![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
নির্বাচনঃ স্থিতিশীলতা ও তথাকথিত সংস্কারের রাজনীতি.....
বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় একটি বিষয় অনেকটা অকাট্য সত্য হয়ে দাঁড়িয়েছে- দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে বিএনপি নিরঙ্কুশভাবে জয়লাভ করে সরকার গঠন করবে। কারণ, জনগণের আস্থা ও প্রত্যাশা বহু আগেই আওয়ামী শাসনব্যবস্থা থেকে সরে এসে বিএনপির প্রতি আস্থা এবং নির্ভরতা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। আর জনগণের এই গণরায়ই স্থিতিশীলতার প্রধান নিশ্চয়তা।
কিন্তু সমস্যাটা অন্য জায়গায়। যখন দেশে স্থিতিশীলতা থাকে, জনগণ যখন শান্তিপূর্ণ জীবনযাপন করে, তখন কিছু সুশীল মুখ "সংস্কার" নামক মোড়কে নানারকম কুসংস্কার চাপিয়ে দিতে শুরু করে। তারা সংস্কারের নামে এমনসব প্রস্তাব আনে, যা মূলত জটিলতাই বাড়ায়। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে সহজ পথে না নিয়ে জটিলতার ফাঁদে ফেলে রাখাই যেন তাদের আসল উদ্দেশ্য। স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে এই শ্রেণীর তথাকথিত সুশীল মুখ টেলিভিশনের টকশোতে কিংবা সংবাদপত্রে "গরম গরম" তত্ত্ব ছড়ানোর সুযোগ কমে যায়। তারা যেন অস্থিরতাকেই মূলধন বানিয়ে জনসমক্ষে নিজেদের ‘বড় মাপের চিন্তাবিদ’ হিসেবে প্রমাণ করার চেষ্টা চালিয়ে যায়।
ফলে দেখা যায়, পরিস্থিতি যখন শান্ত হওয়ার পথে তখন- জনগণের স্বার্থ, জাতীয় উন্নয়ন কিংবা গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া সুশীলদের কাছে গৌণ বিষয়। তারা চায় অস্থিরতা দীর্ঘস্থায়ী হোক, যাতে তাদের বুদ্ধিজীবী পরিচয়কে বিক্রি করে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। তাই তারা সবসময় সংস্কারের নামে কুসংস্কার চাপিয়ে দিয়ে, মোচড়ামুচড়ি করে পরিস্থিতিকে জটিল করে তুলতে চায়।
অতএব, জনগণের কাছে প্রশ্নটা একেবারেই স্পষ্টঃ
আমরা কি বারবার তথাকথিত সুশীল শ্রেণির কুসংস্কারের ফাঁদে পড়ব, না কি একটি অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে স্থিতিশীলতার পথে হাঁটব?
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও শান্তির জন্য উত্তরটা স্পষ্ট। একটি ভালো নির্বাচন মানেই বিএনপির নিরঙ্কুশ জয়, আর সেই জয় মানেই দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে নতুন স্থিতি ও শান্তি।
২০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ৮:৪৪
জুল ভার্ন বলেছেন: নির্বাচন চায় না, তারা যারা ক্ষমতায় অবৈধভাবে থেকে যেতে চায় বা জনগণের সমর্থন নেই এমন নেতারা। যারা স্বাধীন ও মুক্ত ভোটে হারতে পারে তাদের জন্য নির্বাচন ঝুঁকিপূর্ণ। এ ছাড়া ক্ষমতার স্বার্থে কিছু অভ্যন্তরীণ এবং বহির্বিশ্বের প্রভাবশালী গোষ্ঠীও নির্বাচন কমানোর চেষ্টা করে। তাই নির্বাচন এড়িয়ে যাওয়াটা তাদের স্বার্থসিদ্ধির উপায় হিসেবে দেখা যায়।
২| ২০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১০:২৯
লোকমানুষ বলেছেন: যেটা করে তথাকথিত 'সুশীল'দের পেট চলে, তারা তো সেটা নিয়েই মাতামাতি করবে। এটাই তো স্বাভাবিক, তাই না!
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:১৫
জুল ভার্ন বলেছেন: সুশীল থেকে সু হারিয়ে গিয়েছে, আছে শুধু শীল (নাপিত)!
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সাথে এই মূহুর্তে আমি একমত নই।
বিএনপির ব্যাপারে যা বলেছেন তা বড়জোর ১০ ভাগ সত্য।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:২৪
জুল ভার্ন বলেছেন: মূলত আমি ইলেকশন ক্যাম্পেইন করছি
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১১:৫১
এইচ এন নার্গিস বলেছেন: কঠিন প্রশ্ন ।
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:১৮
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রশ্ন কঠিন নয়, উত্তর দেওয়া কঠিন।
৫| ২১ শে আগস্ট, ২০২৫ রাত ১২:৩৪
শূন্য সারমর্ম বলেছেন:
শরীর কেমন? রাজনীতি আপনার রক্তে আছে?
২১ শে আগস্ট, ২০২৫ সকাল ৮:২০
জুল ভার্ন বলেছেন: "শরীরের না মহাশয়, যা সওয়ায় তাহাই সয়"!
অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্ন করা অপ্রসাংগিক।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে আগস্ট, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: এবার সুশীল বাদে বিএনপি যাদের এতদিন শেল্টার দিয়েছে তারাও নির্বাচন চায় না। এরা এখন বিন্দাস লাইফ কাটাচ্ছে।