নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কেমন করে বাঁজাও বাঁশি সুর যেন গো সর্বনাশী থাকতে আমায় দেয়না গৃহ কোনে , ওঝা যেমন বীনের টানে গর্ত থেকে সর্প আনে তেমনি করে টানছো তোমার পানে।
খাঁচায় বন্দী সুন্দর এক পাখি ছিলো একটি শিশুর,
ভালোবাসে তাকে পরম সোহাগে- আদরে আহ্লাদে,
কখনো কিছু না ভেবেচিন্তেই অবহেলা করে যায়,
নিত্যদিনের খেলা এইভাবে চলে তার।
পাখি গান গায়, কেউ শুনে না তা' মন দিয়ে কখনও,
আদর ও যত্নে অবহেলা অতি স্বাভাবিকভাবে চলে;
ক্ষুধায় ও তৃষ্ণায় পাখিটা নিয়ত কাতর হয়,
তার গান বিষন্ন এবং দুর্বল হতে হতে থেমে যায় একদিন।
শিশুটির মন ভারাক্রান্ত হয়, দুঃখে কাতর,
শোকাতুরা মনে সঙ্গীদের ডেকে জাঁকজমকভাবে
অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া সমাপন করে সুচারুতায়।
অথচ, জীবিতকালে বাঁচিয়ে রাখার প্রচেষ্টাই করা হয়নি।
কবিদেরও না খাইয়ে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়ে-
যখন সাঙ্গ হয় তাঁদের কারুকাজের নিপুণ খেলা;
অতঃপর, তাঁদের সৎকারে ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণে
যথেষ্ট অর্থ খরচ করার অপকর্মটি পৃথিবীর মানুষেরা করে।
১৫/০৩/২০১৫
মিরপুর, ঢাকা।
২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ২:০২
কবীর হুমায়ূন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব মহারাজ।
ভালো থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১:৩২
***মহারাজ*** বলেছেন: ভালো বলেছেন ।।