নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ \n\nএক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরকীয়া যখন সত্যিকারের প্রেম হয়...

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৪৬

পরকীয়া যখন সত্যিকারের প্রেম হয়......

নতুন নতুন বই পড়ার প্রতি আমার যেমন আগ্রহ তেমনই একই বই বারবার পড়তেও ভালো লাগে। কারণ, একটা বই যতবারই পড়ি ততবারই নতুন কিছু আবিষ্কার করি। আসলে এ এক আবিষ্কারের নেশা, উদ্ভাবন এবং উন্মোচনের নেশা!
বলতে দ্বিধা নেই, আমার জানার সীমাবদ্ধ অসীম। বইয়ের ক্ষেত্রেই, আমি অনেক ভালো বইয়ের নামও জানিনা! যা জানি তাই বা পড়ে শেষ করতে পারছি কই?

মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়র অমর সৃষ্টি "পুতুল নাচের ইতিকথা" বাংলা সাহিত্যে বহুল পঠিত, আলোচিত এবং সমালোচিতও হয়েছে। আমি নিজেও "পুতুল নাচের ইতিকথা" অনেকবার পড়েছি। বইটি যতবার পড়েছি ততবারই নতুন কিছু আবিষ্কার করি। যেমন, পরকীয়া....

এই বইটি না পড়লে পরকীয়া প্রেম সম্পর্কে আমার কঠিন অজ্ঞতা থেকে যেত। ভাবতাম পরকীয়া মানেই শারীরিক সম্পর্ক! এই ভ্রান্ত ধারণা থেকে আমি বেরিয়ে আসতে পেরেছি এই উপন্যাস পড়ে।

স্পর্শ না করেও যে দীর্ঘদিন একই প্রেমে কাটিয়ে দেয়া যায় তা জানতে পেরেছি মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিস্ময়কর চরিত্র কুসুম আর শশী চরিত্রে। শশী এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র। সদ্য ডাক্তারি পাস করে সে গ্রামে আসে বাবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ভিন্নতর সংস্কৃতি কিংবা সহজ ভাষায় উন্নত জীবনের সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু শেষমেশ সে আর প্রথাগত জীবনের বাইরে যেতে পারে না।

গ্রামীণ জীবনের প্রতিবেশ-পরিবেশের বৈচিত্র্য আর বাস্তবতার ডালপালা সর্বোপরি কুসুমের প্রতি দুর্নিবার টান এমনভাবে তাকে আঁকড়ে ধরে যা ছিঁড়ে বের হওয়া শশীর সামর্থ্যের বাইরে। তার আর গ্রাম ছেড়ে যাওয়া হয় না শহরের চাকচিক্যময় জীবনের উদ্দেশ্যে। শশীর চরিত্র পড়তে যেয়ে আমি বিস্ময়ে বিমুঢ় হয়ে যাই। তখন মনে হয়েছে আসলেই আক্ষরিক অর্থে কিছু অসামান্য প্রেম সবকিছুর উর্ধে- সবাই এই প্রেম ধারণ করতে পারেনা।

কুসুম এ উপন্যাসের নায়িকা। সে তেইশ বছর বয়সি মেয়ে, উপন্যাসের এক চরিত্র পরাণ-এর স্ত্রী, রহস্যময়ী এবং বিচিত্ররূপিনী নারী। তার খামখেয়ালীপনা, খাপছাড়া প্রকৃতি তাকে রহস্যময়ী করে তুলেছে।
শশীর জন্য তার ‘উম্মাদ ভালোবাসা' এই উপন্যাসের অন্তর্গত সৌন্দর্য। কুসুমের স্ফুট-অস্ফুট প্রেম শেষ পর্যন্ত অন্য রূপ নেয়, অন্য মাত্রা নেয়। 'চপল রহস্যময়ী নারী, জীবনীশক্তিতে ভরপুর, অদম্য অধ্যবসায়ী কুসুম জীবনরহস্যের দূত।

পরকীয়া প্রেম ও যে একটা উচ্চপর্যায়ের শিল্প হতে পারে আমি পুতুল নাচের ইতিকথা পড়েই অনুধাবন করতে পেরেছি। এমন হয়ত জীবনে অনেক কিছুই পড়া হয়নি। যে বেদনা আমাকে কুড়ে কুড়ে খায়। কেন আমি একজীবনে সব পড়ে যেতে পারলাম না! অন্তত সৃষ্টির সেরা বইগুলো!!

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০১

জ্যাকেল বলেছেন: যা-ই বলেন, মানুষের অপবিত্র সম্পর্ক কোনভাবেই মেনে নেওয়ার উপায় নেই। মানুষের অভিষ্ট লক্ষ সুখভোগ নয় তা প্রত্যক্ষভাবে প্রমাণ করা যায়।
মানুষের অভিষ্ট লক্ষ্য হওয়া উচিত তার পরম স্রষ্টার সহিত কানেকশন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৪

জুল ভার্ন বলেছেন: আপনি মন্তব্যের সাথে সম্পুর্ণ একমত।
তবে সাহিত্য সংস্কৃতিতে যে পরকীয়া তুলে ধরা হয়- সেগুলো আপনার আমার আমাদের জীবন থেকেই.....

২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:০৫

আহরণ বলেছেন: নন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ুন আহমেদ বলেছেন, "যার জীবনে পরকীয়া প্রেম নেই, তার জীবন অসম্পূর্ণ। @ ভাইয়া?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন:

৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১০

আহরণ বলেছেন: জ্যাকেল বলেছেন : যা-ই বলেন, মানুষের অপবিত্র সম্পর্ক কোনভাবেই মেনে নেওয়ার উপায় নেই।

এসব সাধু কথা অনেকেই বলেন। চান্স পায়নি, তাই।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

জুল ভার্ন বলেছেন: যার জন্য যা প্রযোজ্য

৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৩

ছোট কাগজ কথিকা বলেছেন: পুতুল নাচের ইতিকথা" আমাদের প্রেমের ধারণাকে নতুনভাবে উপলব্ধি করায়, বিশেষত পরকীয়া প্রেমকে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় শশী ও কুসুমের সম্পর্কের মধ্য দিয়ে দেখিয়েছেন, শারীরিকতার বাইরেও গভীর, নৈর্ব্যক্তিক ভালোবাসা থাকতে পারে। এই উপন্যাসের মাধ্যমে আমরা বুঝতে পারি, পরকীয়া শুধু শারীরিক সম্পর্ক নয়, বরং এক প্রগাঢ় মানসিক ও আবেগঘন সম্পর্কও হতে পারে।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১০

জুল ভার্ন বলেছেন: বাহ! খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন!

৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১৬

নতুন বলেছেন: স্পর্শ না করেও যে দীর্ঘদিন একই প্রেমে কাটিয়ে দেয়া যায় তা জানতে পেরেছি মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিস্ময়কর চরিত্র কুসুম আর শশী চরিত্রে। শশী এই উপন্যাসের প্রধান চরিত্র। সদ্য ডাক্তারি পাস করে সে গ্রামে আসে বাবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ভিন্নতর সংস্কৃতি কিংবা সহজ ভাষায় উন্নত জীবনের সন্ধানে বেরিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু শেষমেশ সে আর প্রথাগত জীবনের বাইরে যেতে পারে না।

প্রেম কি শারীরিক অনুভুতি ছাড়া হতে পারে? আমার তো মনে হয় সাহিত্যিকেরা প্রেমকে সময়ের সাথে মানুষের কাছে উপস্থাপন করেছেন সামাজিক নিয়ম রীতি মেনে।

নারী পুরুষের আকর্ষনটাই শুরু হয় শারিরিক আর্কষন থেকে....

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৫

জুল ভার্ন বলেছেন: শেষের লাইনটার সাথে দ্বিমত। আমার ধারণা, যাদের প্রথই দেখা সাক্ষাৎ হয়না তাদের দেস্খা না হওয়ার আগেই শুরু হয় ভালো লাগা, যেটাকে বলে- প্লাটবিক আকর্ষণ। বাকীসব ধাপে ধাপে এগুতে থাকে....

৬| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:২৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: সুন্দুর টপিক। আমার কাছে 'বঙ্কুর মা'-এর প্রেমটা অসাধারণ লাগে। 'বঙ্কুর মা'কে চিনতে পারছেন তো? :) শ্রীকান্তের রাজলক্ষ্মী। রাজলক্ষ্মী আর পার্বতী চরিত্রটাও যেন এক হয়ে গেছে কোনো এক জায়গায় গিয়ে। শ্রীকান্ত আর দেবদাসকে মনে হয় একই চরিত্র।

'পুতুল নাচের ইতিকথা' পড়া হয় নাই, তাই কুসুম আর শশীর প্রেম সম্পর্কে আপনার পোস্ট থেকেই জানা। একবার ব্লগার প্রফেসর-এর একটা অসাধারণ গল্প পড়েছিলাম, বোধহয় এ চরিত্র নিয়েই গল্প ছিল (কিংবা 'কবি'র চরিত্র নিয়ে)।

প্রেম নিয়ে আমিও বেশকিছু লেখা লিখেছি। একটা লেখা শেয়ার করলাম, লিংকটা এখানে - প্রেম - প্রেক্ষাপট

তবে, লিংকের কন্টেন্ট তুলে দিলাম এ কমেন্টেই।


প্রেম - প্রেক্ষাপট

১.
কোনো কোনো সময়, কোনো কোনো সঘন মুহূর্তে ভালোবাসা তীব্রতর হয়। যেমন, উন্মত্ত মৈথুনকালে, অথবা অর্গাজম শেষে; তখন দুমড়ে-মুচড়ে বুকের চামড়ায় তাকে লেপ্টে ফেলতে ইচ্ছে করে, কিংবা ইচ্ছে করে তার হৃৎপিণ্ডের ভেতর রক্তের দানায় দানায় মিশে যাই, হয়ে যাই নিঃশেষে একাকার। এমন কিছু ক্ষ্যাপাটে, বিমূর্ত আবেগের নামই হয়ত-বা প্রেম।
প্রেম স্বামী-স্ত্রীর নিয়মিত সঙ্গম নয়, সেটা শুধু জৈবিক চাহিদা পূরণ।
প্রেম খুব অসংজ্ঞেয়; প্রেম শুধু বোঝা যায়, বোধ করা যায়, ব্যাখ্যা করা যায় খুব অল্প।

২.
প্লেটোনিক প্রেমই প্রকৃত গভীর প্রেম। তোমার প্রেমে যেদিন যৌনাকাঙ্ক্ষা জাগ্রত হবে, প্রেমের অনিবর্চনীয় সুখ ও মাহাত্ম্য চিরতরে তিরোহিত হবে সেদিনই। সম্ভোগ তোমাকে বাহ্যিক শারীরিক সুখ দেয়। দীর্ঘস্থায়ী সুখ একমাত্র নিষ্কাম প্রেমেই সম্ভব।

যাকে অদৃশ্যে থেকে যুগ যুগ ভালোবেসেছ, তার সামনে যেয়ো না, তাকে হারাবে। কবিতার মতো যে মেয়েটি তোমাকে পাগলের মতো ভালোবাসে, তাকে ছুঁয়ে দিও না। সে তোমার ধ্যানের সামগ্রী। তাকে পূজোর আসনে বসিয়ে একাগ্রচিত্তে ধ্যান করো। ভোগে নয়, ধ্যানেই শান্তি।

৩.
স্নেহভরা মায়াময় একজোড়া পেলব চোখ, বিশুদ্ধ কচুরিফুলের মতো শুভ্র তার মন ও অবয়ব, সকল পাপ ও পঙ্কিলতার উর্ধ্বে সেই নারী, অনাঘ্রাত যূথিকার মতো সজীব এবং পবিত্র, যাকে কখনো ছুঁতে নেই, কেবল নিবিড় অন্তর্চোখে ঐশ্বর্যের সুখ নিতে হয়- এমন একটি মেয়েকে দেখলেই যে ভাবের উদয় হয়, তা হলো- ‘কবিতার মতো মেয়েটি’।

৪.
কবিতার মতো একটি মেয়ে নিয়ত অদৃশ্যে থেকে অঘোরে প্রেম দিয়ে যায়।
আমি তাকে ছুঁই নি, দেখি নি কোনোদিন
দূর থেকে তার হাসি ভেসে আসে, হাওয়ায় হাওয়ায় চুলের সুরভি
আমাকে নিপাতনে ভালোবাসে কবিতার মতো মনোরম মেয়েটি।

১ জানুয়ারি ২০১৫

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১:১৯

জুল ভার্ন বলেছেন: কী অপুর্ব সুন্দর!
আপনি একজন কাব্যিক শিল্পী, আপনার দৃষ্টিভঙ্গি, নিবেদন, উপস্থাপনায় সেই সৃজনশীলতার পরিস্ফুটন!!!

৭| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

আজব লিংকন বলেছেন: আচ্ছা ভাই রাধা কৃষ্ণের প্রেম কি পরকীয়া পর্যায়ে পরে?



৫. নাম্বার কমেন্টে "নতুন" বলেছেন "নারী-পুরুষের আকর্ষণটাই শুরু হয়..." ভাইরে স্পর্শ ছাড়াও প্রেম হয়। কারো অপেক্ষায় একাকী সারা জীবন পার করে দেয়া যায়। সবার অনুভূতি এক না...। তবে আপনার কথা একদম ভুল না, সাঁইজীও এর উত্তর খুঁজতে গিয়েছিলেন। তিনি এক বানীতে বলেন,"বলবো কি সে প্রেমের কথা। কাম হয়েছে প্রেমের লতা। কাম ছাড়া প্রেম যথাতথা। নয় সে আগমন।"

যাই হোক, করি কেমনে সহজ শুদ্ধ প্রেম সাধন?

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১৬

জুল ভার্ন বলেছেন: কয়েকজন ব্লগার সব সময়ই ওত পেতে থাকেন- জুলভার্ন এর কোন পোস্ট, কোন মন্তব্য ধরে ব্লগে ক্যাচাল পাকানো যায়......কাজেই, প্রথম প্রশ্নের জবাব দিয়ে বিতর্কের ক্ষেত্র তৈরী করতে চাইনা
আপনার মন্তব্যের দ্বিতীয় অংশের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

আজব লিংকন বলেছেন: ও হ্যাঁ... দুঃখিত। প্রশ্নটা করার সময় বিষয়টা আমার মাথা থেকে পুরোপুরি বের হয়ে গিয়েছিল। এখানে সিম্পল বিষয়কে কমপ্লিকেটেড করার জন্য একপালা লোক দাঁড়িয়ে আছে।
মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: আমরা এদেরকে লালন করি!

৯| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: ভালো বই বার বার পড়ুন।নিম্ন মানের বই একবারো পড়বেন না।আগে লেখকের সম্পর্কে একটু জানুন তার পর তার বই পড়ুন।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এধরণের মন্তব্যে বিস্মিত! আপনার কি মনে হয়- আমি লেখক সম্পর্কে না জেনেই বইটা পড়েছি? কোনখানের ব্যথার ক্ষোভ এখানে উগড়ে দিলেন?? পণ্ডিতের লেঞ্জা চুষতে চুষতে নিজেকে ভক্সচোদ প্রমাণ করলেন!

১০| ১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৮:৪৫

কামাল১৮ বলেছেন: দুঃখিত,পদ্মা নদির মাঝি ছাড়া তার কোন বই পড়া হয় নাই।এটা পড়েছিলাম পাঠ্য বই ছিলো বলে।পড়া উচিত ছিলো।বারো ঘর অক উঠোন যখন পড়েছি।প্রেমের কাহিনী আমাকে আকৃষ্ট করেনি আমাকে আকৃষ্ট করেছে শ্রেনী সংগ্রামের কাহিনী।

১৯ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৯:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: সীমাবদ্ধতা থাকলে যা হয়- আপনারও তাই হয়েছে!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.