নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন করে বাঁজাও বাঁশি সুর যেন গো সর্বনাশী থাকতে আমায় দেয়না গৃহ কোনে , ওঝা যেমন বীনের টানে গর্ত থেকে সর্প আনে তেমনি করে টানছো তোমার পানে।
সে-ই কবেকার কথা,
সমান বয়সী শ্রাবন্তী ছিলো কোমল স্বর্ণলতা।
এখন সে কতো দূর-
তেপান্তরের মাঠের ওপার তাহার নরকপুর।
শাশুড়ি তাহার বউ কাটকিনী, ননদিনী দজ্জাল,
কড়া’য়ের ’পরে মুগ ভাজা হয় শ্রাবন্তীর দিনকাল।
হাসি খুশি মাখা সফেদ চেহারা দিনে দিনে হয় লীন
শ্রাবন্তী কাঁদে গোপনে নিরবে তণু-মন হয় ক্ষীণ।
দু’বছর পর ফিরিয়া আসে সে কোলে নিয়ে শিশু এক,
স্বামীটি তাহার সংসার ছেড়ে বিয়ে করেছে আরেক।
শ্রাবন্তী কাঁদে, তার সাথে মাতা, পরশিড়া দেয় খোঁটা,
সব দোষ একা শ্রাবন্তীর ঘাড়ে, সে এখন বড় কূলটা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৭
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ধন্যবাদ মাহাবুব। ভাল থাকুন।
২| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮
কাওছার০ বলেছেন: ভালো লিখেছেন
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪২
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ভাল থাকুন কাওছার।
৩| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
মাক্স বলেছেন: সুন্দর। ৩য় ভালোলাগা।
১১ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৯
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: Thanks Max.
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
মাহাবুব১৯৭৪ বলেছেন: ভালো লাগলো