![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি মূলতঃ ধর্ম নিয়ে গবেষণা করি, তাই ধর্ম নিয়েই লিখতে চাই।
বিশ্বে যতগুলি ধর্মিয় গ্রন্থ এসেছে,প্রতিটি গ্রন্থেই উল্লেখ রয়েছে যে,অশান্তি দুর করতেই ইশ্বর বা স্রষ্টা আইন বা সংবিধান হিসাবে ধর্মিয় গন্থ প্রেরণ করেছেন।এর অর্থ এই যে,ধর্মীয় গ্রন্থ শান্তি পতিষ্ঠার নিয়ামক।তাহলে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হলে আগে ধর্মীয় গ্রন্থকে সঠিক ভাবে বুঝতে হবে,বিশ্বে তা প্রয়োগ করতে হবে এবং বাস্তবায়ন করতে হবে।তবেই বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
তাহলে প্রথমে জানতে হবে অশান্তি কি?তবেই না অশান্তি থেকে উত্তরনের পথ খোজার চেষ্টা করা যেতে পারে।
অশান্তি হচ্ছে,যেকোন কারনে জীবের দৈহিক ও মানষীক কষ্টের শিকার হওয়ার নামই অশান্তি।
তাহলে কি পেলে আমরা শান্তি পেতে পারি।
শান্তি পেতে হলে জীবের জন্য ৫ টি বিষয় আবশ্যক। ১ রোগ ও ব্যাধি মুক্ত শরীর ২. ক্ষুধা নিবৃত্বির আহার ৩. থাকিবার স্থান ৪. অন্যের দ্বারা অন্যায় আচরণ না পাওয়ার নিশ্চয়তা ও ৫.মহাবিশ্বে সম অধিকার নিশ্চিৎ করা।আর প্রতিটি ধর্মীয় গ্রন্থেই কি কি নিতিমালা বাস্তবায়ীত হলে এগুলি পাওয়া যেতে পারে তার পুর্ণাঙ্গ আলোচনা করা হয়েছে।তাই এ সকল গ্রন্থকে জীবের পূর্ণাঙ্গ জীবন ব্যবস্থা বলা হয়েছে।
কিন্তু প্রতিটি কিতাবী সম্প্রদায়ের ধর্ম ব্যাবসায়ীরা নিজ ব্যাবসা টিকিয়ে রাখার স্বার্থে ধর্ম গ্রন্থের মূল বিষয়কে বিকৃত করেছে।আর তাতেই সৃষ্টি হয়েছে অসাম্য,অশান্তি ও কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার প্রতিযোগীতা,আর তারই শিকারে বিশ্বে ৪০% জীব দরীদ্র সীমার নিচে অশান্তিতে বাস করতে বাধ্য হয়েছে।
ধর্ম গ্রন্থের বিকৃতী ।।সর্ব প্রথম আমি মুসলীম ধর্ম সম্প্রদায়ের স্রষ্টা হতে প্রাপ্ত ধর্মীয় কিতাব পবিত্র কোরআন শরিফ নিয়ে আলোচনা করব।এই কোরআন ৬১০ খৃষ্টাব্দ হতে ৬৩৩ খৃষ্টাব্দ পর্যন্ত তাদের নবী হযরত মহাম্মদ (সা)এর নিকটে আরবী ভাষায় অবতির্ণ হয়।ধর্ম ব্যবসায়ী ও অন্ধ বিশ্বাসীরা বলে একমাত্র তাদের কিতাব অর্থাত কোরআনই এ পর্যন্ত অবিকৃত রয়েছে বাদ বাকি সব কিতাবই বিকৃত হয়েছে।কিন্তু মুক্ত চিন্তার জীব তো আর চুপ করে বসে থাকতে পারে না।তাই আসুন দেখা যাক এই কোরআন কতটুকু অবিকৃত রয়েছে। শীয়া মুসলিমরা দাবি করে প্রথম দিকে কোরআনের আয়াত সংখ্যা ছিল ১৭ হাজার,কিন্তু সুন্নী মুসলমানেরা বলে এবং কোরঅনের প্রারম্ভে লেখে ৬৬৬৬ আয়াত।৮২ সালে আমি অধম কোরআনের আয়াত গুণে দেখলাম ৬২৩৬ টি।৪৩০ টি আয়াত এই কোরআন শরিফের মধ্যে নাই।
এখন বিবেচনা করুন এ পর্যন্ত কোরআন কতটুকু অবিকৃত রয়েছে।
শুনেছি এই কোরআন নাকি ৪০ টি ভাষায় অনুবাদ হয়েছে।
অনুবাদ কোন ভাষায় কতটুকু বিকৃত হয়েছে জানিনা ,তবে বাংলা অনুবাদে যে প্রায় ৫০% অনুবাদ বিকৃত হয়েছে,তা আমি অধম অশিক্ষিত,মূর্খ হয়েও উপলব্ধি করতে পেরেছি। ধিরে ধিরে আমি সকল বিষয়ই আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
------------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
যাহার চিন্তা বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিযোজিত, সেই সত্য ও শান্তি ধর্মের লোক। তা সে যে সম্প্রদায়েরই হউক না কেন।
আর- যাহার চিন্তা বাক্য ও কর্ম, নিজের, সমাজের, দেশের তথা বিশ্ব অ-শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিযোজিত, সেই অ-সত্য ও অ-শান্তি ধর্মের লোক। তা সে যে সম্প্রদায়েরই হউক না কেন। সেরু পাগলার বাণী।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
যুতসই বলেছেন:
এটা তো একটা প্রবাদ বললেন। কিন্তু আমার লেখার কোন অংশের কারণে একথা বললেন, তা কিন্তু বলেন নি। কোন কারণ না উপস্থাপন করে, কারও বিষযে কোন মন্তব্য করা আহাম্মকির সামিল। এবং আপনি তাহাই করেছেন।
তাই বলবো পারলে তথ্য ভিত্তিক কথা বলুন, অন্যথায় নয।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২৫
মো কবির বলেছেন: অল্প বিদ্যা কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে আপনি তার প্রমান। একদম হাছা কথা।
কথায় আছে না খালি কলসি বাজে বেশী। লেখকের অবস্থা হচ্ছে তেমন আর কি।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৭
যুতসই বলেছেন:
তো- আপনার অনেক বুদ্ধি দিয়ে প্রমাণ করুন যে- আমার কোন কথাটি মিথ্যা। না হলে কাদা ভর্তি কলশের মত ভারি মূল্যবান হয়ে বসে থাকুন।
তবে যাইনেন- কলশের তলায় এক ভরি স্বর্ণ থাকলে- তা যতই পাতলা হউকনা কেন, সকলে সে পাতলা কলশকেই নিতে চাইবে, কাদা ভর্তি ভারি কলশকে নয়।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪১
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: প্রথমে আপনাকে ভেবে ছিলাম একজন ভালো মানুষ কিন্তু না, ভুল সবই ভুল!! আমার তো মনে হচ্ছে আপনি কাদিয়ানী ফেরকা নিয়ে ফেতনা সৃষ্টি করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছেন।
আপনার কথায়-সত্য সহায়। গুরুজী।। এই গুরুজীটা কী?
সেরু পাগলার বাণী। সেরু পাগলাটা আবার কোন ছাগল?
সময় আছে ভালো হয়ে যান। ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৩৯
যুতসই বলেছেন:
এরুপ হুমকি ধামকি না দিয়ে, পারলে- আমার কথা অসত্য প্রমাণের চেষ্টা করুন। আমি সত্য প্রকাশে অঙ্গিকারাবদ্ধ।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৪৫
নতুন বলেছেন: তাই আসুন দেখা যাক এই কোরআন কতটুকু অবিকৃত রয়েছে। শীয়া মুসলিমরা দাবি করে প্রথম দিকে কোরআনের আয়াত সংখ্যা ছিল ১৭ হাজার,কিন্তু সুন্নী মুসলমানেরা বলে এবং কোরঅনের প্রারম্ভে লেখে ৬৬৬৬ আয়াত।৮২ সালে আমি অধম কোরআনের আয়াত গুণে দেখলাম ৬২৩৬ টি।৪৩০ টি আয়াত এই কোরআন শরিফের মধ্যে নাই।[/sb
৬৬৬৬ এটা দাবি... আর যেই জিনিস গোনা যায় তা নিয়া যদি কেউ ভুল বলে তবে তার মানে হইলো সে নিজে গুনে দেখেনাই...
সমাজে অনেক কিছুই এমন থাকে... আমাদের ৬০ গুম্বুজ মসজিদ... ঐখানে সম্গুভবত ম্বুজ ৭৭টা ...তাহলে কি মসজিদটাই ভুল বলবো আমরা আপনার থিউরি অনুযায়ী গুরুজী>??
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৮
যুতসই বলেছেন:
কানা ছেলের নাম কেউ পদ্মলোচন রাখলেই রাখতে পারে, এটা নামের ব্যপার। আর প্রচলিত কোরআনের আয়াত কোন নামের ব্যপার নয়। এটা বিজ্ঞানময়। ৬৬৬৬ আয়াত এটা আয়াতের নাম নয়। এটা প্রচলিত কোরআনের আয়াতের সমষ্টি।
ষাট গম্বুজ মসজিদের কোথাও লেখা নাই যে- এ মসজিদে মোট ষাটটি গম্বুজ আছে। যদি তা লেখা থাকতো ও গুণে তার থেকে কম বা বেশি পাওয়া যেত, তাহলে ঐ মসজিদের গম্বুজ লেখা নিযে বিতর্কের সৃষ্টি হতো।
আর কোরআনের প্রারম্ভেই যেহেতু লেখা আছে পবিত্র কোরআন শরিফের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬, এবং গুণে যখন তার থেকে কম পাওয়া যাচ্ছে। তাহলে এটা তো বিতর্কিত হবেই। এবং জ্ঞানীরা সর্বদায় সত্যটাকে গ্রহন করবে ও অসত্যকে গ্রহন করবে না। এটাই বাস্তবতা।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৫২
মুদ্দাকির বলেছেন: وَقُل رَّبِّ أَعُوذُ بِكَ مِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِينِ وَأَعُوذُ بِكَ رَبِّ أَن يَحْضُرُونِ
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭
যুতসই বলেছেন:
আরবীতে লিখে সাধারণ বাঙ্গালীকে প্রতারিত করার অপ-চেষ্টা না করে, বাংলাতে বলুন আপনি কি বলতে চান। আর যদি শুধু আরবীতে বলতে চান, তাহলে আরবী কোন ব্লগে গিয়ে লেখা লেখি করুন, বাংলা ব্লগে নয়।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০৭
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: আপনার বিদ্যা এতটাই অল্প যে, আপনি সূরা হিজরের ৯ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা কি বলেছেন, তাও পড়ে দেখেননি। তাহলে এরকম একটি ব্লগ পাবলিশ করার দুঃসাহস দেখাতেন না
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৪
যুতসই বলেছেন:
সূরা হিজরের ৯ নম্বর আয়াতে বলা হয়েছে-
ইন্না নাহনু নাযযলনায যিকরা ওয়া ইন্না লাহু হাফিযুনা।
এই আয়াতের বাংলা অর্থ- নিশ্চয় আমরাই অবতরণ করেছি স্মরণ আর নিশ্চয় আমরাই উহার রক্ষক।
তো- এই আয়াত পড়ার পরে কেন, এই রকম লেখা পোষ্ট করতে পারবো না? জবাব করুন।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৫৩
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: ব্লগের সকলকে আহবান জানাচ্ছি যে, আপনারা এই কাদিয়ানী থেকে সাবধান থাকুন। ইনি (যুতসই) কাদিয়ানী ফেরকা নিয়ে ফেতনা সৃষ্টি করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছেন। যাহা ব্লগের নিয়মাবলীর স্পষ্ট লঙ্ঘন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০১
যুতসই বলেছেন:
আমাকে যদি আপনি কাদীয়ানী বলেন, তো- আপনি কোন য়ানী যেখান থেকে অন্য সকলকে দুরে থাকতে বলবো?
আমি সঠিক কোরআন মান্যকারী। মান্ধাত্মা আমলের কু-সংস্কার পালনকারী নয়।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
যেনী বলেছেন: এইসব পাগলদের কখায় কেন যে আমরা এত গুরুত্ব দিই-তাই বা কে জানে--পাগল তো পাগলের মতই প্রলাপ বকবে----এতে অবাক হওয়ার কিছু নাই।
উনি উনার প্রলাপ করুন------------আর উনার সঙ্গীরা উনাকে তাল দিতে থাকুক।
যতবেশী উনাকে গালিগালাজ করবেন---উনাকে বোঝানোর চেষ্টা করবেন----উনি ততই মজা পাবে।
ইমানদার ভাইয়েরা আপনাদের কি মনে নাইযে-------আল্লাহ কিছু কিছু মানুষের চোখ, কান, মুখ সিলগালা করে দেন-যেন তাদের অন্তরে কোনা ভাল কখা প্রবেশ না করে।
শুধুই আফসোস এইসব মানুষদের জন্য-------আর যদি কিছু করতে চান তবে দোয়া করতে পারেন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:১১
যুতসই বলেছেন:
ইমানদার ভাইয়েরা আপনাদের কি মনে নাইযে-------আল্লাহ কিছু কিছু মানুষের চোখ, কান, মুখ সিলগালা করে দেন-যেন তাদের অন্তরে কোনা ভাল কখা প্রবেশ না করে।
শুধুই আফসোস এইসব মানুষদের জন্য-------আর যদি কিছু করতে চান তবে দোয়া করতে পারেন।
আপনি নিজেকে কেন ঐ আল্লাহ কর্তৃক সিলগালা মারা দলের মনে করেন না। আমি ও তো আপনাকে এ দলের বলতে পারি।
ইমানদার ভাইয়েরা আপনাদের কি মনে নাইযে-------আল্লাহ কিছু কিছু মানুষের চোখ, কান, মুখ সিলগালা করে দেন-যেন তাদের অন্তরে কোনা ভাল কখা প্রবেশ না করে।
শুধুই আফসোস এইসব মানুষদের জন্য-------আর যদি কিছু করতে চান তবে দোয়া করতে পারেন।
৯| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৪
যেনী বলেছেন: আমি নিজেকে ঐ দলের মনে করিনা কারন---আমি বিশ্বাস করি আল্লাহ নিজেই এই কোরআন কে হেফাজত করবেন কেয়ামত পর্যন্ত-----আমি আপনার/আপনাদের মতো বিশ্বাস করিনা যে কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬২৩৬ !!!!!
আমার, আপনার মতো অযোগ্য লোকদের আল্লাহ এর প্রয়োজন নেই----কোরআনকে হেফাজত করার জন্য------Allah! himself is enough capable to protect his Quran till the last day of Universe...Quran is still unchanged since it is revealed though many of u have been trying to find that since it is revealed. All were failed and of course u must be failed.
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:১০
যুতসই বলেছেন:
কত অজ্ঞের মত কথাগুলি বললেন, তা কি বুঝতে পেরেছেন? যেখানে আপনারা লেখলেন কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি। আমরা গুণে পাইলাম ৬২৩৬ টি। তাহলে এতে ইহাই প্রমাণ হয় যে- এটা আসল কোরআন নয়। এটা আসল কোরআন হলে এর আয়াত কমতো না।
আবার এই প্রচলিত কোরআন বলেছে- কোরআনের সংরক্ষণকারী আল্লাহ নিজেই। তো- এই আয়াত কমে কি ইহাই প্রমাণ হয় না যে- হয় আল্লাহ মিথ্যা বলেছেন, নয এটা কোরাান না?
এখানে ইহাই প্রমাণিত যে- যদি আল্লাহর কথা কোরআনের সংরক্ষক তিনি নিজেই হয়ে থাকেন, তাহলে এটা কোরআন হতে পারে না। কারণ এটা আল্লাহর দেওয়া কোরআন হলে, এর আয়াত কমতে পারকো না।
আর যদি এটাই আল্লাহস প্রদত্ব কোরআন হয়ে থাকে, তাহলে আল্লাহ সঠিক নয়। কারণ তিনি বলেছেন তার কোরআোনর সংরক্ষক তিনি নিজেই, অথচ তিনি তার কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি রক্ষা করতে পারেন নি।
এখন আপনি বলুন কোনটা সঠিক। আল্লাহ না এই কোরআন।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
১০| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৩
যেনী বলেছেন: এতক্ষণ পরে আমি বুঝলাম আমি কার সাথে তর্ক করছি!!!!!!
আরে ভাই আপনি এত নিশ্চিন্ত হচ্ছেন কি করে যে, আপনি যেটা গুনেই দেখলেন সেটাই ঠিক অর্থাৎ ৬২৩৬। আপনি বরং আজকে বাজার থেকে একটি আতশী গ্লাস কিনে তারপর গুনেন (দুঃখিত আমি সাধারণত কাউকে তিরস্কার করি না)---আমার মনে হয় অাপনি ৬৬৬৬ টা আয়াত পেয়ে যাাবেন।
আর ভাই, আল্লাহ তো কখনও মিথ্যা হতে পারে না আর কোরআনের অায়াত সংখ্যাও ৬২৩৬ না বরং ৬৬৬৬। আমিও তো অন্ধের মতো বলছি না-----গুনার আগে একটু কোরআন জানাশোনা মানুষের সাহায্য নিয়েন তাইলেই হবে, আশা করি পেয়ে যাবেন। আর যদি ৬৬৬৬ কে ৬২৩৬ বানানোর চেষ্টা করেন---অথ্যাৎ যদি গোঁ ধরে বসে থাকেন,. তাহলে তো আপনাকে আপনার গুরুজীও বোঝাতে পারবেন না আমি তো কোন ছার!!!!!------যদিও আমার মনে হচ্ছে আপনি ঐ গোয়ালেরই গরু।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭
যুতসই বলেছেন:
এটা কেমন কথা বললেন, যে- আমি কোরআন না গুণেই নিশ্চিৎ হয়েছি? মূলতঃ আপনার কথা শুনে আমার মনে হচ্ছে আপনি কোন দিন কোরআন পড়েই দেখেন নি। পড়লে এই রকম উদ্ভট কথা বলতে পারতেন না।
দয়া করে আজ একটা কোরআন নিযে, তার ১১৪ টি সূরার প্রত্যেক সূরার শুরুতে যে আয়াত সংখ্যা লেখা আছে তা যোগ করে দেখুন, তার পরে কথা বলার চেষ্টা করুন। আমার মনে হয সেটাই আপনার জন্য মঙ্গল হবে।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
১১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪২
নতুন বলেছেন: আর কোরআনের প্রারম্ভেই যেহেতু লেখা আছে পবিত্র কোরআন শরিফের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬, এবং গুণে যখন তার থেকে কম পাওয়া যাচ্ছে।
কোরআনের শুরুতেই কোথায় বলা আছে????
কোন আয়াতে কি এই সংখা বলা আছে কি???
৬৬৬৬ এটা একটা মিথ আর এই মিথ ভুল হলেই কোরানে ভুল হয় না... এটা মানুষের বানানো একটা ভুল....
৬০ গুম্বুজ মসজিদও সেই রকমের একটা মিথ>>>
Style[edit]>> উইকিপিডিয়া
The 'Sixty Dome' Mosque has walls of unusually thick, tapered brick in the Tughlaq style and a hut-shaped roofline that anticipates later styles. The length of the mosque is 160 feet and width is 108 feet. There are 77 low domes arranged in seven rows of eleven, and one dome on each corner, bringing the total to 81 domes
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৫৬
যুতসই বলেছেন: কোরআনের শুরুতেই কোথায় বলা আছে????
কোন আয়াতে কি এই সংখা বলা আছে কি??? [/si
আপনি কি কখনো কোরআন পড়েছেন? আর, আমি কিন্তু বলি নাই, কোরআনের কোনো সূরার কোনো আয়াতে ৬৬৬৬ আয়াতের কথা বলেছে। আমি বলেছি কোরআনের প্রারম্ভে লেখা আছে কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি। তার মানে এই ৬৬৬৬ আয়াতের কথা সূরা বা আয়াতের মধ্যে নয় প্রারম্ভে আছে।
৬৬৬৬ এটা একটা মিথ আর এই মিথ ভুল হলেই কোরানে ভুল হয় না...
এটা যদি মিথ হয়, তাহলে বর্তমানে কোরআনে যে লেখা শুরু করেছে- কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি মতান্তরে ৬২৩৬ টি। এটাকে আপনি কি বলবেন?
৬০ গুম্বুজ মসজিদও সেই রকমের একটা মিথ>>>
৬০ গম্বুজ মসজিদের কোথাও লেখা নাই এ মসজিদের গম্বুজ ৬০ টি আছে। অতএব ৬০ গম্বুজ মসজিদের সাথে ৬৬৬৬ আয়াতের উদাহরণ দেওয়া আহাম্মকীর সামিল।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
১২| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
নতুন বলেছেন: এটা যদি মিথ হয়, তাহলে বর্তমানে কোরআনে যে লেখা শুরু করেছে- কোরআনের আয়াত সংখ্যা ৬৬৬৬ টি মতান্তরে ৬২৩৬ টি। এটাকে আপনি কি বলবেন?
এখন এইটা লিখতেছে... কদিন পরে আসলটাই লিখবে... ৬২৩৬
আহাম্মকী করছি কারন ঐ মসজিদের নামটাই ৬০ গুম্বুজ... তাইলে ঐটা লেখা হইলানা কিভাবে???
মানুষের একটা ভুলে কোরআনের ভুল কোথায়? কোরআন কি কখনো বলেছে যে আয়াত সংখা ৬৬৬৬???
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:১৪
যুতসই বলেছেন:
এখন এইটা লিখতেছে... কদিন পরে আসলটাই লিখবে... ৬২৩৬
তার মানে এটা পরিবর্তন যোগ্য? তো কোরআনের কি কেউ পরিবর্তন বা পরিবর্ধন করার ক্ষমতা রাখে?
মানুষের একটা ভুলে কোরআনের ভুল কোথায়? কোরআন কি কখনো বলেছে যে আয়াত সংখা ৬৬৬৬???
আপনি একটা ভুল নিযে আসলেন, এই কোরআনে যদি শত শত ভুল থাকে, সেটার কি করবেন? আর যেটা আল্লাহ কর্তৃক সংরক্ষিত সেটাতে মানুষ ভুল করার ক্ষমতা পায় ক করে?
প্রশ্নঃ- কোন ডাক্তার যদি ভুল প্রেসক্রিপশন করে, আর রোগী যদি সে প্রেসক্রিপশন মত ঔষধ খায়, তাহলে সে রোগীর কি হবে?
আর যদি প্রমান হয যে- ডাক্তার ভুল প্রেসক্রিপশন করেছে, তাহলে সে ডাক্তারের কি সাজা হবে বলে আপনি মনে করেন?
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
১৩| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:৩১
বাংলার ঈগল বলেছেন: এই ভন্ভটা কোন পচাঁ নর্দমা থেকে আগত তা পাঠকদের বুঝতে বাকি নেই
সকল পাঠকদের কাছে অনুরোধঃ
> এই ছাগলটার লেখা পড়বেন না
> ভুল করে কেউ পড়লেও মন্তব্য করতে যাবেন না
১৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪৫
যুতসই বলেছেন:
কে ভণ্ড ও কে ছাগল তা সময়েই প্রমাণ হয়ে যাবে। আশা করি সে পর্যন্ত ধৈর্যের সাথে অপেক্ষা করুন। নিশ্চয় আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে থাকেন।
সত্য সহায়। গুরুজী।।
--------------------------------------------------------------------------------------------------------------
আস্তিক হলো তারাই- যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টার অস্তিত্ব আছে। স্রষ্টা দেহধারী, তাকে দেখা যায় ও তাকে ধরা যায়, এবং সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
নাস্তিক হলো তারা- যারা মনে করে স্রষ্টা নিরাকার, তাকে দেখা ও ধরা যায় না। কিন্তু সে সৃষ্টির কল্যাণ ও অ-কল্যাণের ক্ষমতা রাখে।
আর যারা বিশ্বাস করে স্রষ্টা নাই, তারা মূলতঃ ভণ্ড। সেরু পাগলার বাণী।।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১০:২০
amhabib বলেছেন: অল্প বিদ্যা কতটা ভয়ঙ্কর হতে পারে আপনি তার প্রমান। ধন্যবাদ