![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন মানুষ; তাই মানুষ হয়ে, মানুষের জন্য কিছু করে যেতে চাই। আমার ব্লগ www.ProgrammingDesk.Blogspot.com আর বিশ্বাস করি এবং মানুষকে উপদেশ দেই---, "যে কোন অবস্থায়,কাউকে যদি তার নিজ স্বার্থের জন্য অন্যের ক্ষতি কিংবা প্রতারণা করতে দেখ,যদি তার প্রতিবাদ না করতে পার,তবে মন থেকে তাকে ঘৃণা কর এবং সবসময় তাকে পরিহার করে চল।কেননা,যে তার স্বার্থের জন্য অন্যের ক্ষতি করতে পারে,সুযোগ পেলে সে তার স্বার্থের জন্য তোমার ক্ষতি করতেও দ্বিধাবোধ করবে না,তুমি তার বন্ধু আর যাই হও না কেন।"
>>>>>>>>বিবস্ত্র করে দু’ধাপে পেটানো হয়েছিল শাহানারাকে.।
কোথায় এখন নারী অধিকার বাঁদিরা ???? নারী অধিকার কি শুধু পার্কে-মাঠে ময়দানে পুরুষদের সাথে চিপাচিপি করার জন্য"
যারা শুধু চিপাচিপ করার জন্যই নারী অধিকার দাবী করেন। আপনাদের দরকার নেই এই সমাজে।
আসুন আমার এর তীব্র প্রতিবাদ এবং দায়ীদের কঠোর শাস্তি দাবি করি।
হাতিয়া (নোয়াখালী) থেকে ফিরে: চাঁদা না দেয়ায় নোয়াখালীর হাতিয়া পৌরসভার ৫ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা তিন সন্তানের জননী শাহানারাকে বিবস্ত্র করে পেটানো হয়েছিল দুইধাপে। প্রথম ধাপের ঘটনাটি একজন যুবক মোবাইল ফোনে ধারণ করতে পারলেও দ্বিতীয় চিত্রটি সম্ভব হয়নি
গত সোমবার হাতিয়া থানার ‘দালাল’ শাহজাহান তাকে দুই ধাপে পেটান। ঘটনায় বাংলামেইলের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে লোমহর্ষক নির্যাতনের এই চিত্র।
পুরো ঘটনার বর্ণনায় শনিবার সকালে শাহানারা বাংলামেইলকে জানান, সেদিন তাকে প্রথম ধাপে পেটানো হয় মুন্নি নামে শাহাজাহানের এক আত্মীয়ের বাসার সামনের রাস্তায়। শাহজাহান তাকে লাঠি পেটা করার পর লাথি মেরে রাস্তা থেকে পাশের খাদে ফেলে দেন। সেখানে কয়েকজন আটকানোর চেষ্টা করলেও তিনি (শাহজাহান) আরো অগ্নিমূর্তি ধারণ করেন। লাঠির আঘাতে একসময় জ্ঞান হারান শাহানা।
জ্ঞান ফিরে তিনি নিজেকে একটি হালকা অন্ধকার ঘরে বিবস্ত্র অবস্থায় দেখেন। তখন সামনে শাহজাহান ছাড়া আর কেউ ছিলো না। তিনি তাকে শ্লীলতাহানির চেষ্টাও চালান। শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় দেয়। স্পর্শকাতর স্থানগুলো থেকে রক্ত বের হতে থাকে। পরে স্থানীয় লোকজন জড়ো হতে থাকলে তাকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় শাহজাহান। ওই বাড়িটি শাহজাহানের এক আত্মীয়ের বাড়ি ছিল।
এর আগে শাহানারা কান্না জড়িত কণ্ঠে বলেন, ‘ভাইয়া শোনেন। এই শাহজাহান সন্ত্রাস। চাঁদাবাজ। সে মানুষ থেকে চাঁদাবাজি করে খায়। থানার দালালি করে। আমার কাছ থেকে দীর্ঘদিন ধরে চাঁদা চেয়ে আসছে। আমি তাকে পাত্তা দিচ্ছি না। আমার টাকা পয়সা দেখে সে বিভিন্ন কৌশল খুঁজতে থাকে।’
স্থানীয়রা জানান, থানার এই কথিত দালাল শাহজাহানের বয়ে আতঙ্কিত এলাকাবাসীও। তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে সাহস পান না। থানা পুলিশের সাথে সখ্যতা থাকায় গ্রেপ্তারের ভয় দেখান তিনি। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ৪০ বছর বয়সী সেদিনের ঘটনার এক প্রত্যক্ষদর্শী বাংলামেইলকে বলেন, শাহানারাকে শাহজাহানের নির্যাতন দেখে তিনি আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। এখনো রাতে ঘুমাতে পারেন না। তার ছোট নাতিটা ঘুমের ঘোরে আতঙ্কিত হয়ে জেগে ওঠে।
এদিকে, শুক্রবার রাতেই শাহানারাকে নির্যাতনের ঘটনায় ভিডিওসহ সংবাদ প্রকাশ করে বাংলামেইল। এরপর টনক নড়ে থানা প্রশাসনের। রাতেই মামলাটি রেকর্ড করে আসামির খোঁজে নামে হাতিয়া থানা পুলিশ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাতিয়া থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এটিএম আনিসুল হক বাংলামেইলকে বলেন, ‘আপরাধী যেই হোক তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। শাহজাহানকে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।’
আরও পড়ুন
view this link
>> থানায় মামলা, শাহজাহানকে খুঁজছে পুলিশ
>> বিবস্ত্র করে দু’ধাপে পেটানো হয়েছিল শাহানারাকে
>> শাহানারার মামলা নিতে থানার গড়িমসি
>> নারীকে মাটিতে ফেলে পেটালো থানার দালাল [ভিডিও]
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৫
মো কবির বলেছেন: জেগে ঘুমানোর জন্য আছে না, বরং তাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়, ছোট বেলায় শুনতাম পুলিশ নাকি ২টাকার কুকুর। আর এখন সেই বুঝার চেষ্টা করছি.।.।.।।।
২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০৮
হাসান নাঈম বলেছেন: ওনাদের চেতনা দন্ড এখন ঘুমিয়ে আছে!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৩
মো কবির বলেছেন: চেতনার দন্ড আছে তো ?? নাকি মাঠে-ঘাঁটে পার্কে চিপাচিপি করতে করতে সমান হয়ে গেছে
৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১৫
খন্দকার সানাউল ইসলাম তিতাস বলেছেন: এই আসামী কখনো গ্রেফতার হবে না!
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৫
মো কবির বলেছেন: কেন ভাই, এই ব্যাপারে নারী অধিকার বাঁদিরা মাঠে না নামলে কি হয়েছে ? এই দেশের নিরিহ সতি মেয়েরা আমাদের বোন, তাদের জন্য আমরা আন্দোলন করব। দেখি আগে কুত্তা পুলিশ কি করে.।.।.।.।.।।।
৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
খন্দকার সানাউল ইসলাম তিতাস বলেছেন: এত কথা বলেন কেন রে ভাই? ওরা কি আমার খায় না পড়ে? ওরা ...... দের খায়। বুঝতেই পারছেন কেন নামে না মাঠে।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪
মো কবির বলেছেন: হুম। যারা নারি অধিকারের নামে মাঠে নামে ওরা তো আসলে মাত্র একটা তুরুপের তাস।
৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: মানবাদীকার কর্মীরা কই, এটা কি মানবদীকার লংঙ্গন নয়?
নারীবাদীরা হল সুবিধাবাদী তারা কাজের কাজ কিছুই করে না খালি সুযোগ খুজে মালকামানুর । এরা দেশের জন্য হল দোয়াশা ।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০১
মো কবির বলেছেন: এরা দেশের জন্য নোংরা আবর্জনা, পতিতা ।।
৬| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৪
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনার পোস্টের বক্তব্যের সাথে সহমত। কিন্তু, শিরনামটি আপত্তিকর, তীব্র আপত্তিকর। "...বাঁদিরা ???? পার্কে-মাঠে ময়দানে পুরুষদের সাথে চিপাচিপি করার জন্যই ... " -এমন সম্বোধন এবং ব্যাখ্যা নিকৃষ্ট মানসিকতার পরিচয় দেয়।
৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনুগ্রহ করে পোস্টের শিরোনামটি পরিবর্তন করুন।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
মো কবির বলেছেন: আপনার অনুগ্রহ রাখলাম। আসলে খুবই খারাপ লাগল, এমন নগণ্য ব্যাপার দেখে। আর খারাপ লাগল, যারা দুই দিন পর পর নারীপুরুষ সমান অধিকার দাবী করে, অতচ আজকে নারী মান-ইজ্জত সব কিছু মাত্র একজন লোক লুটে নিচ্ছে অতচ তা নিয়ে তাদের কোন প্রতিবাদ নেই।
৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: এসব গংদের বিচার হওয়ার দরকার।
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৩
মো কবির বলেছেন: নোংরা রাজনীতি আমাদেরকে শেষ করে দিচ্ছে। তাই আইনের যথাযথ প্রয়োগ হচ্ছে না। তাই অপরাধ দিন দিন বেড়েই চলছে। তাই আমাদের সবার উচিৎ প্রতিবাদ করা, অপরাধীদের শাস্তি কার্যকর করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:০০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: পুলিশ গুলো তো আজকাল শুধু জেগে ঘুমানোর জন্যই আছে