নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস...খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে...কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়।আমার অদক্ষ কলমে...যদি পারো ভালোবেসো তাকে...ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে,যে অকারণে লিখেছিল মানবশ্রাবণের ধারা....অঝোর

জুল ভার্ন

এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।

জুল ভার্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইতিহাসের ফুটনোট.....

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৮:৪২

ইতিহাসের ফুটনোট.....

বিদ্যুৎ বিভ্রাট তথা লোডশেডিং আমাদের দেশের একটা কমন প্রব্লেম। লোডশেডিং থেকে কিছুটা উপশম পেতেই আমরা আইপিএস, জেনারেটর ব্যবহার করি। কিন্তু জেনারেটর আবিস্কার হয়েছিল মূলত লোডশেডিং থেকে রক্ষা পেতে নয়, বরং বিদ্যুৎ সেবা পাওয়ার জন্যই। প্রসঙ্গত পূর্ববঙ্গ তথা বর্তমান বাংলাদেশে প্রথম বৈদ্যুতিক আলোর ইতিহাস বর্ননা করছি...

রাস্ট্র নয়, একজন মহান ব্যক্তির ব্যক্তিগত অর্থায়নে গত শতাব্দীর এক শুভ সূচনায় ১৯০১ সনে বর্তমান বাংলাদেশ নামক ভূখণ্ডে প্রথম বৈদ্যুতিক আলো জ্বলেছিলো। Perkins Powered Generators UK থেকে আমদানি করা 1000 KVA ক্ষমতা সম্পন্ন একটি জেনারেটর ৪ লাখ টাকা ব্যয় করে ঢাকার দানবীর নবাব খাজা আহসানউল্লাহ প্রথম এ অঞ্চলে বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবস্থা করেন। ৭ ডিসেম্বর ১৯০১ সালে নবাবের আমন্ত্রণে ছোট লাটের রাজস্ব বোর্ডের সেক্রেটারি মিঃ বোলটন ঢাকায় আসেন। বোলটন সাহেব আহসান মঞ্জিলে হেমন্তের সেই শনিবার সন্ধ্যায় সুইচ টিপে জেনারেটর চালু করে বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালান। শুরু হয় বৈদ্যুতিক আলোর শুভসূচনা।

অত্যন্ত দুঃখের বিষয় - বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালোনোর ঠিক ৯দিন পর দানবীর, সংস্কৃতিসেবী ও শিক্ষানুরাগী মহান নবাবের নিজ জীবনের আলো নিভে যায়। ১৯০১ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি পরলোকগমন করেন।

তথ্যসূত্রঃ গত শতাব্দীর বিশ্বইতিহাসের উল্লেখযোগ্য ঘটনাবলীর পটভূমিতে রচিত আলোচিত মামুনুর রশীদ উপস্থাপনায় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান 'শতাব্দীর আলো' অনুষ্ঠান থেকে ঘটনাটি জেনেছিলাম বছর দশেক আগে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:০২

এইচ এন নার্গিস বলেছেন: খুব ভালো বিশ্লেষণ ।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:১২

এ পথের পথিক বলেছেন: নতুন কিছু জানলাম ধন্যবাদ

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৪৬

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:২৮

মেঠোপথ২৩ বলেছেন: নবাব আহসানুল্লাহর অনেক অবদান রয়েছে এই ভুখন্ডে

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: অবশ্যই। সব চাইতে বড়ো উদাহরণ- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, বংগ ভবন, রমনা পার্ক, সলিমুল্লা
এতিমখানা প্রতিষ্ঠায় জমি এবং অর্থ দান। নিউমার্কেট, আরমানীটোলা মাঠ, দিলখুশা-মতিঝিল, পিজি হাসপাতালের এর জমি দান।

৪| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ৯:৫১

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: জেনে ভালো লাগলো।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১০:৫৩

জুল ভার্ন বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.