![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
জাতীয় নাগরিক পার্টি: আশা থেকে আতঙ্কে.....
“কিংস পার্টি” খ্যাত জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ঘিরে ছিল নতুন রাজনৈতিক বিকল্পের আশা। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল- অজ্ঞাত উৎস থেকে বেশুমার আর্থিক যোগান, লজিস্টিক সাপোর্ট, নেতাদের বিলাসবহুল শোডাউন। দুর্বল সংগঠন, অস্পষ্ট নীতি, নেতৃত্বে স্বচ্ছতার অভাব, নেতাদের উগ্র আচরণ, অনৈতিক সম্পর্ক / নারীলিপ্সুতা, বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার-অসম্মান আর বিতর্কিত ক্ষমতালিপ্সু পদক্ষেপ, জা-শি'র বি টিম, অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব, আর মানবাধিকার প্রশ্নে নীরবতা- সব মিলিয়ে জনআস্থা ভেঙে পড়েছে।
মানুষের মনে প্রশ্ন- এই দল কি সত্যিই জনকল্যাণে কাজ করবে, নাকি পতিত আওয়ামী লীগের মতো ক্ষমতার আরেকটি নোংরা খেলায় মেতে উঠবে?
আস্থা ফেরাতে এখনই দরকার- স্বচ্ছ নেতৃত্ব, নীতি-ভিত্তিক রাজনীতি, এবং জনগণের সাথে প্রকৃত সম্পৃক্ততা। নইলে, ইতিহাসে এ দল জাসদের মতো মতো আরেকটি ব্যর্থ রাজনৈতিক পরীক্ষার নাম হয়ে থাকবে।
১০ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯
জুল ভার্ন বলেছেন: এর "মিচুয়াল সমাধান" নয়, বিচার হতে হবে।
২| ১০ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৩
কাঁউটাল বলেছেন: বিচার হতে হবে। উহাকে নৈতিক অবক্ষয়ের দায়ে বহিষ্কার করতে হবে।
১০ ই আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুল ভার্ন বলেছেন: একমত।
৩| ১০ ই আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২১
মেঠোপথ২৩ বলেছেন: আপনার পার্টির অর্থের যোগানদাতা কে?এই দলের প্রত্যেক নেতার দেশে , বিদেশে বিপুল পরিমান সম্পদ রয়েছে। কিভাবে সম্ভব হল? যেই দল তিন তিনবারের মত দেশকে দুর্নীতিতে বিশ্বচ্যম্পিয়ন বানিয়ে কপর্দক শূন্য বানিয়েছিল সেই দলের আর যাই হোক অন্য দলের অর্থের উতস নিয়ে কথা বলা সাজে না। এনসিপির জবাবদিহিতা কেবল জনগনের কাছে। এনসিপির অর্থের উৎসতো অনেকখানিই প্রকাশ্য । নাম প্রকাশ্যে অনিচ্ছুক দেশে বিদেশের মানুষ এনসিপিকে অর্থের জোগান দিচ্ছে দেশীয় রাজনীতিতে পরিবর্তনের আশায়। তারা মানুষের সমর্থন পাচ্ছে জনগনের স্বার্থ নিয়ে প্রতিনিয়ত অবস্থান নেয়ায়। এনসিপি নেতাদের অর্থের কাছে নিজেদের বিক্রি করার মানসিকতা থাকলে গনঅভ্যূ্ত্থানের সময় লীগের কাছে বিক্রি হয়ে যেত । আবার গনঅভ্যূত্থানের পরে বিএনপির কাছে বিক্রি হয়ে যাবার যথেষ্ঠ প্রলোভন ছিল। কিন্তু তারা গনঅভ্যূ্ত্থানের সময়েও মৃত্যূকে বেছে নিয়েছিল , এখনও মৃত্যূকে বেছে নিয়ে জনগনের পক্ষে দিনরাত কথা বলে যাচ্ছে।
১০ ই আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: এনসিপি'র নেতারাই শুধু নয়, চ্যালা চামুণ্ডারাও বেয়াদব এবং উগ্র স্বভাবের, যার প্রমাণ আপনি। তা নাহলে আমার এই পোস্টের মন্তব্য করার শুরুতেই উগ্রতা দেখাতেন না। আমি আপনার কাছে কিম্বা আপনার মাদার কোম্পানির কাছে- টাকার উৎস জানতে চাইনি।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক দলের অর্থের যোগান কিছুটা “আনুষ্ঠানিক” কিন্তু বেশিরভাগই “অনানুষ্ঠানিক” উৎস থেকে আসে- যা ওপেন সিক্রেট। প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক দলের জন্য ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের অর্থায়ন (সবচেয়ে বড় উৎস)।
বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মূল অর্থ আসে ধনী ব্যবসায়ী ও কর্পোরেট গ্রুপ থেকে।
দলীয় নেতাকর্মীদের ব্যবসা ও চাঁদা থানা, ওয়ার্ড, ইউনিয়ন পর্যায়ের নেতারা দেন।
এই টাকা উপরের পর্যায়ে পাঠানো হয়, যা দলীয় কার্যক্রম বা নির্বাচনী খরচের জন্য।
কিন্তু এনসিপি এখনো নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পর্যন্ত পায়নি। দলের নেতারা একবছর আগেও মেসে থাকতো, "একটা রুমে শুধু চাদর বিছিয়ে ৭/৮ জন থেকেছি। একটা ডিম ভাজা চারজনে ভাগ করে খেয়েছি"- এমন কথা একাধিক নেতারা বলেছে। নেই নেতারাই এখন কোটি কোটি টাকা দামের গাড়িতে, হেলিকপ্টারে চলে। ঢাকা থেকে বিমানে কক্সবাজার যেয়ে মাত্র দেড় ঘন্টা অবস্থানের জন্য প্রতিটি রুম ১৮ হাজার টাকা ভাড়া দিয়ে থেকে আবার একইভাবে ঢাকা ফিরে আসে।
আপনি বলেছেন- "নাগরিক পার্টি জনগণের কাছে হিসাব দিবে"।
অথচ আমার কাছে বিএনপির টাকার উৎস জানতে চান (মানুষ না হলে যা হয়)!
বাস্তবতা হচ্ছে-
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলের অর্থের বড় অংশ গোপন লেনদেন থেকে আসে, যা কাগজে-কলমে দেখানো হয় না। অফিসিয়ালি দেখানো আয় আসলে মোট আয়ের ছোট একটি অংশ মাত্র। নির্বাচনের সময় ব্যয়ের তুলনায় ঘোষিত আয় অনেক কম- এ কারণেই দলের প্রকৃত অর্থায়ন উৎস প্রায়ই গোপন থাকে।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই আগস্ট, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: মুরাদ টাকলার নারী কেলেংকারি আওয়ামী লীগের পতনের একটা গ্রেট ইন্ডিকেটর ছিলো। এখন এনসিপির নেতা তুষারের বিষয় টা সেদিকে মোড় নিচ্ছে। এটা মিউচুয়াল বা যেভাবে পারে সমাধান করা জরুরি।