাথে সাথে শুধু বাংলাদেশ নয় বরং বিশ্বব্যাপী ব্লগিং এর জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েছে। ব্লগের জায়গা এখন দখল করে নিয়েছে ফেসবুক। ফেসবুকের বেশিরভাগ লেখার মান খারাপ হলেও দ্রুত হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ রয়েছে। পাঠকরাও সাথে সাথে ফেসবুকে তাদের প্রতিক্রিয়া জানাতে পারেন। যে যা-ই লিখুন, প্রত্যেকেই চায়- তার লেখাটা বেশি মানুষের কাছে যাক। ফেসবুক সেক্ষেত্রে ব্লগের চাইতে অনেক গ্রহণযোগ্য মাধ্যম।

** স্ত্রী সন্তানদের লুকিয়ে হলেও- সামহোয়্যারইন ব্লগে আসুন। =p~

** আপনার মেধাবিকাশে বাঁধভাংগা উন্মুক্ত মাধ্যম- সামহোয়্যারইন ব্লগ।

** চেতনার চাবুক সামহোয়্যারইন ব্লগ শিক্ষিত রুচিশীল মানুষের প্লাটফর্ম।

** সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে সামহোয়্যারইন ব্লগ।

** মেধা-মণনে বিকাশে, শিল্প সাহিত্যে সংস্কৃতি বিকাশে জীবনের শেষ চিকিতসা- সামহ্যোয়ারইন ব্লগে।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন হয়েছে পোস্ট টি
ধন্যবাদ ভাইয়া

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৫১

শাহ আজিজ বলেছেন: অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফরমায়েস আসবে , কবি লিখবে , আর এভাবেই রচনা হবে মহাকাব্যের ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: শুভ কামনা শ্রদ্ধেয় স্বজন।

৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০০

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


বিটলামী কি?

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৭

জুল ভার্ন বলেছেন: ফালতু বিষয় নিয়ে ক্যাচাল করা।

৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৩

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: পোস্ট টি ভালো লেগেছে।
যখন ফেসবুক ছিলনা তখন সামু ছিল, আবার যদি কখনো ফেসবুক নাও থাকে তখনও হয়তোবা ব্লগারদের ভালবাসায় সামু বেঁচে থাকবে।

** স্ত্রী সন্তানদের লুকিয়ে হলেও- সামহোয়্যারইন ব্লগে আসুন।
আমি কিন্তু মাঝে মাঝে আমার স্ত্রীর মোবাইল দিয়েও সামুর লেখা পড়ি।

লাস্ট পাঞ্চটা দারুন হইসে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: গুম গ্রেপ্তার জেল জীবনের নির্মম অভিজ্ঞতার পর থেকে আমার স্ত্রী সন্তানেরা কোনো ভাবেই চায়না- আমি স্যোশাল মিডিয়ায় লেখালেখি করি। তারপরও লুকিয়ে ছাপিয়ে ব্লগে, ফেসবুকে আসি।
২০০৬ সালের আগষ্টের ২২ তারিখ ফেসবুক নোট চালু করা হয়, যা ছিলো একটি ব্লগিং সাইট। ২০০৭ সালের ১৪ই মে ফেসবুক তাদের মার্কেটপ্লেস চালু করে। এক্ষেত্রে ফেসবুকের চাইতে সামহ্যোয়ারইন ব্লগ অবশ্যই পথিকৃত।

৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:০৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: প্রতিদিনই আসি
বরাবরের মতো এবারও সুন্দর লিখনী

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১১

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩১

কামাল১৮ বলেছেন: স্বাধীনতার আগে সমকাল পড়তাম।আর পড়া হতো বেগম।ভারতের কিছু সাহিত্য পত্রিকা পড়তাম তার মধ্যে প্রধান ছিলো দেশ,চতুরঙ্গ,অনিক,স্বাধীনতার পর আর সাহিত্যের প্রতি আগ্রহ ছিলো না।রাজনীতিতে সম্পৃক্ত হয়ে যাই।তখন শুধু রাজনৈতিক বই পড়তাম।আন্তর্জাতিক মানের ক্লাসিক সাহিত্যগুলি পড়া ছিলো।এখন আর পড়তে আগ্রহ্ নাই।ব্লগেও গল্প কবিতা খুব একটা পড়ি না।আপনাদের মতো যারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে লেখে তাদের লেখা কিছু পড়ি।যতটুকু পারি মন্তব্য করি।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩১

জুল ভার্ন বলেছেন: ভাইজান,

স্বাধীনতার আগে আমাদের বাড়িতে নিয়মিত দৈনিক পত্রিকা ছিলো আজাদ, ইত্তেফাক, অবজার্ভার। মাসিক পাক্ষিক পত্রিকার মধ্যে দেশের- বেগম আর কোলকাতার দেশ অন্যতম। বয়সের তথা সময়ের কারণেই সাহিত্যের প্রতি আমার আগ্রহ বাড়ে মূলত স্বাধীনতার পরেই।

বামপন্থী রাজনৈতিক বইয়ের প্রতি আমার আগ্রহ জন্মেছিলো- আমার কাজীন অকাল প্রায়ত কবি আবুল হাসানের সাহচর্যে এসে(যা নিয়ে বেশ কয়েক বছর আগে ব্লগে লিখেছিলাম)। এ ছাড়াও আমার বড়ো ফুফা কমরেড মহিউদ্দীন আহমেদ(ন্যাপ) এর স্নেহধন্য হওয়ায় অনেক বামপন্থী বই পড়েছি। কিন্তু স্বাধীনতার পর বৈরী সময়ে আমিও অনেক তরুণের মতো বাম রাজনীতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠলেও ক্যাডেট কলেজের কঠোর নিয়মানুবর্তীয়ায় আগাতে পারিনি।

ব্লগে আমি মূলত বারোয়ারী লেখা লিখি। বিশেষ কোনো ধারায় অর্থাৎ 'টাইপ্ট' লেখায় আগ্রহ কম। তবে ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে আগ্রহের কমতি নাই। অন্যদিকে পড়ি সব কিছুই গোগ্রাসে, তবে অবশ্যই তা মানস্মমত বই।

আপনি আমার লেখা পড়েন- এটা আমার সৌভাগ্য এবং নিজেকে সম্মানীত বোধ করছি।

৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: রাজনৈতিক প্রতিহিংসা আর আস্তিক নাস্তিকের ক্যাচালে ঘরের বউতো বটেই কোন আত্মীয় পরিজন চায় না সামুতে লেখালেখি করি।
ব্লগারদের এখনো সন্দেহের চোখে দেখা হয়! :(

দারুন লেখায় প্লাস

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

জুল ভার্ন বলেছেন: 'ব্লগার' হিসেবে কী পরিমান নির্যাতিত হতে হয়- তার জলন্ত উদাহরণ আমি!

তপন ভাই, আপনি একজন পুরনো ব্লগার হিসেবে দেখেছেন- আমি কখনো ধর্মীয় বিশয় নিয়ে লিখিনা এমন কি ধর্মীয় বিশয় কোনো পোস্টে মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকি। রাজনৈতিক মতাদর্শ আছে- কিন্তু কখনো রাজনৈতিক বিশয় নিয়ে লিখিওনা। তারপরেও গুম হবার পর প্রথন নির্যাততেন শুরুই হয়েছিল- 'চ' বর্গ দিয়ে সব শব্দ বাক্য দিয়ে। যখন রিমান্ডে নেওয়া হও- তখনো একই প্রতিক্রিয়া। যখন জেলে ঢুকানো হলো- এ কান ও কান হতে হতে বহুকানে ছড়িয়ে গেলো- আমি একজন ব্লগার। জেলের সবাই আমাকে নাস্তিক, ধর্মবিদ্বেসী হিসেবেই গণ্য করলো। অথচ, আমাকে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে দেখে, কোর আন তেলওয়ার করতে দেখে এবং রোজার মাসে রোজা পালন করতে দেখে- অনেকের ভুল ভাংলেও অনেক আত্মীয় স্বজনদের মনে এখনও ব্লগার বিদ্বেস চরম! অন্যদিকে আমার স্ত্রী সন্তানেরা চায়না- আমি ব্লগিং করি, লেখালেখি করে আরও নির্মমতার শিকার হই!

৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:২০

অপু তানভীর বলেছেন: ব্লগিং এ কেবল এদেশেই না পুরো বিশ্বেই ভাটা পরেছে । এখন মানুষ লেখা পড়ার থেকে ছবি আর ছোট ভিডিও দেখতে পছন্দ করে । এটাই আসলে স্বাভাবিক ব্যাপার । সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে । এই কারণেই এখন ভিডিও ব্লগ বা ভ্লগিং যেটার নাম দেওয়া হয়েছে সেটার জনপ্রিয়তা তুঙ্গে ! এক সময়ে দেখা যাবে সেটারও জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েছে নতুন কিছু আসছে ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রকৃতপক্ষেই ব্লগিং এখন হুমকির সম্মুখিন।
এর কারণ আমরাই- একশ্রেণীর এটেনশন সিকার ব্লগার মনে করে যা খুশী তাই লিখে মনোযোগ আকর্ষন করতে চায়। আমরাই নষ্ট করেছি একটি মহৎ উদ্যোগকে লাগমা ছাড়া ছুটে। ব্লগার আর ব্লগিংকে শত্রু বানাচ্ছি। আমি মনে করি- কী দরকার আছে কোন ধর্ম বা গোষ্টিকে কটাক্ষ করার? যার যার ভাবনা তার তার কাছে থাক না। এই ভাবনা তো একমাত্র সত্য নাও হতে পারে?
কতিপয় ব্লগারদের বোকামীর জন্য আজ সকল ব্লগারই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে।

সর্বপরি বিশ্বায়নের যুগে স্যোশাল মিডিয়ায় এখন অনেক সুযোগ আছে- যেখানে ব্লগের চাইতে বেশী সচিত্র উপস্থাপনের এবং বেশী রেসপন্স পাওয়ার সুযোগ আছে। বছরে, মাসে ব্লগারদের গেট টুগেদার নিয়ে কেউ- রা করেনা। বরং ভার্সুয়াল যোগাযগটাই বেশী প্রধান্য দেয়।

৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৬

রাজীব নুর বলেছেন: বিচিত্রা এবং সন্ধ্যনী ম্যাগাজিন আমি পড়েছি।
বিচিত্রা তো অনেক জনপ্রিয় ছিলো।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

জুল ভার্ন বলেছেন: বিচিত্রা ছিলো বৈচিত্রময়, আর সন্ধানী ছিলো একান্তই সাহিত্য সংস্কৃতি প্রধান্য পত্রিকার।

১০| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:২০

অপু তানভীর বলেছেন: আমি মাঝে মাঝে ভাবি আপনার পোস্ট না থাকলে ব্লগের একজন হয়তো লেখার কোন টপিকই খুজে পেতো না । আপনে কী লেখেন না লেখেন সেটা নিয়ে একজনের মাথা ব্যাথার শেষ নেই । এমন কি আপনার পোস্টের লাইনই চুরি করে শিরোনাম দিতে হচ্ছে ! হায়রে কপাল !

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮

জুল ভার্ন বলেছেন: সেই মহামান্য আমার "পোস্ট/ লেখা পছন্দ করেন না" অথচ আমার পোস্ট পড়া তার 'ফরজে কেফায়া' বলেই মনে হচ্ছে! আমার পেছনে সিসি ক্যামেরার মতো লেগে আছেন! তিনি আমার পোস্ট পড়ে এবং আমার লেখা নিয়ে মন্তব্য করে জাতে ওঠার চেষ্টা করছেন! =p~

শেরজা তপন ভাইয়ের মন্তব্যের জবাবে আমি লিখেছি- কি কারণে আমার স্ত্রী সন্তানেরা চায়না- আমি স্যোশাল মিডিয়ায় লেখালেখি করি....

হে প্রভূ, তুমি তাকে জ্ঞান দান করো!

১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৩০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: যেইটা নিবেন ১০ টাকা , বাইছা নিবেন ১০ টাকা দামাদামি করবেন ২০ টাকা । আসেন ভাই আসেন, সামু ব্লগে আসেন এইভাবে ডেকে এনে ব্লগিং হয় না । যারা আসার তারা নিজ থেকেই আসবে । আবার যাবার সময় হলে নিজ থেকেই চলে যাবে । সামুর থেকেও অনেক জনপ্রিয় ব্লগে লিখে এসে অনেকেই এখানে আটকে আছি কারণ এখন আর কিছুতেই কিছু যায় আসে না । যার যা ইচ্ছা ভাবুক , যা ইচ্ছা মন্তব্য করুক আমি যা আমি তাই ।

আর একটা কথা , স্ত্রী সন্তানের কাছ থেকে লুকিয়ে যদি ব্লগিং করতে হয় তাহলে শালা ব্লগিই করমু না । কারণ পরিবারের উপর কিছু নাই ।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: দেশে অনেক ব্লগ আছে এবং ছিলো। কিন্তু সামু ব্লগের চাইতে বাংলায় জনপ্রিয় ব্লগ কখনো ছিলোনা এবং নাই।

স্ত্রী সন্তানের কাছ থেকে লুকিয়ে যদি ব্লগিং করতে হয় তাহলে শালা ব্লগিই করমু না । কারণ পরিবারের উপর কিছু নাই । -এর জবাবে বলবো উপরের দিকে শেরজা তপন ভাইয়ের মন্তব্যের জবাবে বলেছি- কষ্ট কর দেখে নিবেন। কাজেই কোটেড বক্তব্য নিয়ে সংঘবদ্ধ বালখিল্যতা কিম্বা ফুটানী মারানোর কিছু নেই।

হেপী ব্লগিং।

১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:৩১

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: সংঘবদ্ধ বালখিল্যতা বা ফুটানি মাড়ানো ক্যামন কটু শব্দ, তাই না ? এইসব শব্দগুলো আপনার ব্লগিং এর সাথে ঠিক যায় না ।

“সাত কোটি বাঙালিরে হে মুগ্ধ জননী রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করনি ” যে কবি বাঙাঙ্গীলে মানুষ মনে করতেন না সেই কিনা দেশের জাতীয় কবি । এ জন্যই বুঝি এখন এ দেশে সকল ক্ষেত্রেই খিস্তিখেউড় অস্বাভাবিক কোন বিষয়ই না ।

শুভ ব্লগিং প্রিয় জুল ভার্ন

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: হ্যা আপনার ধারণা সঠিক। কারণ, কেউ যখন অন্যের পোস্টে একই বিষয়ে সমর্থন জানায় তখন কট্টু শব্দের রিপ্লাই কটু শব্দ দিয়েই দিতে হয়।

শুভ কামনা।

১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শেষ দুইটা চরম হইছে।

০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২২

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমার ধারনা ব্লগ এবং ব্লগার সবসময় থাকবেই। সামু ব্লগে আসলে ব্লগার এবং পোস্ট সংখ্যা একেবারে কম না। কিন্ত সমস্যা হচ্ছে অনেক ব্লগার পোস্ট দেন কিন্ত কমেন্ট করেন না । এমনকি নিজের পোস্টের কমেন্টের প্রতিউত্তরও দেন না। মনে হয় যেন পোস্ট দিয়ে হাওয়া হয়ে গিয়েছে। এসব ব্লগারদের কিভাবে ব্লগিং ইন্টারাকশনে আনা যায় সেটা নিয়ে কিছু চিন্তা করা উচিত।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০০

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সাথে একমত।

দুইজন ব্লগার আছেন- যারা আইন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট দেন। তাদের অনেক পোস্টেই তাদের পোস্ট সংশ্লিষ্ট বিষয়ে মন্তব্য করে রিপ্লাই পাইনি। তাই তাদের পোস্টে তৃতীয়বার মন্তব্য করিনি। এমন অনেকজনই আছেন- যাদের নাম মেনসন করে সময় নষ্ট করার দরকার নাই।

হেপী ব্লগিং।

১৫| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: জুল ভার্ন,




নদী কি আসলেই একেবারে মরে যায় ? যায় না, খানিকটা হলেও তার জলরেখা তিরতির করে বয়েই চলে।
সামু নদীর মতোই । তার উচ্ছল চলাতে ভাটার টান লাগলেও তার জলরেখা সব সময়ই বইবে তিরতির করে। আমরা সেই শীর্ণকায়া জলে নিজেদের মুখচ্ছবি দেখতে পাবো অহর্নিশ। যদি না পাই বুঝতে হবে, আমাদের মরন হয়েছে!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমাদের শরীরের শিরায় শিরায় রক্ত প্রবাহের মতো প্রিয় সামু প্রবাহিত হোক সকল ব্লগারদের মধ্যে।

অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় আহমেদ জী এস ভাইজান

১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

শাওন আহমাদ বলেছেন: লুকালুকি করে আসতে হবে কেনো? তারা কি আসতে দিতে চায় না এখানে? ;)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৩০

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনার স্ত্রীর মতো উদার নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.